নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে দমানো যাবে না। বিএনপি স্বৈরতন্ত্র করেছে, এই উদাহরণ কেউ দেখাতে পারবে না। যারা বিএনপির নামে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন, প্রোপাগান্ডা প্রচার করে কুৎসা রটাচ্ছে, তার শক্ত জবাব দিতে হবে।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়া’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠন। সভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলুসহ অনেকে বক্তব্য দেন।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় গুরুত্বারোপ করে মঈন খান বলেন, ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকতে পারে না। আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। আপনারা দেখছেন, ১৬ বছর সংবাদপত্রের কী অবস্থা করেছিল আওয়ামী লীগ।’
এ সময় দেশের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বার্থে আজকে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাংলাদেশের কল্যাণে আমাদের এক হয়ে কাজ করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে দিয়ে মঈন খান বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন সৈনিক হয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আর আওয়ামী লীগ শব্দ উর্দু, এর অর্থ হলো জনগণের দল। জনগণের দল হয়েও আওয়ামী লীগ কী করেছে? তারা গণতন্ত্র থেকে স্বৈরতন্ত্রে গিয়েছে। এটাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির প্রভেদ।’
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে আরেক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনাদের ওপর আস্থা, আপনাদের ওপর বিশ্বাস—সবকিছুই মানুষ আজ হারিয়ে ফেলেছে। এসব হারিয়ে যাওয়ার পর কী হবে? কেউ লন্ডন চলে যাবে, কেউ আমেরিকা চলে যাবে। কেউ পরিবেশের নামে বিদেশ চলে যাবে। যারা কান-কথা দিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে, তারা তখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না। আপনার সুনাম এবং আপনার অর্জনকে এরা ক্ষুণ্ন করে চলে যাবে।’
জয়নুল আবদীন ফারুক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হাসিনার বিচারের প্রতি আমার আস্থা ছিল, কিন্তু এখন নেই। দেখলাম হামিদ নাটক, নাটক দেখলাম আইভীর, আরেক নাটক দেখলাম ফারিয়ার। হচ্ছেটা কী দেশে? বাংলাদেশের জনগণের মূল দাবিগুলো অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা, কী এসব?’
বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে দমানো যাবে না। বিএনপি স্বৈরতন্ত্র করেছে, এই উদাহরণ কেউ দেখাতে পারবে না। যারা বিএনপির নামে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন, প্রোপাগান্ডা প্রচার করে কুৎসা রটাচ্ছে, তার শক্ত জবাব দিতে হবে।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়া’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠন। সভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলুসহ অনেকে বক্তব্য দেন।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় গুরুত্বারোপ করে মঈন খান বলেন, ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকতে পারে না। আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। আপনারা দেখছেন, ১৬ বছর সংবাদপত্রের কী অবস্থা করেছিল আওয়ামী লীগ।’
এ সময় দেশের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বার্থে আজকে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাংলাদেশের কল্যাণে আমাদের এক হয়ে কাজ করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে দিয়ে মঈন খান বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন সৈনিক হয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আর আওয়ামী লীগ শব্দ উর্দু, এর অর্থ হলো জনগণের দল। জনগণের দল হয়েও আওয়ামী লীগ কী করেছে? তারা গণতন্ত্র থেকে স্বৈরতন্ত্রে গিয়েছে। এটাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির প্রভেদ।’
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে আরেক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনাদের ওপর আস্থা, আপনাদের ওপর বিশ্বাস—সবকিছুই মানুষ আজ হারিয়ে ফেলেছে। এসব হারিয়ে যাওয়ার পর কী হবে? কেউ লন্ডন চলে যাবে, কেউ আমেরিকা চলে যাবে। কেউ পরিবেশের নামে বিদেশ চলে যাবে। যারা কান-কথা দিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে, তারা তখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না। আপনার সুনাম এবং আপনার অর্জনকে এরা ক্ষুণ্ন করে চলে যাবে।’
জয়নুল আবদীন ফারুক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হাসিনার বিচারের প্রতি আমার আস্থা ছিল, কিন্তু এখন নেই। দেখলাম হামিদ নাটক, নাটক দেখলাম আইভীর, আরেক নাটক দেখলাম ফারিয়ার। হচ্ছেটা কী দেশে? বাংলাদেশের জনগণের মূল দাবিগুলো অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা, কী এসব?’
শনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
২৮ মিনিট আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
২১ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১ দিন আগে