‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে’ আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করে ‘সাম্য ন্যায্যতা প্রগতি’ স্লোগান নিয়ে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। ‘জনতার দল’ নামে দলটির নেতৃত্বে বেশির ভাগেই থাকছেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে আত্মপ্রকাশ করেছে দলটি।
অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল এই দলের আহ্বায়ক। মেজর (অব.) ডেল এইচ খানকে দলের প্রধান সমন্বয়ক ও মুখপাত্র করা হয়েছে। দলটির আহ্বায়ক ও সমন্বয়ক ছাড়া আর কোনো নেতার নাম ঘোষণা করা হয়নি। জনতার দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে ঈদের পর।
দলের শীর্ষ নেতৃত্ব জানান, সাবেক সামরিক কর্মকর্তাদের প্রাধান্য থাকলেও নতুন দলে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষদের অংশগ্রহণ থাকবে। জনতার দল দেশের ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে। যাঁদের নিয়ে সমাজে বিতর্ক নেই— এমন ব্যক্তিদের প্রার্থী করতে চান নেতারা।
এই দলের বেশির ভাগ অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা; তাঁদের সঙ্গে আছেন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মধ্যে গণমাধ্যমের মালিকানা আছে, এমন ব্যবসায়ীও আছেন।
বৃহস্পতিবার জনতার দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। এতে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টির) সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, সাবেক মন্ত্রী নাজিম উদ্দীন আল আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, রাজনীতিবিদ আজম খান, মেজর জেনারেল (অব.) ফজল ইবনে শারেখুজ্জামান, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) সাব্বির আহমেদ, মেজর জেনারেল (অব.) ইসমাইল ফারুক চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা মাস্তুক হাসান জয়।
দলের আহ্বায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. শামীম কামাল বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক দর্শন ফিলিস্তিন। ফিলিস্তিনে নেতা তৈরি হতে দুই ঘণ্টাও সময় লাগে না। আমরা ঐতিহাসিকভাবে মীমাংসিত বিষয় নিয়ে অহেতুক তর্কে জড়াতে চাই না। আমরা শুধু সৎ, সাহসী, শিক্ষিত, দেশপ্রেমিক নিষ্ঠাবান মানুষ নিয়ে এগোতে চাই।

জনতার দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দল ঘোষণার আগে কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছেন। তাঁদের মধ্যে বিএনপির বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ছাড়াও জাতীয় পার্টি, গত সংসদে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা রয়েছেন। দলটি আত্মপ্রকাশের জন্য ৭ মার্চ ঢাকা ক্লাবে ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। সেখানে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন।
দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি বড় অংশ নতুন এই দলে রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে নিজেদের প্রতারিত মনে করছেন। তাঁরাও এই দলে যোগ দেবেন বলে নেতারা মনে করছেন।
এ বিষয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ এক সমন্বয়ক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩ আগস্ট থেকে আন্দোলন করেছি আমরা, অথচ আমাদের কোথাও রাখা হয়নি। এটা বাজে রকম বৈষম্য হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশ্রীভাবে তারা পিটিয়েছে আমাদের প্রতিনিধিদের, যাঁদের মধ্যে নারীরাও ছিলেন। এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে নেয়নি।
জানা গেছে, নতুন দল গঠনে সব থেকে বেশি কাজ করেছেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল। শামীম কামালের বাবা লালমনিরহাটের প্রয়াত সংসদ সদস্য মুজিবর রহমানের মেজ ছেলে।
মজিবর রহমান ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনয়ন নিয়ে তৎকালীন রংপুর-৬ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর আসন বদলে লালমনিরহাট-২ থেকে টানা ২০০৮ জাতীয় নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে এই সংসদ সদস্য প্রয়াত হন।
‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে’ আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করে ‘সাম্য ন্যায্যতা প্রগতি’ স্লোগান নিয়ে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। ‘জনতার দল’ নামে দলটির নেতৃত্বে বেশির ভাগেই থাকছেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে আত্মপ্রকাশ করেছে দলটি।
অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল এই দলের আহ্বায়ক। মেজর (অব.) ডেল এইচ খানকে দলের প্রধান সমন্বয়ক ও মুখপাত্র করা হয়েছে। দলটির আহ্বায়ক ও সমন্বয়ক ছাড়া আর কোনো নেতার নাম ঘোষণা করা হয়নি। জনতার দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে ঈদের পর।
দলের শীর্ষ নেতৃত্ব জানান, সাবেক সামরিক কর্মকর্তাদের প্রাধান্য থাকলেও নতুন দলে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষদের অংশগ্রহণ থাকবে। জনতার দল দেশের ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে। যাঁদের নিয়ে সমাজে বিতর্ক নেই— এমন ব্যক্তিদের প্রার্থী করতে চান নেতারা।
এই দলের বেশির ভাগ অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা; তাঁদের সঙ্গে আছেন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মধ্যে গণমাধ্যমের মালিকানা আছে, এমন ব্যবসায়ীও আছেন।
বৃহস্পতিবার জনতার দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। এতে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টির) সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, সাবেক মন্ত্রী নাজিম উদ্দীন আল আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, রাজনীতিবিদ আজম খান, মেজর জেনারেল (অব.) ফজল ইবনে শারেখুজ্জামান, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) সাব্বির আহমেদ, মেজর জেনারেল (অব.) ইসমাইল ফারুক চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা মাস্তুক হাসান জয়।
দলের আহ্বায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. শামীম কামাল বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক দর্শন ফিলিস্তিন। ফিলিস্তিনে নেতা তৈরি হতে দুই ঘণ্টাও সময় লাগে না। আমরা ঐতিহাসিকভাবে মীমাংসিত বিষয় নিয়ে অহেতুক তর্কে জড়াতে চাই না। আমরা শুধু সৎ, সাহসী, শিক্ষিত, দেশপ্রেমিক নিষ্ঠাবান মানুষ নিয়ে এগোতে চাই।

জনতার দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দল ঘোষণার আগে কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছেন। তাঁদের মধ্যে বিএনপির বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ছাড়াও জাতীয় পার্টি, গত সংসদে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা রয়েছেন। দলটি আত্মপ্রকাশের জন্য ৭ মার্চ ঢাকা ক্লাবে ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। সেখানে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন।
দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি বড় অংশ নতুন এই দলে রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে নিজেদের প্রতারিত মনে করছেন। তাঁরাও এই দলে যোগ দেবেন বলে নেতারা মনে করছেন।
এ বিষয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ এক সমন্বয়ক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩ আগস্ট থেকে আন্দোলন করেছি আমরা, অথচ আমাদের কোথাও রাখা হয়নি। এটা বাজে রকম বৈষম্য হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশ্রীভাবে তারা পিটিয়েছে আমাদের প্রতিনিধিদের, যাঁদের মধ্যে নারীরাও ছিলেন। এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে নেয়নি।
জানা গেছে, নতুন দল গঠনে সব থেকে বেশি কাজ করেছেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল। শামীম কামালের বাবা লালমনিরহাটের প্রয়াত সংসদ সদস্য মুজিবর রহমানের মেজ ছেলে।
মজিবর রহমান ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনয়ন নিয়ে তৎকালীন রংপুর-৬ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর আসন বদলে লালমনিরহাট-২ থেকে টানা ২০০৮ জাতীয় নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে এই সংসদ সদস্য প্রয়াত হন।
‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে’ আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করে ‘সাম্য ন্যায্যতা প্রগতি’ স্লোগান নিয়ে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। ‘জনতার দল’ নামে দলটির নেতৃত্বে বেশির ভাগেই থাকছেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে আত্মপ্রকাশ করেছে দলটি।
অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল এই দলের আহ্বায়ক। মেজর (অব.) ডেল এইচ খানকে দলের প্রধান সমন্বয়ক ও মুখপাত্র করা হয়েছে। দলটির আহ্বায়ক ও সমন্বয়ক ছাড়া আর কোনো নেতার নাম ঘোষণা করা হয়নি। জনতার দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে ঈদের পর।
দলের শীর্ষ নেতৃত্ব জানান, সাবেক সামরিক কর্মকর্তাদের প্রাধান্য থাকলেও নতুন দলে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষদের অংশগ্রহণ থাকবে। জনতার দল দেশের ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে। যাঁদের নিয়ে সমাজে বিতর্ক নেই— এমন ব্যক্তিদের প্রার্থী করতে চান নেতারা।
এই দলের বেশির ভাগ অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা; তাঁদের সঙ্গে আছেন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মধ্যে গণমাধ্যমের মালিকানা আছে, এমন ব্যবসায়ীও আছেন।
বৃহস্পতিবার জনতার দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। এতে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টির) সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, সাবেক মন্ত্রী নাজিম উদ্দীন আল আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, রাজনীতিবিদ আজম খান, মেজর জেনারেল (অব.) ফজল ইবনে শারেখুজ্জামান, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) সাব্বির আহমেদ, মেজর জেনারেল (অব.) ইসমাইল ফারুক চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা মাস্তুক হাসান জয়।
দলের আহ্বায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. শামীম কামাল বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক দর্শন ফিলিস্তিন। ফিলিস্তিনে নেতা তৈরি হতে দুই ঘণ্টাও সময় লাগে না। আমরা ঐতিহাসিকভাবে মীমাংসিত বিষয় নিয়ে অহেতুক তর্কে জড়াতে চাই না। আমরা শুধু সৎ, সাহসী, শিক্ষিত, দেশপ্রেমিক নিষ্ঠাবান মানুষ নিয়ে এগোতে চাই।

জনতার দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দল ঘোষণার আগে কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছেন। তাঁদের মধ্যে বিএনপির বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ছাড়াও জাতীয় পার্টি, গত সংসদে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা রয়েছেন। দলটি আত্মপ্রকাশের জন্য ৭ মার্চ ঢাকা ক্লাবে ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। সেখানে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন।
দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি বড় অংশ নতুন এই দলে রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে নিজেদের প্রতারিত মনে করছেন। তাঁরাও এই দলে যোগ দেবেন বলে নেতারা মনে করছেন।
এ বিষয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ এক সমন্বয়ক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩ আগস্ট থেকে আন্দোলন করেছি আমরা, অথচ আমাদের কোথাও রাখা হয়নি। এটা বাজে রকম বৈষম্য হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশ্রীভাবে তারা পিটিয়েছে আমাদের প্রতিনিধিদের, যাঁদের মধ্যে নারীরাও ছিলেন। এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে নেয়নি।
জানা গেছে, নতুন দল গঠনে সব থেকে বেশি কাজ করেছেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল। শামীম কামালের বাবা লালমনিরহাটের প্রয়াত সংসদ সদস্য মুজিবর রহমানের মেজ ছেলে।
মজিবর রহমান ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনয়ন নিয়ে তৎকালীন রংপুর-৬ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর আসন বদলে লালমনিরহাট-২ থেকে টানা ২০০৮ জাতীয় নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে এই সংসদ সদস্য প্রয়াত হন।
‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে’ আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করে ‘সাম্য ন্যায্যতা প্রগতি’ স্লোগান নিয়ে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। ‘জনতার দল’ নামে দলটির নেতৃত্বে বেশির ভাগেই থাকছেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে আত্মপ্রকাশ করেছে দলটি।
অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল এই দলের আহ্বায়ক। মেজর (অব.) ডেল এইচ খানকে দলের প্রধান সমন্বয়ক ও মুখপাত্র করা হয়েছে। দলটির আহ্বায়ক ও সমন্বয়ক ছাড়া আর কোনো নেতার নাম ঘোষণা করা হয়নি। জনতার দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে ঈদের পর।
দলের শীর্ষ নেতৃত্ব জানান, সাবেক সামরিক কর্মকর্তাদের প্রাধান্য থাকলেও নতুন দলে সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষদের অংশগ্রহণ থাকবে। জনতার দল দেশের ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে। যাঁদের নিয়ে সমাজে বিতর্ক নেই— এমন ব্যক্তিদের প্রার্থী করতে চান নেতারা।
এই দলের বেশির ভাগ অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা; তাঁদের সঙ্গে আছেন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মধ্যে গণমাধ্যমের মালিকানা আছে, এমন ব্যবসায়ীও আছেন।
বৃহস্পতিবার জনতার দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। এতে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টির) সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, সাবেক মন্ত্রী নাজিম উদ্দীন আল আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, রাজনীতিবিদ আজম খান, মেজর জেনারেল (অব.) ফজল ইবনে শারেখুজ্জামান, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) সাব্বির আহমেদ, মেজর জেনারেল (অব.) ইসমাইল ফারুক চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা মাস্তুক হাসান জয়।
দলের আহ্বায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. শামীম কামাল বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক দর্শন ফিলিস্তিন। ফিলিস্তিনে নেতা তৈরি হতে দুই ঘণ্টাও সময় লাগে না। আমরা ঐতিহাসিকভাবে মীমাংসিত বিষয় নিয়ে অহেতুক তর্কে জড়াতে চাই না। আমরা শুধু সৎ, সাহসী, শিক্ষিত, দেশপ্রেমিক নিষ্ঠাবান মানুষ নিয়ে এগোতে চাই।

জনতার দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দল ঘোষণার আগে কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছেন। তাঁদের মধ্যে বিএনপির বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ছাড়াও জাতীয় পার্টি, গত সংসদে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা রয়েছেন। দলটি আত্মপ্রকাশের জন্য ৭ মার্চ ঢাকা ক্লাবে ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। সেখানে দেশের বিভিন্ন পেশাজীবী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন।
দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি বড় অংশ নতুন এই দলে রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে নিজেদের প্রতারিত মনে করছেন। তাঁরাও এই দলে যোগ দেবেন বলে নেতারা মনে করছেন।
এ বিষয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ এক সমন্বয়ক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩ আগস্ট থেকে আন্দোলন করেছি আমরা, অথচ আমাদের কোথাও রাখা হয়নি। এটা বাজে রকম বৈষম্য হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশ্রীভাবে তারা পিটিয়েছে আমাদের প্রতিনিধিদের, যাঁদের মধ্যে নারীরাও ছিলেন। এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে নেয়নি।
জানা গেছে, নতুন দল গঠনে সব থেকে বেশি কাজ করেছেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল। শামীম কামালের বাবা লালমনিরহাটের প্রয়াত সংসদ সদস্য মুজিবর রহমানের মেজ ছেলে।
মজিবর রহমান ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনয়ন নিয়ে তৎকালীন রংপুর-৬ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর আসন বদলে লালমনিরহাট-২ থেকে টানা ২০০৮ জাতীয় নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে এই সংসদ সদস্য প্রয়াত হন।

রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগে
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে আজ বুধবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ‘শহীদ জিয়া: শ্রমিক জাগরণ, উৎপাদন ও উন্নয়ন শীর্ষক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে যাঁদের মনোনীত করা হবে, তাঁদের বিজয়ী করার জন্য সবাই মিলে কাজ করতে হবে। ৩১ দফা যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কথা বলা আছে। শ্রমিকদের কথা বিশেষ করে বলা আছে। আমরা যদি এই পরিবর্তন আমাদের পক্ষে নিয়ে আসতে পারি, তাহলে আমাদের আকাঙ্ক্ষার অনেক কিছুই পূরণ হবে।’
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, শিশুদের উন্নয়ন, কৃষি, শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সর্বস্তরের মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন সবার জন্য উন্নয়ন—কিছু মানুষের জন্য নয়। কিন্তু আজ দেশে অসম উন্নয়ন চলছে। কেউ কোটি টাকার মালিক হচ্ছেন, আবার কেউ দিন দিন দরিদ্র হচ্ছেন—এটা শহীদ জিয়ার চাওয়া বাংলাদেশ নয়।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন প্রমুখ।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে আজ বুধবার জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ‘শহীদ জিয়া: শ্রমিক জাগরণ, উৎপাদন ও উন্নয়ন শীর্ষক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে যাঁদের মনোনীত করা হবে, তাঁদের বিজয়ী করার জন্য সবাই মিলে কাজ করতে হবে। ৩১ দফা যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কথা বলা আছে। শ্রমিকদের কথা বিশেষ করে বলা আছে। আমরা যদি এই পরিবর্তন আমাদের পক্ষে নিয়ে আসতে পারি, তাহলে আমাদের আকাঙ্ক্ষার অনেক কিছুই পূরণ হবে।’
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, শিশুদের উন্নয়ন, কৃষি, শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধিসহ সর্বস্তরের মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন সবার জন্য উন্নয়ন—কিছু মানুষের জন্য নয়। কিন্তু আজ দেশে অসম উন্নয়ন চলছে। কেউ কোটি টাকার মালিক হচ্ছেন, আবার কেউ দিন দিন দরিদ্র হচ্ছেন—এটা শহীদ জিয়ার চাওয়া বাংলাদেশ নয়।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন প্রমুখ।
‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ আদর্শকে ধারণ করে ‘সাম্য, ন্যায্যতা, প্রগতি’ স্লোগানে নতুন রাজনৈতিক দল ‘জনতার দল’ আত্মপ্রকাশ করেছে। অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল দলটির আহ্বায়ক, আর মেজর (অব.) ডেল এইচ খান প্রধান সমন্বয়ক ও মুখপাত্র। সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে গঠিত এই দল...
২০ মার্চ ২০২৫
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি ঘটনায় অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে এবং ওই ঘটনায় তাঁর আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে আমাদের নিকট প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাঁকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সাথে তাঁকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না, তার যথাযথ ব্যাখ্যা আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি ঘটনায় অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে এবং ওই ঘটনায় তাঁর আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে আমাদের নিকট প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাঁকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সাথে তাঁকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না, তার যথাযথ ব্যাখ্যা আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ আদর্শকে ধারণ করে ‘সাম্য, ন্যায্যতা, প্রগতি’ স্লোগানে নতুন রাজনৈতিক দল ‘জনতার দল’ আত্মপ্রকাশ করেছে। অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল দলটির আহ্বায়ক, আর মেজর (অব.) ডেল এইচ খান প্রধান সমন্বয়ক ও মুখপাত্র। সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে গঠিত এই দল...
২০ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজ দলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগটা রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিক কালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে আবার একটা পুনর্গঠনের দাবি নিয়ে সামনে এসেছে। সেই পুনর্গঠন কালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব। এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভুইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজ দলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগটা রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিক কালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে আবার একটা পুনর্গঠনের দাবি নিয়ে সামনে এসেছে। সেই পুনর্গঠন কালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব। এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভুইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।
‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ আদর্শকে ধারণ করে ‘সাম্য, ন্যায্যতা, প্রগতি’ স্লোগানে নতুন রাজনৈতিক দল ‘জনতার দল’ আত্মপ্রকাশ করেছে। অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল দলটির আহ্বায়ক, আর মেজর (অব.) ডেল এইচ খান প্রধান সমন্বয়ক ও মুখপাত্র। সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে গঠিত এই দল...
২০ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগে
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি আরও বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজদলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগ রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বাড়ানো হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে, নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিককালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে পুনর্গঠনের দাবি সামনে নিয়ে এসেছে। সেই পুনর্গঠনকালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে আগামী ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।
সংসদীয় আসনভিত্তিক গণসংহতি আন্দোলনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন—জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), আবুল হাসান রুবেল (পাবনা-৪ ও ঢাকা-১০), তাসলিমা আখতার (ঢাকা-১২), হাসান মারুফ রুমী (চট্টগ্রাম-৯), দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু (বরিশাল-৫), তরিকুল সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৫), মনির উদ্দীন পাপ্পু (ঢাকা-৭), বাচ্চু ভূঁইয়া (ঢাকা-৩), জুলহাসনাইন বাবু (পাবনা-২), অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ (রাজশাহী-২), দীপক কুমার রায় (লালমনিরহাট-২ ও ৩), আলিফ দেওয়ান (টাঙ্গাইল-৬), সেন্টু আলী (নাটোর-১), এ কে এম শামসুল আলম (ময়মনসিংহ-১০), মোফাখখারুল ইসলাম মুন (রংপুর-২), তৌহিদুর রহমান (রংপুর-৩), সৈয়দ সাইফুল ইসলাম (মৌলভীবাজার-৪), মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব (ময়মনসিংহ-৪), সৈকত আরিফ (মো. তোসাদ্দেক হোসাইন) (নওগাঁ-৫), জাহিদুল আলম আল-জাহিদ (চট্টগ্রাম-৪), নাসির উদ্দীন তালুকদার (চট্টগ্রাম-৬), মো. আশরাফুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মিজানুর রহমান (ঢাকা-১), মুনীর চৌধুরী সোহেল (খুলনা-২), জুয়েল রানা (রাজশাহী-৩), নুরুদ্দীন (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন (খুলনা-১), নাহিদা শাহান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫), অ্যাডভোকেট রিয়াজুল ইসলাম (পিরোজপুর-৩), তানভীর আহমেদ (ঢাকা-১৯), সাজেদুর রহমান সাজু (পঞ্চগড়-১), তাহসিন মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৩), মনিরুল হুদা বাবন (ঢাকা-১৩), আব্দুল জলিল (ঢাকা-২), সৈয়দ সালাহউদ্দীন (শিমুল) (চট্টগ্রাম-১১), আল-আমিন শেখ (খুলনা-১), হাসান আল মেহেদী (লক্ষ্মীপুর-২), আরমানুল হক (কক্সবাজার-১), নাজমা বেগম (নারায়ণগঞ্জ-১), জাহিদ সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৪), ফাতেমা রহমান বিথি (টাঙ্গাইল-৫), জিন্নাত আরা সুমু (রাজশাহী-২), সাকিবুল ইসলাম (বরিশাল-১), মহব্বত হোসেন মিলন (নীলফামারী-১), মো. রুবেল মিয়া (হিমু ভাই) (ঢাকা-৮), অঞ্জন দাস (নারায়ণগঞ্জ-৩), ময়েজ উদ্দীন (ঢাকা-৫), এস এম ওয়াশিফ ফায়সাল (কুষ্টিয়া-৩), মোফাখারুল ইসলাম মানিক (নওগাঁ-৪), আবু সাকের মোহাম্মদ জাকারিয়া (গাজিপুর-৬), আব্দুর রশীদ (বগুড়া-৪), আরিফুল ইসলাম (জয়পুরহাট-২), সুলতান মাহমুদ শিশির (দিনাজপুর-৫), গোলাম মোস্তফা (গাইবান্ধা-১), তাহমিদা ইসলাম তানিয়া (নাটোর-৪), দ্বিজেন্দ্রনাথ রায় (দিনাজপুর-৪), সাইফুর রহমান দুলাল (কুড়িগ্রাম-১), রুস্তম আলী (কুড়িগ্রাম-২), বেলায়েত শিকদার (শরিয়তপুর-৩), আজহারুল ইসলাম (পাবনা-৫), আমজাদ হোসেন (গাজীপুর-২), অ্যাডভোকেট খালিদ সাইফুল্লাহ (গাজীপুর-৩), এফ এম নুরুল ইসলাম (ঢাকা-১৪), প্রদীপ রায় (নীলফামারী-৩), ইলিয়াস জামান (মুন্সিগঞ্জ-৩), মাহবুব রতন (ঢাকা-১৫), ইমরাদ জুলকারনাইন ইমন (কুমিল্লা-৬), মো. বিপ্লব খান (মুন্সিগঞ্জ-২), আবু রায়হান খান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন (ঢাকা-১৬), আমজাদ হোসেন (পটুয়াখালী-২), জুনেদ আহমেদ (মৌলভীবাজার-৩), আলফাত হোসেন (সাতক্ষীরা-৪), নজরুল ইসলাম (ঝিনাইদহ-১), কায়কোবাদ সাগর (ফেনী-২), জহির রায়হান সাগর (কুমিল্লা-৯), প্রভাষক রিপন চক্রবর্তী (বান্দরবান-১), মো. সেলিমুজ্জামান (ঢাকা-৮), মো. রিপন (ফেনী-২), অপুর্ব নাথ (চট্টগ্রাম-১০), কেরামত আলী (জামালপুর-৬), আবু বক্কর রিপন (ঢাকা-৬), অধ্যাপক আব্দুল কাদের (মানিকগঞ্জ-৩), গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. খালেদ হোসাইন (অব.) (ময়মনসিংহ-১১), জাহাঙ্গির আলম পালোয়ান (গাজীপুর-৪), রফিকুল ইসলাম রাসেল (মাদারীপুর-২), মো. আবদুল কাদের খান (ঝালকাঠি-২), মো. আব্দুল কাদের (রংপুর-৪), মো. নজরুল ইসলাম সরকার (ময়মনসিংহ-৫), আল-আমীন রহমান (কিশোরগঞ্জ-৫), লোকমান হোসেন (গাজীপুর-৫), রেক্সোনা পারভিন (নড়াইল-১), অ্যাডভোকেট বিলকিস নাসিমা রহমান তুহিন (ঢাকা-১৮) ও মিজানুর রহীম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-২)।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হাতিরপুলে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
সংবাদ সম্মেলনে জোনায়েদ সাকি বলেন, নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা অপরিহার্য ব্যাপার। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে আবশ্যিকভাবে নির্বাচন লাগবে।
সাকি আরও বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থীরা নিজদলীয় প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। কিন্তু কোনো দল যদি কোনো জোটের প্রতীকে নির্বাচন করতে চায়, সেই সুযোগ রাখাও আমরা সমীচীন মনে করি।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘সংশোধিত আরপিওতে প্রার্থীদের জামানতের টাকার অঙ্ক বাড়ানো হয়েছে। এটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে যে, নির্বাচন পদ্ধতি ক্রমাগত অর্থনির্ভর হচ্ছে এবং যাদের অর্থের দিক থেকে কম সক্ষমতা আছে, তাদের জন্য বিষয়গুলো কঠিন হয়ে উঠছে।
সাকি বলেন, ‘আমরা একটা ঐতিহাসিককালে আছি। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান পুরো বাংলাদেশকে পুনর্গঠনের দাবি সামনে নিয়ে এসেছে। সেই পুনর্গঠনকালটাতেও ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য হচ্ছে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য, যেটা রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করব এবং এসবের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক নতুন বন্দোবস্ত আমরা কায়েম করতে চাই।’
পরে গণসংহতি আন্দোলনের ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচিতি ও ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেন আবুল হাসান রুবেল। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এক দশক পূর্তিতে আগামী ১৪ নভেম্বর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় সমাবেশ ও মাথাল র্যালি কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু; কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায় প্রমুখ।
সংসদীয় আসনভিত্তিক গণসংহতি আন্দোলনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন—জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), আবুল হাসান রুবেল (পাবনা-৪ ও ঢাকা-১০), তাসলিমা আখতার (ঢাকা-১২), হাসান মারুফ রুমী (চট্টগ্রাম-৯), দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু (বরিশাল-৫), তরিকুল সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৫), মনির উদ্দীন পাপ্পু (ঢাকা-৭), বাচ্চু ভূঁইয়া (ঢাকা-৩), জুলহাসনাইন বাবু (পাবনা-২), অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ (রাজশাহী-২), দীপক কুমার রায় (লালমনিরহাট-২ ও ৩), আলিফ দেওয়ান (টাঙ্গাইল-৬), সেন্টু আলী (নাটোর-১), এ কে এম শামসুল আলম (ময়মনসিংহ-১০), মোফাখখারুল ইসলাম মুন (রংপুর-২), তৌহিদুর রহমান (রংপুর-৩), সৈয়দ সাইফুল ইসলাম (মৌলভীবাজার-৪), মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব (ময়মনসিংহ-৪), সৈকত আরিফ (মো. তোসাদ্দেক হোসাইন) (নওগাঁ-৫), জাহিদুল আলম আল-জাহিদ (চট্টগ্রাম-৪), নাসির উদ্দীন তালুকদার (চট্টগ্রাম-৬), মো. আশরাফুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মিজানুর রহমান (ঢাকা-১), মুনীর চৌধুরী সোহেল (খুলনা-২), জুয়েল রানা (রাজশাহী-৩), নুরুদ্দীন (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন (খুলনা-১), নাহিদা শাহান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫), অ্যাডভোকেট রিয়াজুল ইসলাম (পিরোজপুর-৩), তানভীর আহমেদ (ঢাকা-১৯), সাজেদুর রহমান সাজু (পঞ্চগড়-১), তাহসিন মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৩), মনিরুল হুদা বাবন (ঢাকা-১৩), আব্দুল জলিল (ঢাকা-২), সৈয়দ সালাহউদ্দীন (শিমুল) (চট্টগ্রাম-১১), আল-আমিন শেখ (খুলনা-১), হাসান আল মেহেদী (লক্ষ্মীপুর-২), আরমানুল হক (কক্সবাজার-১), নাজমা বেগম (নারায়ণগঞ্জ-১), জাহিদ সুজন (নারায়ণগঞ্জ-৪), ফাতেমা রহমান বিথি (টাঙ্গাইল-৫), জিন্নাত আরা সুমু (রাজশাহী-২), সাকিবুল ইসলাম (বরিশাল-১), মহব্বত হোসেন মিলন (নীলফামারী-১), মো. রুবেল মিয়া (হিমু ভাই) (ঢাকা-৮), অঞ্জন দাস (নারায়ণগঞ্জ-৩), ময়েজ উদ্দীন (ঢাকা-৫), এস এম ওয়াশিফ ফায়সাল (কুষ্টিয়া-৩), মোফাখারুল ইসলাম মানিক (নওগাঁ-৪), আবু সাকের মোহাম্মদ জাকারিয়া (গাজিপুর-৬), আব্দুর রশীদ (বগুড়া-৪), আরিফুল ইসলাম (জয়পুরহাট-২), সুলতান মাহমুদ শিশির (দিনাজপুর-৫), গোলাম মোস্তফা (গাইবান্ধা-১), তাহমিদা ইসলাম তানিয়া (নাটোর-৪), দ্বিজেন্দ্রনাথ রায় (দিনাজপুর-৪), সাইফুর রহমান দুলাল (কুড়িগ্রাম-১), রুস্তম আলী (কুড়িগ্রাম-২), বেলায়েত শিকদার (শরিয়তপুর-৩), আজহারুল ইসলাম (পাবনা-৫), আমজাদ হোসেন (গাজীপুর-২), অ্যাডভোকেট খালিদ সাইফুল্লাহ (গাজীপুর-৩), এফ এম নুরুল ইসলাম (ঢাকা-১৪), প্রদীপ রায় (নীলফামারী-৩), ইলিয়াস জামান (মুন্সিগঞ্জ-৩), মাহবুব রতন (ঢাকা-১৫), ইমরাদ জুলকারনাইন ইমন (কুমিল্লা-৬), মো. বিপ্লব খান (মুন্সিগঞ্জ-২), আবু রায়হান খান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন (ঢাকা-১৬), আমজাদ হোসেন (পটুয়াখালী-২), জুনেদ আহমেদ (মৌলভীবাজার-৩), আলফাত হোসেন (সাতক্ষীরা-৪), নজরুল ইসলাম (ঝিনাইদহ-১), কায়কোবাদ সাগর (ফেনী-২), জহির রায়হান সাগর (কুমিল্লা-৯), প্রভাষক রিপন চক্রবর্তী (বান্দরবান-১), মো. সেলিমুজ্জামান (ঢাকা-৮), মো. রিপন (ফেনী-২), অপুর্ব নাথ (চট্টগ্রাম-১০), কেরামত আলী (জামালপুর-৬), আবু বক্কর রিপন (ঢাকা-৬), অধ্যাপক আব্দুল কাদের (মানিকগঞ্জ-৩), গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. খালেদ হোসাইন (অব.) (ময়মনসিংহ-১১), জাহাঙ্গির আলম পালোয়ান (গাজীপুর-৪), রফিকুল ইসলাম রাসেল (মাদারীপুর-২), মো. আবদুল কাদের খান (ঝালকাঠি-২), মো. আব্দুল কাদের (রংপুর-৪), মো. নজরুল ইসলাম সরকার (ময়মনসিংহ-৫), আল-আমীন রহমান (কিশোরগঞ্জ-৫), লোকমান হোসেন (গাজীপুর-৫), রেক্সোনা পারভিন (নড়াইল-১), অ্যাডভোকেট বিলকিস নাসিমা রহমান তুহিন (ঢাকা-১৮) ও মিজানুর রহীম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-২)।
‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ আদর্শকে ধারণ করে ‘সাম্য, ন্যায্যতা, প্রগতি’ স্লোগানে নতুন রাজনৈতিক দল ‘জনতার দল’ আত্মপ্রকাশ করেছে। অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম কামাল দলটির আহ্বায়ক, আর মেজর (অব.) ডেল এইচ খান প্রধান সমন্বয়ক ও মুখপাত্র। সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে গঠিত এই দল...
২০ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান দেশের জন্য ‘যুগান্তকারী উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন’-এ মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়; সারা দেশে সবাইকে সংগঠিতভাবে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগে
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) আজিজুর রহমান রিজভীকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৪টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে নির্বাচন করবেন। এই আসনে বিএনপি এখনো কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে