নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে ‘রাষ্ট্রসংস্কারের রূপরেখা’ উত্থাপন করেছে নতুন রাজনৈতিক দল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনাসভায় এই রূপরেখা উত্থাপন করেছে সংগঠনটি। রূপরেখা অনুযায়ী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছে তারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম সভাপতির বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের যে রাজনৈতিক সংকট, তা মূলত শাসনতান্ত্রিক বা সাংবিধানিক সংকট। ৫০ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা এ শিক্ষা দিয়েছে যে, এক দলের বদলে আরেক দল কিংবা এক সরকারের বদলিয়ে আরেক সরকার বসালেই মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় না।
দীর্ঘ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সংবিধান সংশোধন করেও সংশোধিত সংবিধান বা সাংবিধানিক অধিকার রক্ষা করা যায় না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে বর্তমান বিনা ভোটের অবৈধ সরকারকে সরাতে হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনার আইনকানুন ও সংবিধান শুধু সংশোধন করলেই হবে না, সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রের ক্ষমতাকাঠামোর সংস্কার করতে হবে।’
সংবিধান সংস্কারের উপায় আলোচনা করে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘সংবিধান সংস্কারের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ পথ হচ্ছে ৭০ সালের মতো সংবিধান সভার নির্বাচন করে বর্তমান সংবিধান সংস্কার করা। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ধরনের নির্বাচন শুধু একটা জাতীয় সরকারের অধীনেই আয়োজন করা সম্ভব।’ এ সময় তিনি জাতীয় সরকার গঠনের দাবিতে সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় রূপরেখা উত্থাপন করেন সংগঠনটির মিডিয়া ও প্রচার সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন। আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির সংগঠন সমালোচক রাখাল রাহা, রাজনৈতিক সমন্বয়ক ফরিদুল হক, সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন, অর্থ সমন্বয়ক দিদারুল ভূইয়া প্রমুখ।
চলমান রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে ‘রাষ্ট্রসংস্কারের রূপরেখা’ উত্থাপন করেছে নতুন রাজনৈতিক দল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনাসভায় এই রূপরেখা উত্থাপন করেছে সংগঠনটি। রূপরেখা অনুযায়ী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছে তারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের জাতীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম সভাপতির বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের যে রাজনৈতিক সংকট, তা মূলত শাসনতান্ত্রিক বা সাংবিধানিক সংকট। ৫০ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা এ শিক্ষা দিয়েছে যে, এক দলের বদলে আরেক দল কিংবা এক সরকারের বদলিয়ে আরেক সরকার বসালেই মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় না।
দীর্ঘ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সংবিধান সংশোধন করেও সংশোধিত সংবিধান বা সাংবিধানিক অধিকার রক্ষা করা যায় না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে বর্তমান বিনা ভোটের অবৈধ সরকারকে সরাতে হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনার আইনকানুন ও সংবিধান শুধু সংশোধন করলেই হবে না, সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রের ক্ষমতাকাঠামোর সংস্কার করতে হবে।’
সংবিধান সংস্কারের উপায় আলোচনা করে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘সংবিধান সংস্কারের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ পথ হচ্ছে ৭০ সালের মতো সংবিধান সভার নির্বাচন করে বর্তমান সংবিধান সংস্কার করা। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ধরনের নির্বাচন শুধু একটা জাতীয় সরকারের অধীনেই আয়োজন করা সম্ভব।’ এ সময় তিনি জাতীয় সরকার গঠনের দাবিতে সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় রূপরেখা উত্থাপন করেন সংগঠনটির মিডিয়া ও প্রচার সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন। আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নির্বাহী কমিটির সংগঠন সমালোচক রাখাল রাহা, রাজনৈতিক সমন্বয়ক ফরিদুল হক, সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন, অর্থ সমন্বয়ক দিদারুল ভূইয়া প্রমুখ।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৭ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৮ ঘণ্টা আগে