নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহাসমাবেশ থেকে বিএনপি পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ রোববার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কথা বললেও তারা তাদের রাজনীতির যে সন্ত্রাসী ধারা সেটি বাস্তবায়নে গোপনে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। পুরোনো চেহারায় ফেরার সময় নিচ্ছিল। সময় মতোই তারা তাদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের পথ বেছে নিয়েছে।’
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিএনপি চ্যালেঞ্জ করেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা মানে দেশের বিচার ব্যবস্থাকে তারা অপমান করেছে। গত দুই দিন তারা কি করে নাই?’
বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘অত্যন্ত ক্ষোভ ও বেদনার সঙ্গে জানাতে হচ্ছে, দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে বিএনপি-জামায়াত জোট আবারও নৃশংস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হলো। সুষ্ঠু স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিবেশকে তারা বিনষ্ট করছে। এগুলোই ছিল তারেক রহমানের টেকব্যাক।’
গতকাল শনিবার ও আজ রোববারের ঘটনার প্রেক্ষিতে সংলাপের পথ বিএনপি রুদ্ধ করে দিয়েছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘সংলাপের পথ বিএনপি রুদ্ধ করে দিয়েছে। এখন আর সে সুযোগ নাই। আমরা আগ বাড়িয়ে সংলাপ নিয়ে কোনো চিন্তা ভাবনা করছি না। আওয়ামী লীগ চায়, বিএনপি নির্বাচনে আসুক।’
নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপির কাউকে রাখা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘ইলেকশন টাইমে যদি বাইরের কাউকে যুক্ত করাও হয়, তাহলেও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের করব। তাদেরতো কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি নাই। পদত্যাগ করেছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম, আমরা থাকব। আমি তো আছি। বিএনপি কোথায়? আন্দোলনে? তারা এখন ষড়যন্ত্রমূলক সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে। তারা তাদের দোষর জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে যা করেছিল, এখনো সেই অন্ধকারের পথে পুনরায় যাত্রা শুরু করবে। তারা গতকাল দেশ-বিদেশে সবাইকে জানিয়ে দিয়েছে যে—তাদের ভয়ংকর চেহারা উন্মোচন হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতের কোনো আঁতাত হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই দেশের বাঘা বাঘা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করল যে সরকার, সে সরকারের সততা নিয়ে আপনি প্রশ্ন তুললেন?’
কাদের বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত সারা দেশে আমাদের নেতা-কর্মী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী যার যার অবস্থান থেকে সাম্প্রতিক শক্তির বিপক্ষে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই।’
আগামী ৪ নভেম্বর মেট্রোরেল উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশে ভাষণ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলে জানান ওবায়দুল কাদের।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, শাহজাহান খান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম; সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
মহাসমাবেশ থেকে বিএনপি পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ রোববার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কথা বললেও তারা তাদের রাজনীতির যে সন্ত্রাসী ধারা সেটি বাস্তবায়নে গোপনে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। পুরোনো চেহারায় ফেরার সময় নিচ্ছিল। সময় মতোই তারা তাদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের পথ বেছে নিয়েছে।’
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিএনপি চ্যালেঞ্জ করেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা মানে দেশের বিচার ব্যবস্থাকে তারা অপমান করেছে। গত দুই দিন তারা কি করে নাই?’
বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘অত্যন্ত ক্ষোভ ও বেদনার সঙ্গে জানাতে হচ্ছে, দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে বিএনপি-জামায়াত জোট আবারও নৃশংস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হলো। সুষ্ঠু স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিবেশকে তারা বিনষ্ট করছে। এগুলোই ছিল তারেক রহমানের টেকব্যাক।’
গতকাল শনিবার ও আজ রোববারের ঘটনার প্রেক্ষিতে সংলাপের পথ বিএনপি রুদ্ধ করে দিয়েছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘সংলাপের পথ বিএনপি রুদ্ধ করে দিয়েছে। এখন আর সে সুযোগ নাই। আমরা আগ বাড়িয়ে সংলাপ নিয়ে কোনো চিন্তা ভাবনা করছি না। আওয়ামী লীগ চায়, বিএনপি নির্বাচনে আসুক।’
নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপির কাউকে রাখা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘ইলেকশন টাইমে যদি বাইরের কাউকে যুক্ত করাও হয়, তাহলেও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের করব। তাদেরতো কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি নাই। পদত্যাগ করেছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম, আমরা থাকব। আমি তো আছি। বিএনপি কোথায়? আন্দোলনে? তারা এখন ষড়যন্ত্রমূলক সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে। তারা তাদের দোষর জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে যা করেছিল, এখনো সেই অন্ধকারের পথে পুনরায় যাত্রা শুরু করবে। তারা গতকাল দেশ-বিদেশে সবাইকে জানিয়ে দিয়েছে যে—তাদের ভয়ংকর চেহারা উন্মোচন হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতের কোনো আঁতাত হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই দেশের বাঘা বাঘা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করল যে সরকার, সে সরকারের সততা নিয়ে আপনি প্রশ্ন তুললেন?’
কাদের বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত সারা দেশে আমাদের নেতা-কর্মী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী যার যার অবস্থান থেকে সাম্প্রতিক শক্তির বিপক্ষে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই।’
আগামী ৪ নভেম্বর মেট্রোরেল উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশে ভাষণ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলে জানান ওবায়দুল কাদের।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, শাহজাহান খান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম; সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে