নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক এবং জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, উন্নয়নসহ কৌশলগত অংশীদারত্ব এবং বহুমুখী কূটনৈতিক সম্পর্ক বিরাজমান থাকা অবস্থায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শত্রুভাবাপন্ন বক্তব্য উপস্থাপনা দেশকে কূটনৈতিক বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবে।
অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন প্রশ্নে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে ‘আমেরিকার লজ্জা নাই, কখন কাকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে ঠিক নেই’—সরকারপ্রধানের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দেয়া বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আবদুর রব বলেন, একতরফা ও ডামি নির্বাচন জাতিসংঘসহ গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছে গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় সরকার আজ কূটনৈতিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে।
‘এসব অকূটনীতিসূলভ ও অগ্রহণযোগ্য বক্তব্য সবার সাথে বন্ধুত্ব কারও সাথে শত্রুতা নয়’—বিঘোষিত এই পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে চরমভাবে সাংঘর্ষিক। তিনি বলেন, আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন হয়নি বা দুই দেশের মাঝে যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার মতো কোনো পরিস্থিতিরও সৃষ্টি হয়নি, অথচ সরকার কূটনৈতিক রীতিনীতির ভব্যতা অস্বীকার করে যুদ্ধংদেহী মনোভাবের প্রকাশ করছে, যা সরকারের কূটনৈতিক দেউলিয়াত্বকেই প্রকাশ করছে। এতে বৈশ্বিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বলয় থেকে বাংলাদেশের বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ক্ষোভ বা ইচ্ছানির্ভর বক্তব্য প্রদান করা যায় না।’
‘এই ধরনের অকূটনৈতিক ও অপরিণামদর্শী বক্তব্য প্রদান থেকে সরকারকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।’
স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক এবং জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, উন্নয়নসহ কৌশলগত অংশীদারত্ব এবং বহুমুখী কূটনৈতিক সম্পর্ক বিরাজমান থাকা অবস্থায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শত্রুভাবাপন্ন বক্তব্য উপস্থাপনা দেশকে কূটনৈতিক বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবে।
অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন প্রশ্নে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে ‘আমেরিকার লজ্জা নাই, কখন কাকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে ঠিক নেই’—সরকারপ্রধানের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দেয়া বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
আবদুর রব বলেন, একতরফা ও ডামি নির্বাচন জাতিসংঘসহ গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছে গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় সরকার আজ কূটনৈতিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে।
‘এসব অকূটনীতিসূলভ ও অগ্রহণযোগ্য বক্তব্য সবার সাথে বন্ধুত্ব কারও সাথে শত্রুতা নয়’—বিঘোষিত এই পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে চরমভাবে সাংঘর্ষিক। তিনি বলেন, আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন হয়নি বা দুই দেশের মাঝে যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার মতো কোনো পরিস্থিতিরও সৃষ্টি হয়নি, অথচ সরকার কূটনৈতিক রীতিনীতির ভব্যতা অস্বীকার করে যুদ্ধংদেহী মনোভাবের প্রকাশ করছে, যা সরকারের কূটনৈতিক দেউলিয়াত্বকেই প্রকাশ করছে। এতে বৈশ্বিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বলয় থেকে বাংলাদেশের বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ক্ষোভ বা ইচ্ছানির্ভর বক্তব্য প্রদান করা যায় না।’
‘এই ধরনের অকূটনৈতিক ও অপরিণামদর্শী বক্তব্য প্রদান থেকে সরকারকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৮ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৯ ঘণ্টা আগে