নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রে প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনের শাসনের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। কিন্তু বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সেই আইনের শাসন ছিল না বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ অভিযোগ করেন। জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
তারেক রহমান বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বে কে সংখ্যালঘু আর কে সংখ্যাগুরু, সেটা বড় বিষয় নয়। ইনসাফ এবং আইনের শাসন রয়েছে কি না সেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাষ্ট্র ও সমাজে আইনের শাসন থাকলে আমরা সবাই নিরাপদ থাকব। দেশে আইনের শাসন ছিল না বলেই প্রধান বিচারপতি হয়েও এস কে সিনহাকে অবিচারের শিকার হতে হয়েছিল। পলাতক স্বৈরাচার আমলে দেশে আদালত আর আয়নাঘর প্রায় একাকার হয়ে গিয়েছিল।’
নাগরিকদের নিরাপত্তা ও অধিকার সুরক্ষায় নির্বাচিত সরকারে গুরুত্বারোপ করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি নিজ নিজ অধিকার রক্ষায় প্রত্যেক নাগরিকের ভোটের অধিকার একটি কার্যকরী এবং শক্তিশালী অস্ত্র। যত দিন পর্যন্ত দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে দেশের প্রত্যেকটি নাগরিক নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে নিজের ভোট দিয়ে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করে জবাবদিহিমূলক একটি সরকার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম না হবেন, তত দিন পর্যন্ত কোনো নাগরিকেরই নিরাপত্তা ও অধিকার সুরক্ষিত নয়।’
দেশে সংঘটিত সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনার খবর প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘সংখ্যালঘু হামলার অধিকাংশ ঘটনাই কিন্তু ধর্মীয় কারণে হয়নি। তদন্ত করলে দেখা যাবে এসব হামলার ঘটনার অধিকাংশই অবৈধ লোভ-লাভের জন্য, দুর্বলের ওপরে সবলের হামলা কিংবা এর নেপথ্যে অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার উদ্দেশ্য।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বরকত উল্লাহসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রে প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনের শাসনের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। কিন্তু বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সেই আইনের শাসন ছিল না বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ অভিযোগ করেন। জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
তারেক রহমান বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বে কে সংখ্যালঘু আর কে সংখ্যাগুরু, সেটা বড় বিষয় নয়। ইনসাফ এবং আইনের শাসন রয়েছে কি না সেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাষ্ট্র ও সমাজে আইনের শাসন থাকলে আমরা সবাই নিরাপদ থাকব। দেশে আইনের শাসন ছিল না বলেই প্রধান বিচারপতি হয়েও এস কে সিনহাকে অবিচারের শিকার হতে হয়েছিল। পলাতক স্বৈরাচার আমলে দেশে আদালত আর আয়নাঘর প্রায় একাকার হয়ে গিয়েছিল।’
নাগরিকদের নিরাপত্তা ও অধিকার সুরক্ষায় নির্বাচিত সরকারে গুরুত্বারোপ করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি নিজ নিজ অধিকার রক্ষায় প্রত্যেক নাগরিকের ভোটের অধিকার একটি কার্যকরী এবং শক্তিশালী অস্ত্র। যত দিন পর্যন্ত দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে দেশের প্রত্যেকটি নাগরিক নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে নিজের ভোট দিয়ে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করে জবাবদিহিমূলক একটি সরকার প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম না হবেন, তত দিন পর্যন্ত কোনো নাগরিকেরই নিরাপত্তা ও অধিকার সুরক্ষিত নয়।’
দেশে সংঘটিত সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনার খবর প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘সংখ্যালঘু হামলার অধিকাংশ ঘটনাই কিন্তু ধর্মীয় কারণে হয়নি। তদন্ত করলে দেখা যাবে এসব হামলার ঘটনার অধিকাংশই অবৈধ লোভ-লাভের জন্য, দুর্বলের ওপরে সবলের হামলা কিংবা এর নেপথ্যে অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার উদ্দেশ্য।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বরকত উল্লাহসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৯ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১ দিন আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১ দিন আগে