নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপিকে নির্বাচনে এলে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নেতাদের জামিন পাওয়া সহজ হতো বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জেলে রেখে কি নির্বাচন হবে? সেটা একটা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জামিনের ব্যবস্থা করা হতো। একটা ফর্মালিটিজ করে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই তাঁদের ছেড়ে দিয়ে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হতো। বিএনপি নির্বাচনে আসতে রাজি হলে তারা হরতাল, অবরোধ, অগ্নিসন্ত্রাস ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত হতো। তখন আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাঁদের জামিন পাওয়া সহজ হতো।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বারবার বলেছে, বিএনপি নির্বাচনে এলে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হবে। বিএনপি যদি রাজি হয়, নির্বাচন পিছিয়ে দিয়ে পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে। এই কথাটিই আমি বলেছি। নির্বাচন কমিশনে তো আইনের লোক অনেক আছে। একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য আলাপ-আলোচনা করে অনেক কিছুই করা যায়। খুনের আসামিরও তো জামিন হয়।’
বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ সর্বাত্মক চেষ্টা করেছে জানিয়ে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সব সময় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চেতনার আলোকে পরিচালিত হয়। আমরা সব সময় চেয়েছি, এই নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করুক। বহুবার আমি বলেছি, বিএনপি অবশ্যই একটি বড় রাজনৈতিক দল। তাদের নির্বাচনে আমরা আনতে চাই। কিন্তু সংবিধানের বাইরে আমাদের যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমার কথার এসেন্সটাই (সারমর্ম) ছিল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আমরা সব সময় চেয়েছি, বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু বিএনপি আসবে না।’
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনে এসে বিএনপি বলতে পারত কীভাবে নির্বাচনটা সবার কাছে সর্বোচ্চ গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করা যায়! সে ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থনও আমরা নিতে পারতাম, আরও বেশি পর্যবেক্ষক আসত বিদেশ থেকে। এখন ওসিদের বদলি করছে, এভাবে এসপিদের বদলি করা যেত, ডিসিদের করা যেত। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা যা করা দরকার, সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী ও এ সরকারকে রেখে সেটা আওয়ামী লীগ সব সময় করতে চেয়েছে। কিন্তু বিএনপি সেটা বিশ্বাস করে না। তারা গেছে আন্দোলনে।’
বিএনপি অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না। কিছু ভোটার কম হলেও উল্লেখযোগ্য ভোটারই ভোট দিতে আসবে বলেও মনে করেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক।

বিএনপিকে নির্বাচনে এলে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নেতাদের জামিন পাওয়া সহজ হতো বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জেলে রেখে কি নির্বাচন হবে? সেটা একটা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জামিনের ব্যবস্থা করা হতো। একটা ফর্মালিটিজ করে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই তাঁদের ছেড়ে দিয়ে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হতো। বিএনপি নির্বাচনে আসতে রাজি হলে তারা হরতাল, অবরোধ, অগ্নিসন্ত্রাস ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত হতো। তখন আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাঁদের জামিন পাওয়া সহজ হতো।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বারবার বলেছে, বিএনপি নির্বাচনে এলে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হবে। বিএনপি যদি রাজি হয়, নির্বাচন পিছিয়ে দিয়ে পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে। এই কথাটিই আমি বলেছি। নির্বাচন কমিশনে তো আইনের লোক অনেক আছে। একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য আলাপ-আলোচনা করে অনেক কিছুই করা যায়। খুনের আসামিরও তো জামিন হয়।’
বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ সর্বাত্মক চেষ্টা করেছে জানিয়ে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সব সময় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চেতনার আলোকে পরিচালিত হয়। আমরা সব সময় চেয়েছি, এই নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করুক। বহুবার আমি বলেছি, বিএনপি অবশ্যই একটি বড় রাজনৈতিক দল। তাদের নির্বাচনে আমরা আনতে চাই। কিন্তু সংবিধানের বাইরে আমাদের যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমার কথার এসেন্সটাই (সারমর্ম) ছিল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আমরা সব সময় চেয়েছি, বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু বিএনপি আসবে না।’
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনে এসে বিএনপি বলতে পারত কীভাবে নির্বাচনটা সবার কাছে সর্বোচ্চ গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করা যায়! সে ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থনও আমরা নিতে পারতাম, আরও বেশি পর্যবেক্ষক আসত বিদেশ থেকে। এখন ওসিদের বদলি করছে, এভাবে এসপিদের বদলি করা যেত, ডিসিদের করা যেত। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা যা করা দরকার, সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী ও এ সরকারকে রেখে সেটা আওয়ামী লীগ সব সময় করতে চেয়েছে। কিন্তু বিএনপি সেটা বিশ্বাস করে না। তারা গেছে আন্দোলনে।’
বিএনপি অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না। কিছু ভোটার কম হলেও উল্লেখযোগ্য ভোটারই ভোট দিতে আসবে বলেও মনে করেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশের কিছু বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও তাঁকে স্বাগত জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) গণমাধ্যমে এক বিবৃতি পাঠিয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যা
১ ঘণ্টা আগে
আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে, সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। বিশেষ করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বিঘ্নে ভোটের প্রচার চালানো, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি—এসব নির্বাচনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ
২ ঘণ্টা আগে
জরুরি বৈঠক ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই সনদে এনসিপি স্বাক্ষর করবে কি করবে না, সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের ওপর দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এমন সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশের কিছু বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও তাঁকে স্বাগত জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘আমরা জাতির বৃহত্তর স্বার্থে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে মেনে নেওয়ার পক্ষে। আমাদের যার যা মত থাকুক না কেন, সরকার বা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেহেতু সব দিক বিবেচনা করে একই দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন, উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক ভোটের হিসাবে আসন নির্ধারণ এবং গণভোটে একমত ও ভিন্নমতকে অন্তর্ভুক্ত করে ব্যালট তৈরিসহ চূড়ান্ত কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা মনে করি, এটা এখন একটি অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য সমাধান।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সার্বিক বিচারে এই ঘোষণাকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম, রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু পর্যাপ্ত যুক্তিতর্ক ও আলোচনা ইতিমধ্যে শেষ করেছেন, তাই এখন সরকারের একটা সমাধানমূলক সিদ্ধান্ত দেওয়া এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সেটা মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই।’
নেতারা আশা প্রকাশ করেন, বিএনপি, জামায়াতসহ সব রাজনৈতিক দল বিভক্তি পরিহার করে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আনন্দমুখর পরিবেশে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং দেশকে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক পথে পরিচালনা করবে।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশের কিছু বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও তাঁকে স্বাগত জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘আমরা জাতির বৃহত্তর স্বার্থে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে মেনে নেওয়ার পক্ষে। আমাদের যার যা মত থাকুক না কেন, সরকার বা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেহেতু সব দিক বিবেচনা করে একই দিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন, উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক ভোটের হিসাবে আসন নির্ধারণ এবং গণভোটে একমত ও ভিন্নমতকে অন্তর্ভুক্ত করে ব্যালট তৈরিসহ চূড়ান্ত কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা মনে করি, এটা এখন একটি অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য সমাধান।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সার্বিক বিচারে এই ঘোষণাকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম, রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু পর্যাপ্ত যুক্তিতর্ক ও আলোচনা ইতিমধ্যে শেষ করেছেন, তাই এখন সরকারের একটা সমাধানমূলক সিদ্ধান্ত দেওয়া এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সেটা মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই।’
নেতারা আশা প্রকাশ করেন, বিএনপি, জামায়াতসহ সব রাজনৈতিক দল বিভক্তি পরিহার করে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আনন্দমুখর পরিবেশে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং দেশকে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক পথে পরিচালনা করবে।

বিএনপি নির্বাচনে আসতে রাজি হলে তারা হরতাল, অবরোধ অগ্নিসন্ত্রাস ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত হতো। তখন আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের জামিন পাওয়া সহজ হতো...
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে, সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। বিশেষ করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বিঘ্নে ভোটের প্রচার চালানো, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি—এসব নির্বাচনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ
২ ঘণ্টা আগে
জরুরি বৈঠক ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই সনদে এনসিপি স্বাক্ষর করবে কি করবে না, সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের ওপর দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এমন সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ‘অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের রূপরেখা নেই’ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, সাধারণ মানুষ আশা করেছিল, প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে কীভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকবে।
রাজধানীর গুলশানে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের বাসভবনে অনুষ্ঠিত জরুরি প্রেসিডিয়াম বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে, সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। বিশেষ করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বিঘ্নে ভোটের প্রচার চালানো, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি—এসব নির্বাচনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন ছিল। কিন্তু সে ধরনের কোনো নির্দেশনা না থাকায় আমরা আশাহত হয়েছি।’
জাপার এ নেতা বলেন, যেসব রাজনৈতিক নেতার বিরুদ্ধে জুলাই–আগস্টে হত্যাকাণ্ডের মিথ্যা মামলা করা হয়েছে, সে মামলা প্রত্যাহারের ব্যাপারেও প্রধান উপদেষ্টা কিছু বলেননি। অথচ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এসব মিথ্যা মামলা দ্রুত প্রত্যাহার করা জরুরি।
বৈঠকে দলের মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘জাতীয় পার্টি সব সময়ই নির্বাচনমুখী দল। আমরা বিশ্বাস করি, নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্জনের সুযোগ নেই। তাই আমাদের সব সময় নির্বাচনের প্রস্তুতি রয়েছে। তবে সেই নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক। কোনো কারণে নির্বাচন যদি অংশগ্রহণমূলক না হয়, তাহলে নির্বাচনের পর গঠিত সংসদ ক্ষণস্থায়ী হতে পারে।’
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, দেশে চিরস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়, সে ব্যাপারে সরকারের আন্তরিক পদক্ষেপ জরুরি। পাশাপাশি দেশের সক্রিয় ও বড় রাজনৈতিক দলগুলোকেও উদারতা প্রদর্শন করতে হবে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা প্রমুখ।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ‘অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের রূপরেখা নেই’ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, সাধারণ মানুষ আশা করেছিল, প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে কীভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকবে।
রাজধানীর গুলশানে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের বাসভবনে অনুষ্ঠিত জরুরি প্রেসিডিয়াম বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে, সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। বিশেষ করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বিঘ্নে ভোটের প্রচার চালানো, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি—এসব নির্বাচনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন ছিল। কিন্তু সে ধরনের কোনো নির্দেশনা না থাকায় আমরা আশাহত হয়েছি।’
জাপার এ নেতা বলেন, যেসব রাজনৈতিক নেতার বিরুদ্ধে জুলাই–আগস্টে হত্যাকাণ্ডের মিথ্যা মামলা করা হয়েছে, সে মামলা প্রত্যাহারের ব্যাপারেও প্রধান উপদেষ্টা কিছু বলেননি। অথচ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এসব মিথ্যা মামলা দ্রুত প্রত্যাহার করা জরুরি।
বৈঠকে দলের মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘জাতীয় পার্টি সব সময়ই নির্বাচনমুখী দল। আমরা বিশ্বাস করি, নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্জনের সুযোগ নেই। তাই আমাদের সব সময় নির্বাচনের প্রস্তুতি রয়েছে। তবে সেই নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক। কোনো কারণে নির্বাচন যদি অংশগ্রহণমূলক না হয়, তাহলে নির্বাচনের পর গঠিত সংসদ ক্ষণস্থায়ী হতে পারে।’
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, দেশে চিরস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়, সে ব্যাপারে সরকারের আন্তরিক পদক্ষেপ জরুরি। পাশাপাশি দেশের সক্রিয় ও বড় রাজনৈতিক দলগুলোকেও উদারতা প্রদর্শন করতে হবে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা প্রমুখ।

বিএনপি নির্বাচনে আসতে রাজি হলে তারা হরতাল, অবরোধ অগ্নিসন্ত্রাস ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত হতো। তখন আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের জামিন পাওয়া সহজ হতো...
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশের কিছু বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও তাঁকে স্বাগত জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) গণমাধ্যমে এক বিবৃতি পাঠিয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যা
১ ঘণ্টা আগে
জরুরি বৈঠক ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই সনদে এনসিপি স্বাক্ষর করবে কি করবে না, সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের ওপর দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এমন সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জরুরি বৈঠক ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই সনদে এনসিপি স্বাক্ষর করবে কি করবে না, সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের ওপর দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে এনসিপির নেতারা জানান, তাঁরা এখনো প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করছেন। এরপর প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
এনসিপি কবে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে, জানতে চাইলে দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের জরুরি বৈঠক বিকেল ৫টায়। সেখানে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। বৈঠকের পর আমরা জুলাই সনদসহ সার্বিক বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাব।’
এনসিপির পলিসি ও রিসার্চ লিড খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের এখনো অ্যাসেসমেন্ট চলছে। তারপর আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর ভাষণে জুলাই জাতীয় সনদ বা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি কী হবে, তা জানিয়েছেন। তিনি জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে। সংসদ হবে দুই কক্ষবিশিষ্ট। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ সদস্যবিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।

জরুরি বৈঠক ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই সনদে এনসিপি স্বাক্ষর করবে কি করবে না, সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের ওপর দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে এনসিপির নেতারা জানান, তাঁরা এখনো প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করছেন। এরপর প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
এনসিপি কবে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে, জানতে চাইলে দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের জরুরি বৈঠক বিকেল ৫টায়। সেখানে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। বৈঠকের পর আমরা জুলাই সনদসহ সার্বিক বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাব।’
এনসিপির পলিসি ও রিসার্চ লিড খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের এখনো অ্যাসেসমেন্ট চলছে। তারপর আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর ভাষণে জুলাই জাতীয় সনদ বা সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি কী হবে, তা জানিয়েছেন। তিনি জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে। সংসদ হবে দুই কক্ষবিশিষ্ট। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ সদস্যবিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।

বিএনপি নির্বাচনে আসতে রাজি হলে তারা হরতাল, অবরোধ অগ্নিসন্ত্রাস ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত হতো। তখন আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের জামিন পাওয়া সহজ হতো...
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশের কিছু বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও তাঁকে স্বাগত জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) গণমাধ্যমে এক বিবৃতি পাঠিয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যা
১ ঘণ্টা আগে
আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে, সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। বিশেষ করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বিঘ্নে ভোটের প্রচার চালানো, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি—এসব নির্বাচনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ
২ ঘণ্টা আগে
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এমন সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এমন সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন হয়নি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের পক্ষে এমন প্রতিক্রিয়া জানান সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জনগণের দাবি ও অভিপ্রায় উপেক্ষা করে প্রধান উপদেষ্টা একই দিনে নির্বাচন ও গণভোটের নির্দেশ দিয়েছেন। এতে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি। একই দিন নির্বাচন ও গণভোট হলে সংকট তৈরি হবে। প্রত্যেকটি নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা হয়, কেন্দ্রে ঝামেলা হলে গণভোটের কী হবে।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা এই সংকট নিরসনের জন্য দাবি ও আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু সংকট রয়েই গেছে। আমাদের সমমনা দলগুলো পর্যবেক্ষণ করে প্রতিক্রিয়া জানাবেন।’
গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘আমরা সন্ধ্যার পরে নির্বাহী পরিষদ মিটিং করব। সেখানে লিগ্যাল এক্সপার্টরা থাকবেন। পরে বিস্তারিত জানাব।’
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস সংস্কার নিয়ে আলোচনা চলছিল। আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি, উপদেষ্টা জনগণের অভিপ্রায় বুঝবেন। কিন্তু সেটি হলো না।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, আব্দুল হালিম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল প্রমুখ।

জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এমন সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলন হয়নি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের পক্ষে এমন প্রতিক্রিয়া জানান সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জনগণের দাবি ও অভিপ্রায় উপেক্ষা করে প্রধান উপদেষ্টা একই দিনে নির্বাচন ও গণভোটের নির্দেশ দিয়েছেন। এতে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি। একই দিন নির্বাচন ও গণভোট হলে সংকট তৈরি হবে। প্রত্যেকটি নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা হয়, কেন্দ্রে ঝামেলা হলে গণভোটের কী হবে।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা এই সংকট নিরসনের জন্য দাবি ও আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু সংকট রয়েই গেছে। আমাদের সমমনা দলগুলো পর্যবেক্ষণ করে প্রতিক্রিয়া জানাবেন।’
গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘আমরা সন্ধ্যার পরে নির্বাহী পরিষদ মিটিং করব। সেখানে লিগ্যাল এক্সপার্টরা থাকবেন। পরে বিস্তারিত জানাব।’
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস সংস্কার নিয়ে আলোচনা চলছিল। আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি, উপদেষ্টা জনগণের অভিপ্রায় বুঝবেন। কিন্তু সেটি হলো না।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, আব্দুল হালিম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল প্রমুখ।

বিএনপি নির্বাচনে আসতে রাজি হলে তারা হরতাল, অবরোধ অগ্নিসন্ত্রাস ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড থেকে নিবৃত্ত হতো। তখন আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের জামিন পাওয়া সহজ হতো...
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশের কিছু বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও তাঁকে স্বাগত জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) গণমাধ্যমে এক বিবৃতি পাঠিয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যা
১ ঘণ্টা আগে
আনিসুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে, সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। বিশেষ করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বিঘ্নে ভোটের প্রচার চালানো, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি—এসব নির্বাচনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ
২ ঘণ্টা আগে
জরুরি বৈঠক ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই সনদে এনসিপি স্বাক্ষর করবে কি করবে না, সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের ওপর দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগে