রংপুর প্রতিনিধি
পীরগঞ্জে নির্বাচনী জনসভায় নৌকায় ভোট চেয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘একমাত্র নৌকা মার্কা ক্ষমতায় থাকলে এ দেশের উন্নতি হবে। তাই আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাদের আরেকটি বার সেবা করার সুযোগ দেবেন।’
আজ মঙ্গলবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুরের পীরগঞ্জে নির্বাচনী জনসভায় যাওয়ার পথে তারাগঞ্জে পথসভায় তিনি ১৭ মিনিটের ভাষণে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে উত্তরবঙ্গ মঙ্গাপীড়িত থেকে মুক্তি পেয়েছে। মঙ্গা থেকে মুক্তি পেয়ে এখন উন্নয়নের সুফল সুবাতাস বইছে। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন বলে চিকিৎসাসেবা দোরগোড়ায় পৌঁছেছে, মানুষের জীবনমান উন্নত করেছে। একমাত্র নৌকা মার্কা ক্ষমতায় থাকলে এ দেশের উন্নতি হবে। তাই আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাদের আরেকটি বার সেবা করার সুযোগ দেবেন।’
পথসভার আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা থেকে বিমানযোগ সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আসেন। সেখান থেকে ১১টা ৫০ মিনিটে তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি কলেজ মাঠে রংপুর-২ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরীর নির্বাচনী পথসভার মঞ্চে ওঠেন। দুপুর ১২টা ১২ মিনিটে তিনি বক্তব্য শুরু করেন। এরপর ১২টা ২৯ মিনিটে ভাষণ শেষে পীরগঞ্জের উদ্দেশে রওনা দেন।
জেলা প্রশাসন ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, পীরগঞ্জে আসার পথে মিঠাপুকুর উপজেলায় রংপুর-৫ আসনের নৌকার প্রার্থী রাশেক রহমানের একটি নির্বাচনী পথসভায় বক্তব্য দেবেন। এরপরে প্রধানমন্ত্রী পীরগঞ্জে তাঁর শ্বশুরবাড়ি জয় সদনে যাবেন। সেখানে তিনি তাঁর প্রয়াত স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার কবর জিয়ারত ও পরিবারের লোকজনের সঙ্গে মতিবিনিময় করবেন। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পীরগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন।
উন্নয়নের ধারাবাহিকতা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মোবাইল ফোন যাতে সবার হাতে পৌঁছায়, সেটা উন্মুক্ত করেছি। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেছি। আমরা বিনা পয়সায় বই দেই। প্রাইমারি থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত বৃত্তি দিয়ে থাকি। গবেষণার জন্য টাকা দেই। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার ল্যাব তৈরি করা, প্রযুক্তির শিক্ষা দেওয়াসহ সব ধরনের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। বাবা-মাকে আর টাকা খরচ করে বই কিনতে হয় না। ফায়ার সার্ভিস স্টেশন সব জায়গা করে দিচ্ছি, ৫৬২টি মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করছি। মন্দির, গির্জাসহ অন্যান্য ধর্মের উন্নয়নে কাজ করছি। বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক চেতনার দেশ।
পীরগঞ্জে নির্বাচনী জনসভায় নৌকায় ভোট চেয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘একমাত্র নৌকা মার্কা ক্ষমতায় থাকলে এ দেশের উন্নতি হবে। তাই আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাদের আরেকটি বার সেবা করার সুযোগ দেবেন।’
আজ মঙ্গলবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুরের পীরগঞ্জে নির্বাচনী জনসভায় যাওয়ার পথে তারাগঞ্জে পথসভায় তিনি ১৭ মিনিটের ভাষণে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে উত্তরবঙ্গ মঙ্গাপীড়িত থেকে মুক্তি পেয়েছে। মঙ্গা থেকে মুক্তি পেয়ে এখন উন্নয়নের সুফল সুবাতাস বইছে। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন বলে চিকিৎসাসেবা দোরগোড়ায় পৌঁছেছে, মানুষের জীবনমান উন্নত করেছে। একমাত্র নৌকা মার্কা ক্ষমতায় থাকলে এ দেশের উন্নতি হবে। তাই আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাদের আরেকটি বার সেবা করার সুযোগ দেবেন।’
পথসভার আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা থেকে বিমানযোগ সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আসেন। সেখান থেকে ১১টা ৫০ মিনিটে তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি কলেজ মাঠে রংপুর-২ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরীর নির্বাচনী পথসভার মঞ্চে ওঠেন। দুপুর ১২টা ১২ মিনিটে তিনি বক্তব্য শুরু করেন। এরপর ১২টা ২৯ মিনিটে ভাষণ শেষে পীরগঞ্জের উদ্দেশে রওনা দেন।
জেলা প্রশাসন ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, পীরগঞ্জে আসার পথে মিঠাপুকুর উপজেলায় রংপুর-৫ আসনের নৌকার প্রার্থী রাশেক রহমানের একটি নির্বাচনী পথসভায় বক্তব্য দেবেন। এরপরে প্রধানমন্ত্রী পীরগঞ্জে তাঁর শ্বশুরবাড়ি জয় সদনে যাবেন। সেখানে তিনি তাঁর প্রয়াত স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার কবর জিয়ারত ও পরিবারের লোকজনের সঙ্গে মতিবিনিময় করবেন। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পীরগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন।
উন্নয়নের ধারাবাহিকতা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মোবাইল ফোন যাতে সবার হাতে পৌঁছায়, সেটা উন্মুক্ত করেছি। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেছি। আমরা বিনা পয়সায় বই দেই। প্রাইমারি থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত বৃত্তি দিয়ে থাকি। গবেষণার জন্য টাকা দেই। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার ল্যাব তৈরি করা, প্রযুক্তির শিক্ষা দেওয়াসহ সব ধরনের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। বাবা-মাকে আর টাকা খরচ করে বই কিনতে হয় না। ফায়ার সার্ভিস স্টেশন সব জায়গা করে দিচ্ছি, ৫৬২টি মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করছি। মন্দির, গির্জাসহ অন্যান্য ধর্মের উন্নয়নে কাজ করছি। বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক চেতনার দেশ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে