নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামী সংখ্যালঘু-সংখ্যাগরিষ্ঠ তত্ত্বে বিশ্বাসী নয় বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী বিশ্বাস করে প্রতিটি মানুষ নাগরিক হিসেবে সমান। জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে সম্প্রীতির বাংলাদেশের দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
শুক্রবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কার্যালয়ে আয়োজিত ঢাকা-৮ আসনের আওতাধীন মন্দির ও পূজা কমিটির নেতাদের সঙ্গে মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
হেলাল উদ্দিন আরও বলেন, ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থায় ধর্মভিত্তিক বৈষম্যের কোনো সুযোগ নেই। রাষ্ট্রের কাছে কেউ সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে পারে না। রাষ্ট্রের কাছে নাগরিক হিসেবে সকলেই সমান। বাংলাদেশে স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও ভিন্নধর্মাবলম্বীদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কারণ, স্বাধীনতা-পরবর্তী রাষ্ট্র পরিচালিত হয়েছে মানুষের তৈরি আইনে। মানুষের তৈরি আইনে বৈষম্য সৃষ্টি করে। যার ফলে সমাজের প্রতিটি স্তরে স্তরে মানুষ বৈষম্যের শিকার। ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে আল্লাহর আইন কায়েম হবে। আল্লাহর আইন সব মানুষের জন্য সমান। মানুষের তৈরি আইনের পরিবর্তে আল্লাহর বিধান সমাজে প্রতিষ্ঠিত হলে প্রতিটি মানুষ তার ধর্মীয় ও মৌলিক স্বাধীনতা লাভ করবে। জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে মানুষের অধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করছে। জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে সবার আগে মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করা হবে।
হেলাল উদ্দিন বলেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের কোথাও জামায়াতে ইসলামীর কোনো স্তরের নেতা-কর্মী কিংবা এ দেশের আলেম-ওলামা ভিন্নধর্মাবলম্বীদের সম্পদ লুট করেছে—এমন কোনো অভিযোগ কেউ করতে পারেনি। বরং যারা নিজেদের হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষের লোক দাবি করেছে, তারাই হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পদ লুটে করেছে, দখল দিয়েছে, মন্দির ভেঙেছে। অতীতে তারা হিন্দুদের সম্পদ লুটে করে, দখল দিয়ে, মন্দির ভেঙে আলেম-ওলামাদের ওপর দায় চাপিয়ে দেওয়ার মতো ঘৃণ্য রাজনীতি করেছে। কিন্তু ৫ আগস্ট-পরবর্তী যখন জামায়াতে ইসলামীসহ দেশের আলেমসমাজ ভিন্নধর্মাবলম্বীদের কাছে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে, তখন ভিন্নধর্মাবলম্বীরা বলতে শুরু করছে, জামায়াতে ইসলামী নয় বরং ক্ষমতাসীনেরাই তাদের ওপর জুলুম করেছে এবং তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য ও পল্টন থানা আমির শাহীন আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ও পল্টন থানা সেক্রেটারি মঞ্জুরুল ইসলাম, পল্টন থানা পূজা উদ্যাপন পরিষদের উপদেষ্টা সুশীল কুমার পাল, প্রদীপ কর্মকার, অঞ্জন নন্দী, উত্তম শীল গঙ্গা, অশোক কুমার মণ্ডল, বিমল বণিক, কৃষ্ণপদ কুমার দাস, শিমুল ভৌমিকসহ ঢাকা-৮ সংসদীয় এলাকার বিভিন্ন মন্দির কমিটির সভাপতি-সেক্রেটারিসহ নেতারা।
জামায়াতে ইসলামী সংখ্যালঘু-সংখ্যাগরিষ্ঠ তত্ত্বে বিশ্বাসী নয় বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী বিশ্বাস করে প্রতিটি মানুষ নাগরিক হিসেবে সমান। জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে সম্প্রীতির বাংলাদেশের দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
শুক্রবার জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কার্যালয়ে আয়োজিত ঢাকা-৮ আসনের আওতাধীন মন্দির ও পূজা কমিটির নেতাদের সঙ্গে মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
হেলাল উদ্দিন আরও বলেন, ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থায় ধর্মভিত্তিক বৈষম্যের কোনো সুযোগ নেই। রাষ্ট্রের কাছে কেউ সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে পারে না। রাষ্ট্রের কাছে নাগরিক হিসেবে সকলেই সমান। বাংলাদেশে স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও ভিন্নধর্মাবলম্বীদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কারণ, স্বাধীনতা-পরবর্তী রাষ্ট্র পরিচালিত হয়েছে মানুষের তৈরি আইনে। মানুষের তৈরি আইনে বৈষম্য সৃষ্টি করে। যার ফলে সমাজের প্রতিটি স্তরে স্তরে মানুষ বৈষম্যের শিকার। ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে আল্লাহর আইন কায়েম হবে। আল্লাহর আইন সব মানুষের জন্য সমান। মানুষের তৈরি আইনের পরিবর্তে আল্লাহর বিধান সমাজে প্রতিষ্ঠিত হলে প্রতিটি মানুষ তার ধর্মীয় ও মৌলিক স্বাধীনতা লাভ করবে। জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে মানুষের অধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করছে। জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে সবার আগে মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করা হবে।
হেলাল উদ্দিন বলেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের কোথাও জামায়াতে ইসলামীর কোনো স্তরের নেতা-কর্মী কিংবা এ দেশের আলেম-ওলামা ভিন্নধর্মাবলম্বীদের সম্পদ লুট করেছে—এমন কোনো অভিযোগ কেউ করতে পারেনি। বরং যারা নিজেদের হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষের লোক দাবি করেছে, তারাই হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পদ লুটে করেছে, দখল দিয়েছে, মন্দির ভেঙেছে। অতীতে তারা হিন্দুদের সম্পদ লুটে করে, দখল দিয়ে, মন্দির ভেঙে আলেম-ওলামাদের ওপর দায় চাপিয়ে দেওয়ার মতো ঘৃণ্য রাজনীতি করেছে। কিন্তু ৫ আগস্ট-পরবর্তী যখন জামায়াতে ইসলামীসহ দেশের আলেমসমাজ ভিন্নধর্মাবলম্বীদের কাছে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে, তখন ভিন্নধর্মাবলম্বীরা বলতে শুরু করছে, জামায়াতে ইসলামী নয় বরং ক্ষমতাসীনেরাই তাদের ওপর জুলুম করেছে এবং তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য ও পল্টন থানা আমির শাহীন আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ও পল্টন থানা সেক্রেটারি মঞ্জুরুল ইসলাম, পল্টন থানা পূজা উদ্যাপন পরিষদের উপদেষ্টা সুশীল কুমার পাল, প্রদীপ কর্মকার, অঞ্জন নন্দী, উত্তম শীল গঙ্গা, অশোক কুমার মণ্ডল, বিমল বণিক, কৃষ্ণপদ কুমার দাস, শিমুল ভৌমিকসহ ঢাকা-৮ সংসদীয় এলাকার বিভিন্ন মন্দির কমিটির সভাপতি-সেক্রেটারিসহ নেতারা।
তুরাগ থানার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও জুলাই যোদ্ধা কে এম মামুনুর রশীদকে অপহরণের ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুব শাখা জাতীয় যুবশক্তি। শুক্রবার রাতে রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে...
২ ঘণ্টা আগেগয়েশ্বর বলেন, নির্বাচন না হলে দেশে আবার ফ্যাসিবাদ কায়েম হবে। সাম্প্রদায়িক শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে উঠলে তা হবে দেশের জন্য ভয়ংকর।
৬ ঘণ্টা আগেগাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে পিআর নিয়ে বারবার সংস্কার কমিশনকে আলোচনা-পর্যালোচনার আহ্বান জানানো হলেও সংস্কার কমিশন বারবার জনগুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়কে উপেক্ষা করার কারণেই আমরা রাজপথে নামতে বাধ্য হয়েছি।’
৭ ঘণ্টা আগেআজ শুক্রবার সন্ধ্যায় দলটির মিডিয়া সেল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়।
৭ ঘণ্টা আগে