জহিরুল আলম পিলু ,শ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা)
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির (শায়খে চরমোনাই) মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, পিআর পদ্ধতিতেই জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে। আগের মতো জগাখিচুড়ি নির্বাচন হলে তা চলবে না, কারণ, এতে আবার দখলবাজি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির রাজত্ব কায়েম হবে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ডেমরার কোনাপাড়া বাসস্ট্যান্ডে অনুষ্ঠিত গণসমাবেশে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, একটি দল বর্তমানে এ দেশকে দখলবাজি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য হিসেবে গড়ে তুলেছে। ওই দল দাবি করছে, নির্বাচন হলে তারা ৯৫ শতাংশ ভোট পাবে। তাহলে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে আসতে তাদের এত ভয় কেন?
শায়খে চরমোনাই আরও বলেন, ‘আগের মতো নির্বাচন হলে ‘‘যেই লাউ সেই কদু’’ অবস্থা তৈরি হবে। তবে ৯৫ শতাংশ মুসলমানের এ দেশে এবার আমরা ইসলামি সরকার দেখতে চাই।’ তাঁর মতে, ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে দেশে আর ধনী-গরিবের ব্যবধান থাকবে না। কেউ না খেয়ে বা বিনা চিকিৎসায় কষ্ট করবে না। দেশে অভাব না থাকলে অপরাধীরা চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই ছেড়ে দেবে এবং দেশবাসী নিরাপদে ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে।
তিনি এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর জোর দেন। এর আগে প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়াসহ জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ছাত্র-জনতার খুনিদের দৃশ্যমান বিচার হতে হবে বলে তিনি দাবি করেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহসভাপতি ও ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী এম এইচ মোস্তফার সভাপতিত্বে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি দেলোয়ার হোসাইন সাকী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহসভাপতি আলতাফ হোসেন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মো. মাহবুবুর রহমান, হাফেজ মাওলানা শফিকুল ইসলাম, মাওলানা কে এম শরীয়াতুল্লাহ, ডিএসসিসির ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মো. ইব্রাহিম খলিল, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, হাফেজ মোহাম্মদ সালাহউদ্দীন, মুফতি মানসুর আহমাদ সাকী, এমদাদুল ফেরদৌস ও ইসমাইল হোসেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ের হাজারো নেতা-কর্মী।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির (শায়খে চরমোনাই) মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, পিআর পদ্ধতিতেই জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে। আগের মতো জগাখিচুড়ি নির্বাচন হলে তা চলবে না, কারণ, এতে আবার দখলবাজি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির রাজত্ব কায়েম হবে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ডেমরার কোনাপাড়া বাসস্ট্যান্ডে অনুষ্ঠিত গণসমাবেশে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, একটি দল বর্তমানে এ দেশকে দখলবাজি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য হিসেবে গড়ে তুলেছে। ওই দল দাবি করছে, নির্বাচন হলে তারা ৯৫ শতাংশ ভোট পাবে। তাহলে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে আসতে তাদের এত ভয় কেন?
শায়খে চরমোনাই আরও বলেন, ‘আগের মতো নির্বাচন হলে ‘‘যেই লাউ সেই কদু’’ অবস্থা তৈরি হবে। তবে ৯৫ শতাংশ মুসলমানের এ দেশে এবার আমরা ইসলামি সরকার দেখতে চাই।’ তাঁর মতে, ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে দেশে আর ধনী-গরিবের ব্যবধান থাকবে না। কেউ না খেয়ে বা বিনা চিকিৎসায় কষ্ট করবে না। দেশে অভাব না থাকলে অপরাধীরা চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই ছেড়ে দেবে এবং দেশবাসী নিরাপদে ও শান্তিতে বসবাস করতে পারবে।
তিনি এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর জোর দেন। এর আগে প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়াসহ জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ছাত্র-জনতার খুনিদের দৃশ্যমান বিচার হতে হবে বলে তিনি দাবি করেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহসভাপতি ও ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী এম এইচ মোস্তফার সভাপতিত্বে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি দেলোয়ার হোসাইন সাকী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহসভাপতি আলতাফ হোসেন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মো. মাহবুবুর রহমান, হাফেজ মাওলানা শফিকুল ইসলাম, মাওলানা কে এম শরীয়াতুল্লাহ, ডিএসসিসির ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মো. ইব্রাহিম খলিল, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, হাফেজ মোহাম্মদ সালাহউদ্দীন, মুফতি মানসুর আহমাদ সাকী, এমদাদুল ফেরদৌস ও ইসমাইল হোসেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ের হাজারো নেতা-কর্মী।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং গণঅধিকার পরিষদ একীভূত হতে পারে—এমন আলোচনা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। তরুণদের এই দুটি দল এক হলে তা রাজনীতিতে ইতিবাচক বার্তা নিয়ে আসবে বলে মনে করছেন নেতারা। তাঁদের আশা, দুই দলের কর্মীরা যেমন বিষয়টিকে স্বাগত জানাবেন, তেমনি তরুণ ভোটাররাও দলের প্রতি আকৃষ্ট হবেন...
১ ঘণ্টা আগে‘জরিপে ৭০ ভাগ (শতাংশ) জনগণ বলেছেন, তাঁরা পিআরের পক্ষে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি যে গণভোট দিন। জনগণ যদি পিআর মানে, আপনাদেরও মানতে হবে। না মানলে জনগণ যে সিদ্ধান্ত দেবে, আমরা তা মেনে নেব।’
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লোর সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৬ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দলের আনুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। আমরা পিআরের পক্ষে নই। আমরা মনে করি, বাংলাদেশে পিআরের কোনো প্রয়োজনীয়তা নাই।’
৬ ঘণ্টা আগে