নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) ত্রয়োদশ কংগ্রেস ১৯ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনস্থ মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন দলটির শীর্ষ নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান আবু সাইদ। লিখিত বক্তব্য উত্থাপন করেন ত্রয়োদশ কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক মিহির ঘোষ। বক্তব্য দেন সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। এবারের কংগ্রেসের মূল স্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে—সমাজ বদলের লক্ষ্যে শোষণ-বৈষম্যহীন বাম গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করো।
সংবাদ সম্মেলনে মিহির ঘোষ বলেন, এবারের কংগ্রেসে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হবে এবং পার্টির করণীয় নির্ধারণ করা হবে। একই সঙ্গে কমিউনিস্ট পার্টির চূড়ান্ত লক্ষ্য সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
মিহির ঘোষ আরও বলেন, প্রতি কংগ্রেসের মতো এবারও রাজনৈতিক প্রস্তাব ও কর্মসূচির খসড়া দলিল তিন মাস আগে সব সদস্য ও প্রার্থী সদস্যদের কাছে পাঠানো হয়েছে। শাখা, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের সম্মেলনে মতামত নেওয়ার পর তা কংগ্রেসে উপস্থাপন করবেন প্রতিনিধিরা। আলোচনা শেষে রাজনৈতিক প্রস্তাব ও কর্মসূচির দলিল চূড়ান্ত করা হবে।
মিহির ঘোষ বলেন, পার্টির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জেলা সম্মেলনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কংগ্রেসের জন্য ৫২৫ জন প্রতিনিধি ও ২৬ জন পর্যবেক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন। উদ্বোধনী দিনে বয়স ৭০ বছরের বেশি এবং ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে পার্টির সঙ্গে যুক্ত ভেটেরান কমরেডদের সম্মাননা জানানো হবে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, প্রায় দুই শতাধিক প্রবীণ কমরেড কংগ্রেসে যোগ দেবেন।
চার দিনব্যাপী এই কংগ্রেস পরিচালনার জন্য প্রেসিডিয়াম, অডিট কমিটি, পরিচয়পত্র যাচাই কমিটি, প্রস্তাব বাছাই কমিটি ও মুখপাত্র নির্বাচন করা হবে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় মুখপাত্ররা কার্যক্রম সম্পর্কে দেশবাসীকে অবহিত করবেন বলেও জানান তিনি।
মিহির ঘোষ জানান, কংগ্রেসের উদ্বোধনী অধিবেশন আগামী শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ৩টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে অনুষ্ঠিত হবে। উদ্বোধনী পর্ব শেষে বিএমএ মিলনায়তনে কাউন্সিল অধিবেশন শুরু হবে।
নেতারা জানান, নানা বাস্তবতায় এবারের কংগ্রেসে বিদেশি বামপন্থী সংগঠনসমূহের প্রতিনিধিরা যোগদান করছেন না। তবে ইতিমধ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে সিপিবির কংগ্রেস উপলক্ষে শুভেচ্ছাবার্তা জানিয়েছে তারা। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে এই কংগ্রেসকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছে সিপিবি। কংগ্রেসে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, বৈষম্যহীন সমাজ গঠন, শ্রমজীবী মানুষের অধিকার, নিরাপত্তাহীনতা দূরীকরণ, হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ বিভিন্ন বিষয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নেতারা।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) ত্রয়োদশ কংগ্রেস ১৯ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনস্থ মুক্তি ভবনের মৈত্রী মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন দলটির শীর্ষ নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান আবু সাইদ। লিখিত বক্তব্য উত্থাপন করেন ত্রয়োদশ কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক মিহির ঘোষ। বক্তব্য দেন সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। এবারের কংগ্রেসের মূল স্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে—সমাজ বদলের লক্ষ্যে শোষণ-বৈষম্যহীন বাম গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করো।
সংবাদ সম্মেলনে মিহির ঘোষ বলেন, এবারের কংগ্রেসে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হবে এবং পার্টির করণীয় নির্ধারণ করা হবে। একই সঙ্গে কমিউনিস্ট পার্টির চূড়ান্ত লক্ষ্য সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
মিহির ঘোষ আরও বলেন, প্রতি কংগ্রেসের মতো এবারও রাজনৈতিক প্রস্তাব ও কর্মসূচির খসড়া দলিল তিন মাস আগে সব সদস্য ও প্রার্থী সদস্যদের কাছে পাঠানো হয়েছে। শাখা, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের সম্মেলনে মতামত নেওয়ার পর তা কংগ্রেসে উপস্থাপন করবেন প্রতিনিধিরা। আলোচনা শেষে রাজনৈতিক প্রস্তাব ও কর্মসূচির দলিল চূড়ান্ত করা হবে।
মিহির ঘোষ বলেন, পার্টির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জেলা সম্মেলনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কংগ্রেসের জন্য ৫২৫ জন প্রতিনিধি ও ২৬ জন পর্যবেক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন। উদ্বোধনী দিনে বয়স ৭০ বছরের বেশি এবং ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে পার্টির সঙ্গে যুক্ত ভেটেরান কমরেডদের সম্মাননা জানানো হবে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, প্রায় দুই শতাধিক প্রবীণ কমরেড কংগ্রেসে যোগ দেবেন।
চার দিনব্যাপী এই কংগ্রেস পরিচালনার জন্য প্রেসিডিয়াম, অডিট কমিটি, পরিচয়পত্র যাচাই কমিটি, প্রস্তাব বাছাই কমিটি ও মুখপাত্র নির্বাচন করা হবে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় মুখপাত্ররা কার্যক্রম সম্পর্কে দেশবাসীকে অবহিত করবেন বলেও জানান তিনি।
মিহির ঘোষ জানান, কংগ্রেসের উদ্বোধনী অধিবেশন আগামী শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ৩টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে অনুষ্ঠিত হবে। উদ্বোধনী পর্ব শেষে বিএমএ মিলনায়তনে কাউন্সিল অধিবেশন শুরু হবে।
নেতারা জানান, নানা বাস্তবতায় এবারের কংগ্রেসে বিদেশি বামপন্থী সংগঠনসমূহের প্রতিনিধিরা যোগদান করছেন না। তবে ইতিমধ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে সিপিবির কংগ্রেস উপলক্ষে শুভেচ্ছাবার্তা জানিয়েছে তারা। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে এই কংগ্রেসকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছে সিপিবি। কংগ্রেসে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, বৈষম্যহীন সমাজ গঠন, শ্রমজীবী মানুষের অধিকার, নিরাপত্তাহীনতা দূরীকরণ, হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ বিভিন্ন বিষয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নেতারা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ইস্যু নিয়ে বিএনপি আলোচনার টেবিলে সমাধানের ব্যাপারে আশাবাদী বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, বিষয়টি সমাধানে আলোচনা চলছে, সেই আলোচনার টেবিলেই এটি সমাধান হলে অসাংবিধানিক প্রক্রিয়াকে বন্ধ করা যাবে।
১৬ মিনিট আগেজুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিক
৪১ মিনিট আগেজুলাই সনদ কার্যকরের জন্য সংবিধান আদেশ জারি এবং এর বৈধতার জন্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে আইন বিশেষজ্ঞরা যে মতামত তা উপযুক্ততা নিয়ে সন্দিহান জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। গণপরিষদের প্রস্তাবেই এখনো অনড় রয়েছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আপনারা রামপুরা-বাড্ডার ঘটনায় দেখেছেন, বিজিবির একজন আর্মি অফিসার, তাকে এখনো গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। ফলে ট্রাইব্যুনালের কাছে, সরকারের কাছে আমাদের আবেদন থাকবে, যে অপরাধী, তাকে যেন বিচারের আওতায় আনা হয়। সে কোন বাহিনীর, সেটা যাতে দেখা না হয়।’
২ ঘণ্টা আগে