নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুযোগ পেলে সবাই আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করবে—এমন মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। তিনি বলেছেন, ‘সুযোগ পেলে সবাই তদবির ও বদলির বাণিজ্য-ব্যবসা করবে। আসল জায়গা হলো ক্ষমতা। ক্ষমতায় যেই যাবে, সেই এটা করবে। এক বছরে আমরা এটা বুঝে ফেলেছি।’
আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এক বছর: মন্ত্রণালয়ভিত্তিক পর্যালোচনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব মন্তব্য করেন। ইনস্টিটিউট ফর ইনোভেশন ইন পলিসি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইআইপিডি) অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘এই বাংলাদেশকে আর ফেইলর স্টেজে আপনারা নিয়েন না। ড. ইউনূসের সরকার কেমন ছিল, তা বুঝতে নতুন সরকার আসতে হবে। তাহলে দ্রব্যমূল্য, বিদ্যুৎ, ব্যাংক পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে পার্থক্য বুঝতে পারা যাবে। এ ছাড়া হাসিনার ছয় মাস আর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ছয় মাস তুলনা করলেও বোঝা যাবে।’
রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘কলকাতাকে কেন্দ্র করে ভারতের যে সাম্রাজ্যবাদ এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হলে স্থিতিশীল সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চার দরকার। রাজাকার-চাঁদাবাজির ঝগড়াঝাঁটি বহু করা যাবে। সেটা আপনারা পার্লামেন্টে গিয়ে করবেন। নির্বাচনটা আপনারা ঐক্যের মধ্য দিয়ে করেন।’
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম আলী রেজা। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের গ্র্যান্ড ভ্যালি স্টেট ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ দিদার হোসেন।
বৈঠকে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ড. ওমর ফারুক বলেন, এই সরকারের সব দায়িত্ব পালন বা মূল্যায়ন করার কথা নয়। সংস্কার, বিচার, ও নির্বাচন—এই তিনটা প্রধান কাজের দায়িত্ব সরকার নিয়েছে। এই তিনটার মধ্যে যদি নির্বাচন সুষ্ঠু হয়, তাহলে বাকিগুলোর দুয়ার খুলে যাবে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হবে।
বৈঠকে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদী বলেন, ‘যারা দিনের ভোট রাতে করল, সেসব ডিসি-এসপিদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জানা দরকার। গত ১৬ বছরে জান-জবানের নিশ্চয়তা ছিল না। সামনের নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে কি না, সে নিয়ে সন্দেহ আছে।’
বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তৌফিকুল ইসলাম মিথিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য ড. গোলাম রাব্বানী প্রমুখ।
সুযোগ পেলে সবাই আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করবে—এমন মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। তিনি বলেছেন, ‘সুযোগ পেলে সবাই তদবির ও বদলির বাণিজ্য-ব্যবসা করবে। আসল জায়গা হলো ক্ষমতা। ক্ষমতায় যেই যাবে, সেই এটা করবে। এক বছরে আমরা এটা বুঝে ফেলেছি।’
আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এক বছর: মন্ত্রণালয়ভিত্তিক পর্যালোচনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব মন্তব্য করেন। ইনস্টিটিউট ফর ইনোভেশন ইন পলিসি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইআইপিডি) অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘এই বাংলাদেশকে আর ফেইলর স্টেজে আপনারা নিয়েন না। ড. ইউনূসের সরকার কেমন ছিল, তা বুঝতে নতুন সরকার আসতে হবে। তাহলে দ্রব্যমূল্য, বিদ্যুৎ, ব্যাংক পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে পার্থক্য বুঝতে পারা যাবে। এ ছাড়া হাসিনার ছয় মাস আর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ছয় মাস তুলনা করলেও বোঝা যাবে।’
রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘কলকাতাকে কেন্দ্র করে ভারতের যে সাম্রাজ্যবাদ এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হলে স্থিতিশীল সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চার দরকার। রাজাকার-চাঁদাবাজির ঝগড়াঝাঁটি বহু করা যাবে। সেটা আপনারা পার্লামেন্টে গিয়ে করবেন। নির্বাচনটা আপনারা ঐক্যের মধ্য দিয়ে করেন।’
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম আলী রেজা। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের গ্র্যান্ড ভ্যালি স্টেট ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ দিদার হোসেন।
বৈঠকে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ড. ওমর ফারুক বলেন, এই সরকারের সব দায়িত্ব পালন বা মূল্যায়ন করার কথা নয়। সংস্কার, বিচার, ও নির্বাচন—এই তিনটা প্রধান কাজের দায়িত্ব সরকার নিয়েছে। এই তিনটার মধ্যে যদি নির্বাচন সুষ্ঠু হয়, তাহলে বাকিগুলোর দুয়ার খুলে যাবে। জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হবে।
বৈঠকে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদী বলেন, ‘যারা দিনের ভোট রাতে করল, সেসব ডিসি-এসপিদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জানা দরকার। গত ১৬ বছরে জান-জবানের নিশ্চয়তা ছিল না। সামনের নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে কি না, সে নিয়ে সন্দেহ আছে।’
বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তৌফিকুল ইসলাম মিথিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য ড. গোলাম রাব্বানী প্রমুখ।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, সেফ এক্সিটের কথা কী আর বলব, প্রত্যেকটা উপদেষ্টাই তো বিদেশি নাগরিক।
৩ ঘণ্টা আগেরেজাউল করীম বলেন, শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে। বর্তমান সংখ্যাগরিষ্ঠতাভিত্তিক নির্বাচনী পদ্ধতিতে জনগণের প্রকৃত মতামত সংসদে প্রতিফলিত হয় না। এর ফলে জাতীয় রাজনীতিতে বৈষম্য, অস্থিরতা ও অন্যায় প্রভাব বিস্তার করছে। দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সুষ্ঠু প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত
৪ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে আলোচনার মাধ্যমে একটি যৌক্তিক সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব। আমরা আশাবাদী, জুলাই সনদ নিয়ে একটি ইতিবাচক রাজনৈতিক সমঝোতা হবে।’
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধান পরিবর্তন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাস্তবায়নে জাতীয় নির্বাচনের আগেই ডিসেম্বরের মধ্যে গণভোটের দাবি করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগে