নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পছন্দের জায়গাতেই সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। তবে এর জন্য উভয় দলকে ২০টি শর্ত দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ শুক্রবার রাতে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) ড. খ. মহিদ উদ্দিন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) বিএনপি নয়াপল্টন ও আওয়ামী লীগ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে সমাবেশ করবে। এর আগে ডিএমপি দুই দলকে সমাবেশের স্থান পরিবর্তনের অনুরোধ করলেও কেউ তাতে রাজি হয়নি। সমাবেশের প্রস্তুতি ও মঞ্চ প্রস্তুত সম্পন্ন হওয়ায় স্থান পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে জানায় দুই দল।
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আগামীকাল মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে আজ বিকেল থেকেই নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে জড়ো হতে শুরু করেন। তাঁরা কার্যালয়ের সামনে নানা স্লোগান দেন। এ সময় দায়িত্বরত বিপুলসংখ্যক পুলিশকে অবস্থান নিতে দেখা যায়। তবে তারা কাউকে বাধা দেয়নি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের একটি সূত্র বলছে, বিএনপির এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে ২৫ হাজারের বেশি ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে। মহানগর পুলিশ সদস্যদের ছুটি বাতিল করে দিয়ে মাঠে থাকতে বলা হয়েছে। তবে সদস্যদের কাউকেই অতি উৎসাহী হয়ে কর্মসূচিতে বাধা দিতে নিষেধ করা হয়েছে।
বিকেলে নয়াপল্টন এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। সমাবেশে নাশকতার কোনো আশঙ্কা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঝুঁকির কথা বিবেচনা করেই থানা-পুলিশ, ডিবি পুলিশ ও অন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল ও চেকপোস্ট জোরদার করা হয়। লাখ লাখ মানুষ ঢাকায় ঢুকবে, এর মধ্যে তৃতীয় কোনো লোক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এ জন্য আমাদের টহল টিম জোরদার আছে। বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি করা হচ্ছে।’
বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে ৬০টির বেশি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা বসাচ্ছে ডিএমপি। পুলিশ বলছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার পাশাপাশি সমাবেশে আসা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এগুলো বসানো হচ্ছে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্যামেরাগুলো থেকে পাওয়া ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হবে।
ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘সমাবেশের দিন সর্বোচ্চ ফোর্স মাঠে থাকবে। কোনো ধরনের দাঙ্গা-হাঙ্গামা হলে পুলিশ তা দমন করবে। কোনো দল ঝুঁকি নিলে পুলিশও ঝুঁকি নেবে। সমাবেশস্থলে সিসি ক্যামেরা, ড্রোন থাকবে। গোয়েন্দারা সরাসরি ক্যামেরা নিয়ে মাঠে থাকবেন।’
পছন্দের জায়গাতেই সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। তবে এর জন্য উভয় দলকে ২০টি শর্ত দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ শুক্রবার রাতে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) ড. খ. মহিদ উদ্দিন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আগামীকাল শনিবার (২৮ অক্টোবর) বিএনপি নয়াপল্টন ও আওয়ামী লীগ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে সমাবেশ করবে। এর আগে ডিএমপি দুই দলকে সমাবেশের স্থান পরিবর্তনের অনুরোধ করলেও কেউ তাতে রাজি হয়নি। সমাবেশের প্রস্তুতি ও মঞ্চ প্রস্তুত সম্পন্ন হওয়ায় স্থান পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে জানায় দুই দল।
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আগামীকাল মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে আজ বিকেল থেকেই নেতা-কর্মীরা নয়াপল্টনে জড়ো হতে শুরু করেন। তাঁরা কার্যালয়ের সামনে নানা স্লোগান দেন। এ সময় দায়িত্বরত বিপুলসংখ্যক পুলিশকে অবস্থান নিতে দেখা যায়। তবে তারা কাউকে বাধা দেয়নি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের একটি সূত্র বলছে, বিএনপির এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে ২৫ হাজারের বেশি ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে। মহানগর পুলিশ সদস্যদের ছুটি বাতিল করে দিয়ে মাঠে থাকতে বলা হয়েছে। তবে সদস্যদের কাউকেই অতি উৎসাহী হয়ে কর্মসূচিতে বাধা দিতে নিষেধ করা হয়েছে।
বিকেলে নয়াপল্টন এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। সমাবেশে নাশকতার কোনো আশঙ্কা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঝুঁকির কথা বিবেচনা করেই থানা-পুলিশ, ডিবি পুলিশ ও অন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল ও চেকপোস্ট জোরদার করা হয়। লাখ লাখ মানুষ ঢাকায় ঢুকবে, এর মধ্যে তৃতীয় কোনো লোক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এ জন্য আমাদের টহল টিম জোরদার আছে। বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি করা হচ্ছে।’
বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে ৬০টির বেশি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা বসাচ্ছে ডিএমপি। পুলিশ বলছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার পাশাপাশি সমাবেশে আসা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এগুলো বসানো হচ্ছে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্যামেরাগুলো থেকে পাওয়া ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হবে।
ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘সমাবেশের দিন সর্বোচ্চ ফোর্স মাঠে থাকবে। কোনো ধরনের দাঙ্গা-হাঙ্গামা হলে পুলিশ তা দমন করবে। কোনো দল ঝুঁকি নিলে পুলিশও ঝুঁকি নেবে। সমাবেশস্থলে সিসি ক্যামেরা, ড্রোন থাকবে। গোয়েন্দারা সরাসরি ক্যামেরা নিয়ে মাঠে থাকবেন।’
গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকারকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
৫ ঘণ্টা আগেদলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকারকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়।
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস...
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ শাখার ১১ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। ১৫ আগস্ট এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মো. শরিফুল ইসলাম শিবলীকে আহ্বায়ক এবং মো. বাদশা বুলবুলকে সদস্যসচিব করে কমিটি অনুমোদন দেন জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়ক
২১ ঘণ্টা আগে