নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করায় বিএনপি খুশি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে ‘জাগ্রত বাংলাদেশ’ আয়োজিত ‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও রাজনৈতিক দলের করণীয়’—শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে, এটা খুবই দুঃসাহসিক কাজ। এতে আমরা আপত্তি করছি না, আমরা খুশি হয়েছি। কিন্তু যদি বিএনপিকে নিষিদ্ধ করে তখন আমরা কি করব? জামায়াতে ইসলামীর অনেক লোককে ফাঁসি দিয়েছে এবং অত্যাচারও করেছে। জামায়াতে ইসলামী হাসিনার মতো একটা ফ্যাসিবাদীকে কিন্তু নিষিদ্ধ ঘোষণা করেনি।’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘যারা বিভিন্ন সংগঠনের নামে মানুষকে হত্যা, ঘুম, নির্যাতন করেছে তারা তো আরামে আছে। তাদের ধরে ধরে বিচার করেন। অন্যায় করলে তার পরিণাম কি হয়, সেটির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘এতগুলো লোক সীমান্ত অতিক্রম করল? বিদেশে চলে গেল?, হারুনের মতো লোক আমেরিকা চলে গেল কার সাহায্যে? কে তাদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে? এর জবাব কার কাছে চাইব? কে দেবে এই জবাব? যারা ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় নিয়েছে, তারা সেখানে গেল কীভাবে? অপরাধীদের বিচারের কাঠগড়ায় না দাঁড় করিয়ে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ কারা করে দিল—এর জবাব কি সরকার দেবে?’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অন্তর্বর্তী সরকারকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘জনগণ তো তাদের আল্লাহ-ভগবানের মতো বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছে। তিনি যদি অনন্তকাল ক্ষমতায় থাকতে চান তাহলে তখন আমরা অবিশ্বাস করব কীভাবে। আমরা কিছুদিন দেখি, এরপর অতীতে যা করেছি ভবিষ্যতেও তা করব। আমরা যেহেতু মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত আছি, তাহলে আমাদের মারতে আর পারবে না। এ সরকার আমাদের বিশ্বাস ও জনগণের আস্থা ভঙ্গ করুক সেটা চাই না।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে গয়েশ্বর বলেন, ‘নির্বাচন করার জন্য যতটুকু সময় দেওয়া দরকার আমরা ততটুকু সময় দেব। সে সময়টা অতিক্রম হয়ে গেলে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বিএনপি তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঘরে বসে থাকবে না। অতীতে রাজপথে থেকে যেমনভাবে সংগ্রাম করেছি, ভবিষ্যতেও করব। আমরা শুধু একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠন করতে চাই।’
জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি ও দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মো. জহিরুল ইসলাম কলিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম এবং হাবিবুর রহমান হাবিবসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করায় বিএনপি খুশি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে ‘জাগ্রত বাংলাদেশ’ আয়োজিত ‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও রাজনৈতিক দলের করণীয়’—শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে, এটা খুবই দুঃসাহসিক কাজ। এতে আমরা আপত্তি করছি না, আমরা খুশি হয়েছি। কিন্তু যদি বিএনপিকে নিষিদ্ধ করে তখন আমরা কি করব? জামায়াতে ইসলামীর অনেক লোককে ফাঁসি দিয়েছে এবং অত্যাচারও করেছে। জামায়াতে ইসলামী হাসিনার মতো একটা ফ্যাসিবাদীকে কিন্তু নিষিদ্ধ ঘোষণা করেনি।’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘যারা বিভিন্ন সংগঠনের নামে মানুষকে হত্যা, ঘুম, নির্যাতন করেছে তারা তো আরামে আছে। তাদের ধরে ধরে বিচার করেন। অন্যায় করলে তার পরিণাম কি হয়, সেটির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘এতগুলো লোক সীমান্ত অতিক্রম করল? বিদেশে চলে গেল?, হারুনের মতো লোক আমেরিকা চলে গেল কার সাহায্যে? কে তাদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে? এর জবাব কার কাছে চাইব? কে দেবে এই জবাব? যারা ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় নিয়েছে, তারা সেখানে গেল কীভাবে? অপরাধীদের বিচারের কাঠগড়ায় না দাঁড় করিয়ে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ কারা করে দিল—এর জবাব কি সরকার দেবে?’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অন্তর্বর্তী সরকারকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘জনগণ তো তাদের আল্লাহ-ভগবানের মতো বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছে। তিনি যদি অনন্তকাল ক্ষমতায় থাকতে চান তাহলে তখন আমরা অবিশ্বাস করব কীভাবে। আমরা কিছুদিন দেখি, এরপর অতীতে যা করেছি ভবিষ্যতেও তা করব। আমরা যেহেতু মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত আছি, তাহলে আমাদের মারতে আর পারবে না। এ সরকার আমাদের বিশ্বাস ও জনগণের আস্থা ভঙ্গ করুক সেটা চাই না।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে গয়েশ্বর বলেন, ‘নির্বাচন করার জন্য যতটুকু সময় দেওয়া দরকার আমরা ততটুকু সময় দেব। সে সময়টা অতিক্রম হয়ে গেলে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বিএনপি তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঘরে বসে থাকবে না। অতীতে রাজপথে থেকে যেমনভাবে সংগ্রাম করেছি, ভবিষ্যতেও করব। আমরা শুধু একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠন করতে চাই।’
জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি ও দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মো. জহিরুল ইসলাম কলিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম এবং হাবিবুর রহমান হাবিবসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে