নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ও প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরী। সেই সঙ্গে নরেন্দ্র মোদি বিরোধী বিক্ষোভে গ্রেপ্তার আলেম-ওলামাদেরও মুক্তি চেয়েছেন তিনি।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে জাফরুল্লাহ চৌধুরী এ আহ্বান জানান। তিনি আশা করেন, ঈদের দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করতে খালেদা জিয়ার বাসায় যাবেন।
বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন। আর ঈদের দিন বাসায় গিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করুন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপনি (প্রধানমন্ত্রী) পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মুক্তি দিয়ে তাঁকে উন্মুক্ত করে দিন। তাহলে আপনার এ ধরনের মানবিক কাজ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে। আর আপনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মা শান্তি পাবে।’
নরেন্দ্র মোদি বিরোধী আন্দোলনের সময় গ্রেপ্তার হওয়া আলেম-ওলামাদের মুক্তির দাবি জানিয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘গত বছর ২৬ মার্চ দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমন উপলক্ষে সারা দেশে ইসলামি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন রাজপথে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। এই কর্মসূচি পালন করার কারণে সারা দেশ থেকে দু’শর বেশি আলেমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের অনেক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনার এক বছর পরেও এখনো অনেক আলেমকে মুক্তি দেওয়া হয়নি।’
জাফরুল্লাহ আরও বলেন, ‘আলেম ওলামারা তো নিজেদের ব্যক্তিগত স্বার্থে কোনো প্রতিবাদ করেন নাই। তাঁরা ভারতের গুজরাটে সহিংসতা, বাবরি মসজিদ ইস্যুর পাশাপাশি ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর নির্যাতন এবং হিন্দুত্ববাদী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য অভিযুক্ত করে নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতা করেন। আলেম ওলামা ও রাজনৈতিক দলগুলোর সেদিনের বিরোধিতা ছিল গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার। সরকার ভারতকে খুশি করতে অন্যায়ভাবে আলেমদের তাঁদের প্রাপ্য মুক্তি দিচ্ছে না। একটি স্বাধীন দেশ এভাবে চলতে পারে না। ওলামাদের পরিবার না খেয়ে কঠিন অর্থাভাবে দিন যাপন করছেন। আমি আশা করি, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বিশেষ ক্ষমতাবলে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম ও নিরীহ মানুষের মুক্তির ব্যবস্থা করবেন।’
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ও প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরী। সেই সঙ্গে নরেন্দ্র মোদি বিরোধী বিক্ষোভে গ্রেপ্তার আলেম-ওলামাদেরও মুক্তি চেয়েছেন তিনি।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে জাফরুল্লাহ চৌধুরী এ আহ্বান জানান। তিনি আশা করেন, ঈদের দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করতে খালেদা জিয়ার বাসায় যাবেন।
বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন। আর ঈদের দিন বাসায় গিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করুন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আপনি (প্রধানমন্ত্রী) পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মুক্তি দিয়ে তাঁকে উন্মুক্ত করে দিন। তাহলে আপনার এ ধরনের মানবিক কাজ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে। আর আপনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মা শান্তি পাবে।’
নরেন্দ্র মোদি বিরোধী আন্দোলনের সময় গ্রেপ্তার হওয়া আলেম-ওলামাদের মুক্তির দাবি জানিয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘গত বছর ২৬ মার্চ দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমন উপলক্ষে সারা দেশে ইসলামি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন রাজপথে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। এই কর্মসূচি পালন করার কারণে সারা দেশ থেকে দু’শর বেশি আলেমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের অনেক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনার এক বছর পরেও এখনো অনেক আলেমকে মুক্তি দেওয়া হয়নি।’
জাফরুল্লাহ আরও বলেন, ‘আলেম ওলামারা তো নিজেদের ব্যক্তিগত স্বার্থে কোনো প্রতিবাদ করেন নাই। তাঁরা ভারতের গুজরাটে সহিংসতা, বাবরি মসজিদ ইস্যুর পাশাপাশি ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর নির্যাতন এবং হিন্দুত্ববাদী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য অভিযুক্ত করে নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতা করেন। আলেম ওলামা ও রাজনৈতিক দলগুলোর সেদিনের বিরোধিতা ছিল গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার। সরকার ভারতকে খুশি করতে অন্যায়ভাবে আলেমদের তাঁদের প্রাপ্য মুক্তি দিচ্ছে না। একটি স্বাধীন দেশ এভাবে চলতে পারে না। ওলামাদের পরিবার না খেয়ে কঠিন অর্থাভাবে দিন যাপন করছেন। আমি আশা করি, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বিশেষ ক্ষমতাবলে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম ও নিরীহ মানুষের মুক্তির ব্যবস্থা করবেন।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১২ ঘণ্টা আগে