নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আদালত বিএনপির সেকেন্ড হোম হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অনেক মামলা ছিল, সব প্রত্যাহার করা হয়েছে। অথচ তাঁকে প্রায়ই আদালতে যেতে হচ্ছে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ পেশাজীবী জোট আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এ কথা বলেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘আদালত এখন আমাদের সেকেন্ড হোম হয়ে গেছে। আমাদের প্রায়ই কোর্টে যেতে হয়। প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধেও অনেক মামলা ছিল, আমরা তখন তাঁর পক্ষে প্রতিবাদ করেছিলাম। এখন তিনি সব মামলা প্রত্যাহার করে চেয়ারে বসে আছেন, অথচ আমি গয়েশ্বর এখনো কোর্টে হাজিরা কেন দিচ্ছি?’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় অভিযোগ করে বলেন, ‘বিএনপি কখনোই প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না, যার ফলে অনেকে মনে করেন, বিএনপির বিরুদ্ধে বলা ও লেখা সবচেয়ে নিরাপদ। আগে সাংবাদিকেরা বলতেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নেই। তাই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কিছু লেখা যেত না, কিন্তু বিএনপির বিরুদ্ধে নানা কথা লেখা হতো।’
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা মানেই সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নয় বলে মনে করেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘সংবাদপত্রের প্রকৃত স্বাধীনতা মালিক ও প্রকাশকের। কিছু মিডিয়ার মালিক সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে চলেন, ফলে তাঁরা সরকারের বিরুদ্ধে নিউজ করেন না। আবার অনেক মিডিয়ার অর্থের অভাব না থাকলেও সাংবাদিকদের ঠিকমতো বেতন দেওয়া হয় না।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘৫ আগস্ট যদি হাসিনা পালিয়ে পদত্যাগ না করতেন, তাহলে নিয়ম অনুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হতো। এখন নির্বাচন কমিশনের দেড়-দুই বছর লাগছে কেন? আমরা কিসের প্রস্তুতির জন্য অপেক্ষা করছি?’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, পেশাজীবী জোটের সমন্বয়কারী হুমায়ুন কবির ব্যাপারী, প্রজন্ম একাডেমির সভাপতি কালাম ফয়েজী প্রমুখ।
আদালত বিএনপির সেকেন্ড হোম হয়ে গেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অনেক মামলা ছিল, সব প্রত্যাহার করা হয়েছে। অথচ তাঁকে প্রায়ই আদালতে যেতে হচ্ছে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ পেশাজীবী জোট আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এ কথা বলেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘আদালত এখন আমাদের সেকেন্ড হোম হয়ে গেছে। আমাদের প্রায়ই কোর্টে যেতে হয়। প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধেও অনেক মামলা ছিল, আমরা তখন তাঁর পক্ষে প্রতিবাদ করেছিলাম। এখন তিনি সব মামলা প্রত্যাহার করে চেয়ারে বসে আছেন, অথচ আমি গয়েশ্বর এখনো কোর্টে হাজিরা কেন দিচ্ছি?’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় অভিযোগ করে বলেন, ‘বিএনপি কখনোই প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না, যার ফলে অনেকে মনে করেন, বিএনপির বিরুদ্ধে বলা ও লেখা সবচেয়ে নিরাপদ। আগে সাংবাদিকেরা বলতেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নেই। তাই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কিছু লেখা যেত না, কিন্তু বিএনপির বিরুদ্ধে নানা কথা লেখা হতো।’
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা মানেই সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নয় বলে মনে করেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘সংবাদপত্রের প্রকৃত স্বাধীনতা মালিক ও প্রকাশকের। কিছু মিডিয়ার মালিক সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে চলেন, ফলে তাঁরা সরকারের বিরুদ্ধে নিউজ করেন না। আবার অনেক মিডিয়ার অর্থের অভাব না থাকলেও সাংবাদিকদের ঠিকমতো বেতন দেওয়া হয় না।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘৫ আগস্ট যদি হাসিনা পালিয়ে পদত্যাগ না করতেন, তাহলে নিয়ম অনুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হতো। এখন নির্বাচন কমিশনের দেড়-দুই বছর লাগছে কেন? আমরা কিসের প্রস্তুতির জন্য অপেক্ষা করছি?’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, পেশাজীবী জোটের সমন্বয়কারী হুমায়ুন কবির ব্যাপারী, প্রজন্ম একাডেমির সভাপতি কালাম ফয়েজী প্রমুখ।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে