নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, '৯০ সালের পর প্রতিটি সরকারই জাতীয় পার্টির ওপরে আঘাত করেছে। কিন্তু মানুষের আস্থা ও ভালোবাসায় জাতীয় পার্টি এখনো টিকে আছে।'
আজ মঙ্গলবার দুপুরে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জি এম কাদের বলেন, ৯০ সালের পর থেকে দুটি দলের ব্যবহারে মানুষ বিরক্ত হয়ে পড়েছে। মানুষ এক বুক আশা নিয়ে জাতীয় পার্টির দিকে তাকিয়ে আছে। দেশের মানুষ আবারও এরশাদের জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায়।
আগামীতে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যৎ রয়েছে উল্লেখ করে দলকে শক্তিশালী করতে নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানান জাপা চেয়ারম্যান।
করোনা পরিস্থিতি ও টিকা প্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, সময়মতো মানুষকে করোনার টিকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় করোনা পরিস্থিতি এতটা খারাপ হয়েছে।
লকডাউনের সমালোচনা করে জি এম কাদের বলেন, কখনোই এ দেশে লকডাউন সফল হবে না। কারণ, দেশের বেশির ভাগ মানুষেরই ঘরে খাদ্য নেই, পকেটে পয়সা নেই। তাই খাদ্য সহায়তা না দিলে ক্ষুধার্ত মানুষ ঘরের বাইরে বের হবেই। শুরু থেকেই আমরা লকডাউনের আগে দরিদ্র মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে বলেছি। সদিচ্ছার অভাবে সরকার হতো দরিদ্র মানুষের জন্য খাদ্য সহায়তা দেয়নি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাপার মহাসচিব জিয়া উদ্দীন আহমেদ বাবলু। অন্যদের মধ্যে প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, উপদেষ্টা-মনিরুল ইসলাম মিলন, আমানত হোসেন আমানত, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, '৯০ সালের পর প্রতিটি সরকারই জাতীয় পার্টির ওপরে আঘাত করেছে। কিন্তু মানুষের আস্থা ও ভালোবাসায় জাতীয় পার্টি এখনো টিকে আছে।'
আজ মঙ্গলবার দুপুরে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জি এম কাদের বলেন, ৯০ সালের পর থেকে দুটি দলের ব্যবহারে মানুষ বিরক্ত হয়ে পড়েছে। মানুষ এক বুক আশা নিয়ে জাতীয় পার্টির দিকে তাকিয়ে আছে। দেশের মানুষ আবারও এরশাদের জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায়।
আগামীতে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যৎ রয়েছে উল্লেখ করে দলকে শক্তিশালী করতে নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানান জাপা চেয়ারম্যান।
করোনা পরিস্থিতি ও টিকা প্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, সময়মতো মানুষকে করোনার টিকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় করোনা পরিস্থিতি এতটা খারাপ হয়েছে।
লকডাউনের সমালোচনা করে জি এম কাদের বলেন, কখনোই এ দেশে লকডাউন সফল হবে না। কারণ, দেশের বেশির ভাগ মানুষেরই ঘরে খাদ্য নেই, পকেটে পয়সা নেই। তাই খাদ্য সহায়তা না দিলে ক্ষুধার্ত মানুষ ঘরের বাইরে বের হবেই। শুরু থেকেই আমরা লকডাউনের আগে দরিদ্র মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে বলেছি। সদিচ্ছার অভাবে সরকার হতো দরিদ্র মানুষের জন্য খাদ্য সহায়তা দেয়নি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাপার মহাসচিব জিয়া উদ্দীন আহমেদ বাবলু। অন্যদের মধ্যে প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, উপদেষ্টা-মনিরুল ইসলাম মিলন, আমানত হোসেন আমানত, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৯ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১ দিন আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১ দিন আগে