নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেখানেই থাকে, নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থাকে। আমরা শপথ নিয়ে নেমেছি আদর্শ প্রতিষ্ঠানর জন্য যদি মরতে হয়, মরব। তবু আমরা পথ ছাড়ব না। আমরা আমাদের পথে আছি। আগামীকাল আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ। আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে দেখিয়ে দেব অশান্তির বিরুদ্ধে শান্তির শোভাযাত্রা। যারা অশান্তি করছে, আমরা জবাব দিচ্ছি শান্তি দিয়ে।’
আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ফখরুল সাহেবের সব খেলা ধরা পড়ে যায়। গোপন রাখতে পারে না। ধমক খেতে খেতে শেষ। টেমস নদীর পাড় থেকে ধমক মারে, বেচারাতো অস্থির হয়ে যায়। মাঝে মাঝে তাঁকে খুব নার্ভাস দেখায়। নার্ভাস যখন থাকে তখন উল্টাপাল্টা কথা বলেন। কাকে কী বলেন ঠিক থাকে না।
বিএনপি নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘খায়রুল কবির খোকন গ্রেপ্তার হয়েছেন বিএনপি কর্মী খুনের মামলায়। তাহলে কি বিএনপির নেতা-কর্মী হত্যা করলে রেহাই পাবে? আওয়ামী লীগের লোকজনকেও রেহাই দেওয়া হয় না, অপরাধ করলে শাস্তি পেতেই হবে। বিএনপি টেনেটুনে ২২ জনের নাম বলেছে। তারা আমাদের ২২ হাজার নেতা-কর্মীদের রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়ে হত্যা করেছে। আমরা কি ভুলে গেছি? বড় বড় কথা বলবেন না, সেই তালিকাটা তৈরি করেন, মুখে বলবেন না। আমাদের তালিকা আছে।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বেঁচে থাকতে দেশের গণতন্ত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হতে দেবে না মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘যেকোনো উপায়ে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করা হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে অনির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়ার কোনো ষড়যন্ত্র আমরা সফল হতে দেব না। মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী সন্ত্রাস, স্বৈরাচারী, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকদের হাতে ছেড়ে দিতে পারি না।’
আগামীকাল শনিবারের শান্তি সমাবেশ স্মরণকালের, সাম্প্রতিককালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ হবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ঢাকা মহানগর ও এর আশপাশের নেতা-কর্মীরা দলে দলে আসবে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে। সকাল ১১টা থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দিয়ে শুরু হবে। আড়াইটায় মূল অনুষ্ঠান শুরু হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, শাজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হাছান মাহমুদ, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, ফরিদুন্নাহার লাইলী, শাম্মী আহমেদ, অসীম কুমার উকিল, দেলোয়ার হোসেন, বিপ্লব বড়ুয়া, সেলিম মাহমুদ প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যেখানেই থাকে, নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থাকে। আমরা শপথ নিয়ে নেমেছি আদর্শ প্রতিষ্ঠানর জন্য যদি মরতে হয়, মরব। তবু আমরা পথ ছাড়ব না। আমরা আমাদের পথে আছি। আগামীকাল আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ। আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে দেখিয়ে দেব অশান্তির বিরুদ্ধে শান্তির শোভাযাত্রা। যারা অশান্তি করছে, আমরা জবাব দিচ্ছি শান্তি দিয়ে।’
আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ফখরুল সাহেবের সব খেলা ধরা পড়ে যায়। গোপন রাখতে পারে না। ধমক খেতে খেতে শেষ। টেমস নদীর পাড় থেকে ধমক মারে, বেচারাতো অস্থির হয়ে যায়। মাঝে মাঝে তাঁকে খুব নার্ভাস দেখায়। নার্ভাস যখন থাকে তখন উল্টাপাল্টা কথা বলেন। কাকে কী বলেন ঠিক থাকে না।
বিএনপি নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘খায়রুল কবির খোকন গ্রেপ্তার হয়েছেন বিএনপি কর্মী খুনের মামলায়। তাহলে কি বিএনপির নেতা-কর্মী হত্যা করলে রেহাই পাবে? আওয়ামী লীগের লোকজনকেও রেহাই দেওয়া হয় না, অপরাধ করলে শাস্তি পেতেই হবে। বিএনপি টেনেটুনে ২২ জনের নাম বলেছে। তারা আমাদের ২২ হাজার নেতা-কর্মীদের রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়ে হত্যা করেছে। আমরা কি ভুলে গেছি? বড় বড় কথা বলবেন না, সেই তালিকাটা তৈরি করেন, মুখে বলবেন না। আমাদের তালিকা আছে।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বেঁচে থাকতে দেশের গণতন্ত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হতে দেবে না মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘যেকোনো উপায়ে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করা হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে অনির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়ার কোনো ষড়যন্ত্র আমরা সফল হতে দেব না। মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী সন্ত্রাস, স্বৈরাচারী, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকদের হাতে ছেড়ে দিতে পারি না।’
আগামীকাল শনিবারের শান্তি সমাবেশ স্মরণকালের, সাম্প্রতিককালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ হবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ঢাকা মহানগর ও এর আশপাশের নেতা-কর্মীরা দলে দলে আসবে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে। সকাল ১১টা থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দিয়ে শুরু হবে। আড়াইটায় মূল অনুষ্ঠান শুরু হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, শাজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হাছান মাহমুদ, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, ফরিদুন্নাহার লাইলী, শাম্মী আহমেদ, অসীম কুমার উকিল, দেলোয়ার হোসেন, বিপ্লব বড়ুয়া, সেলিম মাহমুদ প্রমুখ।
দীর্ঘ ৩৩ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। ইতিমধ্যে তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী আগামী ১১ সেপ্টেম্বর জাকসুর ভোট হবে।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব হাজী মো. মোস্তফা জামান বলেছেন, ইউনুস সরকার নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই সংস্কার নিয়ে অনেকেই সোচ্চার। অনেক দল যাদেরকে গণমানুষের দল হিসাবে দাবি করে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ উনার চোখে পড়ে না। উনার লন্ডন যেতে হয়। লন্ডনে গিয়ে সেজদা দিয়েছেন। সেজদার মাধ্যমে উনি আদেশ পেয়েছেন এবং সেখানে একটা প্রেসের মধ্যে জানিয়েছেন বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন...
১১ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে (৫ আগস্ট) কক্সবাজার ভ্রমণকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পাঁচ নেতাকে শোকজ করেছিল দলটি। সেই শোকজের জবাব বিশ্লেষণে এ ঘটনায় দলীয় শৃঙ্খলার ব্যত্যয় ঘটেনি বলে জানিয়েছে দলটি। এর পরিপ্রেক্ষিতে এনসিপি ওই পাঁচ নেতার শোকজ প্রত্যাহার করেছে।
১২ ঘণ্টা আগে