নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নবনির্বাচিত সিটি করপোরেশন মেয়রদের শপথ অনুষ্ঠানে মায়ের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নারী মেয়র হলেন জাহাঙ্গীরের মা জায়েদা খাতুন।
জাহাঙ্গীর আলম সদ্য সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন। একই সঙ্গে মায়ের নামেও মনোনয়ন ফরম জমা দেন জাহাঙ্গীর। ঋণ খেলাপির জামিনদার হওয়ায় জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়ন বাতিল করে নির্বাচন কমিশন। আপিলেও মনোনয়ন টেকেনি। পরে মায়ের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণার মূল দায়িত্বে থাকেন।
দলীয় প্রার্থী আজমত উল্লা খানের বিরোধিতা করায় আওয়ামী লীগ থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয় জাহাঙ্গীর আলমকে। এর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় জাহাঙ্গীর আলমকে স্থায়ী বহিষ্কার করেছিল আওয়ামী লীগ। ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ায় চলতি বছরের শুরুতেই তাঁর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় তাঁকে আবার স্থায়ী বহিষ্কার করে দলটি।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনের প্রচারণার সময় জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তিনি বহিষ্কারের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে চান। গত ২৫ মে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা খানকে পরাজিত করে মেয়র নির্বাচিত হন জাহাঙ্গীরের মা জায়েদা খাতুন।
আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শপথ অনুষ্ঠানে জায়েদা খাতুন তাঁর ছেলে জাহাঙ্গীর আলমকে সঙ্গে করে নিয়ে আসেন। শপথ অনুষ্ঠানে জাহাঙ্গীর মায়ের ডান পাশে বসা ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে উপস্থিত গাজীপুরের একাধিক জনপ্রতিনিধি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, শপথ অনুষ্ঠান শেষে জাহাঙ্গীর আলমকে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পা ছুঁয়ে সালাম করতে দেখেন। এ সময় তাঁকে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে কিছু বলতেও দেখেছেন তাঁরা। তবে প্রধানমন্ত্রী জাহাঙ্গীরের কথার জবাব দিয়েছেন কি না সেটি তাঁরা দূর থেকে বুঝতে পারেননি।
বিষয়টি জানতে জাহাঙ্গীর আলমকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
শপথ অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঁচ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে আলাদা আলাদা ফটোসেশনে অংশ নেন। গাজীপুরের সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে ছবি তোলার সময় জাহাঙ্গীর আলমকেও সেখানে দেখা যায়।
ছবির প্রথম সারিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য এবং মেয়র জায়েদা খাতুন ছিলেন। দ্বিতীয় সারিতে ছিলেন জাহাঙ্গীর আলম। তবে আরেক ছবিতে জাহাঙ্গীরকে চতুর্থ সারিতে দেখা যায়।
নবনির্বাচিত সিটি করপোরেশন মেয়রদের শপথ অনুষ্ঠানে মায়ের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নারী মেয়র হলেন জাহাঙ্গীরের মা জায়েদা খাতুন।
জাহাঙ্গীর আলম সদ্য সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন। একই সঙ্গে মায়ের নামেও মনোনয়ন ফরম জমা দেন জাহাঙ্গীর। ঋণ খেলাপির জামিনদার হওয়ায় জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়ন বাতিল করে নির্বাচন কমিশন। আপিলেও মনোনয়ন টেকেনি। পরে মায়ের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণার মূল দায়িত্বে থাকেন।
দলীয় প্রার্থী আজমত উল্লা খানের বিরোধিতা করায় আওয়ামী লীগ থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয় জাহাঙ্গীর আলমকে। এর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় জাহাঙ্গীর আলমকে স্থায়ী বহিষ্কার করেছিল আওয়ামী লীগ। ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ায় চলতি বছরের শুরুতেই তাঁর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় তাঁকে আবার স্থায়ী বহিষ্কার করে দলটি।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনের প্রচারণার সময় জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তিনি বহিষ্কারের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে চান। গত ২৫ মে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা খানকে পরাজিত করে মেয়র নির্বাচিত হন জাহাঙ্গীরের মা জায়েদা খাতুন।
আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শপথ অনুষ্ঠানে জায়েদা খাতুন তাঁর ছেলে জাহাঙ্গীর আলমকে সঙ্গে করে নিয়ে আসেন। শপথ অনুষ্ঠানে জাহাঙ্গীর মায়ের ডান পাশে বসা ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে উপস্থিত গাজীপুরের একাধিক জনপ্রতিনিধি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, শপথ অনুষ্ঠান শেষে জাহাঙ্গীর আলমকে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পা ছুঁয়ে সালাম করতে দেখেন। এ সময় তাঁকে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে কিছু বলতেও দেখেছেন তাঁরা। তবে প্রধানমন্ত্রী জাহাঙ্গীরের কথার জবাব দিয়েছেন কি না সেটি তাঁরা দূর থেকে বুঝতে পারেননি।
বিষয়টি জানতে জাহাঙ্গীর আলমকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
শপথ অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঁচ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে আলাদা আলাদা ফটোসেশনে অংশ নেন। গাজীপুরের সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে ছবি তোলার সময় জাহাঙ্গীর আলমকেও সেখানে দেখা যায়।
ছবির প্রথম সারিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য এবং মেয়র জায়েদা খাতুন ছিলেন। দ্বিতীয় সারিতে ছিলেন জাহাঙ্গীর আলম। তবে আরেক ছবিতে জাহাঙ্গীরকে চতুর্থ সারিতে দেখা যায়।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। এতে বিএনপিপন্থী শতাধিক আইনজীবী অংশ নেন।
১০ ঘণ্টা আগেসংস্কার, বিচারসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে দেশ পরিচালনা করছে, এর কড়া সমালোচনা করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। তিনি বলেছেন, এই সরকার শেখ হাসিনার পরামর্শে দেশ চালাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান ও ফজলুর রহমানের বক্তব্য শিক্ষার্থীদের আশাহত করে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বাস করতে চাই, তাঁরা বিএনপির প্রতিনিধিত্ব করেন না। সত্যিকার অর্থে যদি আমাদের দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকে, তাহলে বিএনপির
১১ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। তিনি এখন অনেকটা সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা। তবে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁকে আরও কয়েক দিন বিশ্রাম নিতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগে