নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনের ওপর সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগ করে সরকার এখন আলোচনায় বসার নাটক করছে উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবির কথা জানান তিনি।
মান্না বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে উদ্ভূত পরিস্থিতির কোনো সমাধান সম্ভব নয়। আমি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার অবিলম্বে পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছি। শিক্ষার্থীরা স্বৈরাচারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে, বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে, ন্যায্য অধিকারের প্রশ্নে রাজপথে যে বীরত্ব দেখিয়েছে, বাংলাদেশের ইতিহাসে তা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।’
তিনি বলেন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগের ক্যাডার, ভাড়াটিয়া গুন্ডাদের দিয়ে গুলি করে, পিটিয়ে নৃশংসভাবে এখন পর্যন্ত ১৮ জন শিক্ষার্থীকে হত্যার পর আলোচনায় বসার নাটক করছে সরকার। গত রাতে যখন প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণে দুঃখ প্রকাশ করছেন, তখনো ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর ক্র্যাকডাউন চলছে। এসব নাটক ছাত্রসমাজ জানে, দেশের মানুষ জানে।
পুরো দেশ আজ ছাত্র-জনতার নিয়ন্ত্রণে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গতকাল রাতেও যে ইস্যুতে কথা বলার এখতিয়ার নেই বলে জানিয়েছে সরকার এমনকি সরকারপ্রধান, সেই ইস্যুতে এখন আলোচনায় বসার প্রস্তাব দিচ্ছে। সারা দেশে ছাত্রদের সঙ্গে সব শ্রেণি–পেশার মানুষ রাস্তায় নেমে সরকারি বাহিনী এবং সরকারি দলের গুন্ডাদের পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে। প্রতিটি হত্যা আরও শক্তিশালী করেছে স্বৈরাচার প্রতিরোধের লড়াইকে।
মান্না বলেন, প্রতিটি হত্যার, প্রতিটি রক্তের ফোঁটার, প্রতিটি আঘাতের হিসাব নেওয়া হবে। সবকিছু মনে রাখা হবে। ছাত্রসমাজ ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে এতগুলো হত্যার পর, এত আঘাতের পর খুনি সরকারের সঙ্গে সংলাপ সহযোদ্ধাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি। সহযোদ্ধাদের লাশ ডিঙিয়ে তাঁরা সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনায় বসবে না। খুনি, নিপীড়ক সরকারের পতন ছাড়া এই অচলাবস্থার নিরসন হবে না। শিক্ষার্থী এবং দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে না।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের ওপর সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগ করে সরকার এখন আলোচনায় বসার নাটক করছে উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবির কথা জানান তিনি।
মান্না বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে উদ্ভূত পরিস্থিতির কোনো সমাধান সম্ভব নয়। আমি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার অবিলম্বে পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছি। শিক্ষার্থীরা স্বৈরাচারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে, বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে, ন্যায্য অধিকারের প্রশ্নে রাজপথে যে বীরত্ব দেখিয়েছে, বাংলাদেশের ইতিহাসে তা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।’
তিনি বলেন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগের ক্যাডার, ভাড়াটিয়া গুন্ডাদের দিয়ে গুলি করে, পিটিয়ে নৃশংসভাবে এখন পর্যন্ত ১৮ জন শিক্ষার্থীকে হত্যার পর আলোচনায় বসার নাটক করছে সরকার। গত রাতে যখন প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণে দুঃখ প্রকাশ করছেন, তখনো ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর ক্র্যাকডাউন চলছে। এসব নাটক ছাত্রসমাজ জানে, দেশের মানুষ জানে।
পুরো দেশ আজ ছাত্র-জনতার নিয়ন্ত্রণে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গতকাল রাতেও যে ইস্যুতে কথা বলার এখতিয়ার নেই বলে জানিয়েছে সরকার এমনকি সরকারপ্রধান, সেই ইস্যুতে এখন আলোচনায় বসার প্রস্তাব দিচ্ছে। সারা দেশে ছাত্রদের সঙ্গে সব শ্রেণি–পেশার মানুষ রাস্তায় নেমে সরকারি বাহিনী এবং সরকারি দলের গুন্ডাদের পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে। প্রতিটি হত্যা আরও শক্তিশালী করেছে স্বৈরাচার প্রতিরোধের লড়াইকে।
মান্না বলেন, প্রতিটি হত্যার, প্রতিটি রক্তের ফোঁটার, প্রতিটি আঘাতের হিসাব নেওয়া হবে। সবকিছু মনে রাখা হবে। ছাত্রসমাজ ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে এতগুলো হত্যার পর, এত আঘাতের পর খুনি সরকারের সঙ্গে সংলাপ সহযোদ্ধাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি। সহযোদ্ধাদের লাশ ডিঙিয়ে তাঁরা সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনায় বসবে না। খুনি, নিপীড়ক সরকারের পতন ছাড়া এই অচলাবস্থার নিরসন হবে না। শিক্ষার্থী এবং দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে না।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনার উদ্যোগ এবং দলটির কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে চিকিৎসা নিয়ে ফেরার চারদিন পর গতকাল শনিবার (১০ মে) রাতে গুলশান-২ এ ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের বাসায় গেলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। চিকিৎসা নিয়ে ফেরার পর এই প্রথম গুলশানের নিজ বাসা ফিরোজা থেকে বের হলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের মধ্য দিয়ে তা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ খুনিদের উপযুক্ত শাস্তি দেখতে চায়।’
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে টানা দুই দিনের কর্মসূচি শেষে বিজয়ের দেখা পেলেন আন্দোলনকারীরা। গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে দলটিকে নিষিদ্ধের ঘোষণার পর শাহবাগে উল্লাসে ফেটে পড়েন তাঁরা।
১৬ ঘণ্টা আগে