নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কেবিনে স্থানান্তরের খবরটি স্বস্তির নয়। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে সাধারণ কেবিনে নেওয়া হয়নি। তাঁকে নেওয়া হয়েছে বিশেষ কেবিনে। সেটাও একটা বিশেষ কারণেই।
আজ শুক্রবার গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বেগম খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে নেওয়া হয়। ২৭ এপ্রিল থেকে এই হাসপাতালে ভর্তি আছেন তিনি। ৩ মে তাঁকে সিসিইউতে আনা হয়। করোনা পরবর্তি কিছু সংক্রমণ দেখা দেওয়ায় তাঁকে বিশেষ কেবিনে নেওয়া হয়েছে বলে জানান বিএনপি মহাসচিব।
মির্জা ফখরুল বলেন, 'সিসিইউতে তাঁর কোভিড পরবর্তি কতগুলি ইনফেকশন হয়েছিল। তাঁর রক্তে কিছুটা ইনফেকশন দেখা দিয়েছিল। ডাক্তারদের বিচক্ষণতায় সেই সংক্রমণটা দুর করা সম্ভব হয়েছে। যেহেতু এ ধরনের সংক্রমণের সম্ভাবনা আছে, আবারও হতে পারে। সেই কারণে তাঁকে বিশেষ কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।'
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে ফখরুল বলেন, ' তিনি (খালেদা জিয়া) একেবারেই সুস্থ হয়ে গেছেন, তা নয় কিন্তু। এখনো একটা ভালনারেবল অবস্থার মধ্যে আছেন। তাঁর হার্ট, কিডনি এবং লাংগস ঝুঁকির মধ্যে আছে। যদিও লাংগস এ এখন আর সেই ধরনের কোনো সংক্রমণ নেই। কিন্তু হার্ট ও কিডনিতে এখনো সমস্যা আছে।'
১০ এপ্রিল করোনায় আক্রান্ত হন খালেদা জিয়া। প্রথম দিকে বাসায় থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। চিকিৎসকেরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে দেশের বাইরে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন। তবে আইনি বাধায় এ বিষয়ে অনুমোদন পাওয়া যায়নি।
ঢাকা: করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কেবিনে স্থানান্তরের খবরটি স্বস্তির নয়। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে সাধারণ কেবিনে নেওয়া হয়নি। তাঁকে নেওয়া হয়েছে বিশেষ কেবিনে। সেটাও একটা বিশেষ কারণেই।
আজ শুক্রবার গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বেগম খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে নেওয়া হয়। ২৭ এপ্রিল থেকে এই হাসপাতালে ভর্তি আছেন তিনি। ৩ মে তাঁকে সিসিইউতে আনা হয়। করোনা পরবর্তি কিছু সংক্রমণ দেখা দেওয়ায় তাঁকে বিশেষ কেবিনে নেওয়া হয়েছে বলে জানান বিএনপি মহাসচিব।
মির্জা ফখরুল বলেন, 'সিসিইউতে তাঁর কোভিড পরবর্তি কতগুলি ইনফেকশন হয়েছিল। তাঁর রক্তে কিছুটা ইনফেকশন দেখা দিয়েছিল। ডাক্তারদের বিচক্ষণতায় সেই সংক্রমণটা দুর করা সম্ভব হয়েছে। যেহেতু এ ধরনের সংক্রমণের সম্ভাবনা আছে, আবারও হতে পারে। সেই কারণে তাঁকে বিশেষ কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।'
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে ফখরুল বলেন, ' তিনি (খালেদা জিয়া) একেবারেই সুস্থ হয়ে গেছেন, তা নয় কিন্তু। এখনো একটা ভালনারেবল অবস্থার মধ্যে আছেন। তাঁর হার্ট, কিডনি এবং লাংগস ঝুঁকির মধ্যে আছে। যদিও লাংগস এ এখন আর সেই ধরনের কোনো সংক্রমণ নেই। কিন্তু হার্ট ও কিডনিতে এখনো সমস্যা আছে।'
১০ এপ্রিল করোনায় আক্রান্ত হন খালেদা জিয়া। প্রথম দিকে বাসায় থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। চিকিৎসকেরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে দেশের বাইরে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন। তবে আইনি বাধায় এ বিষয়ে অনুমোদন পাওয়া যায়নি।
নৈতিক স্খলনের অভিযোগে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারকে দুই মাস সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখার পর পুনরায় দলে ফেরানো হয়েছে। তাঁকে দেওয়া শোকজ (কারণ দর্শানো) নোটিশটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানায় এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা। এ বৈঠকে তারা ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু অমীমাংসিত বিরোধ সমাধানের বিষয়ে কথা বলেছেন বলে জানান। গতকাল শনিবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে পাকিস্তানের হাইকমিশনের আমন্ত্রণে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত...
৩ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও নতুন সংবিধানের দাবি আবার জানাল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলেছে, তাদের এসব দাবি আদায় না হলে সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ শহীদদের রক্তস্নাত। ছাত্র-জনতা দেশের মৌলিক সংস্কারের জন্য জীবন দিয়েছে। এ কারণে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করা এবং একে আইনগত ভিত্তি দেওয়া দরকার। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আজ শনিবার বিকেলে ‘জুলাই সনদ: আকাঙ্ক্ষা ও বাস্তবায়ন’ বিষয়ক এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
১৩ ঘণ্টা আগে