নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে দল দুটির নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক জোট করার প্রক্রিয়া চলছে। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। জেপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪-দলীয় জোটের শরিক ছিল।
জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে জোটের রাজনীতি চলে আসছে। দেশের বড় দলগুলো জোট করে ভোট করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। আমরাও আমাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জোট গঠন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে এই জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হতে পারে।’
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর) একাধিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
গত তিন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন চ্যালেঞ্জে পড়ে। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টিতেও নতুন করে ভাঙন শুরু হয়। গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে সম্মেলন করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের শরিকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে একাধিক রাজনৈতিক দল রাজপথে নানান দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনও করেছে। এর মধ্যে দলটি আওয়ামী লীগের শরিক জেপিকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে।
জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমাদের সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি জোট গঠনের ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া আলোচনা করছি। বিশেষ করে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ভবিষ্যতে দেশে একটি সুস্থ ধারার রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য এই জোট গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি, শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা জাতির সামনে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারব।’
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও জেপির কার্যক্রম নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা হয়নি।
জেপির সঙ্গে জোটের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘জেপির রাজনীতি তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনও তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়নি, সরকারও নির্বাহী আদেশ দেয়নি। তাই আমরা তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে পারি।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘পরিবেশ অনুকূল হলে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দেব।’

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে দল দুটির নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক জোট করার প্রক্রিয়া চলছে। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। জেপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪-দলীয় জোটের শরিক ছিল।
জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে জোটের রাজনীতি চলে আসছে। দেশের বড় দলগুলো জোট করে ভোট করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। আমরাও আমাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জোট গঠন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে এই জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হতে পারে।’
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর) একাধিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
গত তিন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন চ্যালেঞ্জে পড়ে। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টিতেও নতুন করে ভাঙন শুরু হয়। গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে সম্মেলন করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের শরিকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে একাধিক রাজনৈতিক দল রাজপথে নানান দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনও করেছে। এর মধ্যে দলটি আওয়ামী লীগের শরিক জেপিকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে।
জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমাদের সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি জোট গঠনের ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া আলোচনা করছি। বিশেষ করে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ভবিষ্যতে দেশে একটি সুস্থ ধারার রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য এই জোট গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি, শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা জাতির সামনে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারব।’
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও জেপির কার্যক্রম নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা হয়নি।
জেপির সঙ্গে জোটের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘জেপির রাজনীতি তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনও তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়নি, সরকারও নির্বাহী আদেশ দেয়নি। তাই আমরা তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে পারি।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘পরিবেশ অনুকূল হলে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দেব।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে দল দুটির নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক জোট করার প্রক্রিয়া চলছে। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। জেপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪-দলীয় জোটের শরিক ছিল।
জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে জোটের রাজনীতি চলে আসছে। দেশের বড় দলগুলো জোট করে ভোট করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। আমরাও আমাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জোট গঠন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে এই জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হতে পারে।’
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর) একাধিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
গত তিন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন চ্যালেঞ্জে পড়ে। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টিতেও নতুন করে ভাঙন শুরু হয়। গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে সম্মেলন করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের শরিকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে একাধিক রাজনৈতিক দল রাজপথে নানান দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনও করেছে। এর মধ্যে দলটি আওয়ামী লীগের শরিক জেপিকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে।
জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমাদের সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি জোট গঠনের ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া আলোচনা করছি। বিশেষ করে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ভবিষ্যতে দেশে একটি সুস্থ ধারার রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য এই জোট গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি, শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা জাতির সামনে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারব।’
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও জেপির কার্যক্রম নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা হয়নি।
জেপির সঙ্গে জোটের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘জেপির রাজনীতি তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনও তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়নি, সরকারও নির্বাহী আদেশ দেয়নি। তাই আমরা তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে পারি।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘পরিবেশ অনুকূল হলে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দেব।’

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে দল দুটির নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক জোট করার প্রক্রিয়া চলছে। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। জেপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪-দলীয় জোটের শরিক ছিল।
জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে জোটের রাজনীতি চলে আসছে। দেশের বড় দলগুলো জোট করে ভোট করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। আমরাও আমাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জোট গঠন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে এই জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হতে পারে।’
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর) একাধিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
গত তিন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন চ্যালেঞ্জে পড়ে। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টিতেও নতুন করে ভাঙন শুরু হয়। গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে সম্মেলন করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের শরিকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে একাধিক রাজনৈতিক দল রাজপথে নানান দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনও করেছে। এর মধ্যে দলটি আওয়ামী লীগের শরিক জেপিকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে।
জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমাদের সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি জোট গঠনের ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া আলোচনা করছি। বিশেষ করে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ভবিষ্যতে দেশে একটি সুস্থ ধারার রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য এই জোট গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি, শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা জাতির সামনে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারব।’
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও জেপির কার্যক্রম নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা হয়নি।
জেপির সঙ্গে জোটের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘জেপির রাজনীতি তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনও তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়নি, সরকারও নির্বাহী আদেশ দেয়নি। তাই আমরা তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে পারি।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘পরিবেশ অনুকূল হলে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দেব।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘৫৪ বছরে আমাদের অর্জন কী? আমি বিশ্বাস করি, আমাদের চিন্তা ধারার পরিবর্তন আনতে হবে। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য প্রথমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা না পারলে এত কিছু করে কী লাভ? মানুষের কথা বলার অধিকার নিশ্চিত করতে
৩৭ মিনিট আগে
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৫ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘৫৪ বছরে আমাদের অর্জন কী? আমি বিশ্বাস করি, আমাদের চিন্তা ধারার পরিবর্তন আনতে হবে। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য প্রথমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা না পারলে এত কিছু করে কী লাভ? মানুষের কথা বলার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। কারণ মানুষ না খেয়ে থাকতে পারে কিন্তু কথা না বলে থাকতে পারে না।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সালাম হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)।
ড. আবদুল মঈন খান বলেন, ‘সাম্প্রতিক হিসেবে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। ৩ কোটি ৬৬ লাখ মানুষ বসবাস করে। ২০৫০ সালে ঢাকা শহর হবে সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ বৃহত্তম শহর। তবে সেই শহরকে আমরা কীভাবে পরিচালনা করব সেটি ভাবার বিষয়। আমরা অর্থনৈতিকভাবে এখনো শক্তিশালী না হলেও ইনফরমাল ইকোনমি দিয়ে ডাল-ভাত খেয়ে বেঁচে আছি। ভবিষ্যতে যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেবেন তাদের এসব বিষয়ে কাজ করতে হবে। যে কাজ মাত্র সাড়ে তিন বছরে করেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দেশ সেবার পরিবর্তে আত্মসেবা শুরু করেছিলে। যাকে অলিগার্কি ব্যবস্থা বলা যায়। তারা মূলত সমাজের ধনী লোকদের দিয়ে অলিগার্ক কায়েম করেছিল। ফলে দরিদ্র মানুষ আরও দরিদ্র হয়েছেন।’
ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছরে এসেও গণতন্ত্র খুঁজে ফিরি। এই গণতন্ত্রের জন্য তো একাত্তরে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলে। দরিদ্র মানুষের অর্থনৈতিক অধিকার তথা মুক্তির জন্য তো মানুষ যুদ্ধ করেছেন। আমি বিশ্বাস করি, যারা অতীতে দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং বর্তমানে দিচ্ছেন তাদের এ জন্য জবাবদিহি করতে হবে তারা কেন ব্যর্থ? ভবিষ্যতে যারা নেতৃত্ব দেবেন তাদের সেই প্রতিশ্রুতি বা আশার কথা বলবেন যে তারা ক্ষমতায় গেলে এসবের সমাধান করবেন।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের জন্য অবিরাম যুদ্ধ চলছে। মনে হয় চিরন্তন সংগ্রাম। আজকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বলছে তারা সংস্কারের মাধ্যমে দেশকে স্বাপ্নিক দেশে পরিণত করবে। তবে সংস্কার হলো চলমান প্রক্রিয়া। এটা থেমে থাকেনি। সংস্কারের মধ্য দিয়েই কিন্তু আমরা একবিংশ শতাব্দীতে এসে পৌঁছেছি।’
মঈন খান বলেন, ‘মানুষকে ধোঁকা দিয়ে কাজ হবে না। আমরা আবারও ফ্যাসিবাদী দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত হতে চাই না। অপশাসনের বিরুদ্ধে লড়ে যাব ইনশা আল্লাহ। আমরা একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চাই।’
তিনি বলেন, ‘গত ৫৪ বছরে যখনই কোনো স্বৈরশাসক দেশের মানুষের বাক্স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে তখনই কিন্তু বিদ্রোহ হয়েছে। প্রতিবার প্রতিবাদ করেছে। আজকে আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা হলো নিষ্ঠুর। কারণ মানুষের অনুভূতিরে ভোঁতা করে দেয়। মানুষকে মানুষ হিসেবে গণ্য করে না। ভবিষ্যতে যারা ক্ষমতায় আসবেন তাদের সে বিষয়টি পরিষ্কার করতে হবে।’
ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশীদের সভাপতিত্বে ও কোষাধ্যক্ষ ডা. মো. মেহেদী হাসান, এর পরিচালনায় সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ড্যাবের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, সিনিয়র সহসভাপতি ডা. আবুল কেনান, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ডা. খালেকুজ্জামান দীপু প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘৫৪ বছরে আমাদের অর্জন কী? আমি বিশ্বাস করি, আমাদের চিন্তা ধারার পরিবর্তন আনতে হবে। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য প্রথমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা না পারলে এত কিছু করে কী লাভ? মানুষের কথা বলার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। কারণ মানুষ না খেয়ে থাকতে পারে কিন্তু কথা না বলে থাকতে পারে না।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সালাম হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)।
ড. আবদুল মঈন খান বলেন, ‘সাম্প্রতিক হিসেবে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। ৩ কোটি ৬৬ লাখ মানুষ বসবাস করে। ২০৫০ সালে ঢাকা শহর হবে সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ বৃহত্তম শহর। তবে সেই শহরকে আমরা কীভাবে পরিচালনা করব সেটি ভাবার বিষয়। আমরা অর্থনৈতিকভাবে এখনো শক্তিশালী না হলেও ইনফরমাল ইকোনমি দিয়ে ডাল-ভাত খেয়ে বেঁচে আছি। ভবিষ্যতে যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেবেন তাদের এসব বিষয়ে কাজ করতে হবে। যে কাজ মাত্র সাড়ে তিন বছরে করেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দেশ সেবার পরিবর্তে আত্মসেবা শুরু করেছিলে। যাকে অলিগার্কি ব্যবস্থা বলা যায়। তারা মূলত সমাজের ধনী লোকদের দিয়ে অলিগার্ক কায়েম করেছিল। ফলে দরিদ্র মানুষ আরও দরিদ্র হয়েছেন।’
ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছরে এসেও গণতন্ত্র খুঁজে ফিরি। এই গণতন্ত্রের জন্য তো একাত্তরে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলে। দরিদ্র মানুষের অর্থনৈতিক অধিকার তথা মুক্তির জন্য তো মানুষ যুদ্ধ করেছেন। আমি বিশ্বাস করি, যারা অতীতে দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং বর্তমানে দিচ্ছেন তাদের এ জন্য জবাবদিহি করতে হবে তারা কেন ব্যর্থ? ভবিষ্যতে যারা নেতৃত্ব দেবেন তাদের সেই প্রতিশ্রুতি বা আশার কথা বলবেন যে তারা ক্ষমতায় গেলে এসবের সমাধান করবেন।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের জন্য অবিরাম যুদ্ধ চলছে। মনে হয় চিরন্তন সংগ্রাম। আজকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বলছে তারা সংস্কারের মাধ্যমে দেশকে স্বাপ্নিক দেশে পরিণত করবে। তবে সংস্কার হলো চলমান প্রক্রিয়া। এটা থেমে থাকেনি। সংস্কারের মধ্য দিয়েই কিন্তু আমরা একবিংশ শতাব্দীতে এসে পৌঁছেছি।’
মঈন খান বলেন, ‘মানুষকে ধোঁকা দিয়ে কাজ হবে না। আমরা আবারও ফ্যাসিবাদী দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত হতে চাই না। অপশাসনের বিরুদ্ধে লড়ে যাব ইনশা আল্লাহ। আমরা একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চাই।’
তিনি বলেন, ‘গত ৫৪ বছরে যখনই কোনো স্বৈরশাসক দেশের মানুষের বাক্স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে তখনই কিন্তু বিদ্রোহ হয়েছে। প্রতিবার প্রতিবাদ করেছে। আজকে আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা হলো নিষ্ঠুর। কারণ মানুষের অনুভূতিরে ভোঁতা করে দেয়। মানুষকে মানুষ হিসেবে গণ্য করে না। ভবিষ্যতে যারা ক্ষমতায় আসবেন তাদের সে বিষয়টি পরিষ্কার করতে হবে।’
ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশীদের সভাপতিত্বে ও কোষাধ্যক্ষ ডা. মো. মেহেদী হাসান, এর পরিচালনায় সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ড্যাবের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, সিনিয়র সহসভাপতি ডা. আবুল কেনান, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ডা. খালেকুজ্জামান দীপু প্রমুখ।

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...
২০ দিন আগে
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৫ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে একটি বিশেষ মহল পরিকল্পিতভাবে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে। এ অবস্থায় গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ ও সতর্ক থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে বাংলাদেশ গণতন্ত্র পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘মহান বিজয় দিবস ও জিয়াউর রহমান এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
তিনি বলেন, এই অবস্থায় আমাদের দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত স্বার্থে বিভক্ত হলে দেশের ক্ষতি হবে। যদি কোনো কারণে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে লাভবান হবে স্বৈরাচারী শক্তি ও পার্শ্ববর্তী দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের কোনো লাভ হবে না।
অতীতে যেমন একটি গণহত্যাকারী দল ছিল, ঠিক তেমনি ২৪-এ আরেকটি গণহত্যাকারী শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, এই দুই শক্তির চরিত্র এক, লক্ষ্য এক এবং কর্তৃত্বও এক। বিএনপি হচ্ছে লড়াইয়ের দল, গণতন্ত্রের দল এবং জনগণের সমর্থিত দল।
ছাত্রদলের এই সাবেক সভাপতি বলেন, আগামী ২৫ তারিখে আমাদের নেতা আগমন করবেন। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে সকল নেতা কর্মী ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানাই।
সভায় আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও জনগণের মধ্যে সংশয় রয়ে গেছে নির্বাচন আদৌ হবে কি না। একটি স্বাধীন দেশের জন্য এটি শুভ লক্ষণ নয়।
তিনি অভিযোগ করেন, আগে থেকেই নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট বার্তা না দেওয়া এবং উপদেষ্টা পরিষদের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য জনগণের উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে আব্দুস সালাম বলেন, নতুন বিনিয়োগ নেই, বেকারত্ব বেড়েছে, মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্তে পরিণত হচ্ছে। এই সংকট থেকে উত্তরণে আগে গণতন্ত্র, মানুষের অধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা জরুরি।
বাংলাদেশ গণতন্ত্র পরিষদের সভাপতি মুক্তার অখন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সহ-স্থানীয় বিষয়ক সম্পাদক শামমী আখতার, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ নুর আফরোজ জ্যোতি, আব্দুর রহিম, জাসাসের যুগ্ম আহ্বায়ক লিয়াকত আলী এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম।

দেশে নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে একটি বিশেষ মহল পরিকল্পিতভাবে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে। এ অবস্থায় গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ ও সতর্ক থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে বাংলাদেশ গণতন্ত্র পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘মহান বিজয় দিবস ও জিয়াউর রহমান এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
তিনি বলেন, এই অবস্থায় আমাদের দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত স্বার্থে বিভক্ত হলে দেশের ক্ষতি হবে। যদি কোনো কারণে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে লাভবান হবে স্বৈরাচারী শক্তি ও পার্শ্ববর্তী দেশ। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের কোনো লাভ হবে না।
অতীতে যেমন একটি গণহত্যাকারী দল ছিল, ঠিক তেমনি ২৪-এ আরেকটি গণহত্যাকারী শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, এই দুই শক্তির চরিত্র এক, লক্ষ্য এক এবং কর্তৃত্বও এক। বিএনপি হচ্ছে লড়াইয়ের দল, গণতন্ত্রের দল এবং জনগণের সমর্থিত দল।
ছাত্রদলের এই সাবেক সভাপতি বলেন, আগামী ২৫ তারিখে আমাদের নেতা আগমন করবেন। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে সকল নেতা কর্মী ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানাই।
সভায় আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও জনগণের মধ্যে সংশয় রয়ে গেছে নির্বাচন আদৌ হবে কি না। একটি স্বাধীন দেশের জন্য এটি শুভ লক্ষণ নয়।
তিনি অভিযোগ করেন, আগে থেকেই নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট বার্তা না দেওয়া এবং উপদেষ্টা পরিষদের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য জনগণের উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে আব্দুস সালাম বলেন, নতুন বিনিয়োগ নেই, বেকারত্ব বেড়েছে, মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্তে পরিণত হচ্ছে। এই সংকট থেকে উত্তরণে আগে গণতন্ত্র, মানুষের অধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা জরুরি।
বাংলাদেশ গণতন্ত্র পরিষদের সভাপতি মুক্তার অখন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সহ-স্থানীয় বিষয়ক সম্পাদক শামমী আখতার, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ নুর আফরোজ জ্যোতি, আব্দুর রহিম, জাসাসের যুগ্ম আহ্বায়ক লিয়াকত আলী এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম।

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...
২০ দিন আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘৫৪ বছরে আমাদের অর্জন কী? আমি বিশ্বাস করি, আমাদের চিন্তা ধারার পরিবর্তন আনতে হবে। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য প্রথমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা না পারলে এত কিছু করে কী লাভ? মানুষের কথা বলার অধিকার নিশ্চিত করতে
৩৭ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৫ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টির (একাংশ) দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ও জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যারা প্রার্থী হতে আগ্রহী, তাঁদের আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বাড়ি-১২১ /ডি, রোড-৪৪, গুলশান অ্যাভিনিউ, ঢাকার ঠিকানায় জীবনবৃত্তান্ত, অন্যান্য কাগজপত্রসহ উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত সব রাজনৈতিক দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ৯ ডিসেম্বর ঢাকা এক অনুষ্ঠানে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। সাবেক দুই মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের জাতীয় পার্টি ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জেপিসহ মোট ১৮টি দল থাকছে এই জোটে। এই ১৮টি দলের মধ্যে ৬টির নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন রয়েছে।
নতুন জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে। সভাপতি হয়েছেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। জোটের প্রধান মুখপাত্র হয়েছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
এ ছাড়া ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে গড়া নতুন দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ারকে জোটের প্রধান সমন্বয়ক করা হয়েছে।
এনডিএফের শরিক দলগুলো হলো—জাতীয় পার্টির (জাপা) আনিসুল ইসলামী নেতৃত্বাধীন অংশ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (জেপি), জনতা পার্টি বাংলাদেশ, তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (মহসিন রশিদ), জাতীয় ইসলামিক মহাজোট, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পার্টি, অ্যালায়েন্স ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন, ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় সাংস্কৃতিক জোট, জাসদ (শাহজাহান সিরাজ), ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি ও গণ আন্দোলন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টির (একাংশ) দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ও জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যারা প্রার্থী হতে আগ্রহী, তাঁদের আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বাড়ি-১২১ /ডি, রোড-৪৪, গুলশান অ্যাভিনিউ, ঢাকার ঠিকানায় জীবনবৃত্তান্ত, অন্যান্য কাগজপত্রসহ উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত সব রাজনৈতিক দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ৯ ডিসেম্বর ঢাকা এক অনুষ্ঠানে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। সাবেক দুই মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের জাতীয় পার্টি ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জেপিসহ মোট ১৮টি দল থাকছে এই জোটে। এই ১৮টি দলের মধ্যে ৬টির নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন রয়েছে।
নতুন জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে। সভাপতি হয়েছেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। জোটের প্রধান মুখপাত্র হয়েছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
এ ছাড়া ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে গড়া নতুন দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ারকে জোটের প্রধান সমন্বয়ক করা হয়েছে।
এনডিএফের শরিক দলগুলো হলো—জাতীয় পার্টির (জাপা) আনিসুল ইসলামী নেতৃত্বাধীন অংশ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (জেপি), জনতা পার্টি বাংলাদেশ, তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (মহসিন রশিদ), জাতীয় ইসলামিক মহাজোট, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পার্টি, অ্যালায়েন্স ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন, ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় সাংস্কৃতিক জোট, জাসদ (শাহজাহান সিরাজ), ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি ও গণ আন্দোলন।

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...
২০ দিন আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘৫৪ বছরে আমাদের অর্জন কী? আমি বিশ্বাস করি, আমাদের চিন্তা ধারার পরিবর্তন আনতে হবে। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য প্রথমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা না পারলে এত কিছু করে কী লাভ? মানুষের কথা বলার অধিকার নিশ্চিত করতে
৩৭ মিনিট আগে
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
১ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দ্য সিটি প্যাভিলিয়ন হলে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের সঙ্গে বহুদিন ছিলাম। ১৭ বা প্রায় ১৮ বছর আপনাদের সঙ্গে ছিলাম। বাট, আগামী ২৫ তারিখে ইনশা আল্লাহ আমি দেশে চলে যাচ্ছি।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মিলনায়তনে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা হর্ষধ্বনি দিয়ে ওঠেন।
এ দিকে নিজের বিদায়ের দিন বিমানবন্দরে ভিড় না করার জন্য যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরে ভিড় করলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে।
সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনকে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর একক কৃতিত্ব নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এটি বাংলাদেশের সব মানুষের সম্মিলিত অর্জন।
তারেক রহমান বলেন, দেশের ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী, নারী, শিশু, গৃহিণীসহ সর্বস্তরের মানুষ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসায় স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি এবং দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। তিনি ২০২৪ সালের গণ-আন্দোলনের অর্জনকে বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের ফল হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
আন্দোলনের সফলতা একটি অধ্যায় হলেও বিজয় ধরে রাখা আরও কঠিন বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি সতর্ক করে বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। ১৯৭১ সালের ষড়যন্ত্রকারীরাই বিভিন্ন সময়ে (১৯৭৫, ১৯৮১, ১৯৯৬) সক্রিয় ছিল এবং আজও তারা সক্রিয়। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দায়িত্ব হলো, দেশের সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন যে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে। তাঁরা বিজয়ী হলে দেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন এবং জনগণের কাছে তাঁদের জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা থাকবে।
দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও শিল্প খাতের বর্তমান গভীর সংকটের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ভবিষ্যতে বিএনপির সামনে অত্যন্ত বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে। তবে জনগণের সমর্থন ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমেই সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব বলে তিনি আশাবাদী।
তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো স্বপ্নের মধ্যে নেই, তিনি একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে আছেন। তিনি জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় একটি সুস্পষ্ট ও বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা জনগণের সামনে উপস্থাপন করাকে দলের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব বলে মনে করেন।
বিএনপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরে তিনি শিক্ষা খাতে আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য খাতে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যভিত্তিক মডেল এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তা, যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষতা উন্নয়নের অঙ্গীকার করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ছয় মাসের মধ্যেই জনগণ এর সুফল দেখতে পাবে।
আলোচনা সভার আগে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। যুক্তরাজ্য বিএনপির নবগঠিত আংশিক কমিটির আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব খসরুজ্জামান খসরুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দ্য সিটি প্যাভিলিয়ন হলে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের সঙ্গে বহুদিন ছিলাম। ১৭ বা প্রায় ১৮ বছর আপনাদের সঙ্গে ছিলাম। বাট, আগামী ২৫ তারিখে ইনশা আল্লাহ আমি দেশে চলে যাচ্ছি।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মিলনায়তনে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা হর্ষধ্বনি দিয়ে ওঠেন।
এ দিকে নিজের বিদায়ের দিন বিমানবন্দরে ভিড় না করার জন্য যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরে ভিড় করলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে।
সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনকে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর একক কৃতিত্ব নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এটি বাংলাদেশের সব মানুষের সম্মিলিত অর্জন।
তারেক রহমান বলেন, দেশের ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী, নারী, শিশু, গৃহিণীসহ সর্বস্তরের মানুষ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসায় স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি এবং দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। তিনি ২০২৪ সালের গণ-আন্দোলনের অর্জনকে বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের ফল হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
আন্দোলনের সফলতা একটি অধ্যায় হলেও বিজয় ধরে রাখা আরও কঠিন বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি সতর্ক করে বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। ১৯৭১ সালের ষড়যন্ত্রকারীরাই বিভিন্ন সময়ে (১৯৭৫, ১৯৮১, ১৯৯৬) সক্রিয় ছিল এবং আজও তারা সক্রিয়। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দায়িত্ব হলো, দেশের সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন যে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে। তাঁরা বিজয়ী হলে দেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন এবং জনগণের কাছে তাঁদের জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা থাকবে।
দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও শিল্প খাতের বর্তমান গভীর সংকটের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ভবিষ্যতে বিএনপির সামনে অত্যন্ত বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে। তবে জনগণের সমর্থন ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমেই সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব বলে তিনি আশাবাদী।
তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো স্বপ্নের মধ্যে নেই, তিনি একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে আছেন। তিনি জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় একটি সুস্পষ্ট ও বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা জনগণের সামনে উপস্থাপন করাকে দলের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব বলে মনে করেন।
বিএনপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরে তিনি শিক্ষা খাতে আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য খাতে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যভিত্তিক মডেল এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তা, যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষতা উন্নয়নের অঙ্গীকার করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ছয় মাসের মধ্যেই জনগণ এর সুফল দেখতে পাবে।
আলোচনা সভার আগে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। যুক্তরাজ্য বিএনপির নবগঠিত আংশিক কমিটির আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব খসরুজ্জামান খসরুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...
২০ দিন আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘৫৪ বছরে আমাদের অর্জন কী? আমি বিশ্বাস করি, আমাদের চিন্তা ধারার পরিবর্তন আনতে হবে। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য প্রথমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা না পারলে এত কিছু করে কী লাভ? মানুষের কথা বলার অধিকার নিশ্চিত করতে
৩৭ মিনিট আগে
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশ যে কারণে অর্জিত হয়েছে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য, গত ৫৪ বছরে তা বারবার আমরা পেয়েছি এবং হারিয়েছি। আজও নানাভাবে সেই গণতন্ত্র নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটি বিশেষ মহল এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে দেশে নির্বাচন না হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৫ ঘণ্টা আগে