নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, লোডশেডিং, গণতন্ত্রহীনতাসহ নানাবিধ সংকটে দেশ। দেশের মানুষ হাহাকার করছে। এ থেকে মুক্তি পেতে স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করতে হবে। গণতন্ত্র মঞ্চের লড়াই গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে নতুন রাজনৈতিক জোট গণতন্ত্র মঞ্চের প্রথম সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন জোটের নেতারা।
এরই মধ্যে গণতন্ত্র মঞ্চ নিয়ে সরকারের ভয় শুরু হয়েছে উল্লেখ করে সমাবেশে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। আর না হয় কঠিন থেকে কঠিনতর আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে হটানো হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকার মধ্যরাতে জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। এতে করে দেশের সাধারণ মানুষের অবস্থা নাকাল। এই সরকারকে বিদায় করা না পর্যন্ত আমরা মাঠে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
এই সরকারকে আর সুযোগ দেওয়া যাবে না জানিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেন, ‘তারা মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালাচ্ছে। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামতে হবে। আমাদের লক্ষ্য এক, এই ফ্যাসিবাদ সরকারকে সরিয়ে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম রব বলেন, ‘সারা দেশে হাহাকার চলছে। তাই এই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে মাঠে নামতে হবে। দেশে সরকার নেই, দেশে আছে সার্কাস। সরকার সিন্ডিকেটের হাতে বন্দী। সিন্ডিকেট যেদিকে সুইচ দেয় সরকার সেভাবেই কাজ করে। আমাদের লড়াই গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই, আমাদের এই লড়াইয়ে জিততে হবে। এই সরকারকে যেতে হবে।’
এই লড়াইয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে রব বলেন, ‘এই সরকার বলেছে মরে গেলেও ক্ষমতা ছাড়বে না। আর আমরাও মরে গেলে কোন আপস করব না। দেশের সকল রাজনৈতিক দল নিয়ে রাস্তায় নামতে হবে। রাস্তায় গণআন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন নিশ্চিত করতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এখন যারা ক্ষমতায় আছে তারা চোর, ডাকাত, লুটেরা। আমরা শুধু সরকারের পদত্যাগই চাই না, আমরা চাই এই দেশের গঠনমূলক পরিবর্তন। আওয়ামী লীগ দেশের একটি প্রবীণ দল। কিন্তু দেশের জনগণ এখন তাদের ঘৃণা করে। তাই দেশের জনগণ আর তাদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন— ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানসহ প্রমুখ। সমাবেশে শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাবের সামনে থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, লোডশেডিং, গণতন্ত্রহীনতাসহ নানাবিধ সংকটে দেশ। দেশের মানুষ হাহাকার করছে। এ থেকে মুক্তি পেতে স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করতে হবে। গণতন্ত্র মঞ্চের লড়াই গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে নতুন রাজনৈতিক জোট গণতন্ত্র মঞ্চের প্রথম সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন জোটের নেতারা।
এরই মধ্যে গণতন্ত্র মঞ্চ নিয়ে সরকারের ভয় শুরু হয়েছে উল্লেখ করে সমাবেশে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। আর না হয় কঠিন থেকে কঠিনতর আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে হটানো হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকার মধ্যরাতে জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। এতে করে দেশের সাধারণ মানুষের অবস্থা নাকাল। এই সরকারকে বিদায় করা না পর্যন্ত আমরা মাঠে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
এই সরকারকে আর সুযোগ দেওয়া যাবে না জানিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেন, ‘তারা মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালাচ্ছে। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামতে হবে। আমাদের লক্ষ্য এক, এই ফ্যাসিবাদ সরকারকে সরিয়ে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম রব বলেন, ‘সারা দেশে হাহাকার চলছে। তাই এই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে মাঠে নামতে হবে। দেশে সরকার নেই, দেশে আছে সার্কাস। সরকার সিন্ডিকেটের হাতে বন্দী। সিন্ডিকেট যেদিকে সুইচ দেয় সরকার সেভাবেই কাজ করে। আমাদের লড়াই গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই, আমাদের এই লড়াইয়ে জিততে হবে। এই সরকারকে যেতে হবে।’
এই লড়াইয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে রব বলেন, ‘এই সরকার বলেছে মরে গেলেও ক্ষমতা ছাড়বে না। আর আমরাও মরে গেলে কোন আপস করব না। দেশের সকল রাজনৈতিক দল নিয়ে রাস্তায় নামতে হবে। রাস্তায় গণআন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন নিশ্চিত করতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এখন যারা ক্ষমতায় আছে তারা চোর, ডাকাত, লুটেরা। আমরা শুধু সরকারের পদত্যাগই চাই না, আমরা চাই এই দেশের গঠনমূলক পরিবর্তন। আওয়ামী লীগ দেশের একটি প্রবীণ দল। কিন্তু দেশের জনগণ এখন তাদের ঘৃণা করে। তাই দেশের জনগণ আর তাদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন— ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানসহ প্রমুখ। সমাবেশে শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাবের সামনে থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৩ ঘণ্টা আগে