নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিথ্যা তথ্যের কারণে কিছু পশ্চিমা দেশ ও নেতা বিভ্রান্ত হচ্ছেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে তাঁরা বলছেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগের ঘোষণায় যারা অতি উৎসাহী হয়ে উঠেছে, তারা শিগগিরই মুখ থুবড়ে পড়বে।’
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে এসব কথা বলেন দলটির নেতারা। বিএনপি দেশজুড়ে নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র করছে দাবি করে তার প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও ঢাকা দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। আরও বক্তব্য দেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম প্রমুখ।
শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ উপলক্ষে আজ বেলা ২টার আগ থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা থেকে মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আসতে শুরু করেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ ক্ষমতাসীন দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। নেতা-কর্মীদের অবস্থানের কারণে ৩টার আগ থেকে জিরো পয়েন্ট থেকে গুলিস্তানমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শান্তি সমাবেশে আগত নেতা-কর্মীদের অবস্থান বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেট থেকে শুরু করে দক্ষিণে গুলিস্তান, মহানগর নাট্যমঞ্চ এলাকা এবং পশ্চিমে জিরো পয়েন্ট ফিরিয়ে সচিবালয়ের সামনের সড়ক ছাড়িয়ে যায়।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘আজকে একটাই কথা দেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে আমরা শান্তি এবং উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রগতির পথে নিয়ে যেতে চাই। এ জন্য বারবার দরকার শেখ হাসিনার সরকার। আগামী দিনে শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় এনে এই স্লোগানকে আমরা বাস্তবায়ন করব।’
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের সমর্থন দেয়নি, যারা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওই পাক বাহিনীকে যারা অস্ত্র দিয়েছিল, তাদের মোকাবিলা করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা পরাজিত হইনি। আজকেও বলতে চাই, মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু দেশ, কিছু নেতা যাঁরা বিভ্রান্ত হচ্ছেন, নানা রকম কৌশল করছেন, তাঁদেরকে আমরা বলতে চাই—একাত্তরে আমরা পরাজিত হইনি, ওই নৌবহরের হুমকিতে আমরা পালিয়ে যাইনি। আজকের এই সমাবেশ প্রমাণ করে, অতীতেও আমরা ব্যর্থ হইনি, ভবিষ্যতেও হব না।’
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচন জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে হবে। এই নির্বাচন বানচাল করার জন্য দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ষড়যন্ত্র আমাদের মোকাবিলা করতে হবে।’
বিএনপির আন্দোলনের হুমকির জবাবে মায়া বলেন, ‘কিসের ভয় দেখান। গত ১৫ বছর দেখেছি আপনাদের। আন্দোলন করবেন, শেখ হাসিনাকে হটাবেন। এক ইঞ্চিও নড়াতে পারেনি। আর আছে মাত্র তিন মাস। এই সময়ে আমরা রাজপথে পাহারা দেব। যদি কোনো সন্ত্রাস করেন, অগ্নিসংযোগ করেন, নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করেন, রাজপথে মোকাবিলা করব।’
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘ষড়যন্ত্র চলছে। একাত্তর ও পঁচাত্তরের ঘাতক ও তাদের বিদেশি মদদদাতারা একাত্ম হয়ে ষড়যন্ত্র করছে। নিষেধাজ্ঞার কথা বলে, ভিসা নীতির কথা বলে...তারা আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে ক্ষমতার পরিবর্তন করতে চায়। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চায়। কোনো ষড়যন্ত্র বাংলার মানুষ বরদাশত করবে না।’
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি মোকাবিলা করছি। এ কারণে আমাদের সদা-সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজও আওয়ামী লীগ কখনো ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতায় থাকেনি, ক্ষমতায় যায়নি। আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি। নির্বাচনই জনসমর্থনের ভিত্তি। জনমানুষের সমর্থন নিয়েই গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। যতই ষড়যন্ত্র করেন, আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে চতুর্মুখী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হব।’
আবদুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়ার আর কোনো রাস্তা নেই। আজ যে দলটি চোখ রাঙিয়ে আমাদের ভয় দেখাতে চায়, তারা কেন বোঝে না; যে দলকে হুমকি দেয়, সেই দলের নাম আওয়ামী লীগ, সেই দলের নেতা শেখ হাসিনা আর এই দলের জনক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’
আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘আজকে যারা মার্কিন ভিসা নীতি নিয়ে অতি উৎসাহী হয়েছে, তারা জানে না খুব শিগগিরই মুখ থুবড়ে পড়বে। তারা নতুন করে আবার হতাশায় নিমজ্জিত হবে।’
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘বাংলাদেশ শেখ হাসিনার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে। ঠিক সেই সময় নতুন করে যড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। শুক্রবার দেখলাম বিএনপি নেতৃত্ব ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে আমেরিকা ভিসা নীতির পরে। তোমাদেরকে এ দেশের লোকজন চেনে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে দেশকে ব্যর্থ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল।’
হানিফ আরও বলেন, ‘আজ বিএনপি যে বড় বড় কথা বলে, বিএনপিকে তৃতীয় গ্রেডের সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করেছিল আমেরিকার ফেডারেল কোর্ট। আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ করার জন্য আমেরিকা ভিসা নীতি করেছে। নির্বাচনকে বিএনপি-জামায়াত যদি বাধাগ্রস্ত করতে চায় রাজপথে তাদের মোকাবিলা করা হবে।’
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘বিএনপি, জামায়াতসহ যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, লাশের রাজনীতি কায়েম করে সাম্রাজ্যবাদীদের তল্পিবাহক হিসেবে বাংলাদেশকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যেতে চায়, ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে চায়, আমাদের জীবন থাকতে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে এটা করতে দেব না। নির্বাচনে যারা ষড়যন্ত্র করবে, তাদের প্রতিহত করা হবে।’

মিথ্যা তথ্যের কারণে কিছু পশ্চিমা দেশ ও নেতা বিভ্রান্ত হচ্ছেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে তাঁরা বলছেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগের ঘোষণায় যারা অতি উৎসাহী হয়ে উঠেছে, তারা শিগগিরই মুখ থুবড়ে পড়বে।’
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে এসব কথা বলেন দলটির নেতারা। বিএনপি দেশজুড়ে নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র করছে দাবি করে তার প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও ঢাকা দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। আরও বক্তব্য দেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম প্রমুখ।
শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ উপলক্ষে আজ বেলা ২টার আগ থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা থেকে মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আসতে শুরু করেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ ক্ষমতাসীন দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। নেতা-কর্মীদের অবস্থানের কারণে ৩টার আগ থেকে জিরো পয়েন্ট থেকে গুলিস্তানমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শান্তি সমাবেশে আগত নেতা-কর্মীদের অবস্থান বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেট থেকে শুরু করে দক্ষিণে গুলিস্তান, মহানগর নাট্যমঞ্চ এলাকা এবং পশ্চিমে জিরো পয়েন্ট ফিরিয়ে সচিবালয়ের সামনের সড়ক ছাড়িয়ে যায়।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘আজকে একটাই কথা দেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে আমরা শান্তি এবং উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রগতির পথে নিয়ে যেতে চাই। এ জন্য বারবার দরকার শেখ হাসিনার সরকার। আগামী দিনে শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় এনে এই স্লোগানকে আমরা বাস্তবায়ন করব।’
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের সমর্থন দেয়নি, যারা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওই পাক বাহিনীকে যারা অস্ত্র দিয়েছিল, তাদের মোকাবিলা করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা পরাজিত হইনি। আজকেও বলতে চাই, মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু দেশ, কিছু নেতা যাঁরা বিভ্রান্ত হচ্ছেন, নানা রকম কৌশল করছেন, তাঁদেরকে আমরা বলতে চাই—একাত্তরে আমরা পরাজিত হইনি, ওই নৌবহরের হুমকিতে আমরা পালিয়ে যাইনি। আজকের এই সমাবেশ প্রমাণ করে, অতীতেও আমরা ব্যর্থ হইনি, ভবিষ্যতেও হব না।’
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচন জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে হবে। এই নির্বাচন বানচাল করার জন্য দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ষড়যন্ত্র আমাদের মোকাবিলা করতে হবে।’
বিএনপির আন্দোলনের হুমকির জবাবে মায়া বলেন, ‘কিসের ভয় দেখান। গত ১৫ বছর দেখেছি আপনাদের। আন্দোলন করবেন, শেখ হাসিনাকে হটাবেন। এক ইঞ্চিও নড়াতে পারেনি। আর আছে মাত্র তিন মাস। এই সময়ে আমরা রাজপথে পাহারা দেব। যদি কোনো সন্ত্রাস করেন, অগ্নিসংযোগ করেন, নির্বাচন বানচাল করার চেষ্টা করেন, রাজপথে মোকাবিলা করব।’
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘ষড়যন্ত্র চলছে। একাত্তর ও পঁচাত্তরের ঘাতক ও তাদের বিদেশি মদদদাতারা একাত্ম হয়ে ষড়যন্ত্র করছে। নিষেধাজ্ঞার কথা বলে, ভিসা নীতির কথা বলে...তারা আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে ক্ষমতার পরিবর্তন করতে চায়। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চায়। কোনো ষড়যন্ত্র বাংলার মানুষ বরদাশত করবে না।’
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি মোকাবিলা করছি। এ কারণে আমাদের সদা-সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজও আওয়ামী লীগ কখনো ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতায় থাকেনি, ক্ষমতায় যায়নি। আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি। নির্বাচনই জনসমর্থনের ভিত্তি। জনমানুষের সমর্থন নিয়েই গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। যতই ষড়যন্ত্র করেন, আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে চতুর্মুখী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হব।’
আবদুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়ার আর কোনো রাস্তা নেই। আজ যে দলটি চোখ রাঙিয়ে আমাদের ভয় দেখাতে চায়, তারা কেন বোঝে না; যে দলকে হুমকি দেয়, সেই দলের নাম আওয়ামী লীগ, সেই দলের নেতা শেখ হাসিনা আর এই দলের জনক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’
আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘আজকে যারা মার্কিন ভিসা নীতি নিয়ে অতি উৎসাহী হয়েছে, তারা জানে না খুব শিগগিরই মুখ থুবড়ে পড়বে। তারা নতুন করে আবার হতাশায় নিমজ্জিত হবে।’
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘বাংলাদেশ শেখ হাসিনার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে। ঠিক সেই সময় নতুন করে যড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। শুক্রবার দেখলাম বিএনপি নেতৃত্ব ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে আমেরিকা ভিসা নীতির পরে। তোমাদেরকে এ দেশের লোকজন চেনে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে দেশকে ব্যর্থ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল।’
হানিফ আরও বলেন, ‘আজ বিএনপি যে বড় বড় কথা বলে, বিএনপিকে তৃতীয় গ্রেডের সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করেছিল আমেরিকার ফেডারেল কোর্ট। আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ করার জন্য আমেরিকা ভিসা নীতি করেছে। নির্বাচনকে বিএনপি-জামায়াত যদি বাধাগ্রস্ত করতে চায় রাজপথে তাদের মোকাবিলা করা হবে।’
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘বিএনপি, জামায়াতসহ যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে, লাশের রাজনীতি কায়েম করে সাম্রাজ্যবাদীদের তল্পিবাহক হিসেবে বাংলাদেশকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যেতে চায়, ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে চায়, আমাদের জীবন থাকতে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে এটা করতে দেব না। নির্বাচনে যারা ষড়যন্ত্র করবে, তাদের প্রতিহত করা হবে।’

যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
১৯ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, যে শক্তি ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। দেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এই আলোচনার আয়োজন করে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লড়াই করে, যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড এনেছি। এই ভূখণ্ড আজ স্বাধীনতার দিকে থাকবে, নাকি যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে দিতে চেয়েছিল, তাদের দিকে যাবে—আজকে এই প্রশ্নগুলো আসছে। এই জন্য যে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, এই শক্তি আজকে আবার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে সেই ধর্মের নামে। ১৯৭১ সালেও কিন্তু সে ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে আমার স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৪৭ সালে এই শক্তি পাকিস্তান আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। এই শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আজকে সেই শক্তি ভোল পাল্টে, চেহারা পাল্টে তারা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। আমরা কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের হত্যা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল—বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের জন্য মেধাশূন্য করে দেওয়া। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দুদিন পরই পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে কখনো সফলতা আসে না। সফলতা আসে সত্যের পথে থেকে, সংগ্রাম ও লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে।
দেশ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, কোনো চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্যের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, উদার বাংলাদেশ গড়ে তোলার সময় এসেছে। জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে। যে শক্তি দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়, তাকে প্রতিহত করতে হবে। জোর করে কোনো আদর্শ চাপিয়ে দেওয়া এ দেশের মানুষ কখনো মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, পরাজিত শক্তি পরাজয় মেনে নিতে না পেরে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। কোনো ষড়যন্ত্রই জনগণের ঐক্যকে পরাজিত করতে পারবে না।
আলোচনায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, যে শক্তি ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। দেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এই আলোচনার আয়োজন করে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লড়াই করে, যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড এনেছি। এই ভূখণ্ড আজ স্বাধীনতার দিকে থাকবে, নাকি যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে দিতে চেয়েছিল, তাদের দিকে যাবে—আজকে এই প্রশ্নগুলো আসছে। এই জন্য যে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, এই শক্তি আজকে আবার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে সেই ধর্মের নামে। ১৯৭১ সালেও কিন্তু সে ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে আমার স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৪৭ সালে এই শক্তি পাকিস্তান আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। এই শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আজকে সেই শক্তি ভোল পাল্টে, চেহারা পাল্টে তারা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। আমরা কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের হত্যা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল—বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের জন্য মেধাশূন্য করে দেওয়া। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দুদিন পরই পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে কখনো সফলতা আসে না। সফলতা আসে সত্যের পথে থেকে, সংগ্রাম ও লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে।
দেশ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, কোনো চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্যের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, উদার বাংলাদেশ গড়ে তোলার সময় এসেছে। জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে। যে শক্তি দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়, তাকে প্রতিহত করতে হবে। জোর করে কোনো আদর্শ চাপিয়ে দেওয়া এ দেশের মানুষ কখনো মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, পরাজিত শক্তি পরাজয় মেনে নিতে না পেরে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। কোনো ষড়যন্ত্রই জনগণের ঐক্যকে পরাজিত করতে পারবে না।
আলোচনায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের সমর্থন দেয়নি, যারা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওই পাক বাহিনীকে যারা অস্ত্র দিয়েছিল, তাদের মোকাবিলা করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা পরাজিত হইনি।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের সমর্থন দেয়নি, যারা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওই পাক বাহিনীকে যারা অস্ত্র দিয়েছিল, তাদের মোকাবিলা করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা পরাজিত হইনি।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
১৯ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনও তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনও আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এসময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্য সচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনও তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনও আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এসময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্য সচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের সমর্থন দেয়নি, যারা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওই পাক বাহিনীকে যারা অস্ত্র দিয়েছিল, তাদের মোকাবিলা করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা পরাজিত হইনি।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
১৯ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে চিকিৎসা নেবেন খন্দকার মোশাররফ।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন এই বিএনপি নেতা। তাঁর সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে দোয়া প্রার্থনা করা হয়েছে।

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে চিকিৎসা নেবেন খন্দকার মোশাররফ।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন এই বিএনপি নেতা। তাঁর সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে দোয়া প্রার্থনা করা হয়েছে।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে আমাদের সমর্থন দেয়নি, যারা সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল, ওই পাক বাহিনীকে যারা অস্ত্র দিয়েছিল, তাদের মোকাবিলা করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা পরাজিত হইনি।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
১৯ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
২ ঘণ্টা আগে