নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ভারতীয়রা বাংলাদেশে চাকরিসহ নানা সুযোগ-সুবিধা নিয়েছিল বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অভিযোগ উঠেছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে্ও তাঁদের চাকরিচ্যুত করার দাবি উঠেছে বেশ জোরেশোরে। বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আজ বৃহস্পতিবার ফেসবুকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে।
সেই পোস্টে বলা হয়, ‘মাননীয় উপদেষ্টা–২৬ লক্ষ ভারতীয় নাগরিক যারা বাংলাদেশে চাকরি করে, তাদের তালিকা করে, চাকরি থেকে বিদায় করে, দেশের তরুণ বেকারদের সুযোগ তৈরি করতে হবে!’
কমেন্ট বক্সে বলা হয়, ‘এই তথ্য উপদেষ্টাই দিয়েছিলেন, সুতরাং এই কাজ তারই সম্পাদন করতে হবে। এটাই তরুণদের দাবি বলে আমরা মনে করি।’
বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ২৬ লাখ ভারতীয় নাগরিক চুক্তিভিত্তিক চাকরি করেন- দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন এমন দাবি করে আসছে বহু দিন ধরে। অভিযোগ ছিল, শেখ হাসিনা সরকার তাঁদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সুযোগ করে দিয়েছিলেন।
সরকার পতনের পর সম্প্রতি নতুন করে আলোচনায় আসে ভারতীয়দের চাকরির বিষয়টি। কোন উপদেষ্টা এই তথ্য দিয়েছেন, আওয়ামী লীগের পোস্টে সে বিষয়ে কিছু উল্লেখ নেই। তবে শেখ হাসিনা সরকার পতনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এক বক্তব্যে ‘২৬ লক্ষ ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে চাকরি করে’ বলে দাবি করেছিলেন। তার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
গত জুন মাসে জাতীয় সংসদে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের অর্থমন্ত্রী জানান, ২০২৩- ২৪ অর্থবছরের এপ্রিল পর্যন্ত ভারতীয় প্রবাসীরা বাংলাদেশ থেকে পাঁচ কোটি ছয় লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন।
আরও খবর পড়ুন:
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ভারতীয়রা বাংলাদেশে চাকরিসহ নানা সুযোগ-সুবিধা নিয়েছিল বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অভিযোগ উঠেছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে্ও তাঁদের চাকরিচ্যুত করার দাবি উঠেছে বেশ জোরেশোরে। বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আজ বৃহস্পতিবার ফেসবুকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে।
সেই পোস্টে বলা হয়, ‘মাননীয় উপদেষ্টা–২৬ লক্ষ ভারতীয় নাগরিক যারা বাংলাদেশে চাকরি করে, তাদের তালিকা করে, চাকরি থেকে বিদায় করে, দেশের তরুণ বেকারদের সুযোগ তৈরি করতে হবে!’
কমেন্ট বক্সে বলা হয়, ‘এই তথ্য উপদেষ্টাই দিয়েছিলেন, সুতরাং এই কাজ তারই সম্পাদন করতে হবে। এটাই তরুণদের দাবি বলে আমরা মনে করি।’
বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ২৬ লাখ ভারতীয় নাগরিক চুক্তিভিত্তিক চাকরি করেন- দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন এমন দাবি করে আসছে বহু দিন ধরে। অভিযোগ ছিল, শেখ হাসিনা সরকার তাঁদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সুযোগ করে দিয়েছিলেন।
সরকার পতনের পর সম্প্রতি নতুন করে আলোচনায় আসে ভারতীয়দের চাকরির বিষয়টি। কোন উপদেষ্টা এই তথ্য দিয়েছেন, আওয়ামী লীগের পোস্টে সে বিষয়ে কিছু উল্লেখ নেই। তবে শেখ হাসিনা সরকার পতনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এক বক্তব্যে ‘২৬ লক্ষ ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে চাকরি করে’ বলে দাবি করেছিলেন। তার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
গত জুন মাসে জাতীয় সংসদে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের অর্থমন্ত্রী জানান, ২০২৩- ২৪ অর্থবছরের এপ্রিল পর্যন্ত ভারতীয় প্রবাসীরা বাংলাদেশ থেকে পাঁচ কোটি ছয় লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন।
আরও খবর পড়ুন:
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে