নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডের কড়া সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সরকারের মাথা থেকে পচন ধরেছে, নিচ পর্যন্ত পচন ধরেছে। এভাবে চলতে থাকলে আওয়ামী লীগ যা ক্ষতি করেছে, তার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতি করবে।’
আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশে মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সরকারের সমালোচনা করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ওদের কাজকর্ম, কথাবার্তায় দেশপ্রেমিক মানুষের মনে ভীতির সঞ্চার হয়। আমরা যখন নির্বাচনের কথা বলি, তখন তারা সংস্কারের কথা বলে। আমরা কাজের কথা বলি, তখন তারা অপকর্মের কথা বলে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সরকারকে বলেন, ‘আপনারা কোনো কাজ শেষ করতে পারবেন না। সরকারের অভ্যন্তরে মাথা থেকে পচন ধরেছে, নিচ পর্যন্ত পচে গেছে। এই সরকার যদি এভাবে চালায়, তাহলে আওয়ামী লীগ যা ক্ষতি করেছে, তার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতি করবে। সুতরাং নির্বাচন অবশ্যই দরকার।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিভিন্নভাবে বিভিন্নজন চাঁদাবাজি করছে। আর বিএনপির ওপর দায় চাপাচ্ছে। আপনারা সতর্ক থাকুন। আমরা আগেই বলেছি, যারা চাঁদাবাজি করে, তাদের কেন পুলিশ ধরে না?’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘তরুণদের এই আন্দোলন আমাদের দারুণভাবে আন্দোলিত করেছে। এই বয়সে আমরা এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে খালেদা জিয়াকে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী করেছিলাম। আপনারাও তারেক রহমানের নেতৃত্বে আবারও দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারবেন।’
অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে আব্বাস বলেন, ‘গণমানুষের আকাঙ্ক্ষিত, আস্থার একটি প্রতীক ছিল সরকার। কিন্তু ৯ মাসের কার্যক্রমে আমরা কিছু পাই নাই। শুধু পেয়েছি অবজ্ঞা। এ দেশের মানুষকে সরকার অবজ্ঞা করছে। এই সরকারের মধ্যে যারা আছে, আমি বলি, এই সরকার ঔপনিবেশিক সরকার। এই সরকারের মধ্যে যারা আছে, অর্থাৎ ৯০ ভাগই এ দেশের নাগরিক নয়।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আন্দোলন করল ছাত্র-জনতা, আর ওনারা ঘাড়ে চেপে বসেছেন। আমাদের ঘাড়ে চেপে বসেছে। ওনারা বললেন, সংস্কার করে নির্বাচন দেবেন। এই ৯ মাসে যা পারেননি, ৯ বছরেও পারবেন না, ৯০ বছরেও পারবেন না!’
সরকারের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই দেশের জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে একটা ব্যবস্থা করেন। কী ব্যবস্থা করবেন, সেটা আপনারা ভালো জানেন।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘আমি একটা মিটিংয়ে প্রশ্ন করেছিলাম, সেন্ট মার্টিন, সাজেকে কী হচ্ছে? এটা একটু সরকার আমাদের কাছে স্পষ্ট করুক। আজও সরকার স্পষ্ট করেনি। আজকে করিডর নিয়ে কথা হচ্ছে। করিডরে লাভ কী, লস কী, সেটা দেখার দরকার নেই। আমরা যেমন ছিলাম, তেমন থাকতে চাই না। এর চেয়ে বেশি কিছু আমাদের দাবি নেই। করিডরের কোনো প্রশ্নই আসে না।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে দিচ্ছেন। বলছেন, ভালো মানুষের হাতে দিতে হবে। আমরা বুঝি, আপনারা কী করছেন। মানুষকে বোকা ভাববেন না। স্টারলিংক ছাড়া চলেছি, ওয়াই-ফাই ছাড়াও চলেছি। দেশ ভালোই ছিল। স্টারলিংক আনছেন কার জন্য? আনছেন আরাকান আর্মির জন্য। করিডর কার জন্য, এখান দিয়ে আরাকান আর্মির মালমসলার জন্য। সেন্ট মার্টিন কার জন্য, বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। কিন্তু একজন তরুণ বেঁচে থাকলেও দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা বিঘ্নিত হতে দেব না। কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের মানচিত্র পরিবর্তন হবে। আমি জানতে চাই, কী ধরনের পরিবর্তন হবে? ছোট হবে না বড় হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডের কড়া সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেছেন, ‘সরকারের মাথা থেকে পচন ধরেছে, নিচ পর্যন্ত পচন ধরেছে। এভাবে চলতে থাকলে আওয়ামী লীগ যা ক্ষতি করেছে, তার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতি করবে।’
আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশে মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সরকারের সমালোচনা করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ওদের কাজকর্ম, কথাবার্তায় দেশপ্রেমিক মানুষের মনে ভীতির সঞ্চার হয়। আমরা যখন নির্বাচনের কথা বলি, তখন তারা সংস্কারের কথা বলে। আমরা কাজের কথা বলি, তখন তারা অপকর্মের কথা বলে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সরকারকে বলেন, ‘আপনারা কোনো কাজ শেষ করতে পারবেন না। সরকারের অভ্যন্তরে মাথা থেকে পচন ধরেছে, নিচ পর্যন্ত পচে গেছে। এই সরকার যদি এভাবে চালায়, তাহলে আওয়ামী লীগ যা ক্ষতি করেছে, তার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতি করবে। সুতরাং নির্বাচন অবশ্যই দরকার।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিভিন্নভাবে বিভিন্নজন চাঁদাবাজি করছে। আর বিএনপির ওপর দায় চাপাচ্ছে। আপনারা সতর্ক থাকুন। আমরা আগেই বলেছি, যারা চাঁদাবাজি করে, তাদের কেন পুলিশ ধরে না?’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘তরুণদের এই আন্দোলন আমাদের দারুণভাবে আন্দোলিত করেছে। এই বয়সে আমরা এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে খালেদা জিয়াকে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী করেছিলাম। আপনারাও তারেক রহমানের নেতৃত্বে আবারও দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারবেন।’
অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে আব্বাস বলেন, ‘গণমানুষের আকাঙ্ক্ষিত, আস্থার একটি প্রতীক ছিল সরকার। কিন্তু ৯ মাসের কার্যক্রমে আমরা কিছু পাই নাই। শুধু পেয়েছি অবজ্ঞা। এ দেশের মানুষকে সরকার অবজ্ঞা করছে। এই সরকারের মধ্যে যারা আছে, আমি বলি, এই সরকার ঔপনিবেশিক সরকার। এই সরকারের মধ্যে যারা আছে, অর্থাৎ ৯০ ভাগই এ দেশের নাগরিক নয়।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আন্দোলন করল ছাত্র-জনতা, আর ওনারা ঘাড়ে চেপে বসেছেন। আমাদের ঘাড়ে চেপে বসেছে। ওনারা বললেন, সংস্কার করে নির্বাচন দেবেন। এই ৯ মাসে যা পারেননি, ৯ বছরেও পারবেন না, ৯০ বছরেও পারবেন না!’
সরকারের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই দেশের জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে একটা ব্যবস্থা করেন। কী ব্যবস্থা করবেন, সেটা আপনারা ভালো জানেন।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘আমি একটা মিটিংয়ে প্রশ্ন করেছিলাম, সেন্ট মার্টিন, সাজেকে কী হচ্ছে? এটা একটু সরকার আমাদের কাছে স্পষ্ট করুক। আজও সরকার স্পষ্ট করেনি। আজকে করিডর নিয়ে কথা হচ্ছে। করিডরে লাভ কী, লস কী, সেটা দেখার দরকার নেই। আমরা যেমন ছিলাম, তেমন থাকতে চাই না। এর চেয়ে বেশি কিছু আমাদের দাবি নেই। করিডরের কোনো প্রশ্নই আসে না।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে দিচ্ছেন। বলছেন, ভালো মানুষের হাতে দিতে হবে। আমরা বুঝি, আপনারা কী করছেন। মানুষকে বোকা ভাববেন না। স্টারলিংক ছাড়া চলেছি, ওয়াই-ফাই ছাড়াও চলেছি। দেশ ভালোই ছিল। স্টারলিংক আনছেন কার জন্য? আনছেন আরাকান আর্মির জন্য। করিডর কার জন্য, এখান দিয়ে আরাকান আর্মির মালমসলার জন্য। সেন্ট মার্টিন কার জন্য, বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। কিন্তু একজন তরুণ বেঁচে থাকলেও দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা বিঘ্নিত হতে দেব না। কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের মানচিত্র পরিবর্তন হবে। আমি জানতে চাই, কী ধরনের পরিবর্তন হবে? ছোট হবে না বড় হবে।’
মিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১৪ ঘণ্টা আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির সংস্কার প্রয়োজন, মানসিক সংস্কার প্রয়োজন। এটাই আমাদের সামাজিক আন্দোলন হওয়া উচিত। সমাজ, রাষ্ট্র—এমনকি দলকেও প্রতিদিনই সংস্কারের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা একটি জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র ব্যবস্থা গঠন করতে পারব।’
১৫ ঘণ্টা আগে