নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে দমানো যাবে না। বিএনপি স্বৈরতন্ত্র করেছে, এই উদাহরণ কেউ দেখাতে পারবে না। যারা বিএনপির নামে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন, প্রোপাগান্ডা প্রচার করে কুৎসা রটাচ্ছে, তার শক্ত জবাব দিতে হবে।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়া’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠন। সভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলুসহ অনেকে বক্তব্য দেন।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় গুরুত্বারোপ করে মঈন খান বলেন, ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকতে পারে না। আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। আপনারা দেখছেন, ১৬ বছর সংবাদপত্রের কী অবস্থা করেছিল আওয়ামী লীগ।’
এ সময় দেশের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বার্থে আজকে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাংলাদেশের কল্যাণে আমাদের এক হয়ে কাজ করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে দিয়ে মঈন খান বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন সৈনিক হয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আর আওয়ামী লীগ শব্দ উর্দু, এর অর্থ হলো জনগণের দল। জনগণের দল হয়েও আওয়ামী লীগ কী করেছে? তারা গণতন্ত্র থেকে স্বৈরতন্ত্রে গিয়েছে। এটাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির প্রভেদ।’
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে আরেক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনাদের ওপর আস্থা, আপনাদের ওপর বিশ্বাস—সবকিছুই মানুষ আজ হারিয়ে ফেলেছে। এসব হারিয়ে যাওয়ার পর কী হবে? কেউ লন্ডন চলে যাবে, কেউ আমেরিকা চলে যাবে। কেউ পরিবেশের নামে বিদেশ চলে যাবে। যারা কান-কথা দিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে, তারা তখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না। আপনার সুনাম এবং আপনার অর্জনকে এরা ক্ষুণ্ন করে চলে যাবে।’
জয়নুল আবদীন ফারুক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হাসিনার বিচারের প্রতি আমার আস্থা ছিল, কিন্তু এখন নেই। দেখলাম হামিদ নাটক, নাটক দেখলাম আইভীর, আরেক নাটক দেখলাম ফারিয়ার। হচ্ছেটা কী দেশে? বাংলাদেশের জনগণের মূল দাবিগুলো অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা, কী এসব?’

বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে দমানো যাবে না। বিএনপি স্বৈরতন্ত্র করেছে, এই উদাহরণ কেউ দেখাতে পারবে না। যারা বিএনপির নামে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন, প্রোপাগান্ডা প্রচার করে কুৎসা রটাচ্ছে, তার শক্ত জবাব দিতে হবে।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়া’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠন। সভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলুসহ অনেকে বক্তব্য দেন।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় গুরুত্বারোপ করে মঈন খান বলেন, ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকতে পারে না। আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। আপনারা দেখছেন, ১৬ বছর সংবাদপত্রের কী অবস্থা করেছিল আওয়ামী লীগ।’
এ সময় দেশের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বার্থে আজকে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাংলাদেশের কল্যাণে আমাদের এক হয়ে কাজ করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে দিয়ে মঈন খান বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন সৈনিক হয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আর আওয়ামী লীগ শব্দ উর্দু, এর অর্থ হলো জনগণের দল। জনগণের দল হয়েও আওয়ামী লীগ কী করেছে? তারা গণতন্ত্র থেকে স্বৈরতন্ত্রে গিয়েছে। এটাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির প্রভেদ।’
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে আরেক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনাদের ওপর আস্থা, আপনাদের ওপর বিশ্বাস—সবকিছুই মানুষ আজ হারিয়ে ফেলেছে। এসব হারিয়ে যাওয়ার পর কী হবে? কেউ লন্ডন চলে যাবে, কেউ আমেরিকা চলে যাবে। কেউ পরিবেশের নামে বিদেশ চলে যাবে। যারা কান-কথা দিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে, তারা তখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না। আপনার সুনাম এবং আপনার অর্জনকে এরা ক্ষুণ্ন করে চলে যাবে।’
জয়নুল আবদীন ফারুক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হাসিনার বিচারের প্রতি আমার আস্থা ছিল, কিন্তু এখন নেই। দেখলাম হামিদ নাটক, নাটক দেখলাম আইভীর, আরেক নাটক দেখলাম ফারিয়ার। হচ্ছেটা কী দেশে? বাংলাদেশের জনগণের মূল দাবিগুলো অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা, কী এসব?’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে দমানো যাবে না। বিএনপি স্বৈরতন্ত্র করেছে, এই উদাহরণ কেউ দেখাতে পারবে না। যারা বিএনপির নামে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন, প্রোপাগান্ডা প্রচার করে কুৎসা রটাচ্ছে, তার শক্ত জবাব দিতে হবে।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়া’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠন। সভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলুসহ অনেকে বক্তব্য দেন।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় গুরুত্বারোপ করে মঈন খান বলেন, ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকতে পারে না। আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। আপনারা দেখছেন, ১৬ বছর সংবাদপত্রের কী অবস্থা করেছিল আওয়ামী লীগ।’
এ সময় দেশের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বার্থে আজকে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাংলাদেশের কল্যাণে আমাদের এক হয়ে কাজ করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে দিয়ে মঈন খান বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন সৈনিক হয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আর আওয়ামী লীগ শব্দ উর্দু, এর অর্থ হলো জনগণের দল। জনগণের দল হয়েও আওয়ামী লীগ কী করেছে? তারা গণতন্ত্র থেকে স্বৈরতন্ত্রে গিয়েছে। এটাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির প্রভেদ।’
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে আরেক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনাদের ওপর আস্থা, আপনাদের ওপর বিশ্বাস—সবকিছুই মানুষ আজ হারিয়ে ফেলেছে। এসব হারিয়ে যাওয়ার পর কী হবে? কেউ লন্ডন চলে যাবে, কেউ আমেরিকা চলে যাবে। কেউ পরিবেশের নামে বিদেশ চলে যাবে। যারা কান-কথা দিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে, তারা তখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না। আপনার সুনাম এবং আপনার অর্জনকে এরা ক্ষুণ্ন করে চলে যাবে।’
জয়নুল আবদীন ফারুক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হাসিনার বিচারের প্রতি আমার আস্থা ছিল, কিন্তু এখন নেই। দেখলাম হামিদ নাটক, নাটক দেখলাম আইভীর, আরেক নাটক দেখলাম ফারিয়ার। হচ্ছেটা কী দেশে? বাংলাদেশের জনগণের মূল দাবিগুলো অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা, কী এসব?’

বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে দমানো যাবে না। বিএনপি স্বৈরতন্ত্র করেছে, এই উদাহরণ কেউ দেখাতে পারবে না। যারা বিএনপির নামে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন, প্রোপাগান্ডা প্রচার করে কুৎসা রটাচ্ছে, তার শক্ত জবাব দিতে হবে।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়া’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি নামের একটি সংগঠন। সভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলুসহ অনেকে বক্তব্য দেন।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় গুরুত্বারোপ করে মঈন খান বলেন, ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকতে পারে না। আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। আপনারা দেখছেন, ১৬ বছর সংবাদপত্রের কী অবস্থা করেছিল আওয়ামী লীগ।’
এ সময় দেশের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বার্থে আজকে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বাংলাদেশের কল্যাণে আমাদের এক হয়ে কাজ করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য দেখিয়ে দিয়ে মঈন খান বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একজন সৈনিক হয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছেন। আর আওয়ামী লীগ শব্দ উর্দু, এর অর্থ হলো জনগণের দল। জনগণের দল হয়েও আওয়ামী লীগ কী করেছে? তারা গণতন্ত্র থেকে স্বৈরতন্ত্রে গিয়েছে। এটাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির প্রভেদ।’
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে আরেক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনাদের ওপর আস্থা, আপনাদের ওপর বিশ্বাস—সবকিছুই মানুষ আজ হারিয়ে ফেলেছে। এসব হারিয়ে যাওয়ার পর কী হবে? কেউ লন্ডন চলে যাবে, কেউ আমেরিকা চলে যাবে। কেউ পরিবেশের নামে বিদেশ চলে যাবে। যারা কান-কথা দিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে, তারা তখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না। আপনার সুনাম এবং আপনার অর্জনকে এরা ক্ষুণ্ন করে চলে যাবে।’
জয়নুল আবদীন ফারুক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘হাসিনার বিচারের প্রতি আমার আস্থা ছিল, কিন্তু এখন নেই। দেখলাম হামিদ নাটক, নাটক দেখলাম আইভীর, আরেক নাটক দেখলাম ফারিয়ার। হচ্ছেটা কী দেশে? বাংলাদেশের জনগণের মূল দাবিগুলো অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা, কী এসব?’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অবশেষে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে এসে তারেককে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল থেকে এখানে...
১৮ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে...
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অবশেষে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে এসে তারেককে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল থেকে এখানে অনশনে বসেন তারেক রহমান।
এ সময় তারেককে আগামীকাল সোমবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করার পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশি বিএনপির এই নেতা এ সময়ের মধ্যে তারেক রহমানের যেসব অফিস আছে, সেসব সংস্কার করতেও বলেন তিনি। এরপর তারেককে অ্যাম্বুলেন্সে করে নির্বাচন ভবনের সামনে থেকে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের দিকে নিয়ে যান তাঁর সমর্থকেরা।
সালাহউদ্দিন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উদ্দেশে বলেন, ‘নতুন দলের নিবন্ধনের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের কিছুটা সহনশীল হওয়া উচিত।’
এর আগে, আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে ইসি সচিব আখতার আহমেদ তারেককে অনশন ভেঙে নিবন্ধন আবেদন পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ইসি সচিব বরাবর আপিল করতে হবে। ঘাটতি যেগুলো আছে সেগুলো পূরণ করে দিতে পারেন।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ৪ নভেম্বর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি ও বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী) এই তিন দলকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে ইসি। ১২ নভেম্বর পর্যন্ত এসব দলের বিরুদ্ধে দাবি-আপত্তি জানানো যাবে। এরপর সেগুলো নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন। নিবন্ধনের তালিকায় নিজের দলের নাম না দেখে বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেন তারেক।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অবশেষে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে এসে তারেককে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল থেকে এখানে অনশনে বসেন তারেক রহমান।
এ সময় তারেককে আগামীকাল সোমবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করার পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশি বিএনপির এই নেতা এ সময়ের মধ্যে তারেক রহমানের যেসব অফিস আছে, সেসব সংস্কার করতেও বলেন তিনি। এরপর তারেককে অ্যাম্বুলেন্সে করে নির্বাচন ভবনের সামনে থেকে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের দিকে নিয়ে যান তাঁর সমর্থকেরা।
সালাহউদ্দিন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উদ্দেশে বলেন, ‘নতুন দলের নিবন্ধনের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের কিছুটা সহনশীল হওয়া উচিত।’
এর আগে, আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে ইসি সচিব আখতার আহমেদ তারেককে অনশন ভেঙে নিবন্ধন আবেদন পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ইসি সচিব বরাবর আপিল করতে হবে। ঘাটতি যেগুলো আছে সেগুলো পূরণ করে দিতে পারেন।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ৪ নভেম্বর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি ও বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী) এই তিন দলকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে ইসি। ১২ নভেম্বর পর্যন্ত এসব দলের বিরুদ্ধে দাবি-আপত্তি জানানো যাবে। এরপর সেগুলো নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন। নিবন্ধনের তালিকায় নিজের দলের নাম না দেখে বিকেল থেকে আমরণ অনশনে বসেন তারেক।

বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের...
২১ মে ২০২৫
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে...
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জানান, বিএনপি এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করবে। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে তাঁদের।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে বড় হয়ে এখন আমাদেরই রক্তচক্ষু দেখাচ্ছে।’
ছায়া শক্তির বিষয়ে ইকবাল মাহমুদ টুকু বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের হাতে যে রক্ত লেগেছিল, সে রক্তের দাগ কিন্তু এখনো শুকায়নি। মুক্তিযুদ্ধের সময় যে মা-বোনদের ইজ্জতহানি হয়েছিল, সেটাও কিন্তু এখনো মুছে যায়নি। সুতরাং, আপনারা যাঁরা জাতীয়তাবাদী, আগামী নির্বাচন সম্বন্ধে হুঁশিয়ার থাকবেন।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে টুকু বলেন, ‘আমরা কিন্তু এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করব। সেই প্রস্তুতিটা নেবেন। তাহলেই এই যে ৭ নভেম্বরের জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস এবং জিয়াউর রহমান সাহেবের রেখে যাওয়া যে আদর্শ, সেইটা বেঁচে থাকবে।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন আমরা বিএনপি পরিবারের সভাপতি আতিকুর রহমান রুমন, উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মন্নুর আহমেদ প্রমুখ।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জানান, বিএনপি এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করবে। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে তাঁদের।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে বড় হয়ে এখন আমাদেরই রক্তচক্ষু দেখাচ্ছে।’
ছায়া শক্তির বিষয়ে ইকবাল মাহমুদ টুকু বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের হাতে যে রক্ত লেগেছিল, সে রক্তের দাগ কিন্তু এখনো শুকায়নি। মুক্তিযুদ্ধের সময় যে মা-বোনদের ইজ্জতহানি হয়েছিল, সেটাও কিন্তু এখনো মুছে যায়নি। সুতরাং, আপনারা যাঁরা জাতীয়তাবাদী, আগামী নির্বাচন সম্বন্ধে হুঁশিয়ার থাকবেন।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে টুকু বলেন, ‘আমরা কিন্তু এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করব। সেই প্রস্তুতিটা নেবেন। তাহলেই এই যে ৭ নভেম্বরের জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস এবং জিয়াউর রহমান সাহেবের রেখে যাওয়া যে আদর্শ, সেইটা বেঁচে থাকবে।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন আমরা বিএনপি পরিবারের সভাপতি আতিকুর রহমান রুমন, উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মন্নুর আহমেদ প্রমুখ।

বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের...
২১ মে ২০২৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অবশেষে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে এসে তারেককে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল থেকে এখানে...
১৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর গ্রিন রোডে ঢাকা-১০ আসনভুক্ত ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ভোটার হওয়ার আবেদন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের এই উপদেষ্টা। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
আসিফ জানান, তিনি ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হওয়ার আবেদন করেছেন। তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন। ঢাকা থেকে যে নির্বাচন করবেন, সেটাও মোটামুটি নিশ্চিত। তবে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত সরকারের উচ্চপর্যায়ের ওপর নির্ভর করছে।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘যেহেতু ঢাকা থেকে নির্বাচন করব—এটা মোটামুটি নিশ্চিত, সেই জায়গা থেকে নিজের ভোটটাও ঢাকায় নিয়ে আসা। কারণ, ভোটটা যাতে অপচয় না হয়। আমার সরকার থেকে পদত্যাগ করার পর ঢাকায় থাকার প্ল্যান আছে। ধানমন্ডি এলাকায় থাকব। তো সেই জায়গা থেকে যেখানে থাকব, সেখানেই ভোটার হওয়া। আপনারা তো জানেন যে, নির্বাচন করার জন্য আপনি কোথায় ভোটার হইলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ না, আপনি দেশের নাগরিক বা ভোটার হলেই যথেষ্ট।’
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমি যদিও ভোটার হয়েছি আগে, কিন্তু কোনো নির্বাচনে ভোট দিতে পারি নাই। দুইটা নির্বাচন আমি ভোটার হওয়ার পরে হয়েছে, ২০১৮ সালে ও ২০২৪ সালে এবং আপনারা জানেন যে, এই সময়ে কেউই ভোট দিতে পারেনি। এই নির্বাচনে যাতে ভোট দিতে পারি, সেটা নিশ্চিত করলাম। নির্বাচন কোথায় (কোন আসন) থেকে করব, এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। এখন পর্যন্ত পরিকল্পনা স্বতন্ত্র নির্বাচন করারই। তারপরে দেখা যাক।’
উপদেষ্টা পরিষদ থেকে কবে পদত্যাগ করবেন—জানতে চাইলে তরুণ এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা নিশ্চিতভাবেই এখন বলছি যে, আমি নির্বাচন করব। কবে নাগাদ পদত্যাগ করব? এটা আপনারা জানেন যে, সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ওপর অনেক কিছু ডিপেন্ড করছে। আলোচনা করে সেই বিষয়ে দ্রুতই আপনাদের জানাব।’
প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে কোনো দলের সঙ্গে আলাপ–আলোচনার বিষয়ে আসিফ বলেন, ‘আমার কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা হয় নাই। কেউ কোনো আসন, কোনো রাজনৈতিক দল ফাঁকা রাখল কি রাখল না, সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমি আমার সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগতভাবে এককভাবেই নিব।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করার জন্য সময় দিয়েছে এবং সরকার রাজনৈতিক দলগুলো থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে বলা যাবে, এখন কিছু বলা যাচ্ছে না।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর গ্রিন রোডে ঢাকা-১০ আসনভুক্ত ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ভোটার হওয়ার আবেদন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের এই উপদেষ্টা। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
আসিফ জানান, তিনি ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হওয়ার আবেদন করেছেন। তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন। ঢাকা থেকে যে নির্বাচন করবেন, সেটাও মোটামুটি নিশ্চিত। তবে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত সরকারের উচ্চপর্যায়ের ওপর নির্ভর করছে।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘যেহেতু ঢাকা থেকে নির্বাচন করব—এটা মোটামুটি নিশ্চিত, সেই জায়গা থেকে নিজের ভোটটাও ঢাকায় নিয়ে আসা। কারণ, ভোটটা যাতে অপচয় না হয়। আমার সরকার থেকে পদত্যাগ করার পর ঢাকায় থাকার প্ল্যান আছে। ধানমন্ডি এলাকায় থাকব। তো সেই জায়গা থেকে যেখানে থাকব, সেখানেই ভোটার হওয়া। আপনারা তো জানেন যে, নির্বাচন করার জন্য আপনি কোথায় ভোটার হইলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ না, আপনি দেশের নাগরিক বা ভোটার হলেই যথেষ্ট।’
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমি যদিও ভোটার হয়েছি আগে, কিন্তু কোনো নির্বাচনে ভোট দিতে পারি নাই। দুইটা নির্বাচন আমি ভোটার হওয়ার পরে হয়েছে, ২০১৮ সালে ও ২০২৪ সালে এবং আপনারা জানেন যে, এই সময়ে কেউই ভোট দিতে পারেনি। এই নির্বাচনে যাতে ভোট দিতে পারি, সেটা নিশ্চিত করলাম। নির্বাচন কোথায় (কোন আসন) থেকে করব, এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। এখন পর্যন্ত পরিকল্পনা স্বতন্ত্র নির্বাচন করারই। তারপরে দেখা যাক।’
উপদেষ্টা পরিষদ থেকে কবে পদত্যাগ করবেন—জানতে চাইলে তরুণ এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা নিশ্চিতভাবেই এখন বলছি যে, আমি নির্বাচন করব। কবে নাগাদ পদত্যাগ করব? এটা আপনারা জানেন যে, সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ওপর অনেক কিছু ডিপেন্ড করছে। আলোচনা করে সেই বিষয়ে দ্রুতই আপনাদের জানাব।’
প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে কোনো দলের সঙ্গে আলাপ–আলোচনার বিষয়ে আসিফ বলেন, ‘আমার কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা হয় নাই। কেউ কোনো আসন, কোনো রাজনৈতিক দল ফাঁকা রাখল কি রাখল না, সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমি আমার সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগতভাবে এককভাবেই নিব।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করার জন্য সময় দিয়েছে এবং সরকার রাজনৈতিক দলগুলো থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে বলা যাবে, এখন কিছু বলা যাচ্ছে না।’

বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের...
২১ মে ২০২৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অবশেষে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে এসে তারেককে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল থেকে এখানে...
১৮ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে...
২ ঘণ্টা আগে
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিবন্ধনের দাবিতে ১২০ ঘণ্টা ধরে অনশন করা আমজনতার দলের সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান ‘জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন’ বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ রোববার বিকেলে আমজনতার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফ বিল্লাহ এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। দলটির নিবন্ধনসংক্রান্ত প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করে অনশনরত তারেক রহমানের জীবন রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা নিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
নিবন্ধন না পাওয়ায় গত মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকে অনশনে আছেন তারেক রহমান। এর মধ্যে বিএনপি, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন দল, সংগঠন ও শ্রেণি-পেশার মানুষ তাঁর প্রতি সংহতি জানিয়েছে।
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
তারেক রহমান দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ইতিহাসে এক ‘সংগ্রামী ও সাহসী তরুণ নেতার প্রতীক’ উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান, ১৮-এর কোটা আন্দোলনসহ রাষ্ট্রের নানা সংকটময় মুহূর্তে তিনি সব সময় সংগ্রামের অগ্রভাগে থেকে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই নেতার সঙ্গে যদি অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা ঘটে, তাহলে এর সম্পূর্ণ দায়ভার নির্বাচন কমিশনকে বহন করতে হবে।
এরই মধ্যে অনশনের ১২০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের টনক এখন পর্যন্ত নড়েনি। গণদাবি ও নিবন্ধনের ন্যায্য প্রশ্নে নীরব এই কমিশনের উদাসীনতা জনমনে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।

নিবন্ধনের দাবিতে ১২০ ঘণ্টা ধরে অনশন করা আমজনতার দলের সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান ‘জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন’ বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ রোববার বিকেলে আমজনতার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফ বিল্লাহ এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। দলটির নিবন্ধনসংক্রান্ত প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করে অনশনরত তারেক রহমানের জীবন রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা নিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
নিবন্ধন না পাওয়ায় গত মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকে অনশনে আছেন তারেক রহমান। এর মধ্যে বিএনপি, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন দল, সংগঠন ও শ্রেণি-পেশার মানুষ তাঁর প্রতি সংহতি জানিয়েছে।
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
তারেক রহমান দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ইতিহাসে এক ‘সংগ্রামী ও সাহসী তরুণ নেতার প্রতীক’ উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান, ১৮-এর কোটা আন্দোলনসহ রাষ্ট্রের নানা সংকটময় মুহূর্তে তিনি সব সময় সংগ্রামের অগ্রভাগে থেকে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই নেতার সঙ্গে যদি অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা ঘটে, তাহলে এর সম্পূর্ণ দায়ভার নির্বাচন কমিশনকে বহন করতে হবে।
এরই মধ্যে অনশনের ১২০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের টনক এখন পর্যন্ত নড়েনি। গণদাবি ও নিবন্ধনের ন্যায্য প্রশ্নে নীরব এই কমিশনের উদাসীনতা জনমনে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।

বিএনপিকে নিয়ে অপতথ্য ও কুৎসা রটানোর অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। এ ব্যাপারে শক্ত জবাব দিতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘যারা বলে, বিএনপি এলে নাকি আবার স্বৈরতন্ত্র হবে, তাদের উদ্দেশে বলি, এসব গল্পকাহিনি, গালগল্প দিয়ে বাংলাদেশের...
২১ মে ২০২৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অবশেষে অনশন ভেঙেছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে এসে তারেককে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল থেকে এখানে...
১৮ মিনিট আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে...
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে