ঢাবি সংবাদদাতা

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করে সংগঠনটি।
সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা দেশে যেকোনো ধরনের জঙ্গিবাদ এবং উগ্রবাদকে রুখে দিতে প্রস্তুত আছেন বলে ঘোষণা দেন। পাশাপাশি হিযবুত তাহ্রীরের ‘মার্চ ফর খেলাফত’ কর্মসূচিতে যারা অংশ নিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব জাহিদ আহসান বলেন, ‘নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর আজ যে মিছিল করেছে, তার প্রচার-প্রচারণা অনেক আগে থেকেই চালানো হয়েছে। তারা নানা জায়গায় পোস্টার লাগিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আগে থেকে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আজকের মিছিলের সময়ও পুলিশকে হেলেদুলে হাঁটতে দেখা গেছে। অন্য সময় পুলিশ নিরীহ শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালাতে পারে কিন্তু আজ এখানে নীরব ভূমিকা পালন করেছে।’
জাহিদ বলেন, ‘অনেক দিন ধরে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ যাচ্ছে। এর জন্য সরকার, পুলিশ প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দায়ী। তাদের বলতে চাই, আমরা যারা জুলাই অতিক্রম করে এসেছি তারা কখনো মাথা নোয়াব না।’
জাহিদ আরও বলেন, হিযবুত তাহ্রীরের সঙ্গে বাংলাদেশের মুসলমানদের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সংগঠন অপতৎপরতার মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিনষ্ট করতে চায়। একবিন্দু রক্ত থাকতে ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনাকে সুযোগ করে দেয়—এমন কোনো কর্মকাণ্ড দেশে পরিচালনা করতে দেবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। যে বাক্স্বাধীনতার জন্য আমরা লড়েছি, উগ্রবাদী গোষ্ঠী তার অপব্যবহার করছে। হাসিনা ভারতে বসে বলছে, এ দেশ জঙ্গিবাদের দখলে। হাসিনার সে মিথ্যা ভাষ্যকে বাস্তবে রূপ দিতে এ জঙ্গিরা কাজ করে যাচ্ছে। যারা হাসিনার অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আমরা যুদ্ধ ঘোষণা করছি।’
কাদের বলেন, ‘হিযবুত তাহ্রীর কী চায়, কেন চায়, তা স্পষ্ট নয়। তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের মডেল কিংবা উদ্দেশ্য কোনোটিই পরিষ্কার নয়। আপনারা এ উগ্রবাদের পাল্লায় পড়ে কারও ঘুঁটি হবেন না।’
আজকে যারা মিছিল করেছে, তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে কাদের বলেন, অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে যারা আজকের মিছিলে অংশ নিয়েছে, তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে। তাদের যারা মদদ দিয়েছে, তাদেরও শনাক্ত করতে হবে।
কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী বলেন, ‘এত শহীদের রক্তের বিনিময়ে দেশকে মুক্ত করেছি জঙ্গিবাদের আখড়া বানানোর জন্য নয়। আমরা কখনো তা হতে দিইনি, দেবও না।’ জঙ্গিবাদ যেন কোনোভাবে মাথাচাড়া দিতে না পারে, সে বিষয়ে তিনি দেশের সবাইকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
তাহমিদ আরও বলেন, ‘আজকে আমরা দেখতে পেয়েছি পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিদের সুযোগ করে দিয়েছে। পুলিশের আচরণে মনে হচ্ছিল, এ গোষ্ঠী সামাজিক কোনো সমস্যার সমাধান চেয়ে আন্দোলন করছিল। এসব নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও কোনো সদিচ্ছা দেখা যায়নি। তাদের এমন আচরণের কারণ কী, তার জবাব স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দিতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মুখ্য সংগঠক হাসিবুল ইসলাম বলেন, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলো কয়েক দিন ধরে নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। তারা বায়তুল মোকাররমের মতো পবিত্র স্থানে উগ্রবাদের মিছিল দিয়েছে। তারা যদি বিদেশি প্রেসক্রিপশনে এটি করে থাকে তবে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে।’
এ সময় ‘উগ্রবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘সন্ত্রাসবাদ নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তাঁরা।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করে সংগঠনটি।
সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা দেশে যেকোনো ধরনের জঙ্গিবাদ এবং উগ্রবাদকে রুখে দিতে প্রস্তুত আছেন বলে ঘোষণা দেন। পাশাপাশি হিযবুত তাহ্রীরের ‘মার্চ ফর খেলাফত’ কর্মসূচিতে যারা অংশ নিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব জাহিদ আহসান বলেন, ‘নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর আজ যে মিছিল করেছে, তার প্রচার-প্রচারণা অনেক আগে থেকেই চালানো হয়েছে। তারা নানা জায়গায় পোস্টার লাগিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আগে থেকে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আজকের মিছিলের সময়ও পুলিশকে হেলেদুলে হাঁটতে দেখা গেছে। অন্য সময় পুলিশ নিরীহ শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালাতে পারে কিন্তু আজ এখানে নীরব ভূমিকা পালন করেছে।’
জাহিদ বলেন, ‘অনেক দিন ধরে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ যাচ্ছে। এর জন্য সরকার, পুলিশ প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দায়ী। তাদের বলতে চাই, আমরা যারা জুলাই অতিক্রম করে এসেছি তারা কখনো মাথা নোয়াব না।’
জাহিদ আরও বলেন, হিযবুত তাহ্রীরের সঙ্গে বাংলাদেশের মুসলমানদের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সংগঠন অপতৎপরতার মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিনষ্ট করতে চায়। একবিন্দু রক্ত থাকতে ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনাকে সুযোগ করে দেয়—এমন কোনো কর্মকাণ্ড দেশে পরিচালনা করতে দেবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। যে বাক্স্বাধীনতার জন্য আমরা লড়েছি, উগ্রবাদী গোষ্ঠী তার অপব্যবহার করছে। হাসিনা ভারতে বসে বলছে, এ দেশ জঙ্গিবাদের দখলে। হাসিনার সে মিথ্যা ভাষ্যকে বাস্তবে রূপ দিতে এ জঙ্গিরা কাজ করে যাচ্ছে। যারা হাসিনার অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আমরা যুদ্ধ ঘোষণা করছি।’
কাদের বলেন, ‘হিযবুত তাহ্রীর কী চায়, কেন চায়, তা স্পষ্ট নয়। তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের মডেল কিংবা উদ্দেশ্য কোনোটিই পরিষ্কার নয়। আপনারা এ উগ্রবাদের পাল্লায় পড়ে কারও ঘুঁটি হবেন না।’
আজকে যারা মিছিল করেছে, তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে কাদের বলেন, অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে যারা আজকের মিছিলে অংশ নিয়েছে, তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে। তাদের যারা মদদ দিয়েছে, তাদেরও শনাক্ত করতে হবে।
কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী বলেন, ‘এত শহীদের রক্তের বিনিময়ে দেশকে মুক্ত করেছি জঙ্গিবাদের আখড়া বানানোর জন্য নয়। আমরা কখনো তা হতে দিইনি, দেবও না।’ জঙ্গিবাদ যেন কোনোভাবে মাথাচাড়া দিতে না পারে, সে বিষয়ে তিনি দেশের সবাইকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
তাহমিদ আরও বলেন, ‘আজকে আমরা দেখতে পেয়েছি পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিদের সুযোগ করে দিয়েছে। পুলিশের আচরণে মনে হচ্ছিল, এ গোষ্ঠী সামাজিক কোনো সমস্যার সমাধান চেয়ে আন্দোলন করছিল। এসব নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও কোনো সদিচ্ছা দেখা যায়নি। তাদের এমন আচরণের কারণ কী, তার জবাব স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দিতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মুখ্য সংগঠক হাসিবুল ইসলাম বলেন, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলো কয়েক দিন ধরে নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। তারা বায়তুল মোকাররমের মতো পবিত্র স্থানে উগ্রবাদের মিছিল দিয়েছে। তারা যদি বিদেশি প্রেসক্রিপশনে এটি করে থাকে তবে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে।’
এ সময় ‘উগ্রবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘সন্ত্রাসবাদ নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তাঁরা।
ঢাবি সংবাদদাতা

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করে সংগঠনটি।
সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা দেশে যেকোনো ধরনের জঙ্গিবাদ এবং উগ্রবাদকে রুখে দিতে প্রস্তুত আছেন বলে ঘোষণা দেন। পাশাপাশি হিযবুত তাহ্রীরের ‘মার্চ ফর খেলাফত’ কর্মসূচিতে যারা অংশ নিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব জাহিদ আহসান বলেন, ‘নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর আজ যে মিছিল করেছে, তার প্রচার-প্রচারণা অনেক আগে থেকেই চালানো হয়েছে। তারা নানা জায়গায় পোস্টার লাগিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আগে থেকে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আজকের মিছিলের সময়ও পুলিশকে হেলেদুলে হাঁটতে দেখা গেছে। অন্য সময় পুলিশ নিরীহ শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালাতে পারে কিন্তু আজ এখানে নীরব ভূমিকা পালন করেছে।’
জাহিদ বলেন, ‘অনেক দিন ধরে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ যাচ্ছে। এর জন্য সরকার, পুলিশ প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দায়ী। তাদের বলতে চাই, আমরা যারা জুলাই অতিক্রম করে এসেছি তারা কখনো মাথা নোয়াব না।’
জাহিদ আরও বলেন, হিযবুত তাহ্রীরের সঙ্গে বাংলাদেশের মুসলমানদের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সংগঠন অপতৎপরতার মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিনষ্ট করতে চায়। একবিন্দু রক্ত থাকতে ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনাকে সুযোগ করে দেয়—এমন কোনো কর্মকাণ্ড দেশে পরিচালনা করতে দেবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। যে বাক্স্বাধীনতার জন্য আমরা লড়েছি, উগ্রবাদী গোষ্ঠী তার অপব্যবহার করছে। হাসিনা ভারতে বসে বলছে, এ দেশ জঙ্গিবাদের দখলে। হাসিনার সে মিথ্যা ভাষ্যকে বাস্তবে রূপ দিতে এ জঙ্গিরা কাজ করে যাচ্ছে। যারা হাসিনার অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আমরা যুদ্ধ ঘোষণা করছি।’
কাদের বলেন, ‘হিযবুত তাহ্রীর কী চায়, কেন চায়, তা স্পষ্ট নয়। তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের মডেল কিংবা উদ্দেশ্য কোনোটিই পরিষ্কার নয়। আপনারা এ উগ্রবাদের পাল্লায় পড়ে কারও ঘুঁটি হবেন না।’
আজকে যারা মিছিল করেছে, তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে কাদের বলেন, অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে যারা আজকের মিছিলে অংশ নিয়েছে, তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে। তাদের যারা মদদ দিয়েছে, তাদেরও শনাক্ত করতে হবে।
কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী বলেন, ‘এত শহীদের রক্তের বিনিময়ে দেশকে মুক্ত করেছি জঙ্গিবাদের আখড়া বানানোর জন্য নয়। আমরা কখনো তা হতে দিইনি, দেবও না।’ জঙ্গিবাদ যেন কোনোভাবে মাথাচাড়া দিতে না পারে, সে বিষয়ে তিনি দেশের সবাইকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
তাহমিদ আরও বলেন, ‘আজকে আমরা দেখতে পেয়েছি পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিদের সুযোগ করে দিয়েছে। পুলিশের আচরণে মনে হচ্ছিল, এ গোষ্ঠী সামাজিক কোনো সমস্যার সমাধান চেয়ে আন্দোলন করছিল। এসব নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও কোনো সদিচ্ছা দেখা যায়নি। তাদের এমন আচরণের কারণ কী, তার জবাব স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দিতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মুখ্য সংগঠক হাসিবুল ইসলাম বলেন, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলো কয়েক দিন ধরে নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। তারা বায়তুল মোকাররমের মতো পবিত্র স্থানে উগ্রবাদের মিছিল দিয়েছে। তারা যদি বিদেশি প্রেসক্রিপশনে এটি করে থাকে তবে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে।’
এ সময় ‘উগ্রবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘সন্ত্রাসবাদ নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তাঁরা।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করে সংগঠনটি।
সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা দেশে যেকোনো ধরনের জঙ্গিবাদ এবং উগ্রবাদকে রুখে দিতে প্রস্তুত আছেন বলে ঘোষণা দেন। পাশাপাশি হিযবুত তাহ্রীরের ‘মার্চ ফর খেলাফত’ কর্মসূচিতে যারা অংশ নিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব জাহিদ আহসান বলেন, ‘নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর আজ যে মিছিল করেছে, তার প্রচার-প্রচারণা অনেক আগে থেকেই চালানো হয়েছে। তারা নানা জায়গায় পোস্টার লাগিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আগে থেকে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আজকের মিছিলের সময়ও পুলিশকে হেলেদুলে হাঁটতে দেখা গেছে। অন্য সময় পুলিশ নিরীহ শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালাতে পারে কিন্তু আজ এখানে নীরব ভূমিকা পালন করেছে।’
জাহিদ বলেন, ‘অনেক দিন ধরে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ যাচ্ছে। এর জন্য সরকার, পুলিশ প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দায়ী। তাদের বলতে চাই, আমরা যারা জুলাই অতিক্রম করে এসেছি তারা কখনো মাথা নোয়াব না।’
জাহিদ আরও বলেন, হিযবুত তাহ্রীরের সঙ্গে বাংলাদেশের মুসলমানদের কোনো সম্পর্ক নেই। এ সংগঠন অপতৎপরতার মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিনষ্ট করতে চায়। একবিন্দু রক্ত থাকতে ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনাকে সুযোগ করে দেয়—এমন কোনো কর্মকাণ্ড দেশে পরিচালনা করতে দেবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। যে বাক্স্বাধীনতার জন্য আমরা লড়েছি, উগ্রবাদী গোষ্ঠী তার অপব্যবহার করছে। হাসিনা ভারতে বসে বলছে, এ দেশ জঙ্গিবাদের দখলে। হাসিনার সে মিথ্যা ভাষ্যকে বাস্তবে রূপ দিতে এ জঙ্গিরা কাজ করে যাচ্ছে। যারা হাসিনার অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আমরা যুদ্ধ ঘোষণা করছি।’
কাদের বলেন, ‘হিযবুত তাহ্রীর কী চায়, কেন চায়, তা স্পষ্ট নয়। তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের মডেল কিংবা উদ্দেশ্য কোনোটিই পরিষ্কার নয়। আপনারা এ উগ্রবাদের পাল্লায় পড়ে কারও ঘুঁটি হবেন না।’
আজকে যারা মিছিল করেছে, তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে কাদের বলেন, অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে যারা আজকের মিছিলে অংশ নিয়েছে, তাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে। তাদের যারা মদদ দিয়েছে, তাদেরও শনাক্ত করতে হবে।
কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক তাহমিদ আল মুদাসসির চৌধুরী বলেন, ‘এত শহীদের রক্তের বিনিময়ে দেশকে মুক্ত করেছি জঙ্গিবাদের আখড়া বানানোর জন্য নয়। আমরা কখনো তা হতে দিইনি, দেবও না।’ জঙ্গিবাদ যেন কোনোভাবে মাথাচাড়া দিতে না পারে, সে বিষয়ে তিনি দেশের সবাইকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
তাহমিদ আরও বলেন, ‘আজকে আমরা দেখতে পেয়েছি পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জঙ্গিদের সুযোগ করে দিয়েছে। পুলিশের আচরণে মনে হচ্ছিল, এ গোষ্ঠী সামাজিক কোনো সমস্যার সমাধান চেয়ে আন্দোলন করছিল। এসব নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও কোনো সদিচ্ছা দেখা যায়নি। তাদের এমন আচরণের কারণ কী, তার জবাব স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দিতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মুখ্য সংগঠক হাসিবুল ইসলাম বলেন, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনগুলো কয়েক দিন ধরে নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। তারা বায়তুল মোকাররমের মতো পবিত্র স্থানে উগ্রবাদের মিছিল দিয়েছে। তারা যদি বিদেশি প্রেসক্রিপশনে এটি করে থাকে তবে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে।’
এ সময় ‘উগ্রবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘সন্ত্রাসবাদ নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তাঁরা।

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক হবে। বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণেই আজ সব ক্ষেত্রে চরম অনৈক্য সৃষ্টির হয়েছে। এতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৬ ঘণ্টা আগে
আবদুল মঈন খান বলেন, জুলাই আন্দোলনকে যাঁরা শুধু ছাত্রদের হাতে কেন্দ্রীভূত করতে চান, তাঁরা নিজস্ব ইচ্ছায় করতে পারেন, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ না। ৩৬ জুলাইয়ে জনতার পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ছাত্ররা জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন। কিন্তু তারেক রহমান ১০ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার টানাপোড়েন এখন চরমে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিনের সংলাপে যেসব বিষয় নিয়ে ঐকমত্য এসেছিল, তার বাস্তবায়ন নিয়ে এখন বিপরীত অবস্থানে চলে গেছে বড় দুই দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। প্রতিদিনই চলছে কথার লড়াই।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক হবে। বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
রাত ৮টার দিকে বৈঠকটি গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে শুরু হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
শায়রুল কবির খান জানান, এটা জরুরি কোনো বৈঠক নয়, নিয়মিত বৈঠক।

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক হবে। বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
রাত ৮টার দিকে বৈঠকটি গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে শুরু হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
শায়রুল কবির খান জানান, এটা জরুরি কোনো বৈঠক নয়, নিয়মিত বৈঠক।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
০৭ মার্চ ২০২৫
অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণেই আজ সব ক্ষেত্রে চরম অনৈক্য সৃষ্টির হয়েছে। এতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৬ ঘণ্টা আগে
আবদুল মঈন খান বলেন, জুলাই আন্দোলনকে যাঁরা শুধু ছাত্রদের হাতে কেন্দ্রীভূত করতে চান, তাঁরা নিজস্ব ইচ্ছায় করতে পারেন, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ না। ৩৬ জুলাইয়ে জনতার পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ছাত্ররা জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন। কিন্তু তারেক রহমান ১০ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার টানাপোড়েন এখন চরমে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিনের সংলাপে যেসব বিষয় নিয়ে ঐকমত্য এসেছিল, তার বাস্তবায়ন নিয়ে এখন বিপরীত অবস্থানে চলে গেছে বড় দুই দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। প্রতিদিনই চলছে কথার লড়াই।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণেই আজ সব ক্ষেত্রে চরম অনৈক্য সৃষ্টির হয়েছে। এতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানের হাওলাদার টাওয়ারে জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ এখনো বিশ্বাস করতে পারছে না, আগামী ফেব্রুয়ারিতে আদৌ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কিনা। সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে এই সংশয় ও অনিশ্চয়তা দূর করতে হবে।’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, ‘নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক। কোনো কারণে যদি নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হয়, তাহলে নির্বাচনের পর দেশ আরও গভীর সংকটে নিমজ্জিত হবে।’
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণে দেশে আজ সর্বক্ষেত্রে অনৈক্য বিরাজমান। আমাদের ওই ধরনের আচরণ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। না হলে বিশ্ব দরবারে জাতি হিসেবে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব না।
এ সময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, ‘রাজনীতিতে মতের পার্থক্য থাকতে পারে, অবস্থানগত দূরত্ব থাকতে পারে। কিন্তু প্রতিহিংসা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। জাতীয় পার্টি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। আমরা বিশ্বাস করি গণতান্ত্রিক চর্চায় ও নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনায়।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় যুব সংহতির আহ্বায়ক ফখরুল আহসান শাহজাদা, ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হাওলাদার, নাসির উদ্দিন সরকার, কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল আরেফিন মাসুম, আব্দুস সাত্তার, আলমগীর হোসেন, জিয়াউর রহমান বিপুল, আল মামুন।

অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণেই আজ সব ক্ষেত্রে চরম অনৈক্য সৃষ্টির হয়েছে। এতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানের হাওলাদার টাওয়ারে জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ এখনো বিশ্বাস করতে পারছে না, আগামী ফেব্রুয়ারিতে আদৌ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কিনা। সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে এই সংশয় ও অনিশ্চয়তা দূর করতে হবে।’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, ‘নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক। কোনো কারণে যদি নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হয়, তাহলে নির্বাচনের পর দেশ আরও গভীর সংকটে নিমজ্জিত হবে।’
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণে দেশে আজ সর্বক্ষেত্রে অনৈক্য বিরাজমান। আমাদের ওই ধরনের আচরণ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। না হলে বিশ্ব দরবারে জাতি হিসেবে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব না।
এ সময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, ‘রাজনীতিতে মতের পার্থক্য থাকতে পারে, অবস্থানগত দূরত্ব থাকতে পারে। কিন্তু প্রতিহিংসা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। জাতীয় পার্টি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। আমরা বিশ্বাস করি গণতান্ত্রিক চর্চায় ও নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনায়।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় যুব সংহতির আহ্বায়ক ফখরুল আহসান শাহজাদা, ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হাওলাদার, নাসির উদ্দিন সরকার, কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল আরেফিন মাসুম, আব্দুস সাত্তার, আলমগীর হোসেন, জিয়াউর রহমান বিপুল, আল মামুন।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
০৭ মার্চ ২০২৫
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক হবে। বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
আবদুল মঈন খান বলেন, জুলাই আন্দোলনকে যাঁরা শুধু ছাত্রদের হাতে কেন্দ্রীভূত করতে চান, তাঁরা নিজস্ব ইচ্ছায় করতে পারেন, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ না। ৩৬ জুলাইয়ে জনতার পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ছাত্ররা জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন। কিন্তু তারেক রহমান ১০ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার টানাপোড়েন এখন চরমে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিনের সংলাপে যেসব বিষয় নিয়ে ঐকমত্য এসেছিল, তার বাস্তবায়ন নিয়ে এখন বিপরীত অবস্থানে চলে গেছে বড় দুই দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। প্রতিদিনই চলছে কথার লড়াই।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছাত্ররা থাকলেও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দূর থেকে এর নেতৃত্ব দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
আজ সোমবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) এক প্রকাশনা অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
অনুষ্ঠানে আবদুল মঈন খান বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনকে যাঁরা শুধু ছাত্রদের হাতে কেন্দ্রীভূত করতে চান, তাঁরা নিজস্ব ইচ্ছায় করতে পারেন, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ না। ৩৬ জুলাইয়ে জনতার পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ছাত্ররা জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন। কিন্তু তারেক রহমান ১০ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ৫ আগস্ট একদিনে হয়নি, বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দলের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এ আন্দোলনের সফলতা এসেছে।
নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ দিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, একটি অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করাই এখন চ্যালেঞ্জ।

জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছাত্ররা থাকলেও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দূর থেকে এর নেতৃত্ব দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
আজ সোমবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) এক প্রকাশনা অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
অনুষ্ঠানে আবদুল মঈন খান বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনকে যাঁরা শুধু ছাত্রদের হাতে কেন্দ্রীভূত করতে চান, তাঁরা নিজস্ব ইচ্ছায় করতে পারেন, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ না। ৩৬ জুলাইয়ে জনতার পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ছাত্ররা জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন। কিন্তু তারেক রহমান ১০ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ৫ আগস্ট একদিনে হয়নি, বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দলের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এ আন্দোলনের সফলতা এসেছে।
নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ দিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, একটি অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করাই এখন চ্যালেঞ্জ।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
০৭ মার্চ ২০২৫
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক হবে। বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণেই আজ সব ক্ষেত্রে চরম অনৈক্য সৃষ্টির হয়েছে। এতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৬ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার টানাপোড়েন এখন চরমে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিনের সংলাপে যেসব বিষয় নিয়ে ঐকমত্য এসেছিল, তার বাস্তবায়ন নিয়ে এখন বিপরীত অবস্থানে চলে গেছে বড় দুই দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। প্রতিদিনই চলছে কথার লড়াই।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার টানাপোড়েন এখন চরমে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিনের সংলাপে যেসব বিষয় নিয়ে ঐকমত্য এসেছিল, তার বাস্তবায়ন নিয়ে এখন বিপরীত অবস্থানে চলে গেছে বড় দুই দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। প্রতিদিনই চলছে কথার লড়াই। আলোচনার টেবিল ছেড়ে এখন মাঠের কর্মসূচিতে চলে গেছে দলগুলো। এতে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনীতির মাঠ।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং ওই আদেশের ওপর নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করার দাবিতে অনড় জামায়াত। একই সঙ্গে আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয়কক্ষে বা উচ্চকক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করার দাবিও জানিয়েছে দলটি। এসব দাবির পক্ষে ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), নেজামে ইসলাম পার্টি, ডেভেলপমেন্ট পার্টি ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথের কর্মসূচি পালন করে আসছে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল ১১ নভেম্বর মঙ্গলবার রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে গণসমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে জামায়াত। এই সমাবেশকে ঘিরে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী জমায়েতের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে।
জামায়াতসহ ৮ দলের এমন কর্মসূচিকে নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টা বলে মনে করছে বিএনপি। এ অবস্থায় দলটি রাজপথে সক্রিয় হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ৭ নভেম্বর রাজধানীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের শোভাযাত্রায় এমন ইঙ্গিত দেন দলটির নেতারা।
মাঠের কর্মসূচির পাশাপাশি কথার যুদ্ধেও জড়িয়ে পড়ছেন রাজনৈতিক নেতারা। গতকাল রোববার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে মানুষের আকাঙ্ক্ষা তীব্র হলেও একটি পক্ষ তা বিলম্বিত করতে মাঠে নেমেছে।’ তাদের উদ্দেশ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যারা বিলম্বিত (নির্বাচন) করতে চায়, তারা কি গণতন্ত্রের পক্ষের মানুষ? বিশ্বাস করা যায়?’
জামায়াত অবশ্য মনে করে গণতন্ত্রে আলোচনার পাশাপাশি রাজপথে আওয়াজ তোলা, দুটোই চলে। সম্প্রতি এক কর্মসূচিতে দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা এখনো নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় আন্দোলনে আছি। সোজা আঙুলে যদি ঘি না ওঠে তাহলে আঙুল বাঁকা করব; কিন্তু ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই, বুঝে নিন। নো হাঙ্কি-পাঙ্কি, জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।’
১১ নভেম্বরের সমাবেশকে সামনে রেখে গতকাল প্রস্তুতি সভা করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। ওই সভার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে এক বিবৃতিতে দলটির মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, আমাদের দাবির গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রধান উপদেষ্টা কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেবেন; কিন্তু আমাদের হতাশ হতে হয়েছে। তাই আমাদের আগে ঘোষিত কর্মসূচি মাঠে প্রতিফলিত হবে।’ তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র মেরামতের যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তা কোনোভাবেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। আমরা যাঁরা চব্বিশের জুলাইয়ে জীবনবাজি রেখে লড়াই করেছি, তাঁরা প্রয়োজনে আবারও রাজপথে গণজোয়ার তৈরি করব।’
বিরাজমান পরিস্থিতিকে মোটেও ‘ভালো’ মনে করছেন না রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। সব মিলিয়ে উত্তেজনার পাশাপাশি নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে বড় ধরনের এক প্রতিবন্ধকতাও দেখছেন তাঁরা। উত্তেজনার মূলে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকাকে দায়ী করে বিশ্লেষকেরা বলছেন, দলগুলো নিজ অবস্থানে অনড় থাকায় উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারের তরফে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তের বিষয়ে এক জায়গায় আসার অনুরোধেও গা করেনি দলগুলো। এতে মাঠের রাজনৈতিক দলগুলোর বিবাদে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের (অব.) শিক্ষক অধ্যাপক ড. আল মাসুদ হাসানুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উত্তেজনা প্রশমন না হলে নেতিবাচক প্রভাব থেকে যাবে। নির্বাচন হওয়াকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি আশঙ্কার দিক। সবারই প্রশ্ন, তাহলে নির্বাচন কীভাবে সম্ভব হবে? এখানে নির্বাচন মুখ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সবার একটি নির্বাচিত সরকারের প্রত্যাশা। সেভাবে সহতম না থাকলে রাজনীতিতে চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এদিকে আগামী ১৩ নভেম্বর শেখ হাসিনার নামে হওয়া মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার রায় ঘোষণার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হবে। সেদিন ঢাকা ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দলের পেজ থেকে এ ঘোষণা আসে। এ কর্মসূচি ঘিরে ক্ষণে-ক্ষণে দলটির পক্ষ থেকে বিভিন্ন বার্তা দেওয়া হচ্ছে, যেখানে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে।
দলগুলোর এমন কর্মসূচি দেখে নড়েচড়ে বসেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও। এসব কর্মসূচি ঘিরে নাশকতার আশঙ্কা করে তারা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানা গেছে।
পুলিশের একাধিক সূত্র বলছে, ১১ নভেম্বর পুরানা পল্টনে সমাবেশ ও ১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের ঘোষিত ‘ঢাকা লকডাউন’কে সামনে রেখে আগাম প্রস্তুতি নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শনিবার বিকেলে রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে পুলিশ সদস্যদের বাড়তি উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। রায়ট গিয়ার, হেলমেট, বডি আর্মারসহ পূর্ণ প্রস্তুতিতে তারা অবস্থান নেয়। এ সময় পথচারীদের সন্দেহ হলে ব্যাগ তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ করতে দেখা যায়। সন্দেহজনক যানবাহন থামিয়ে তল্লাশিও করা হয়।
ডিএমপির কয়েকটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, বিকেল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ‘ডিসপ্লে এক্সারসাইজ’ চালানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। এটি নিয়মিত মহড়া, এর সঙ্গে অন্য কোনো বিশেষ ঘটনাবলির সম্পৃক্ততা নেই।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, এটি আমাদের নিয়মিত নিরাপত্তা মহড়া। ফোর্স মোবিলাইজেশনের একটি অংশ, যা নিয়মিতই হয়ে থাকে।
কোনো নিরাপত্তাঝুঁকির প্রস্তুতি কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘না, কোনো নিরাপত্তাঝুঁকি নেই। এটি আমাদের রুটিন কার্যক্রমের অংশ। ‘ফোর্স মোবিলাইজেশন’ প্রক্রিয়ায় সাধারণত জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাহিনীকে একত্র করা, প্রস্তুত রাখা ও মোতায়েনের অনুশীলন করা হয়। এতে রিজার্ভ ফোর্স সক্রিয় করা, জনবল ও সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখাসহ নানা অনুশীলন অন্তর্ভুক্ত থাকে।’
সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ও চার্জ পয়েন্টের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। পাশাপাশি নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা রাতদিন ঝটিকা মিছিল করছে। এ ছাড়া ভারতে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন।
নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে পুলিশ বাড়তি সতর্ক অবস্থানে থাকলেও, পুলিশের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার টানাপোড়েন এখন চরমে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিনের সংলাপে যেসব বিষয় নিয়ে ঐকমত্য এসেছিল, তার বাস্তবায়ন নিয়ে এখন বিপরীত অবস্থানে চলে গেছে বড় দুই দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। প্রতিদিনই চলছে কথার লড়াই। আলোচনার টেবিল ছেড়ে এখন মাঠের কর্মসূচিতে চলে গেছে দলগুলো। এতে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনীতির মাঠ।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং ওই আদেশের ওপর নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করার দাবিতে অনড় জামায়াত। একই সঙ্গে আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয়কক্ষে বা উচ্চকক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করার দাবিও জানিয়েছে দলটি। এসব দাবির পক্ষে ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), নেজামে ইসলাম পার্টি, ডেভেলপমেন্ট পার্টি ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথের কর্মসূচি পালন করে আসছে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল ১১ নভেম্বর মঙ্গলবার রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে গণসমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে জামায়াত। এই সমাবেশকে ঘিরে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী জমায়েতের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে।
জামায়াতসহ ৮ দলের এমন কর্মসূচিকে নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টা বলে মনে করছে বিএনপি। এ অবস্থায় দলটি রাজপথে সক্রিয় হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ৭ নভেম্বর রাজধানীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের শোভাযাত্রায় এমন ইঙ্গিত দেন দলটির নেতারা।
মাঠের কর্মসূচির পাশাপাশি কথার যুদ্ধেও জড়িয়ে পড়ছেন রাজনৈতিক নেতারা। গতকাল রোববার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে মানুষের আকাঙ্ক্ষা তীব্র হলেও একটি পক্ষ তা বিলম্বিত করতে মাঠে নেমেছে।’ তাদের উদ্দেশ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যারা বিলম্বিত (নির্বাচন) করতে চায়, তারা কি গণতন্ত্রের পক্ষের মানুষ? বিশ্বাস করা যায়?’
জামায়াত অবশ্য মনে করে গণতন্ত্রে আলোচনার পাশাপাশি রাজপথে আওয়াজ তোলা, দুটোই চলে। সম্প্রতি এক কর্মসূচিতে দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা এখনো নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় আন্দোলনে আছি। সোজা আঙুলে যদি ঘি না ওঠে তাহলে আঙুল বাঁকা করব; কিন্তু ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই, বুঝে নিন। নো হাঙ্কি-পাঙ্কি, জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।’
১১ নভেম্বরের সমাবেশকে সামনে রেখে গতকাল প্রস্তুতি সভা করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। ওই সভার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে এক বিবৃতিতে দলটির মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, আমাদের দাবির গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রধান উপদেষ্টা কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেবেন; কিন্তু আমাদের হতাশ হতে হয়েছে। তাই আমাদের আগে ঘোষিত কর্মসূচি মাঠে প্রতিফলিত হবে।’ তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র মেরামতের যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তা কোনোভাবেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। আমরা যাঁরা চব্বিশের জুলাইয়ে জীবনবাজি রেখে লড়াই করেছি, তাঁরা প্রয়োজনে আবারও রাজপথে গণজোয়ার তৈরি করব।’
বিরাজমান পরিস্থিতিকে মোটেও ‘ভালো’ মনে করছেন না রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। সব মিলিয়ে উত্তেজনার পাশাপাশি নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে বড় ধরনের এক প্রতিবন্ধকতাও দেখছেন তাঁরা। উত্তেজনার মূলে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকাকে দায়ী করে বিশ্লেষকেরা বলছেন, দলগুলো নিজ অবস্থানে অনড় থাকায় উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারের তরফে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তের বিষয়ে এক জায়গায় আসার অনুরোধেও গা করেনি দলগুলো। এতে মাঠের রাজনৈতিক দলগুলোর বিবাদে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের (অব.) শিক্ষক অধ্যাপক ড. আল মাসুদ হাসানুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উত্তেজনা প্রশমন না হলে নেতিবাচক প্রভাব থেকে যাবে। নির্বাচন হওয়াকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি আশঙ্কার দিক। সবারই প্রশ্ন, তাহলে নির্বাচন কীভাবে সম্ভব হবে? এখানে নির্বাচন মুখ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ সবার একটি নির্বাচিত সরকারের প্রত্যাশা। সেভাবে সহতম না থাকলে রাজনীতিতে চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এদিকে আগামী ১৩ নভেম্বর শেখ হাসিনার নামে হওয়া মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার রায় ঘোষণার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হবে। সেদিন ঢাকা ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দলের পেজ থেকে এ ঘোষণা আসে। এ কর্মসূচি ঘিরে ক্ষণে-ক্ষণে দলটির পক্ষ থেকে বিভিন্ন বার্তা দেওয়া হচ্ছে, যেখানে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে।
দলগুলোর এমন কর্মসূচি দেখে নড়েচড়ে বসেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও। এসব কর্মসূচি ঘিরে নাশকতার আশঙ্কা করে তারা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানা গেছে।
পুলিশের একাধিক সূত্র বলছে, ১১ নভেম্বর পুরানা পল্টনে সমাবেশ ও ১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের ঘোষিত ‘ঢাকা লকডাউন’কে সামনে রেখে আগাম প্রস্তুতি নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শনিবার বিকেলে রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে পুলিশ সদস্যদের বাড়তি উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। রায়ট গিয়ার, হেলমেট, বডি আর্মারসহ পূর্ণ প্রস্তুতিতে তারা অবস্থান নেয়। এ সময় পথচারীদের সন্দেহ হলে ব্যাগ তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ করতে দেখা যায়। সন্দেহজনক যানবাহন থামিয়ে তল্লাশিও করা হয়।
ডিএমপির কয়েকটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, বিকেল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ‘ডিসপ্লে এক্সারসাইজ’ চালানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। এটি নিয়মিত মহড়া, এর সঙ্গে অন্য কোনো বিশেষ ঘটনাবলির সম্পৃক্ততা নেই।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, এটি আমাদের নিয়মিত নিরাপত্তা মহড়া। ফোর্স মোবিলাইজেশনের একটি অংশ, যা নিয়মিতই হয়ে থাকে।
কোনো নিরাপত্তাঝুঁকির প্রস্তুতি কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘না, কোনো নিরাপত্তাঝুঁকি নেই। এটি আমাদের রুটিন কার্যক্রমের অংশ। ‘ফোর্স মোবিলাইজেশন’ প্রক্রিয়ায় সাধারণত জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাহিনীকে একত্র করা, প্রস্তুত রাখা ও মোতায়েনের অনুশীলন করা হয়। এতে রিজার্ভ ফোর্স সক্রিয় করা, জনবল ও সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখাসহ নানা অনুশীলন অন্তর্ভুক্ত থাকে।’
সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ও চার্জ পয়েন্টের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। পাশাপাশি নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা রাতদিন ঝটিকা মিছিল করছে। এ ছাড়া ভারতে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন।
নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে পুলিশ বাড়তি সতর্ক অবস্থানে থাকলেও, পুলিশের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের প্রকাশ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম ঠেকাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ব্যর্থতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
০৭ মার্চ ২০২৫
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক হবে। বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণেই আজ সব ক্ষেত্রে চরম অনৈক্য সৃষ্টির হয়েছে। এতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৬ ঘণ্টা আগে
আবদুল মঈন খান বলেন, জুলাই আন্দোলনকে যাঁরা শুধু ছাত্রদের হাতে কেন্দ্রীভূত করতে চান, তাঁরা নিজস্ব ইচ্ছায় করতে পারেন, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ না। ৩৬ জুলাইয়ে জনতার পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ছাত্ররা জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন। কিন্তু তারেক রহমান ১০ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে