নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) থেকে বিভিন্ন পর্যায়ের ২১৫ নেতা পদত্যাগ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতি এ গণপদত্যাগের কথা জানানো হয়।
পদত্যাগকারী নেতাদের মধ্যে অন্যতম হলেন— সহসভাপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, উপদেষ্টা পুষ্টিবিদ ফরিদ আমিন, যুগ্ম মহাসচিব তমিজ উদ্দিন টিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মো. ইব্রাহিম রওনক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সভাপতি এএসএম মহিউদ্দিন, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ড. আফজাল হোসেন মোর্শেদ, যুব বিষয়ক সম্পাদক শফিউল বারী রাজু, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক লস্কর হারুনুর রশিদ, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আফজাল হোসেন মণ্ডল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইমরান, গণতান্ত্রিক যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বাবু, সদস্যসচিব মোহাম্মদ ফয়সাল ও যুগ্ম আহ্বায়ক ইমাম হোসেন পাঠান বিপ্লব।
কাজী কামরুল হাসান, জাহাঙ্গীর আল সানি, হারুন অর রশিদ, ইউনুস বেপারী, রেজওয়ানুল ইফতেখার। গণতান্ত্রিক ওলামা দলের আহ্বায়ক হাফেজ মাওলানা বদরুদ্দোজা, সদস্যসচিব মাওলানা আবদুল হাই নোমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আসাদুল্লাহ, মাওলানা শিহাব উদ্দিন, মাওলানা আনোয়ার হোসাইন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হক প্রমুখ।
আবু জাফর সিদ্দিকী দাবি করেন, দল প্রতিষ্ঠার ১৬ বছরের এই দীর্ঘ সময়ে দেশের রাজনীতিতে অনেক উত্থান-পতন এসেছে। যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রমাগত ‘অবস্থান পরিবর্তন’ করে গেছেন অলি আহমেদ। নিয়মিত বিরতিতে রাজনৈতিক অবস্থান পাল্টানোর কারণে এরই মধ্যে দলের প্রতিষ্ঠাকালের জ্যেষ্ঠ নেতৃত্ব পদত্যাগ করেছেন। দুর্ভাগ্যক্রমে এই ধারা থেকে অলি আহমদ সরে আসেননি। বরং দিনে-দিনে একটি সুপরিচিত রাজনৈতিক দলকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনে দাঁড় করিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘যখন তাঁরই মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ পুলিশের মিথ্যা মামলায় কারাগারে, তখন তিনি ভ্রমণে। একটি দলের সভাপতি হিসেবে এর চেয়ে “আত্ম অহমিকা” আর কী হতে পারে!’
২০০৬ সালে বিএনপি থেকে বের হয়ে এলডিপি গঠন করেন অলি আহমেদ। তিনি বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্ষদ স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বিএনপি সরকারের মন্ত্রী ছিলেন।
অলি আহমেদের পক্ষের নেতা এলডিপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন রাজ্জাক এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা দল ছাড়ায় এলডিপি পূতপবিত্র হয়েছে। অলি আহমদ ও রেদোয়ান আহমেদ হচ্ছেন দলের ফোকাস। এর বাইরে কে গেল, কে এল তা বিবেচ্য না।’
কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) থেকে বিভিন্ন পর্যায়ের ২১৫ নেতা পদত্যাগ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতি এ গণপদত্যাগের কথা জানানো হয়।
পদত্যাগকারী নেতাদের মধ্যে অন্যতম হলেন— সহসভাপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, উপদেষ্টা পুষ্টিবিদ ফরিদ আমিন, যুগ্ম মহাসচিব তমিজ উদ্দিন টিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মো. ইব্রাহিম রওনক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সভাপতি এএসএম মহিউদ্দিন, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ড. আফজাল হোসেন মোর্শেদ, যুব বিষয়ক সম্পাদক শফিউল বারী রাজু, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক লস্কর হারুনুর রশিদ, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আফজাল হোসেন মণ্ডল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইমরান, গণতান্ত্রিক যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বাবু, সদস্যসচিব মোহাম্মদ ফয়সাল ও যুগ্ম আহ্বায়ক ইমাম হোসেন পাঠান বিপ্লব।
কাজী কামরুল হাসান, জাহাঙ্গীর আল সানি, হারুন অর রশিদ, ইউনুস বেপারী, রেজওয়ানুল ইফতেখার। গণতান্ত্রিক ওলামা দলের আহ্বায়ক হাফেজ মাওলানা বদরুদ্দোজা, সদস্যসচিব মাওলানা আবদুল হাই নোমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আসাদুল্লাহ, মাওলানা শিহাব উদ্দিন, মাওলানা আনোয়ার হোসাইন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হক প্রমুখ।
আবু জাফর সিদ্দিকী দাবি করেন, দল প্রতিষ্ঠার ১৬ বছরের এই দীর্ঘ সময়ে দেশের রাজনীতিতে অনেক উত্থান-পতন এসেছে। যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রমাগত ‘অবস্থান পরিবর্তন’ করে গেছেন অলি আহমেদ। নিয়মিত বিরতিতে রাজনৈতিক অবস্থান পাল্টানোর কারণে এরই মধ্যে দলের প্রতিষ্ঠাকালের জ্যেষ্ঠ নেতৃত্ব পদত্যাগ করেছেন। দুর্ভাগ্যক্রমে এই ধারা থেকে অলি আহমদ সরে আসেননি। বরং দিনে-দিনে একটি সুপরিচিত রাজনৈতিক দলকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এনে দাঁড় করিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘যখন তাঁরই মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ পুলিশের মিথ্যা মামলায় কারাগারে, তখন তিনি ভ্রমণে। একটি দলের সভাপতি হিসেবে এর চেয়ে “আত্ম অহমিকা” আর কী হতে পারে!’
২০০৬ সালে বিএনপি থেকে বের হয়ে এলডিপি গঠন করেন অলি আহমেদ। তিনি বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্ষদ স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বিএনপি সরকারের মন্ত্রী ছিলেন।
অলি আহমেদের পক্ষের নেতা এলডিপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন রাজ্জাক এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা দল ছাড়ায় এলডিপি পূতপবিত্র হয়েছে। অলি আহমদ ও রেদোয়ান আহমেদ হচ্ছেন দলের ফোকাস। এর বাইরে কে গেল, কে এল তা বিবেচ্য না।’
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
৩ ঘণ্টা আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
৬ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৬ ঘণ্টা আগে