নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উন্নত চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যের বিশেষায়িত হাসপাতালে নিতে সেখানকার চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। দেশ দুটিতে যেতে দীর্ঘ সময় উড়োজাহাজে উড্ডয়ন করতে হবে খালেদা জিয়াকে, যার জন্য এখনো তিনি সক্ষম নন বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসকেরা। উড্ডয়নে সক্ষম হলেই দ্রুত সময়ে বিএনপি চেয়ারপারসনকে দেশের বাইরে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তারা।
আজ বুধবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে তার গুলশানের বাসায় যান ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত সারাহ কুক। খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যসহ দেশের সার্বিক বিষয় নিয়ে এ সময় আলোচনা হয়। যুক্তরাজ্যের পক্ষে তাদের চিন্তা ভাবনার কথা জানান সারাহ কুক। খালেদা জিয়াও কিছু কিছু বিষয়ে কথা বলেন।
সাক্ষাৎ শেষে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত চলে যাওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ডা. এজেড এম জাহিদ হোসেন।
এক প্রশ্নের জবাবে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) যুক্তরাষ্ট্রে নিতে কমপক্ষে ১৮-২১ ঘণ্টা এবং যুক্তরাজ্যে নিতে কমপক্ষে ৮-১২ ঘণ্টা ফ্লাই করতে হবে। ফ্লাই করার জন্য শারীরিক সুস্থতা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আমরা যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। ওনার শারীরিক সুস্থতা ফ্লাই করার মত হলেই যত দ্রুত সম্ভব বিদেশে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সারাহ কুকের সাক্ষাত ও বৈঠক প্রসঙ্গে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘মূল উদ্দেশ্য ছিল ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজ খবর। একই সঙ্গে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য উনার শরীর ঠিক আছে কীনা।’
তিনি বলেন, ‘কূটনৈতিক মহলে ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) স্বাস্থ্য নিয়ে একটা শঙ্কা ও চিন্তা ছিল। উনার সুস্থতা নিয়ে সবার মনে একটা প্রশ্ন ছিল। বাংলাদেশে একটা মুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়েছে, যেখানে কূটনীতিকেরাও মুক্তভাবে চলাফেরা করতে পারছে। আগের সরকারের চাপে আগে যেটা সম্ভব হতো না।’
খসরু আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতার পর, নতুন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে-এ বিষয়টিও জানার ছিল তাদের (যুক্তরাজ্যের)। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের সম্পর্কের বিষয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা ম্যাডামকে জানিয়েছেন সারাহ কুক । বাংলাদেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তারা কি করতে চাচ্ছে, তা জানিয়েছেন। দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে তারা কি করতে চান, তাও জানিয়েছেন। প্রতিটি ক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে ম্যাডাম তাদের অনুরোধ করেছেন।’
দীর্ঘদিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২১ আগস্ট বাসায় ফিরেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া আর্থরাইটিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন।
তিনি রাজধানীর বেসরকারি এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছেন। ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর কারামুক্ত হন তিনি। এর মধ্য দিয়ে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার পথ উন্মুক্ত হয়েছে তার।
উন্নত চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যের বিশেষায়িত হাসপাতালে নিতে সেখানকার চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। দেশ দুটিতে যেতে দীর্ঘ সময় উড়োজাহাজে উড্ডয়ন করতে হবে খালেদা জিয়াকে, যার জন্য এখনো তিনি সক্ষম নন বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসকেরা। উড্ডয়নে সক্ষম হলেই দ্রুত সময়ে বিএনপি চেয়ারপারসনকে দেশের বাইরে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তারা।
আজ বুধবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে তার গুলশানের বাসায় যান ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত সারাহ কুক। খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যসহ দেশের সার্বিক বিষয় নিয়ে এ সময় আলোচনা হয়। যুক্তরাজ্যের পক্ষে তাদের চিন্তা ভাবনার কথা জানান সারাহ কুক। খালেদা জিয়াও কিছু কিছু বিষয়ে কথা বলেন।
সাক্ষাৎ শেষে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত চলে যাওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ডা. এজেড এম জাহিদ হোসেন।
এক প্রশ্নের জবাবে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) যুক্তরাষ্ট্রে নিতে কমপক্ষে ১৮-২১ ঘণ্টা এবং যুক্তরাজ্যে নিতে কমপক্ষে ৮-১২ ঘণ্টা ফ্লাই করতে হবে। ফ্লাই করার জন্য শারীরিক সুস্থতা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আমরা যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। ওনার শারীরিক সুস্থতা ফ্লাই করার মত হলেই যত দ্রুত সম্ভব বিদেশে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সারাহ কুকের সাক্ষাত ও বৈঠক প্রসঙ্গে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘মূল উদ্দেশ্য ছিল ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজ খবর। একই সঙ্গে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য উনার শরীর ঠিক আছে কীনা।’
তিনি বলেন, ‘কূটনৈতিক মহলে ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) স্বাস্থ্য নিয়ে একটা শঙ্কা ও চিন্তা ছিল। উনার সুস্থতা নিয়ে সবার মনে একটা প্রশ্ন ছিল। বাংলাদেশে একটা মুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়েছে, যেখানে কূটনীতিকেরাও মুক্তভাবে চলাফেরা করতে পারছে। আগের সরকারের চাপে আগে যেটা সম্ভব হতো না।’
খসরু আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতার পর, নতুন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে-এ বিষয়টিও জানার ছিল তাদের (যুক্তরাজ্যের)। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের সম্পর্কের বিষয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা ম্যাডামকে জানিয়েছেন সারাহ কুক । বাংলাদেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তারা কি করতে চাচ্ছে, তা জানিয়েছেন। দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে তারা কি করতে চান, তাও জানিয়েছেন। প্রতিটি ক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে ম্যাডাম তাদের অনুরোধ করেছেন।’
দীর্ঘদিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২১ আগস্ট বাসায় ফিরেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া আর্থরাইটিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন।
তিনি রাজধানীর বেসরকারি এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছেন। ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর কারামুক্ত হন তিনি। এর মধ্য দিয়ে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার পথ উন্মুক্ত হয়েছে তার।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে