নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলেও, সেই ক্ষমতা সাত দিনও ধরে রাখতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের (নুর-রাশেদ) সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। আজ শনিবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
রাশেদ খান বলেন, ‘সরকার একটি একতরফা ডামি নির্বাচন করতে যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ একতরফা নির্বাচন মেনে নেবে না। বাংলাদেশের মানুষ তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চায়। আমরা সরকারের প্রতি বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছি যে আলোচনায় বসুন। কিন্তু সরকার বিরোধী দলকে তোয়াক্কা করছে না। এমনকি আমেরিকার সংলাপের প্রস্তাবকেও নাকচ করেছে। এর মাধ্যমে দেশকে মার্কিন অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ছাড়া সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। আগামী ৭ জানুয়ারি একতরফা ডামি নির্বাচন করে সরকার সাত দিনও ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবে না, এমনটিই রাজনৈতিক মহলে আলোচনা চলছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে মহান বিজয় দিবস। বিজয়ের ৫৩ বছর পরে এসেও আমাদের ভোটাধিকার, গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা ছিল—একটি বৈষম্যহীন, মানবিক মর্যাদা, সাম্য, ন্যায়বিচারের দেশ গঠন করা। কিন্তু আমাদের প্রাপ্তি কিছু কালভার্ট, সেতু, অবকাঠামোগত উন্নয়ন। মানুষের জীবনযাত্রার কোনো উন্নয়ন হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকে রিজার্ভ সংকট, মূল্যস্ফীতি বাড়তেই আছে। নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মানুষের নাভিশ্বাস উঠতে শুরু করেছে। জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে নিরস্ত্র অবস্থায় সাংবিধানিক অধিকার বলে আন্দোলন করছে। এই আন্দোলন থামানোর অধিকার নির্বাচন কমিশনের নেই। কেউ যদি ভোটের জন্য সভা-সমাবেশ করতে পারে, আমাদেরও অধিকার আছে ভোট বর্জনের আহ্বান করার।’
আগামী ৭ জানুয়ারি কোনো ভোট হচ্ছে না, পাতানো নির্বাচন হবে উল্লেখ করে জনগণকে ভোট প্রদানে বিরত থাকার আহ্বানও জানান গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা।
আগামী ৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলেও, সেই ক্ষমতা সাত দিনও ধরে রাখতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের (নুর-রাশেদ) সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। আজ শনিবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
রাশেদ খান বলেন, ‘সরকার একটি একতরফা ডামি নির্বাচন করতে যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ একতরফা নির্বাচন মেনে নেবে না। বাংলাদেশের মানুষ তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চায়। আমরা সরকারের প্রতি বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছি যে আলোচনায় বসুন। কিন্তু সরকার বিরোধী দলকে তোয়াক্কা করছে না। এমনকি আমেরিকার সংলাপের প্রস্তাবকেও নাকচ করেছে। এর মাধ্যমে দেশকে মার্কিন অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ছাড়া সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। আগামী ৭ জানুয়ারি একতরফা ডামি নির্বাচন করে সরকার সাত দিনও ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবে না, এমনটিই রাজনৈতিক মহলে আলোচনা চলছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে মহান বিজয় দিবস। বিজয়ের ৫৩ বছর পরে এসেও আমাদের ভোটাধিকার, গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা ছিল—একটি বৈষম্যহীন, মানবিক মর্যাদা, সাম্য, ন্যায়বিচারের দেশ গঠন করা। কিন্তু আমাদের প্রাপ্তি কিছু কালভার্ট, সেতু, অবকাঠামোগত উন্নয়ন। মানুষের জীবনযাত্রার কোনো উন্নয়ন হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকে রিজার্ভ সংকট, মূল্যস্ফীতি বাড়তেই আছে। নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মানুষের নাভিশ্বাস উঠতে শুরু করেছে। জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে নিরস্ত্র অবস্থায় সাংবিধানিক অধিকার বলে আন্দোলন করছে। এই আন্দোলন থামানোর অধিকার নির্বাচন কমিশনের নেই। কেউ যদি ভোটের জন্য সভা-সমাবেশ করতে পারে, আমাদেরও অধিকার আছে ভোট বর্জনের আহ্বান করার।’
আগামী ৭ জানুয়ারি কোনো ভোট হচ্ছে না, পাতানো নির্বাচন হবে উল্লেখ করে জনগণকে ভোট প্রদানে বিরত থাকার আহ্বানও জানান গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে