নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি জুলাইয়ের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর এ কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি আমাদের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য এখনো ষড়যন্ত্র করে চলছে। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করতে তারা বিভিন্ন জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে, গতকাল রাতে গণসংহতি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ধরণের ঘটনার মাধ্যমে মানুষকে ভীতি প্রদর্শন করছে কিন্তু মানুষ তাদের এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে।
তিনি আরও বলেন, মানুষ বুলেটের সামনে দাড়িয়ে দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। দেশকে গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে নিতে মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে, জনগণের এই ঐক্যবদ্ধতাই আগামীর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠার পথ দেখাবে।
বিচারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে উল্লেখ করে সাকি বলেন, যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। কারা এসব অপতৎপরতার সাথে জড়িত, সেটা যদি পতিত আওয়ামী লীগ হয়, তারা যে সন্ত্রাসী সংগঠন, সেটাও জনগণের সামনে হাজির করতে হবে।
দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, অভ্যুত্থানে গণসংহতি আন্দোলন মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে, এই শ্রদ্ধাঞ্জলির মাধ্যমে কর্মসূচির উদ্বোধন হলো। অভ্যুত্থানের যে অর্জন তাকে কোনোভাবে ব্যর্থ হতে দেওয়া হবে না। সকল ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে দেশকে গণতান্ত্রিক পথে পরিচালিত করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার, মনির উদ্দিন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দিপক কুমার রায়সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি জুলাইয়ের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর এ কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি আমাদের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য এখনো ষড়যন্ত্র করে চলছে। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করতে তারা বিভিন্ন জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে, গতকাল রাতে গণসংহতি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ধরণের ঘটনার মাধ্যমে মানুষকে ভীতি প্রদর্শন করছে কিন্তু মানুষ তাদের এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে।
তিনি আরও বলেন, মানুষ বুলেটের সামনে দাড়িয়ে দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। দেশকে গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে নিতে মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে, জনগণের এই ঐক্যবদ্ধতাই আগামীর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠার পথ দেখাবে।
বিচারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে উল্লেখ করে সাকি বলেন, যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। কারা এসব অপতৎপরতার সাথে জড়িত, সেটা যদি পতিত আওয়ামী লীগ হয়, তারা যে সন্ত্রাসী সংগঠন, সেটাও জনগণের সামনে হাজির করতে হবে।
দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, অভ্যুত্থানে গণসংহতি আন্দোলন মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে, এই শ্রদ্ধাঞ্জলির মাধ্যমে কর্মসূচির উদ্বোধন হলো। অভ্যুত্থানের যে অর্জন তাকে কোনোভাবে ব্যর্থ হতে দেওয়া হবে না। সকল ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে দেশকে গণতান্ত্রিক পথে পরিচালিত করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার, মনির উদ্দিন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দিপক কুমার রায়সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি জুলাইয়ের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর এ কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি আমাদের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য এখনো ষড়যন্ত্র করে চলছে। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করতে তারা বিভিন্ন জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে, গতকাল রাতে গণসংহতি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ধরণের ঘটনার মাধ্যমে মানুষকে ভীতি প্রদর্শন করছে কিন্তু মানুষ তাদের এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে।
তিনি আরও বলেন, মানুষ বুলেটের সামনে দাড়িয়ে দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। দেশকে গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে নিতে মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে, জনগণের এই ঐক্যবদ্ধতাই আগামীর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠার পথ দেখাবে।
বিচারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে উল্লেখ করে সাকি বলেন, যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। কারা এসব অপতৎপরতার সাথে জড়িত, সেটা যদি পতিত আওয়ামী লীগ হয়, তারা যে সন্ত্রাসী সংগঠন, সেটাও জনগণের সামনে হাজির করতে হবে।
দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, অভ্যুত্থানে গণসংহতি আন্দোলন মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে, এই শ্রদ্ধাঞ্জলির মাধ্যমে কর্মসূচির উদ্বোধন হলো। অভ্যুত্থানের যে অর্জন তাকে কোনোভাবে ব্যর্থ হতে দেওয়া হবে না। সকল ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে দেশকে গণতান্ত্রিক পথে পরিচালিত করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার, মনির উদ্দিন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দিপক কুমার রায়সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি জুলাইয়ের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর এ কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি আমাদের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য এখনো ষড়যন্ত্র করে চলছে। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করতে তারা বিভিন্ন জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে, গতকাল রাতে গণসংহতি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ধরণের ঘটনার মাধ্যমে মানুষকে ভীতি প্রদর্শন করছে কিন্তু মানুষ তাদের এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে।
তিনি আরও বলেন, মানুষ বুলেটের সামনে দাড়িয়ে দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। দেশকে গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে নিতে মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে, জনগণের এই ঐক্যবদ্ধতাই আগামীর নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠার পথ দেখাবে।
বিচারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে উল্লেখ করে সাকি বলেন, যারা দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। কারা এসব অপতৎপরতার সাথে জড়িত, সেটা যদি পতিত আওয়ামী লীগ হয়, তারা যে সন্ত্রাসী সংগঠন, সেটাও জনগণের সামনে হাজির করতে হবে।
দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, অভ্যুত্থানে গণসংহতি আন্দোলন মাসব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে, এই শ্রদ্ধাঞ্জলির মাধ্যমে কর্মসূচির উদ্বোধন হলো। অভ্যুত্থানের যে অর্জন তাকে কোনোভাবে ব্যর্থ হতে দেওয়া হবে না। সকল ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে দেশকে গণতান্ত্রিক পথে পরিচালিত করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার, মনির উদ্দিন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দিপক কুমার রায়সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সব ঠিক থাকলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে দেশে এসে পৌঁছাবেন তিনি। তাঁর দেশে ফেরা উপলক্ষে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির পাশাপাশি রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) লন্ডন থেকে দেশে ফিরে আসছেন। এ উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ঢাকায় নিয়ে আসার ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনজন জ্যেষ্ঠ পাইলটকে। এই গুরুত্বপূর্ণ যাত্রায় পাইলট-ইন-কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অভিজ্ঞ ক্যাপ্টেন ইমামুল।
৯ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার এক বিবৃতিতে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সুখ, শান্তি, সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সব ঠিক থাকলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে দেশে এসে পৌঁছাবেন তিনি। তাঁর দেশে ফেরা উপলক্ষে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির পাশাপাশি রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। নেতাকে বরণ করতে এরই মধ্যে সারা দেশ থেকে ঢাকায় এসেছেন দলের নেতা-কর্মীরা, অনেকেই এখনো ঢাকামুখী।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সূত্র জানায়, বাংলাদেশ সময় বুধবার দিবাগত রাত ১২টা ১৫ মিনিটে লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর থেকে বিমানের বিজি-২০২ ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়ে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন তারেক রহমান। স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও একমাত্র কন্যা জাইমা রহমানও তাঁর সঙ্গে আসছেন।
ঢাকায় পৌঁছানোর পর তারেক রহমানকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানাবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। এরপর দলের পক্ষ থেকে ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা দেওয়া হবে তারেক রহমানকে। সেখান থেকে অসুস্থ মা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন তারেক। এরপর গুলশানের বাসভবনে ফেরার কথা আছে তাঁর।
এক-এগারোর সময় প্রায় ১৮ মাস কারান্তরীণ থাকার পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান। এরপর আর ফিরতে পারেননি। দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে আজ দেশে ফিরছেন তিনি।
তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন ঘিরে দল ও দলের বাইরে প্রবল আগ্রহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। তাঁকে সংবর্ধনা দিতে ঢাকার ৩০০ ফুট এলাকায় ৪৮ ফুট বাই ৩৬ ফুটের মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, কুড়িল থেকে সংবর্ধনা মঞ্চ পর্যন্ত রাস্তাজুড়ে তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন রঙের ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানো হয়েছে। মঞ্চের দুই পাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে। রাস্তার ল্যাম্পপোস্টে লাগানো হয়েছে মাইক।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়ে ব্যানার-বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে রাজধানী। নেতা-কর্মীরা নগরীর প্রধান সড়ক, অলিগলি ও গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ঝুলিয়েছেন ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার ও বিলবোর্ড। এতে বড় অক্ষরে লেখা—‘লিডার আসছে’, ‘হে বিজয়ী বীর, তোমাকে স্বাগত’ ইত্যাদি।
এদিকে তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে বিভিন্ন জেলা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী এরই মধ্যে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন। দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে তাঁরা নিজ উদ্যোগে বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস ভাড়া করে আসছেন। গতকাল বিকেল থেকেই সংবর্ধনা মঞ্চের সামনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি দেখা গেছে। তাঁদের কেউ কেউ মঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে ফেসবুক লাইভ করছেন। সেখানে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে পুলিশ সদস্যদের। এ ছাড়া সেখানে বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরাও আছেন।
গতকাল গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে অভ্যর্থনা কমিটি। সেখানে কমিটির আহ্বায়ক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, বিমানবন্দর থেকে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন তারেক রহমান। পথে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ৩০০ ফুটের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। তারেক রহমানের সংবর্ধনায় তিনি ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বক্তা থাকছেন না বলেও জানান সালাহউদ্দিন।
৩০০ ফুটের অনুষ্ঠানটি কোনো জনসভা নয় উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা এই আয়োজনের কলেবর যত ছোটই রাখতে চাই না কেন, ১৭ বছর ধরে অপেক্ষমাণ দেশের সব প্রান্ত থেকে আসা নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাঁধভাঙা স্রোত নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা আমাদের নেই।’
এ সময় ঢাকাবাসীর কাছে সম্ভাব্য সৃষ্ট জনভোগান্তির জন্য আগাম দুঃখ প্রকাশ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘তারেক রহমান এমন কোনো কর্মসূচিকে সমর্থন করেন না, যা জনদুর্ভোগের কারণ হতে পারে। তারপরও জনদুর্ভোগের জন্য আমরা অগ্রিম ক্ষমা ও দুঃখ প্রকাশ করছি।’
সংবর্ধনার পর এভারকেয়ারে মাকে দেখে গুলশানের বাসায় যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। দেশে ফেরার পর তারেক রহমানের পরবর্তী দুই দিনের কর্মসূচির কথাও জানান সালাহউদ্দিন। তিনি জানান, দেশে ফেরার পরদিন শুক্রবার বাদ জুমা দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে যাবেন তারেক রহমান। সেখানে পিতার কবর জিয়ারত করে যাবেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে। এরপর শনিবার তারেক রহমান নিজে ভোটার হতে যা করতে হয়, সেই কাজগুলো করবেন। একই দিনে জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত ও পঙ্গু হাসপাতালে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে যাবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা এ কে এম সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের যে দলগত নিরাপত্তাব্যবস্থা, সেটা সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হবে। এর মধ্যে ক্ষুদ্র একটা অংশ হলো সিএসএফ। আমাদের দলীয় নেতা-কর্মী এবং সর্বোপরি বাংলাদেশে আপামর জনসাধারণ, এটা হলো আমাদের নিরাপত্তার মূল ভিত্তি। সরকারের তরফ থেকে আমাদের সর্বোচ্চ সহায়তা দিচ্ছে।’
এদিকে তারেক রহমানের ফ্লাইটটির ওপর বিশেষ নজরদারি আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিমানের কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, ফ্লাইট অপারেশন কন্ট্রোল, কেবিন সার্ভিস, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং এবং বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ের মাধ্যমে পুরো অপারেশন পরিচালিত হচ্ছে। শেষ মুহূর্তে কেবিন ক্রু ডিপ্লয়মেন্টেও প্রয়োজনীয় সমন্বয় সম্পন্ন করা হয়েছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এস এম রাগিব সামাদ জানিয়েছেন, বিশেষ অপারেশনাল ও নিরাপত্তা বিবেচনায় ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত যাত্রী ব্যতীত দর্শনার্থী ও স্বজনদের টার্মিনালে প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যাত্রীসেবা, টার্মিনাল শৃঙ্খলা এবং এয়ারসাইড কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে সম্ভাব্য সড়ক যানজটের কথা বিবেচনায় রেখে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ২৫ ডিসেম্বর ভ্রমণকারী দেশি-বিদেশি যাত্রীদের নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পরামর্শ দিয়েছে।
নিরাপত্তাব্যবস্থা
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকাজুড়ে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দুই হাজারের বেশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ছাড়াও তারেক রহমানের নিরাপত্তায় চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) রয়েছে। তাদের একাধিক টিম দায়িত্ব পালন করছে। তারেক রহমানের গাড়িবহরের সঙ্গে থাকবে পুলিশ প্রোটেকশন। পাশাপাশি সোয়াট, এপিবিএন, কাউন্টার টেররিজম ইউনিট (সিটিটিসি), বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, র্যাব, বিজিবি ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা কাজ করছেন।
আজ সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যান চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ডিএমপি। গতকাল ডিএমপির এক গণবিজ্ঞপ্তিতে বিমানবন্দর থেকে কুড়িল হয়ে পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে চলাচল পরিহার করতে বলা হয়েছে। বিকল্প রুট হিসেবে আবদুল্লাহপুর, গাবতলী, উত্তরা, মিরপুর, গুলশান ও বনানী এলাকার সড়ক ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সব ঠিক থাকলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে দেশে এসে পৌঁছাবেন তিনি। তাঁর দেশে ফেরা উপলক্ষে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির পাশাপাশি রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। নেতাকে বরণ করতে এরই মধ্যে সারা দেশ থেকে ঢাকায় এসেছেন দলের নেতা-কর্মীরা, অনেকেই এখনো ঢাকামুখী।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সূত্র জানায়, বাংলাদেশ সময় বুধবার দিবাগত রাত ১২টা ১৫ মিনিটে লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর থেকে বিমানের বিজি-২০২ ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়ে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন তারেক রহমান। স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও একমাত্র কন্যা জাইমা রহমানও তাঁর সঙ্গে আসছেন।
ঢাকায় পৌঁছানোর পর তারেক রহমানকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানাবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। এরপর দলের পক্ষ থেকে ৩০০ ফুট এলাকায় সংবর্ধনা দেওয়া হবে তারেক রহমানকে। সেখান থেকে অসুস্থ মা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন তারেক। এরপর গুলশানের বাসভবনে ফেরার কথা আছে তাঁর।
এক-এগারোর সময় প্রায় ১৮ মাস কারান্তরীণ থাকার পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান। এরপর আর ফিরতে পারেননি। দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে আজ দেশে ফিরছেন তিনি।
তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন ঘিরে দল ও দলের বাইরে প্রবল আগ্রহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। তাঁকে সংবর্ধনা দিতে ঢাকার ৩০০ ফুট এলাকায় ৪৮ ফুট বাই ৩৬ ফুটের মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, কুড়িল থেকে সংবর্ধনা মঞ্চ পর্যন্ত রাস্তাজুড়ে তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন রঙের ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানো হয়েছে। মঞ্চের দুই পাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে। রাস্তার ল্যাম্পপোস্টে লাগানো হয়েছে মাইক।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়ে ব্যানার-বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে রাজধানী। নেতা-কর্মীরা নগরীর প্রধান সড়ক, অলিগলি ও গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ঝুলিয়েছেন ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার ও বিলবোর্ড। এতে বড় অক্ষরে লেখা—‘লিডার আসছে’, ‘হে বিজয়ী বীর, তোমাকে স্বাগত’ ইত্যাদি।
এদিকে তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে বিভিন্ন জেলা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী এরই মধ্যে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন। দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে তাঁরা নিজ উদ্যোগে বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস ভাড়া করে আসছেন। গতকাল বিকেল থেকেই সংবর্ধনা মঞ্চের সামনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি দেখা গেছে। তাঁদের কেউ কেউ মঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে ফেসবুক লাইভ করছেন। সেখানে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে পুলিশ সদস্যদের। এ ছাড়া সেখানে বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরাও আছেন।
গতকাল গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে অভ্যর্থনা কমিটি। সেখানে কমিটির আহ্বায়ক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, বিমানবন্দর থেকে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন তারেক রহমান। পথে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ৩০০ ফুটের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। তারেক রহমানের সংবর্ধনায় তিনি ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বক্তা থাকছেন না বলেও জানান সালাহউদ্দিন।
৩০০ ফুটের অনুষ্ঠানটি কোনো জনসভা নয় উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা এই আয়োজনের কলেবর যত ছোটই রাখতে চাই না কেন, ১৭ বছর ধরে অপেক্ষমাণ দেশের সব প্রান্ত থেকে আসা নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাঁধভাঙা স্রোত নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা আমাদের নেই।’
এ সময় ঢাকাবাসীর কাছে সম্ভাব্য সৃষ্ট জনভোগান্তির জন্য আগাম দুঃখ প্রকাশ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘তারেক রহমান এমন কোনো কর্মসূচিকে সমর্থন করেন না, যা জনদুর্ভোগের কারণ হতে পারে। তারপরও জনদুর্ভোগের জন্য আমরা অগ্রিম ক্ষমা ও দুঃখ প্রকাশ করছি।’
সংবর্ধনার পর এভারকেয়ারে মাকে দেখে গুলশানের বাসায় যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। দেশে ফেরার পর তারেক রহমানের পরবর্তী দুই দিনের কর্মসূচির কথাও জানান সালাহউদ্দিন। তিনি জানান, দেশে ফেরার পরদিন শুক্রবার বাদ জুমা দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে যাবেন তারেক রহমান। সেখানে পিতার কবর জিয়ারত করে যাবেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে। এরপর শনিবার তারেক রহমান নিজে ভোটার হতে যা করতে হয়, সেই কাজগুলো করবেন। একই দিনে জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত ও পঙ্গু হাসপাতালে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে যাবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা এ কে এম সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের যে দলগত নিরাপত্তাব্যবস্থা, সেটা সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হবে। এর মধ্যে ক্ষুদ্র একটা অংশ হলো সিএসএফ। আমাদের দলীয় নেতা-কর্মী এবং সর্বোপরি বাংলাদেশে আপামর জনসাধারণ, এটা হলো আমাদের নিরাপত্তার মূল ভিত্তি। সরকারের তরফ থেকে আমাদের সর্বোচ্চ সহায়তা দিচ্ছে।’
এদিকে তারেক রহমানের ফ্লাইটটির ওপর বিশেষ নজরদারি আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিমানের কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, ফ্লাইট অপারেশন কন্ট্রোল, কেবিন সার্ভিস, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং এবং বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ের মাধ্যমে পুরো অপারেশন পরিচালিত হচ্ছে। শেষ মুহূর্তে কেবিন ক্রু ডিপ্লয়মেন্টেও প্রয়োজনীয় সমন্বয় সম্পন্ন করা হয়েছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এস এম রাগিব সামাদ জানিয়েছেন, বিশেষ অপারেশনাল ও নিরাপত্তা বিবেচনায় ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত যাত্রী ব্যতীত দর্শনার্থী ও স্বজনদের টার্মিনালে প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যাত্রীসেবা, টার্মিনাল শৃঙ্খলা এবং এয়ারসাইড কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে সম্ভাব্য সড়ক যানজটের কথা বিবেচনায় রেখে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ২৫ ডিসেম্বর ভ্রমণকারী দেশি-বিদেশি যাত্রীদের নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পরামর্শ দিয়েছে।
নিরাপত্তাব্যবস্থা
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকাজুড়ে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দুই হাজারের বেশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ছাড়াও তারেক রহমানের নিরাপত্তায় চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) রয়েছে। তাদের একাধিক টিম দায়িত্ব পালন করছে। তারেক রহমানের গাড়িবহরের সঙ্গে থাকবে পুলিশ প্রোটেকশন। পাশাপাশি সোয়াট, এপিবিএন, কাউন্টার টেররিজম ইউনিট (সিটিটিসি), বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, র্যাব, বিজিবি ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা কাজ করছেন।
আজ সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যান চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ডিএমপি। গতকাল ডিএমপির এক গণবিজ্ঞপ্তিতে বিমানবন্দর থেকে কুড়িল হয়ে পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে চলাচল পরিহার করতে বলা হয়েছে। বিকল্প রুট হিসেবে আবদুল্লাহপুর, গাবতলী, উত্তরা, মিরপুর, গুলশান ও বনানী এলাকার সড়ক ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি জুলাইয়ের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর এ কথা বলেন তিনি।
০১ জুলাই ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) লন্ডন থেকে দেশে ফিরে আসছেন। এ উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ঢাকায় নিয়ে আসার ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনজন জ্যেষ্ঠ পাইলটকে। এই গুরুত্বপূর্ণ যাত্রায় পাইলট-ইন-কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অভিজ্ঞ ক্যাপ্টেন ইমামুল।
৯ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার এক বিবৃতিতে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সুখ, শান্তি, সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) লন্ডন থেকে দেশে ফিরে আসছেন। এ উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তবে আগের রাত (বুধবার) ১২টার সময়ই সংবর্ধনাস্থল ও এর আশপাশে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ৩০০ ফিট সড়কের সঙ্গে সংযুক্ত সবগুলো রাস্তায় মাঝরাতেও অসংখ্য নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা অবস্থান নিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে।
আরও দেখা গেছে, সমাবেশস্থলের আশপাশে অনেকেই কাঁথা-কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমানোর আয়োজন করছেন। তাঁদেরই একজন মহসিন মিয়া। তিনি এসেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে। কোনো পদ-পদবি না থাকলেও বিএনপিকে তিনি ভালোবাসেন। মহসিন বলেন, ‘ঘুম আসবে কি না জানি না। না ঘুমালেও চলবে। নেতার জন্য একদিন না ঘুমালে কিছুই হবে না।’
এদিকে সারা রাত না ঘুমিয়েই তারেক রহমানের জন্য অপেক্ষা করবেন বলে জানালেন নওগা জেলা যুবদলের সদস্য জাহাঙ্গীর আলম লিটন। সংবর্ধনার মঞ্চ থেকে তিনি প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিলেন। ঘুমের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘১৭ বছর ঘুমাইনি। একরাতে কিছু হবে না।’
নওগা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ও সমর্থক এখনো পৌঁছায়নি বলেও জানালেন লিটন। এই জেলার কয়েক হাজার নেতা কর্মী তখনো যাত্রাপথে অবস্থান করছিলেন।
শেফালি আক্তার নামে জামালপুর জেলা থেকে আসা এক নারী জানালেন, তিনিও ঘুমাবেন না। এলাকার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সারা রাত মিছিল স্লোগানেই কাটিয়ে দেবেন। তিনি বলেন, ‘অনুষ্ঠান শেষ করে বাড়ি ফেরার সময় বাসের সিটে বসে ঘুমাব।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ১২টায় (স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সোয়া ৬টা) লন্ডন থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট BG-202–এ চড়েছেন। এই ফ্লাইটটি লন্ডন–সিলেট–ঢাকা রুটে পরিচালিত হচ্ছে।
সূত্রমতে, ফ্লাইটটি বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৯০০ উড়োজাহাজে পরিচালিত হচ্ছে। উচ্চপর্যায়ের যাত্রী থাকায় ফ্লাইট পরিচালনায় অতিরিক্ত অপারেশনাল সমন্বয় ও বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। উড়োজাহাজে তারেক রহমানকে সামনের সারির A1 নম্বর আসনে বসানো হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সূত্র জানিয়েছে, বোয়িং উড়োজাহাজে পরিচালিত এই ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে। সেখানে এক ঘণ্টার গ্রাউন্ড টার্ন অ্যারাউন্ড শেষে সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে এবং ১১টা ৪৫ মিনিটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর সূচি নির্ধারিত রয়েছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) লন্ডন থেকে দেশে ফিরে আসছেন। এ উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তবে আগের রাত (বুধবার) ১২টার সময়ই সংবর্ধনাস্থল ও এর আশপাশে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ৩০০ ফিট সড়কের সঙ্গে সংযুক্ত সবগুলো রাস্তায় মাঝরাতেও অসংখ্য নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা অবস্থান নিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে।
আরও দেখা গেছে, সমাবেশস্থলের আশপাশে অনেকেই কাঁথা-কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমানোর আয়োজন করছেন। তাঁদেরই একজন মহসিন মিয়া। তিনি এসেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে। কোনো পদ-পদবি না থাকলেও বিএনপিকে তিনি ভালোবাসেন। মহসিন বলেন, ‘ঘুম আসবে কি না জানি না। না ঘুমালেও চলবে। নেতার জন্য একদিন না ঘুমালে কিছুই হবে না।’
এদিকে সারা রাত না ঘুমিয়েই তারেক রহমানের জন্য অপেক্ষা করবেন বলে জানালেন নওগা জেলা যুবদলের সদস্য জাহাঙ্গীর আলম লিটন। সংবর্ধনার মঞ্চ থেকে তিনি প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিলেন। ঘুমের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘১৭ বছর ঘুমাইনি। একরাতে কিছু হবে না।’
নওগা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ও সমর্থক এখনো পৌঁছায়নি বলেও জানালেন লিটন। এই জেলার কয়েক হাজার নেতা কর্মী তখনো যাত্রাপথে অবস্থান করছিলেন।
শেফালি আক্তার নামে জামালপুর জেলা থেকে আসা এক নারী জানালেন, তিনিও ঘুমাবেন না। এলাকার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সারা রাত মিছিল স্লোগানেই কাটিয়ে দেবেন। তিনি বলেন, ‘অনুষ্ঠান শেষ করে বাড়ি ফেরার সময় বাসের সিটে বসে ঘুমাব।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ১২টায় (স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সোয়া ৬টা) লন্ডন থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট BG-202–এ চড়েছেন। এই ফ্লাইটটি লন্ডন–সিলেট–ঢাকা রুটে পরিচালিত হচ্ছে।
সূত্রমতে, ফ্লাইটটি বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৯০০ উড়োজাহাজে পরিচালিত হচ্ছে। উচ্চপর্যায়ের যাত্রী থাকায় ফ্লাইট পরিচালনায় অতিরিক্ত অপারেশনাল সমন্বয় ও বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। উড়োজাহাজে তারেক রহমানকে সামনের সারির A1 নম্বর আসনে বসানো হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সূত্র জানিয়েছে, বোয়িং উড়োজাহাজে পরিচালিত এই ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে। সেখানে এক ঘণ্টার গ্রাউন্ড টার্ন অ্যারাউন্ড শেষে সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে এবং ১১টা ৪৫ মিনিটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর সূচি নির্ধারিত রয়েছে।

অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি জুলাইয়ের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর এ কথা বলেন তিনি।
০১ জুলাই ২০২৫
সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সব ঠিক থাকলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে দেশে এসে পৌঁছাবেন তিনি। তাঁর দেশে ফেরা উপলক্ষে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির পাশাপাশি রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ঢাকায় নিয়ে আসার ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনজন জ্যেষ্ঠ পাইলটকে। এই গুরুত্বপূর্ণ যাত্রায় পাইলট-ইন-কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অভিজ্ঞ ক্যাপ্টেন ইমামুল।
৯ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার এক বিবৃতিতে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সুখ, শান্তি, সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ঢাকায় নিয়ে আসার ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনজন জ্যেষ্ঠ পাইলটকে। এই গুরুত্বপূর্ণ যাত্রায় পাইলট-ইন-কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অভিজ্ঞ ক্যাপ্টেন ইমামুল।
ফ্লাইট ডেকে তাঁর সঙ্গে থাকবেন আরও দুই অভিজ্ঞ পাইলট—রাশেদিন ও আসিফ ইকবাল।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘদিন পর তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনের গুরুত্ব বিবেচনায় রেখে অভিজ্ঞ ও সিনিয়র পাইলটদের সমন্বয়ে এই ক্রু নির্বাচন করা হয়েছে।
সূত্রগুলো আরও জানায়, উচ্চ গুরুত্বসম্পন্ন ও সংবেদনশীল ফ্লাইট পরিচালনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে অনুসৃত মানদণ্ড অনুযায়ীই এই দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে, যাতে নিরাপত্তা ও পরিচালন দক্ষতার সর্বোচ্চ নিশ্চয়তা নিশ্চিত করা যায়।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ঢাকায় নিয়ে আসার ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনজন জ্যেষ্ঠ পাইলটকে। এই গুরুত্বপূর্ণ যাত্রায় পাইলট-ইন-কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অভিজ্ঞ ক্যাপ্টেন ইমামুল।
ফ্লাইট ডেকে তাঁর সঙ্গে থাকবেন আরও দুই অভিজ্ঞ পাইলট—রাশেদিন ও আসিফ ইকবাল।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘদিন পর তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনের গুরুত্ব বিবেচনায় রেখে অভিজ্ঞ ও সিনিয়র পাইলটদের সমন্বয়ে এই ক্রু নির্বাচন করা হয়েছে।
সূত্রগুলো আরও জানায়, উচ্চ গুরুত্বসম্পন্ন ও সংবেদনশীল ফ্লাইট পরিচালনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে অনুসৃত মানদণ্ড অনুযায়ীই এই দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে, যাতে নিরাপত্তা ও পরিচালন দক্ষতার সর্বোচ্চ নিশ্চয়তা নিশ্চিত করা যায়।

অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি জুলাইয়ের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর এ কথা বলেন তিনি।
০১ জুলাই ২০২৫
সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সব ঠিক থাকলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে দেশে এসে পৌঁছাবেন তিনি। তাঁর দেশে ফেরা উপলক্ষে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির পাশাপাশি রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) লন্ডন থেকে দেশে ফিরে আসছেন। এ উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার এক বিবৃতিতে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সুখ, শান্তি, সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার এক বিবৃতিতে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সুখ, শান্তি, সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।
বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, শুভ বড়দিন একটি সর্বজনীন ধর্মীয় উৎসব। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এ দেশের সব ধর্মের মানুষ আবহমানকাল থেকে স্বাধীনভাবে ও আনন্দঘন পরিবেশে নিজ নিজ ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করে আসছে। যিশুখ্রিষ্ট মানুষকে ভালোবাসতে এবং সেবা, ক্ষমা ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দিয়েছেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘হিংসা-বিদ্বেষ, আক্রোশ পরিহার করে সমাজে শান্তি ও স্থিতি প্রতিষ্ঠা এবং সব ধরনের অবিচার-নির্মমতা প্রতিরোধ করতে আমাদের সকলকে শপথ নিতে হবে। বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আরও মজবুত করতে হবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘পৃথিবীর মানুষ বিভিন্নভাবে সমস্যাগ্রস্ত, যেটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক থেকে শুরু করে সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যক্তিগতও হতে পারে। মহামানবদের জীবনদর্শন যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে পারলেই মানবজীবনে ন্যায়নীতি, শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব। আর তাহলেই স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জনে আমরা সক্ষম হব। আমি বড়দিনের সকল কর্মসূচির সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করি।’
বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, ক্ষমা, করুণা, মানবপ্রেমের দিশারি মহান যিশুখ্রিষ্ট এদিনে পৃথিবীতে আবির্ভূত হন। তাই খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের কাছে দিনটি অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত। তিনি পৃথিবীতে এসেছিলেন মানুষে-মানুষে সম্প্রীতির মহা বার্তা নিয়ে। সব ধর্মের মূলকথাই হচ্ছে—মানুষের সেবা ও কল্যাণ। ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সবাইকে দেশ ও দশের কল্যাণে একযোগে কাজ করতে হবে।

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার এক বিবৃতিতে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সুখ, শান্তি, সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।
বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, শুভ বড়দিন একটি সর্বজনীন ধর্মীয় উৎসব। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এ দেশের সব ধর্মের মানুষ আবহমানকাল থেকে স্বাধীনভাবে ও আনন্দঘন পরিবেশে নিজ নিজ ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করে আসছে। যিশুখ্রিষ্ট মানুষকে ভালোবাসতে এবং সেবা, ক্ষমা ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দিয়েছেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘হিংসা-বিদ্বেষ, আক্রোশ পরিহার করে সমাজে শান্তি ও স্থিতি প্রতিষ্ঠা এবং সব ধরনের অবিচার-নির্মমতা প্রতিরোধ করতে আমাদের সকলকে শপথ নিতে হবে। বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আরও মজবুত করতে হবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘পৃথিবীর মানুষ বিভিন্নভাবে সমস্যাগ্রস্ত, যেটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক থেকে শুরু করে সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যক্তিগতও হতে পারে। মহামানবদের জীবনদর্শন যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে পারলেই মানবজীবনে ন্যায়নীতি, শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব। আর তাহলেই স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জনে আমরা সক্ষম হব। আমি বড়দিনের সকল কর্মসূচির সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করি।’
বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, ক্ষমা, করুণা, মানবপ্রেমের দিশারি মহান যিশুখ্রিষ্ট এদিনে পৃথিবীতে আবির্ভূত হন। তাই খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের কাছে দিনটি অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত। তিনি পৃথিবীতে এসেছিলেন মানুষে-মানুষে সম্প্রীতির মহা বার্তা নিয়ে। সব ধর্মের মূলকথাই হচ্ছে—মানুষের সেবা ও কল্যাণ। ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সবাইকে দেশ ও দশের কল্যাণে একযোগে কাজ করতে হবে।

অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি জুলাইয়ের অর্জনকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর এ কথা বলেন তিনি।
০১ জুলাই ২০২৫
সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সব ঠিক থাকলে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে দেশে এসে পৌঁছাবেন তিনি। তাঁর দেশে ফেরা উপলক্ষে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির পাশাপাশি রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) লন্ডন থেকে দেশে ফিরে আসছেন। এ উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ঢাকায় নিয়ে আসার ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনজন জ্যেষ্ঠ পাইলটকে। এই গুরুত্বপূর্ণ যাত্রায় পাইলট-ইন-কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অভিজ্ঞ ক্যাপ্টেন ইমামুল।
৯ ঘণ্টা আগে