নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্যান্য খাতের থেকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বেশি দুর্নীতি হয়। এ দুই খাতকে দুর্নীতির আখড়া বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
জি এম কাদের বলেন, ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত হচ্ছে দুর্নীতির আখড়া। সব খাতেই দুর্নীতি আছে, তবে এ দুই খাত গোপন দেখে সাধারণ মানুষ জানে না।’
তিনি বলেন, ‘এলএনজি দুটি কারণে তারা (সরকার) করেছে। এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্র ক্যাপাসিটি ৫০০ মিলিয়ন কিউবিক ফুট প্রতিদিন। তবে এখন তারা চালাচ্ছে ১০০-২০০ মিলিয়ন কিউবিক ফুট। কারণ এখন তাদের গ্যাস নেই। ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে তারা প্রতিটি ইউনিটকে প্রতিদিন প্রায় আড়াই লোখ ডলার দিচ্ছে। তারপর তারা আরও দুটি ফ্লোটিং এলএনজি ইউনিট আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। প্রতিদিন এ রকম লাখ লাখ ডলার আমরা পে করছি দু-একটি ফার্মকে। কিন্তু সাধারণ মানুষকে বলা হচ্ছে, টাকার অভাবে বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হচ্ছে।’
শুক্রবার (২৬ আগস্ট) জাতীয় প্রেসক্লাবে সনাতন পার্টির (বি.এস.পি.) আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ কুমার আচার্য প্রমুখ।
জি এম কাদের বলেন, ‘এক গবেষণা প্রতিষ্ঠান তাদের প্রতিবেদনে লিখেছিল, বছরে বাংলাদেশ ১ বিলিয়ন ডলার জ্বালানি খাতে গচ্চা দিচ্ছে। প্রচুর দুর্নীতি হচ্ছে এই খাতে। যে দাম বাড়ানো হয়েছে জ্বালানি তেলের, সেখানে ট্যাক্স একটু কম নিলেই হতো। এরশাদ সাহেব জ্বালানিতে কোনো ট্যাক্স নিতেন না। একই সঙ্গে জ্বালানিতে তারা যে প্রফিট করেছে, তা কাজে লাগাতে পারলে তেলের দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হতো না।’
সেচের জন্য পানি না দিতে পারলে খাদ্যের সংকট হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘টাকার জন্য সরকার বলছে এক থেকে দুই ঘণ্টা করে বিদ্যুৎ দেবে না। তবে আমাদের নির্বাচনী এলাকা ও গ্রাম থেকে জানতে পারছি, সেখানে ৮-১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। সামনের দিনে সেচের জন্য কী হবে আমার তা জানা নেই। বিদ্যুতের অভাবে সেচের জন্য পানি না দিতে পারলে খাদ্য উৎপাদন কম হবে। সেচের অভাবে প্রায় ৪০ মিলিয়ন মেট্রিকটন খাদ্য কম উৎপাদনের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।’
অন্যান্য খাতের থেকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বেশি দুর্নীতি হয়। এ দুই খাতকে দুর্নীতির আখড়া বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
জি এম কাদের বলেন, ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত হচ্ছে দুর্নীতির আখড়া। সব খাতেই দুর্নীতি আছে, তবে এ দুই খাত গোপন দেখে সাধারণ মানুষ জানে না।’
তিনি বলেন, ‘এলএনজি দুটি কারণে তারা (সরকার) করেছে। এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্র ক্যাপাসিটি ৫০০ মিলিয়ন কিউবিক ফুট প্রতিদিন। তবে এখন তারা চালাচ্ছে ১০০-২০০ মিলিয়ন কিউবিক ফুট। কারণ এখন তাদের গ্যাস নেই। ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে তারা প্রতিটি ইউনিটকে প্রতিদিন প্রায় আড়াই লোখ ডলার দিচ্ছে। তারপর তারা আরও দুটি ফ্লোটিং এলএনজি ইউনিট আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। প্রতিদিন এ রকম লাখ লাখ ডলার আমরা পে করছি দু-একটি ফার্মকে। কিন্তু সাধারণ মানুষকে বলা হচ্ছে, টাকার অভাবে বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হচ্ছে।’
শুক্রবার (২৬ আগস্ট) জাতীয় প্রেসক্লাবে সনাতন পার্টির (বি.এস.পি.) আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ কুমার আচার্য প্রমুখ।
জি এম কাদের বলেন, ‘এক গবেষণা প্রতিষ্ঠান তাদের প্রতিবেদনে লিখেছিল, বছরে বাংলাদেশ ১ বিলিয়ন ডলার জ্বালানি খাতে গচ্চা দিচ্ছে। প্রচুর দুর্নীতি হচ্ছে এই খাতে। যে দাম বাড়ানো হয়েছে জ্বালানি তেলের, সেখানে ট্যাক্স একটু কম নিলেই হতো। এরশাদ সাহেব জ্বালানিতে কোনো ট্যাক্স নিতেন না। একই সঙ্গে জ্বালানিতে তারা যে প্রফিট করেছে, তা কাজে লাগাতে পারলে তেলের দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হতো না।’
সেচের জন্য পানি না দিতে পারলে খাদ্যের সংকট হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘টাকার জন্য সরকার বলছে এক থেকে দুই ঘণ্টা করে বিদ্যুৎ দেবে না। তবে আমাদের নির্বাচনী এলাকা ও গ্রাম থেকে জানতে পারছি, সেখানে ৮-১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। সামনের দিনে সেচের জন্য কী হবে আমার তা জানা নেই। বিদ্যুতের অভাবে সেচের জন্য পানি না দিতে পারলে খাদ্য উৎপাদন কম হবে। সেচের অভাবে প্রায় ৪০ মিলিয়ন মেট্রিকটন খাদ্য কম উৎপাদনের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
৬ ঘণ্টা আগে