নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্গাপূজায় কেউ যাতে নাশকতা সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য দলীয় নেতা-কর্মীসহ জনসাধারণকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে কেউ যেন চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ও নাশকতা সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ সমমনা দল ও আপামর জনগণকে সজাগ থাকার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি; যাতে শান্তি ও সহাবস্থানের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হতে পারে।’
দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীদের সারা দেশের পূজামণ্ডপগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতন্দ্রপ্রহরীর মতো কাজ করার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা সমান স্বচ্ছন্দে, সমান উৎসাহে নিরাপত্তাসহকারে পূজার আনন্দ যাতে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিতে পারে, সে ক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতা করার জন্য বাংলাদেশের অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায় ও বিএনপির সব নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
এদিকে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার প্রাক্কালে হিন্দু সম্প্রদায়কে অভিনন্দন জানিয়ে বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটি জাতিগোষ্ঠীর যেকোনো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব সব সম্প্রদায়ের মধ্যে আনন্দময় শুভেচ্ছাবোধে উদ্দীপ্ত করে। বাংলাদেশেও যুগ যুগ ধরে মহিমান্বিত মর্যাদায় শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হয়ে আসছে। কখনো কখনো স্বার্থান্বেষী মহল হীন স্বার্থে একটি দেশে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশ্বাস ও ভরসার ভিত্তিকে দুর্বল করার চেষ্টা করে। সুদূরপ্রসারী চক্রান্তের মাধ্যমে একটি জাতির ভেতরে সাম্প্রদায়িক বিভাজন রেখা টেনে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে। অবিশ্বাস ও আস্থার বিষাক্ত বীজ বপন করে অসৎ রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রেখে যেকোনো ধরনের হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে। আবহমানকাল ধরে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল ঐতিহ্য বহন করে এসেছে। আমাদের সেই ঐতিহ্যকে দৃঢ় প্রত্যয়ে অক্ষুণ্ন রাখতে হবে।’
দুর্গাপূজায় কেউ যাতে নাশকতা সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য দলীয় নেতা-কর্মীসহ জনসাধারণকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে কেউ যেন চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ও নাশকতা সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ সমমনা দল ও আপামর জনগণকে সজাগ থাকার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি; যাতে শান্তি ও সহাবস্থানের মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হতে পারে।’
দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীদের সারা দেশের পূজামণ্ডপগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতন্দ্রপ্রহরীর মতো কাজ করার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা সমান স্বচ্ছন্দে, সমান উৎসাহে নিরাপত্তাসহকারে পূজার আনন্দ যাতে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিতে পারে, সে ক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতা করার জন্য বাংলাদেশের অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায় ও বিএনপির সব নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
এদিকে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার প্রাক্কালে হিন্দু সম্প্রদায়কে অভিনন্দন জানিয়ে বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটি জাতিগোষ্ঠীর যেকোনো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব সব সম্প্রদায়ের মধ্যে আনন্দময় শুভেচ্ছাবোধে উদ্দীপ্ত করে। বাংলাদেশেও যুগ যুগ ধরে মহিমান্বিত মর্যাদায় শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হয়ে আসছে। কখনো কখনো স্বার্থান্বেষী মহল হীন স্বার্থে একটি দেশে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশ্বাস ও ভরসার ভিত্তিকে দুর্বল করার চেষ্টা করে। সুদূরপ্রসারী চক্রান্তের মাধ্যমে একটি জাতির ভেতরে সাম্প্রদায়িক বিভাজন রেখা টেনে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে। অবিশ্বাস ও আস্থার বিষাক্ত বীজ বপন করে অসৎ রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রেখে যেকোনো ধরনের হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে। আবহমানকাল ধরে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল ঐতিহ্য বহন করে এসেছে। আমাদের সেই ঐতিহ্যকে দৃঢ় প্রত্যয়ে অক্ষুণ্ন রাখতে হবে।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ইস্যু নিয়ে বিএনপি আলোচনার টেবিলে সমাধানের ব্যাপারে আশাবাদী বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, বিষয়টি সমাধানে আলোচনা চলছে, সেই আলোচনার টেবিলেই এটি সমাধান হলে অসাংবিধানিক প্রক্রিয়াকে বন্ধ করা যাবে।
১৫ মিনিট আগেজুলাই সনদ সংবিধান আদেশে কার্যকর ও জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিয়োজিত আইন বিশেষজ্ঞরা। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিক
৩৯ মিনিট আগেজুলাই সনদ কার্যকরের জন্য সংবিধান আদেশ জারি এবং এর বৈধতার জন্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে আইন বিশেষজ্ঞরা যে মতামত তা উপযুক্ততা নিয়ে সন্দিহান জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। গণপরিষদের প্রস্তাবেই এখনো অনড় রয়েছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আপনারা রামপুরা-বাড্ডার ঘটনায় দেখেছেন, বিজিবির একজন আর্মি অফিসার, তাকে এখনো গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। ফলে ট্রাইব্যুনালের কাছে, সরকারের কাছে আমাদের আবেদন থাকবে, যে অপরাধী, তাকে যেন বিচারের আওতায় আনা হয়। সে কোন বাহিনীর, সেটা যাতে দেখা না হয়।’
২ ঘণ্টা আগে