নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার আপিল শুনানি শুরু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে সকাল ১০টা থেকে এই শুনানি শুরু হয়।
জামায়াতের পক্ষে আদালতে শুনানি করছেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক। তাঁকে আইনি সহায়তায় নিয়োজিত আছেন ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির ও ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন।
আদালতের ভেতরে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জোবায়ের এবং মোয়াজ্জেম হোসেন হেলালও উপস্থিত রয়েছেন।
এর আগে, গত ৭ মে আপিল বিভাগ এই শুনানির জন্য ১৩ মে তারিখ নির্ধারণ করেন। গত বছরের ২২ অক্টোবর আপিল বিভাগ জামায়াতের খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আদেশ দেন। এর ফলে জামায়াতের নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পাওয়ার জন্য আইনি লড়াইয়ের পথ উন্মুক্ত হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের আদেশও অবৈধ ঘোষণা করেন। এরপর ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন (ইসি) জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। জামায়াতে ইসলামী এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলেও ২০২৩ সালের নভেম্বরে আপিলটি খারিজ হয়ে যায়।
গত বছর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সরকার জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে।
রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার আপিল শুনানি শুরু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে সকাল ১০টা থেকে এই শুনানি শুরু হয়।
জামায়াতের পক্ষে আদালতে শুনানি করছেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক। তাঁকে আইনি সহায়তায় নিয়োজিত আছেন ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির ও ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন।
আদালতের ভেতরে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জোবায়ের এবং মোয়াজ্জেম হোসেন হেলালও উপস্থিত রয়েছেন।
এর আগে, গত ৭ মে আপিল বিভাগ এই শুনানির জন্য ১৩ মে তারিখ নির্ধারণ করেন। গত বছরের ২২ অক্টোবর আপিল বিভাগ জামায়াতের খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আদেশ দেন। এর ফলে জামায়াতের নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পাওয়ার জন্য আইনি লড়াইয়ের পথ উন্মুক্ত হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের আদেশও অবৈধ ঘোষণা করেন। এরপর ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন (ইসি) জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। জামায়াতে ইসলামী এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলেও ২০২৩ সালের নভেম্বরে আপিলটি খারিজ হয়ে যায়।
গত বছর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সরকার জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগকেও স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার এবং দলটির রাজনৈতিক নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানায় জুলাই ঐক্য। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গ সংগঠনও নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিনকে বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাঁকে থাইল্যান্ডগামী একটি ফ্লাইটে উঠতে দেয়নি।
৫ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন রুহিন হোসেন। দলটির ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নিচ্ছেন।
৫ ঘণ্টা আগে২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন দেওয়া হয়। পরের বছর তরিকত ফেডারেশনের তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ কয়েকজন জামায়াতের নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতকে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের
৬ ঘণ্টা আগে