নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের পার্টি অফিসে বারবার হামলা ও অগ্নিসংযোগ করা কেবল একটি রাজনৈতিক দলের ওপর আক্রমণ নয়, বরং দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া, রাজনৈতিক সহনশীলতা এবং আইনের শাসনের ওপর নগ্ন আঘাত। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনায় আমরা ক্ষুব্ধ, মর্মাহত ও ব্যথিত।’
আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘যারা এই ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তারা এ দেশকে অস্থিতিশীল করে অরাজকতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’
বিবৃতিতে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় শতভাগ ব্যর্থ হয়েছে। জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা দিতে তারা সম্পূর্ণরূপে অক্ষম প্রমাণিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, যা দেখে মনে হয় দেশে কার্যত কোনো সরকার নেই।
জাপা চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা সতর্ক করে দিতে চাই, আইন-শৃঙ্খলার এ ধারাবাহিক অবনতি চলতে থাকলে আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। অসাধু চক্র এভাবে দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে, আর সরকার নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এটি জাতির জন্য ভয়াবহ সংকেত।’
ব্যারিস্টার আনিস আরও বলেন, ‘আমরা সবাই পল্লীবন্ধু এরশাদের সারথি। আর পল্লীবন্ধু এরশাদের গড়া দল জাতীয় পার্টি। এই জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও হামলার ঘটনায় দেশের সাধারণ মানুষের পাশাপাশি, রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা প্রতিনিধিরা নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাদের প্রতি জাতীয় পার্টির পরিবারের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। বিশেষ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তারা বিবৃতি দিয়ে এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর জন্য।’
ব্যারিস্টার আনিস বলেন, দেশের সব রাজনৈতিক দলের কার্যালয়, নেতা-কর্মী এবং সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সরকারের দায়িত্ব। অনথ্যায় যেকোনো ধরনের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থতার দায় সরকারকেই বহন করতে হবে।
বিবৃতিতে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, জাতীয় পার্টি কোনো ষড়যন্ত্র বা দমনপীড়নের মাধ্যমে দমে যাবে না। পল্লীবন্ধুর আদর্শ ও জনগণের ভালোবাসায় আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দেশের গণতন্ত্র, শান্তি ও উন্নয়নের জন্য শেষ পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাব।
রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের পার্টি অফিসে বারবার হামলা ও অগ্নিসংযোগ করা কেবল একটি রাজনৈতিক দলের ওপর আক্রমণ নয়, বরং দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া, রাজনৈতিক সহনশীলতা এবং আইনের শাসনের ওপর নগ্ন আঘাত। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনায় আমরা ক্ষুব্ধ, মর্মাহত ও ব্যথিত।’
আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘যারা এই ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তারা এ দেশকে অস্থিতিশীল করে অরাজকতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’
বিবৃতিতে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় শতভাগ ব্যর্থ হয়েছে। জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা দিতে তারা সম্পূর্ণরূপে অক্ষম প্রমাণিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, যা দেখে মনে হয় দেশে কার্যত কোনো সরকার নেই।
জাপা চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা সতর্ক করে দিতে চাই, আইন-শৃঙ্খলার এ ধারাবাহিক অবনতি চলতে থাকলে আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। অসাধু চক্র এভাবে দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে, আর সরকার নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এটি জাতির জন্য ভয়াবহ সংকেত।’
ব্যারিস্টার আনিস আরও বলেন, ‘আমরা সবাই পল্লীবন্ধু এরশাদের সারথি। আর পল্লীবন্ধু এরশাদের গড়া দল জাতীয় পার্টি। এই জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও হামলার ঘটনায় দেশের সাধারণ মানুষের পাশাপাশি, রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা প্রতিনিধিরা নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাদের প্রতি জাতীয় পার্টির পরিবারের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। বিশেষ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তারা বিবৃতি দিয়ে এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর জন্য।’
ব্যারিস্টার আনিস বলেন, দেশের সব রাজনৈতিক দলের কার্যালয়, নেতা-কর্মী এবং সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সরকারের দায়িত্ব। অনথ্যায় যেকোনো ধরনের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থতার দায় সরকারকেই বহন করতে হবে।
বিবৃতিতে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, জাতীয় পার্টি কোনো ষড়যন্ত্র বা দমনপীড়নের মাধ্যমে দমে যাবে না। পল্লীবন্ধুর আদর্শ ও জনগণের ভালোবাসায় আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দেশের গণতন্ত্র, শান্তি ও উন্নয়নের জন্য শেষ পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাব।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোহাম্মদ মোস্তফা জামান বলেছেন, ‘শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য আপনারা কষ্ট করে মিছিল করবেন না। আপনারা যদি এত কষ্ট করেন, তাহলে সাধারণ মানুষ আপনাদের চিহ্নিত করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তুলে দেবে। শেখ হাসিনা যে গণহত্যা চালিয়েছে, তাঁকে বিচারের জন্য দেশে ফিরিয়
২ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা না দিতে একটা মহল সক্রিয়ভাবে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি আরও বলেন, ‘নুরুল হক নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি। নুরুল হক নুরের শর্টটাইম মেমোরি লস হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল...
২ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীর গোয়ালন্দে ‘নুরাল পাগলা’-এর লাশ কবর থেকে তুলে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। আজ শনিবার জামায়াতের প্রচার বিভাগের পাঠানো এক বিবৃতিতে এমনটি জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেমাজার ভাঙচুর ও লাশ পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমার কেন জানি মনে হচ্ছে, দেশের ভেতরে গভীর একটি চক্রান্ত চলছে। মাজার ভাঙা, লাশ পুড়িয়ে দেওয়ার মতো জঘন্য ঘটনা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রেরই অংশ হতে পারে। সেই ষড়যন্ত্র চলছে কিনা...
৪ ঘণ্টা আগে