নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে নিহত দুই শতাধিক শিক্ষার্থী ও জনতার স্মরণে শোক মিছিল করেছে দেশের বাম রাজনৈতিক দলের সমন্বিত জোট। এ সময় ছাত্র-জনতার হত্যার দায় নিয়ে সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার পদত্যাগ দাবি করেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পল্টন এলাকায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) কার্যালয়ের সামনে শোক মিছিলে অংশ নিয়ে তাঁরা এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্সের সঞ্চালনায় শোক মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন সাম্যবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা বেলাল চৌধুরী, বাংলাদেশ জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান ও বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে শোক মিছিলে অংশ নিয়ে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, বর্তমান সরকারের কারণে আজকে বাংলাদেশে এই হত্যাযজ্ঞ সংঘটিত হয়েছে, যা অতীতে কোনো দিন হয়নি। সুতরাং এই হত্যাযজ্ঞের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদের পথ ধরে এই আন্দোলন চলবে।
এই সময় সরকারের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে প্রিন্স বলেন, ছাত্ররা একটি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু করেছিল, কিন্তু সরকার ছাত্রদের ওপর নির্বিচারে হত্যা সংঘটিত করে। তাই এই হত্যাকাণ্ড ও হত্যাযজ্ঞের রাজনৈতিক সমাধান করতে হবে। আর এই হত্যাকাণ্ডের দায় নিয়ে শেখ হাসিনার সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনের প্রতি নৈতিক সমর্থন জানান সিপিবির এই নেতা। পাশাপাশি আন্দোলনে অংশ নেওয়া ছাত্র-জনতার ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বর্বরোচিত হামলা নিন্দা ও এর দ্রুত বিচার দাবি করেন তিনি।
বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে এই দেশের মানুষের যে ক্ষোভ, সেই পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ এই কোটা সংস্কার আন্দোলন। আপনারা তাঁদের রাজাকার বলে আন্দোলনকে দমন করার চেষ্টা করেছেন। এই নতুন প্রজন্মই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূল ধারক ও বাহক।
ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম জোটের নেতা বেলাল চৌধুরী বলেন, ‘শত শত মানুষের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আমরা আপনাদের সামনে কথা বলছি। সাধারণ ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিজিবি, পুলিশ, ছাত্রলীগ লেলিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা ও শাসক দলের নেতারা দেশকে রক্তাক্ত করেছে। তিনটি প্রহসনের নির্বাচনের পর এবার তিনি দেশের ছাত্র-জনতার ওপর যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন।’
দেশের চলমান সংকট, ছাত্রদের হত্যা, নির্যাতন-নিষ্পেষণের দায় নিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন সাম্যবাদী দলের এই কেন্দ্রীয় নেতা। একই সঙ্গে অবৈধভাবে এপিসির মতো সমরাস্ত্র ব্যবহারের তীব্র নিন্দা জানান।
এই সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চা, বাম গণতান্ত্রিক জোট, বাংলাদেশ জাসদের বিভিন্ন স্তরের নেতারা শোক মিছিলে অংশ নেন। শোক মিছিলের আগে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। পরে সিপিবির প্রধান কার্যালয়ে সামনে থেকে মিছিল নিয়ে দৈনিক বাংলা ও পল্টন মোড় ঘুরে পরে সিপিবির কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে নিহত দুই শতাধিক শিক্ষার্থী ও জনতার স্মরণে শোক মিছিল করেছে দেশের বাম রাজনৈতিক দলের সমন্বিত জোট। এ সময় ছাত্র-জনতার হত্যার দায় নিয়ে সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার পদত্যাগ দাবি করেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পল্টন এলাকায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) কার্যালয়ের সামনে শোক মিছিলে অংশ নিয়ে তাঁরা এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্সের সঞ্চালনায় শোক মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন সাম্যবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা বেলাল চৌধুরী, বাংলাদেশ জাসদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান ও বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে শোক মিছিলে অংশ নিয়ে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, বর্তমান সরকারের কারণে আজকে বাংলাদেশে এই হত্যাযজ্ঞ সংঘটিত হয়েছে, যা অতীতে কোনো দিন হয়নি। সুতরাং এই হত্যাযজ্ঞের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদের পথ ধরে এই আন্দোলন চলবে।
এই সময় সরকারের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে প্রিন্স বলেন, ছাত্ররা একটি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু করেছিল, কিন্তু সরকার ছাত্রদের ওপর নির্বিচারে হত্যা সংঘটিত করে। তাই এই হত্যাকাণ্ড ও হত্যাযজ্ঞের রাজনৈতিক সমাধান করতে হবে। আর এই হত্যাকাণ্ডের দায় নিয়ে শেখ হাসিনার সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনের প্রতি নৈতিক সমর্থন জানান সিপিবির এই নেতা। পাশাপাশি আন্দোলনে অংশ নেওয়া ছাত্র-জনতার ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বর্বরোচিত হামলা নিন্দা ও এর দ্রুত বিচার দাবি করেন তিনি।
বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে এই দেশের মানুষের যে ক্ষোভ, সেই পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ এই কোটা সংস্কার আন্দোলন। আপনারা তাঁদের রাজাকার বলে আন্দোলনকে দমন করার চেষ্টা করেছেন। এই নতুন প্রজন্মই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূল ধারক ও বাহক।
ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম জোটের নেতা বেলাল চৌধুরী বলেন, ‘শত শত মানুষের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আমরা আপনাদের সামনে কথা বলছি। সাধারণ ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিজিবি, পুলিশ, ছাত্রলীগ লেলিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা ও শাসক দলের নেতারা দেশকে রক্তাক্ত করেছে। তিনটি প্রহসনের নির্বাচনের পর এবার তিনি দেশের ছাত্র-জনতার ওপর যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন।’
দেশের চলমান সংকট, ছাত্রদের হত্যা, নির্যাতন-নিষ্পেষণের দায় নিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন সাম্যবাদী দলের এই কেন্দ্রীয় নেতা। একই সঙ্গে অবৈধভাবে এপিসির মতো সমরাস্ত্র ব্যবহারের তীব্র নিন্দা জানান।
এই সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী বাম মোর্চা, বাম গণতান্ত্রিক জোট, বাংলাদেশ জাসদের বিভিন্ন স্তরের নেতারা শোক মিছিলে অংশ নেন। শোক মিছিলের আগে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। পরে সিপিবির প্রধান কার্যালয়ে সামনে থেকে মিছিল নিয়ে দৈনিক বাংলা ও পল্টন মোড় ঘুরে পরে সিপিবির কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে