শ্যামপুর-কদমতলী প্রতিনিধি
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, উন্নয়নের জোয়ারে ভাসা, বদলে যাওয়া বাংলাদেশকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। কারণ শেখ হাসিনাই নিরলসভাবে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে একটি উন্নত সর্বাধুনিক ডিজিটাল রাষ্ট্রে পরিণত করার ভিশন বাস্তবায়ন করে চলেছেন।
আজ বুধবার দুপুরে ডেমরার সুলতানা কামাল সেতু সংলগ্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে মাহে রমজান উপলক্ষে জনসাধারণের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের আয়োজনে সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খান মাসুদের সভাপতিত্বে ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান মোল্লা সজলের সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন—ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল এমপি। এ সময় সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন—ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শরফুদ্দিন আহমেদ সেন্টু ও শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক এস কে বাদল।
বাহাউদ্দিন নাছিম তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘কীভাবে মানুষকে ভালোবাসতে হয়, মানুষের পাশে দাঁড়াতে হয় তা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের শিখিয়েছেন। তাঁর পথ ধরেই চলছেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তাই শেখ হাসিনার নির্দেশেই দলীয়ভাবে ফাইভ স্টার হোটেলে বসে ইফতার করার পরিবর্তে জনসাধারণের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ।’
বাহাউদ্দিন নাছিম আরও বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই অর্থনৈতিক মুক্তি লাভ করে বাংলাদেশের মানুষ আজ সচ্ছল অবস্থায় চলছেন। অথচ বিএনপি-জামায়াতের কুচক্রী মহল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তিকে ধ্বংসের মাধ্যমে দেশের সার্বিক উন্নয়নকে ব্যর্থ করে দিতে এখনো নানা পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে চলেছে। কিন্তু শেখ হাসিনার রাজনীতি হলো দেশের মানুষের মুক্তির জন্য। তাই বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কোনো আন্দোলন বা অপরাজনীতি কোনো দিনও বাস্তবায়ন হবে না। শেখ হাসিনার রাজনীতি মানুষের ভোট ও ভাতের রাজনীতি। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতি। আর বিএনপির রাজনীতি হচ্ছে বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের নামে মিথ্যা ও অপপ্রচার মাত্র। তাই বাংলাদেশের মানুষ বিএনপি-জামায়াতের দুর্নীতিবাজদের বর্জন করেছে। তারপরও আওয়ামী লীগ আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য সকল দলকে আহ্বান জানায়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন, ডিএসসিসির ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সালাহ্ উদ্দিন আহমেদ, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর নিলুফার ইয়াসমিন লাকি ও মাহফুজা আক্তার হিমেল, ডিএসসিসির ৬৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ফারুক হোসেন, ৬৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান আরিফ ও ডেমরা—যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিক লীগসহ সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, উন্নয়নের জোয়ারে ভাসা, বদলে যাওয়া বাংলাদেশকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। কারণ শেখ হাসিনাই নিরলসভাবে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে একটি উন্নত সর্বাধুনিক ডিজিটাল রাষ্ট্রে পরিণত করার ভিশন বাস্তবায়ন করে চলেছেন।
আজ বুধবার দুপুরে ডেমরার সুলতানা কামাল সেতু সংলগ্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে মাহে রমজান উপলক্ষে জনসাধারণের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের আয়োজনে সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খান মাসুদের সভাপতিত্বে ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান মোল্লা সজলের সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন—ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল এমপি। এ সময় সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন—ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শরফুদ্দিন আহমেদ সেন্টু ও শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক এস কে বাদল।
বাহাউদ্দিন নাছিম তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘কীভাবে মানুষকে ভালোবাসতে হয়, মানুষের পাশে দাঁড়াতে হয় তা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের শিখিয়েছেন। তাঁর পথ ধরেই চলছেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তাই শেখ হাসিনার নির্দেশেই দলীয়ভাবে ফাইভ স্টার হোটেলে বসে ইফতার করার পরিবর্তে জনসাধারণের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ।’
বাহাউদ্দিন নাছিম আরও বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই অর্থনৈতিক মুক্তি লাভ করে বাংলাদেশের মানুষ আজ সচ্ছল অবস্থায় চলছেন। অথচ বিএনপি-জামায়াতের কুচক্রী মহল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তিকে ধ্বংসের মাধ্যমে দেশের সার্বিক উন্নয়নকে ব্যর্থ করে দিতে এখনো নানা পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে চলেছে। কিন্তু শেখ হাসিনার রাজনীতি হলো দেশের মানুষের মুক্তির জন্য। তাই বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কোনো আন্দোলন বা অপরাজনীতি কোনো দিনও বাস্তবায়ন হবে না। শেখ হাসিনার রাজনীতি মানুষের ভোট ও ভাতের রাজনীতি। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতি। আর বিএনপির রাজনীতি হচ্ছে বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের নামে মিথ্যা ও অপপ্রচার মাত্র। তাই বাংলাদেশের মানুষ বিএনপি-জামায়াতের দুর্নীতিবাজদের বর্জন করেছে। তারপরও আওয়ামী লীগ আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য সকল দলকে আহ্বান জানায়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন, ডিএসসিসির ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সালাহ্ উদ্দিন আহমেদ, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর নিলুফার ইয়াসমিন লাকি ও মাহফুজা আক্তার হিমেল, ডিএসসিসির ৬৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ফারুক হোসেন, ৬৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান আরিফ ও ডেমরা—যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিক লীগসহ সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, যেসব রাজনৈতিক দল নিজেদের হর্তাকর্তা ভাবছে, সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে, তাদের আওয়ামী লীগের পতন থেকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। কারণ দেশের ছাত্র-জনতা আগামীতে আর কোনো ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি হতে দেবে না।নারায়ণগঞ্জ, গণঅধিকার পরিষদ, আওয়ামী লীগ, জেলার খবর
৭ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বিমানের লন্ডন-সিলেট-ঢাকার রুট পরিবর্তন করে লন্ডন-ঢাকা-সিলেট করার প্রস্তাব দেয় অন্তর্বর্তী সরকার ও বিমান কর্তৃপক্ষ। তবে প্রস্তাবটি খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছালে ওই বিমানের অন্য সহযাত্রীদের ভোগান্তি এবং কষ্টের কথা বিবেচনা করে
৭ ঘণ্টা আগেস্বামী তারেক রহমানের সঙ্গে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ছেড়েছিলেন ডা. জোবাইদা রহমান। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ১৭ বছর। একমাত্র কন্যা জায়মা রহমানকে নিয়ে লন্ডনে বসবাস করছিলেন তিনি। অবশেষে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান।
৮ ঘণ্টা আগেসমাবেশে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরেও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে আমাদের রাজপথে নেমে আসতে হচ্ছে, রাজপথে কথা বলতে হচ্ছে, এটা আমাদের সামষ্টিক ব্যর্থতা বলেই মনে করি।’
৯ ঘণ্টা আগে