নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মোকাবিলায় ঘরোয়া সভা-সমাবেশ বহাল রেখে উন্মুক্ত স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাভাবিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের সরকারি অপপ্রয়াস বলে মনে করছে বিএনপি। সরকার জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ আন্দোলনকে বাধাগ্রস্তের জন্য কোভিড-১৯ এবং ওমিক্রনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে বলেও অভিযোগ দলটির। বিএনপির সর্বোচ্চ ফোরামের সভায় এমনটাই মত দিয়েছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা।
গত সোমবার সন্ধ্যায় বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন। আজ মঙ্গলবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই খবর জানানো হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে বদ্ধ স্থানের চেয়ে উন্মুক্ত স্থানে ওমিক্রন ও কোভিড-১৯ এর বিস্তারের সম্ভাবনা কম বলেছে, সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে উন্মুক্ত স্থানে সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সমাবেশ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক। নির্বাচনী প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখে রাজনৈতিক সমাবেশ বন্ধ রাখা অগ্রহণযোগ্য।
অকারণে ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির জনসমাবেশে সরকার, সরকারি দল বাধা সৃষ্টি করছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, জনগণ এসব বাধা প্রতিহত করে সফলভাবে সমাবেশ করায় সরকার জনগণের এই স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ আন্দোলনকে বাধাগ্রস্তের জন্য কোভিড-১৯ এবং ওমিক্রনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে।
সভায় সম্প্রতি জাতির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ভাষণের সমালোচনা করে বলা হয়, ‘সরকারপ্রধানের জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার দাবি হাস্যকর ও নিম্নমানের রসিকতা। বিশেষ করে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের তথাকথিত নির্বাচনী প্রহসনের বিষয়টি দেশে-বিদেশে বহুলভাবে সমালোচিত এবং সমানভাবে প্রত্যাখ্যাত। এসব নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য দলগুলো অংশ নেয়নি। নির্বাচনের আগের রাতেই ব্যালট বাক্স ভর্তি করা হয়েছে এবং এসব অপকর্ম গোপন রাখতে সরকার আন্তর্জাতিক নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের আসতে না দিয়ে ভুয়া পর্যবেক্ষক আনার অপচেষ্টা চালিয়ে বিশ্বব্যাপী নিন্দিত হয়েছে। এসব নির্বাচনী প্রহসনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলকারী সরকারের প্রধান যখন এটাকে জনগণের ভোটে নির্বাচিত বলে দাবি করেন, তখন এটা স্পষ্টই বোঝা যায় যে, এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে আগামী নির্বাচনগুলোও খারাপ হবে।’
করোনা মোকাবিলায় ঘরোয়া সভা-সমাবেশ বহাল রেখে উন্মুক্ত স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাভাবিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের সরকারি অপপ্রয়াস বলে মনে করছে বিএনপি। সরকার জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ আন্দোলনকে বাধাগ্রস্তের জন্য কোভিড-১৯ এবং ওমিক্রনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে বলেও অভিযোগ দলটির। বিএনপির সর্বোচ্চ ফোরামের সভায় এমনটাই মত দিয়েছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা।
গত সোমবার সন্ধ্যায় বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন। আজ মঙ্গলবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই খবর জানানো হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে বদ্ধ স্থানের চেয়ে উন্মুক্ত স্থানে ওমিক্রন ও কোভিড-১৯ এর বিস্তারের সম্ভাবনা কম বলেছে, সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে উন্মুক্ত স্থানে সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সমাবেশ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক। নির্বাচনী প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখে রাজনৈতিক সমাবেশ বন্ধ রাখা অগ্রহণযোগ্য।
অকারণে ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির জনসমাবেশে সরকার, সরকারি দল বাধা সৃষ্টি করছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, জনগণ এসব বাধা প্রতিহত করে সফলভাবে সমাবেশ করায় সরকার জনগণের এই স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ আন্দোলনকে বাধাগ্রস্তের জন্য কোভিড-১৯ এবং ওমিক্রনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে।
সভায় সম্প্রতি জাতির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ভাষণের সমালোচনা করে বলা হয়, ‘সরকারপ্রধানের জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার দাবি হাস্যকর ও নিম্নমানের রসিকতা। বিশেষ করে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের তথাকথিত নির্বাচনী প্রহসনের বিষয়টি দেশে-বিদেশে বহুলভাবে সমালোচিত এবং সমানভাবে প্রত্যাখ্যাত। এসব নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য দলগুলো অংশ নেয়নি। নির্বাচনের আগের রাতেই ব্যালট বাক্স ভর্তি করা হয়েছে এবং এসব অপকর্ম গোপন রাখতে সরকার আন্তর্জাতিক নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের আসতে না দিয়ে ভুয়া পর্যবেক্ষক আনার অপচেষ্টা চালিয়ে বিশ্বব্যাপী নিন্দিত হয়েছে। এসব নির্বাচনী প্রহসনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলকারী সরকারের প্রধান যখন এটাকে জনগণের ভোটে নির্বাচিত বলে দাবি করেন, তখন এটা স্পষ্টই বোঝা যায় যে, এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে আগামী নির্বাচনগুলোও খারাপ হবে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘যথাসময়ে, ঠিক সময়ে, ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হতে হবে। ফ্যাসিবাদ নতুন করে মাথা তোলার চেষ্টা করছে। আপনারা লক্ষ্য করবেন, দেশের ভেতরে-বাইরে ফ্যাসিবাদ ও তার দোসররা যেভাবে বিভিন্ন মিডিয়ায় কথা বলছেন, চলাফেরা করছেন, ইঙ্গিত দিচ্ছেন—সেটা গণতন্ত্রের জন্য অশুভ।’
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
১৯ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
২০ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগে