আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবার আলোচনার ঝড় তুলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। মওলানা ভাসানীর বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি করে ফেসবুকের এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘দিল্লীর গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়। ওয়াশিংটন কিংবা মস্কোর দাসত্ব করতেও নয়।’
তাঁর এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করে সামাজিক মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ কেউ এটি বাংলাদেশের স্বাধীন ও সার্বভৌম অবস্থানের পক্ষে সাহসী বার্তা হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ বিষয়টিকে কূটনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর হিসেবে বিবেচনা করছেন।
এর আগে গতকাল যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের আরেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। শনিবার রাত দেড়টার দিকে ‘দুটি কথা’ শিরোনামে দেওয়া এক পোস্টে এ দাবি জানান তিনি।
তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম তাঁর ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘১. ’৭১ এর প্রশ্ন মীমাংসা করতেই হবে। যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের ক্ষমা চাইতে হবে। বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে। পাকিস্তান এ দেশে গণহত্যা চালিয়েছে। (পাকিস্তান অফিশিয়ালি ক্ষমা চাইলেও, তদুপরি আবারও ক্ষমা চাইতে রাজি হলেও, যুদ্ধাপরাধের সহযোগীরা এখনো ক্ষমা চায়নি।) ইনিয়ে বিনিয়ে গণহত্যার পক্ষে বয়ান উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। জুলাইয়ের শক্তির মধ্যে ঢুকে স্যাবোট্যাজ করা বন্ধ করতে হবে। সাফ দিলে আসতে হবে।’
মাহফুজ আরও বলেন, ‘২. মুজিববাদী বামদের ক্ষমা নাই। লীগের গুম-খুন আর শাপলায়, মোদীবিরোধী আন্দোলনে হত্যাযজ্ঞের মস্তিষ্ক এরা। এরা থার্টি সিক্সথ ডিভিশন। জুলাইয়ের সময়ে এরা নিকৃষ্ট দালালি করেও এখন বহাল তবিয়তে আছে। আজ পর্যন্ত মুজিববাদী বামেরা কালচারালি ও ইন্টেলেকচুয়ালি জুলাইয়ের সঙ্গে গাদ্দারি করে যাচ্ছে। দেশে বসে জুলাইয়ের পক্ষের শক্তির বিরুদ্ধে এরা চক্রান্ত করেই যাচ্ছে। লীগের এসকল বিটিমও শীঘ্রই পরাজিত হবে। অন্য কারও কাঁধে ভর করে লাভ নেই।’
আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবার আলোচনার ঝড় তুলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। মওলানা ভাসানীর বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি করে ফেসবুকের এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘দিল্লীর গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়। ওয়াশিংটন কিংবা মস্কোর দাসত্ব করতেও নয়।’
তাঁর এই মন্তব্যকে কেন্দ্র করে সামাজিক মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ কেউ এটি বাংলাদেশের স্বাধীন ও সার্বভৌম অবস্থানের পক্ষে সাহসী বার্তা হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ বিষয়টিকে কূটনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর হিসেবে বিবেচনা করছেন।
এর আগে গতকাল যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের আরেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। শনিবার রাত দেড়টার দিকে ‘দুটি কথা’ শিরোনামে দেওয়া এক পোস্টে এ দাবি জানান তিনি।
তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম তাঁর ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘১. ’৭১ এর প্রশ্ন মীমাংসা করতেই হবে। যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের ক্ষমা চাইতে হবে। বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে। পাকিস্তান এ দেশে গণহত্যা চালিয়েছে। (পাকিস্তান অফিশিয়ালি ক্ষমা চাইলেও, তদুপরি আবারও ক্ষমা চাইতে রাজি হলেও, যুদ্ধাপরাধের সহযোগীরা এখনো ক্ষমা চায়নি।) ইনিয়ে বিনিয়ে গণহত্যার পক্ষে বয়ান উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। জুলাইয়ের শক্তির মধ্যে ঢুকে স্যাবোট্যাজ করা বন্ধ করতে হবে। সাফ দিলে আসতে হবে।’
মাহফুজ আরও বলেন, ‘২. মুজিববাদী বামদের ক্ষমা নাই। লীগের গুম-খুন আর শাপলায়, মোদীবিরোধী আন্দোলনে হত্যাযজ্ঞের মস্তিষ্ক এরা। এরা থার্টি সিক্সথ ডিভিশন। জুলাইয়ের সময়ে এরা নিকৃষ্ট দালালি করেও এখন বহাল তবিয়তে আছে। আজ পর্যন্ত মুজিববাদী বামেরা কালচারালি ও ইন্টেলেকচুয়ালি জুলাইয়ের সঙ্গে গাদ্দারি করে যাচ্ছে। দেশে বসে জুলাইয়ের পক্ষের শক্তির বিরুদ্ধে এরা চক্রান্ত করেই যাচ্ছে। লীগের এসকল বিটিমও শীঘ্রই পরাজিত হবে। অন্য কারও কাঁধে ভর করে লাভ নেই।’
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, একটি দল বর্তমানে এ দেশকে দখলবাজি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য হিসেবে গড়ে তুলেছে। ওই দল দাবি করছে, নির্বাচন হলে তারা ৯৫ শতাংশ ভোট পাবে। তাহলে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে আসতে তাদের এত ভয় কেন?
২ ঘণ্টা আগে‘জরিপে ৭০ ভাগ (শতাংশ) জনগণ বলেছেন, তাঁরা পিআরের পক্ষে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি যে গণভোট দিন। জনগণ যদি পিআর মানে, আপনাদেরও মানতে হবে। না মানলে জনগণ যে সিদ্ধান্ত দেবে, আমরা তা মেনে নেব।’
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লোর সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দলের আনুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। আমরা পিআরের পক্ষে নই। আমরা মনে করি, বাংলাদেশে পিআরের কোনো প্রয়োজনীয়তা নাই।’
৪ ঘণ্টা আগে