নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি পার্টি হিসেবে না এলেও তাদের অনেকে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ সোমবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে চূড়ান্ত মনোনয়নপত্র বিতরণের সময় তিনি এ দাবি করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ২৫ থেকে ৩০টি দল নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে। বিএনপি পার্টি হিসেবে অংশ না নিলেও, বিএনপির অনেক প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
নির্বাচনী জোটের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কার সঙ্গে কী অ্যাডজাস্টমেন্ট হবে, কাকে কত সিট দেব, আমরা কীভাবে জোট করব, জোটটা নির্বাচনের স্বার্থে কোন পথে সুবিধাজনক, অনেক কিছু আমাদের ভাবতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরম জমা এবং প্রত্যাহারেও সময় আছে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর রেওয়াজ তো আছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচন করতে পারে, সেটা করবে।
দলীয় নেতা-কর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করলে শাস্তির কোনো ব্যবস্থা রয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দলীয় নেতাদের ব্যাপারে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো কিছু বলা হয়নি। আমাদের আরও কিছু বিষয় নিয়ে ভাবনাচিন্তার ব্যাপার আছে। আমাদের শরিক কারা হবে, অপজিশন কে হয়, সবকিছু বিবেচনা করে ভোটারের উপস্থিতির বিষয়টা মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত হবে। গতকালকে ঘোষণা পরপরই সারা বাংলাদেশে উৎসব মিছিল হচ্ছে। মনে হচ্ছে না সেখানে আওয়ামী লীগ আছে, বিরোধী দল নেই। পরিবেশটা একদম নির্বাচনের অনুকূলে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে যে রূপ সেই রূপই দেখা যাচ্ছে।’
ডামি প্রার্থী প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রীর যে কথাটা বলেছেন, সেই বিষয়টা কেস টু কেস হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘বিরোধীরাই সহিংসতা করছে। চোরাগোপ্তা হামলা করছে। সরকারি দল দেশের শান্তির জন্য নির্বাচনকে বেছে নিয়েছে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দরকার, আমরা নির্বাচন চাই। আমরা কেন শান্তিপূর্ণ জায়গাটাকে ডিস্টার্ব করব? আমরা কেন সহিংস পরিবেশ চাইব?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা প্রার্থিতা ঘোষণা করেছি। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশে নির্বাচন হয়, একসঙ্গে সবার মনোনয়নকে ডিক্লেয়ার করেছে? আপনারা প্রতিবেশী দেশগুলোর থেকে একটু জানুন। আমরা তো মাত্র দুইটা বাকি রেখেছি। সেটা আমাদের টেকনিক্যাল বিষয় থাকতে পারে। কৌশলগত বিষয় থাকতে পারে। সে কারণে আমরা দুইটা প্রকাশ করিনি। কৌশল দিক থেকে এখানে কোনো ত্রুটি হয়নি।’
৭১ জন বাদ যাওয়ার প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংখ্যাটা বড় কিংবা ছোট, সেটা আমাদের দলের মনোনয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্ত। আমরা কাকে বাদ দেব, কাকে রাখব বোর্ডের সিদ্ধান্ত। আমাদের একটাই কথা—উইনেবল এবং ইলেক্টেবল যে প্রার্থী, তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। সেই বিচারে যারা এসেছে, তারা মনোনয়ন পেয়েছে। যারা আসেনি, ধরে নিতে পারেন তারা পায়নি। আমাদের ক্যাটাগরির মধ্যে যারা পড়েনি, তাদের দেওয়া হয়নি।’
বিএনপি পার্টি হিসেবে না এলেও তাদের অনেকে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ সোমবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে চূড়ান্ত মনোনয়নপত্র বিতরণের সময় তিনি এ দাবি করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ২৫ থেকে ৩০টি দল নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে। বিএনপি পার্টি হিসেবে অংশ না নিলেও, বিএনপির অনেক প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
নির্বাচনী জোটের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কার সঙ্গে কী অ্যাডজাস্টমেন্ট হবে, কাকে কত সিট দেব, আমরা কীভাবে জোট করব, জোটটা নির্বাচনের স্বার্থে কোন পথে সুবিধাজনক, অনেক কিছু আমাদের ভাবতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরম জমা এবং প্রত্যাহারেও সময় আছে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর রেওয়াজ তো আছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচন করতে পারে, সেটা করবে।
দলীয় নেতা-কর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করলে শাস্তির কোনো ব্যবস্থা রয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দলীয় নেতাদের ব্যাপারে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো কিছু বলা হয়নি। আমাদের আরও কিছু বিষয় নিয়ে ভাবনাচিন্তার ব্যাপার আছে। আমাদের শরিক কারা হবে, অপজিশন কে হয়, সবকিছু বিবেচনা করে ভোটারের উপস্থিতির বিষয়টা মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত হবে। গতকালকে ঘোষণা পরপরই সারা বাংলাদেশে উৎসব মিছিল হচ্ছে। মনে হচ্ছে না সেখানে আওয়ামী লীগ আছে, বিরোধী দল নেই। পরিবেশটা একদম নির্বাচনের অনুকূলে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে যে রূপ সেই রূপই দেখা যাচ্ছে।’
ডামি প্রার্থী প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রীর যে কথাটা বলেছেন, সেই বিষয়টা কেস টু কেস হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘বিরোধীরাই সহিংসতা করছে। চোরাগোপ্তা হামলা করছে। সরকারি দল দেশের শান্তির জন্য নির্বাচনকে বেছে নিয়েছে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দরকার, আমরা নির্বাচন চাই। আমরা কেন শান্তিপূর্ণ জায়গাটাকে ডিস্টার্ব করব? আমরা কেন সহিংস পরিবেশ চাইব?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা প্রার্থিতা ঘোষণা করেছি। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশে নির্বাচন হয়, একসঙ্গে সবার মনোনয়নকে ডিক্লেয়ার করেছে? আপনারা প্রতিবেশী দেশগুলোর থেকে একটু জানুন। আমরা তো মাত্র দুইটা বাকি রেখেছি। সেটা আমাদের টেকনিক্যাল বিষয় থাকতে পারে। কৌশলগত বিষয় থাকতে পারে। সে কারণে আমরা দুইটা প্রকাশ করিনি। কৌশল দিক থেকে এখানে কোনো ত্রুটি হয়নি।’
৭১ জন বাদ যাওয়ার প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংখ্যাটা বড় কিংবা ছোট, সেটা আমাদের দলের মনোনয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্ত। আমরা কাকে বাদ দেব, কাকে রাখব বোর্ডের সিদ্ধান্ত। আমাদের একটাই কথা—উইনেবল এবং ইলেক্টেবল যে প্রার্থী, তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। সেই বিচারে যারা এসেছে, তারা মনোনয়ন পেয়েছে। যারা আসেনি, ধরে নিতে পারেন তারা পায়নি। আমাদের ক্যাটাগরির মধ্যে যারা পড়েনি, তাদের দেওয়া হয়নি।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে