নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘ঢাকা শহরে এমন কোনো বাজার নেই, যে বাজারে সিন্ডিকেট করেনি আওয়ামী লীগের লোকজন। কিন্তু এখন তো তারা নেই। তাহলে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন?’
আজ বুধবার রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে গণসচেতনামূলক প্রচারপত্র বিতরণকালে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
বাজারে জিনিসপত্রের দাম কেন বৃদ্ধি পাচ্ছে, প্রশ্ন রেখে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনা সিন্ডিকেট করতেন আওয়ামী লীগের লোকজন দিয়ে। কারণ, তিনি চাইতেন শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগ নেতাদের পকেট যেন সব সময় ভারী থাকে। পকেট যেন খালি না হয়। তাই বাজারের পর বাজার–মার্কেট আওয়ামী লোকেরা দখল করে রাখত। ঢাকা শহরে এমন কোনো বাজার নেই, যে বাজারে সিন্ডিকেট করেনি আওয়ামী লীগের লোকজন। কিন্তু এখন তো তারা নেই। তাহলে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন? মোটা চাল, মাঝারি চাল কেন কেজিতে ৩-৪ টাকা বেড়েছে। এখন কেন তেলের লিটারে ৬ টাকা বেড়েছে, ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ১২ টাকা বেড়েছে, এটা তো জনগণ প্রত্যাশা করেনি। জনগণ চায় সিন্ডিকেটমুক্ত বাজার। তাই বাজার মনিটরিং তীব্রতর করা হোক।’
রিজভী বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দল এবং দেশের সর্বস্তরের জনগণ সবার সমর্থনের সরকার। এই সরকার যদি ব্যর্থ হয় তাহলে গণতন্ত্র ও জনগণ ব্যর্থ হবে। শেখ হাসিনার মতো কুলাঙ্গার যেন প্রত্যাবর্তন না হয়, এটাই জনগণ চেয়েছে। আজকের সরকারের মধ্যে কেউ কেউ একচোখা দৃষ্টিতে দেখে।
শেখ হাসিনার বক্তব্য ভাইরাল নিয়ে বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনা মাঝে মাঝে তাঁর বক্তব্যে ইচ্ছে করে ভাইরাল করে দেন। তিনি ভারতে আছেন। নিজেই লোক দিয়ে বক্তব্যে ভাইরাল করান। আর তাঁর দলের নেতা ও তাঁর পুলিশ প্রশাসনের কাউকে বিদেশে ঘুরতে, হাঁটতে দেখা যাচ্ছে। তারপরও যারা দেশে আছেন, তাঁদের হাতে তো বিএনপির নেতারাই খুন হচ্ছে। মূলত হত্যার নির্দেশ তিনি পালিয়ে যাওয়ার পরও দিচ্ছেন। গোপালগঞ্জে দিদার হত্যা, নরসিংদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রকে হত্যা—এগুলো অশুভ ইঙ্গিত, শেখ হাসিনার আরেকটা ভয়ংকর পরিকল্পনা। এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল থাকতে হয়। অন্তর্বর্তী সরকার যদি শেখ হাসিনার ময়লার বস্তা ঘাড়ে নিয়ে ঘুরে বেড়ান, তাহলে কিন্তু কোনো সংস্কার করতে পারবেন না। কারণ, এখনো শেখ হাসিনার ময়লার বস্তা পুলিশ প্রশাসন বহাল আছে।’
প্রচারপত্র বিতরণের এই কর্মসূচিতে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘ঢাকা শহরে এমন কোনো বাজার নেই, যে বাজারে সিন্ডিকেট করেনি আওয়ামী লীগের লোকজন। কিন্তু এখন তো তারা নেই। তাহলে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন?’
আজ বুধবার রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে গণসচেতনামূলক প্রচারপত্র বিতরণকালে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
বাজারে জিনিসপত্রের দাম কেন বৃদ্ধি পাচ্ছে, প্রশ্ন রেখে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনা সিন্ডিকেট করতেন আওয়ামী লীগের লোকজন দিয়ে। কারণ, তিনি চাইতেন শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগ নেতাদের পকেট যেন সব সময় ভারী থাকে। পকেট যেন খালি না হয়। তাই বাজারের পর বাজার–মার্কেট আওয়ামী লোকেরা দখল করে রাখত। ঢাকা শহরে এমন কোনো বাজার নেই, যে বাজারে সিন্ডিকেট করেনি আওয়ামী লীগের লোকজন। কিন্তু এখন তো তারা নেই। তাহলে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন? মোটা চাল, মাঝারি চাল কেন কেজিতে ৩-৪ টাকা বেড়েছে। এখন কেন তেলের লিটারে ৬ টাকা বেড়েছে, ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ১২ টাকা বেড়েছে, এটা তো জনগণ প্রত্যাশা করেনি। জনগণ চায় সিন্ডিকেটমুক্ত বাজার। তাই বাজার মনিটরিং তীব্রতর করা হোক।’
রিজভী বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দল এবং দেশের সর্বস্তরের জনগণ সবার সমর্থনের সরকার। এই সরকার যদি ব্যর্থ হয় তাহলে গণতন্ত্র ও জনগণ ব্যর্থ হবে। শেখ হাসিনার মতো কুলাঙ্গার যেন প্রত্যাবর্তন না হয়, এটাই জনগণ চেয়েছে। আজকের সরকারের মধ্যে কেউ কেউ একচোখা দৃষ্টিতে দেখে।
শেখ হাসিনার বক্তব্য ভাইরাল নিয়ে বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘শেখ হাসিনা মাঝে মাঝে তাঁর বক্তব্যে ইচ্ছে করে ভাইরাল করে দেন। তিনি ভারতে আছেন। নিজেই লোক দিয়ে বক্তব্যে ভাইরাল করান। আর তাঁর দলের নেতা ও তাঁর পুলিশ প্রশাসনের কাউকে বিদেশে ঘুরতে, হাঁটতে দেখা যাচ্ছে। তারপরও যারা দেশে আছেন, তাঁদের হাতে তো বিএনপির নেতারাই খুন হচ্ছে। মূলত হত্যার নির্দেশ তিনি পালিয়ে যাওয়ার পরও দিচ্ছেন। গোপালগঞ্জে দিদার হত্যা, নরসিংদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রকে হত্যা—এগুলো অশুভ ইঙ্গিত, শেখ হাসিনার আরেকটা ভয়ংকর পরিকল্পনা। এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল থাকতে হয়। অন্তর্বর্তী সরকার যদি শেখ হাসিনার ময়লার বস্তা ঘাড়ে নিয়ে ঘুরে বেড়ান, তাহলে কিন্তু কোনো সংস্কার করতে পারবেন না। কারণ, এখনো শেখ হাসিনার ময়লার বস্তা পুলিশ প্রশাসন বহাল আছে।’
প্রচারপত্র বিতরণের এই কর্মসূচিতে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৯ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
১২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৯ ঘণ্টা আগে