নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেন্ট মার্টিন সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমরা আক্রান্ত হলে ছেড়ে দেব না। আমরা আক্রমণ করব না। আমাদের প্রস্তুতি আছে।’
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডিতে রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
সেন্ট মার্টিন বেদখল হয়ে গেলে বাংলাদেশ কোন প্রক্রিয়ায় সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে এমন প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা আক্রান্ত হলে সেই আক্রমণের জবাব দেব। আমরা আমাদেরকে এত খাটো করে দেখি কেন? আমরাও প্রস্তুত। আমরা আক্রমণ করব না। কিন্তু আক্রমণ হলে কি আমরা ছেড়ে দেব? তখন তো আমাদের ডিপেন্ড করতে হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কিছু সংঘর্ষ আছে। ৫৪টা কমিটি রয়েছে। এদের সঙ্গে কারও মিল নেই। রাখাইন-আরাকান বিদ্রোহীরা প্রকাশে বিদ্রোহ করে যাচ্ছে। ওদের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের জন্য আমরা যদি সাফার করি, সেটাও তো অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।
মিয়ানমারের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বর্তমান সরকার মিলিটারি গভর্নমেন্ট। তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো বৈরিতা নেই। আলাপ আলোচনা দরজা এখনো খোলা আছে। আমরা কথা বলতে পারি। যতক্ষণ কথা বলা যাবে, আলাপ আলোচনা করা যাবে, উই আর নেট এ মুভ ডাউন, এমন পর্যায় না হলে আমরা আলাপ আলোচনা মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি এবং করে যাব।’
তিনি বলেন, দুঃখজনক। জাতিসংঘ এখন নখদন্তহীন। তাদের কথা ইসরায়েল শুনে না। বড় বড় দেশগুলো শুনে না।
যেকোনো সময় সরকারের পতন হবে—বিএনপির এমন দাবি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এক কথায় বলব এটা তাদের দিবাস্বপ্ন। সরকার পরিবর্তন হয় গণ-অভ্যুত্থানে না হয় নির্বাচনে। ২০২৪ এর ৭ জানুয়ারিতে নির্বাচন হয়ে গেল। গণ-অভ্যুত্থান সরকারের পতন ঘটবে এটা হাস্যকর। তাদের নেতা-কর্মীরাইতো আন্দোলনে শামিল হয় না। তাদের নেতা-কর্মীদের আন্দোলনের মানসিকতায় নেই। আর জনগণ যে আন্দোলনের সম্পৃক্ত থাকে না সেটা কখনো গণ-অভ্যুত্থান হতে পারে না। এ দেশে একমাত্র গণ-অভ্যুত্থান ৬৯ সালে। এরপর আর কোনো কোন অভ্যুত্থান হয়নি। ৯০ এ গণ-আন্দোলন হয়েছে গণ-অভ্যুত্থান নয়। যে আন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতন হয়েছে।
মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড ল্যুর বাংলাদেশকে নিয়ে সাম্প্রতিক মন্তব্য প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আমাদের সংবিধান অনুসরণ করি, সংবিধান অনুযায়ী চলব। ডোনাল্ড ল্যু কোথায় কি বললেন সেটা নিয়ে আমাদের মাথা ঘামানোর কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তারা কোন সময় কোন বিষয়কে নিয়ে নিন্দা করে আবার প্রশংসা করবে সেটা তাদের বিষয়। আমরা আমাদের নীতিমালার আলোকে সংবিধানকে অনুসরণ করে এগিয়ে যাব।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন প্রমুখ।
সেন্ট মার্টিন সীমান্তের উত্তেজনা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমরা আক্রান্ত হলে ছেড়ে দেব না। আমরা আক্রমণ করব না। আমাদের প্রস্তুতি আছে।’
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডিতে রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
সেন্ট মার্টিন বেদখল হয়ে গেলে বাংলাদেশ কোন প্রক্রিয়ায় সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে এমন প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা আক্রান্ত হলে সেই আক্রমণের জবাব দেব। আমরা আমাদেরকে এত খাটো করে দেখি কেন? আমরাও প্রস্তুত। আমরা আক্রমণ করব না। কিন্তু আক্রমণ হলে কি আমরা ছেড়ে দেব? তখন তো আমাদের ডিপেন্ড করতে হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে কিছু সংঘর্ষ আছে। ৫৪টা কমিটি রয়েছে। এদের সঙ্গে কারও মিল নেই। রাখাইন-আরাকান বিদ্রোহীরা প্রকাশে বিদ্রোহ করে যাচ্ছে। ওদের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের জন্য আমরা যদি সাফার করি, সেটাও তো অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।
মিয়ানমারের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বর্তমান সরকার মিলিটারি গভর্নমেন্ট। তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো বৈরিতা নেই। আলাপ আলোচনা দরজা এখনো খোলা আছে। আমরা কথা বলতে পারি। যতক্ষণ কথা বলা যাবে, আলাপ আলোচনা করা যাবে, উই আর নেট এ মুভ ডাউন, এমন পর্যায় না হলে আমরা আলাপ আলোচনা মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি এবং করে যাব।’
তিনি বলেন, দুঃখজনক। জাতিসংঘ এখন নখদন্তহীন। তাদের কথা ইসরায়েল শুনে না। বড় বড় দেশগুলো শুনে না।
যেকোনো সময় সরকারের পতন হবে—বিএনপির এমন দাবি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এক কথায় বলব এটা তাদের দিবাস্বপ্ন। সরকার পরিবর্তন হয় গণ-অভ্যুত্থানে না হয় নির্বাচনে। ২০২৪ এর ৭ জানুয়ারিতে নির্বাচন হয়ে গেল। গণ-অভ্যুত্থান সরকারের পতন ঘটবে এটা হাস্যকর। তাদের নেতা-কর্মীরাইতো আন্দোলনে শামিল হয় না। তাদের নেতা-কর্মীদের আন্দোলনের মানসিকতায় নেই। আর জনগণ যে আন্দোলনের সম্পৃক্ত থাকে না সেটা কখনো গণ-অভ্যুত্থান হতে পারে না। এ দেশে একমাত্র গণ-অভ্যুত্থান ৬৯ সালে। এরপর আর কোনো কোন অভ্যুত্থান হয়নি। ৯০ এ গণ-আন্দোলন হয়েছে গণ-অভ্যুত্থান নয়। যে আন্দোলনে স্বৈরাচার এরশাদের পতন হয়েছে।
মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড ল্যুর বাংলাদেশকে নিয়ে সাম্প্রতিক মন্তব্য প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আমাদের সংবিধান অনুসরণ করি, সংবিধান অনুযায়ী চলব। ডোনাল্ড ল্যু কোথায় কি বললেন সেটা নিয়ে আমাদের মাথা ঘামানোর কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তারা কোন সময় কোন বিষয়কে নিয়ে নিন্দা করে আবার প্রশংসা করবে সেটা তাদের বিষয়। আমরা আমাদের নীতিমালার আলোকে সংবিধানকে অনুসরণ করে এগিয়ে যাব।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন প্রমুখ।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৩ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৫ ঘণ্টা আগে