নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আসছে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া। শনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টন প্রিতম জামান টাওয়ারে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
র্যাবের বর্তমান ও সাবেক সাত কর্মকর্তার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার প্রসঙ্গ টেনে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘এই নিষেধাজ্ঞাই শেষ না, সামনে আরও নিষেধাজ্ঞা আসছে। এসব নিষেধাজ্ঞায় শুধু সরকার না, দেশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’ তবে কার বা কোন প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসছে, সে ব্যাপারে কিছু জানাননি তিনি।
গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক বলেন, ‘আরও নিষেধাজ্ঞা আসবে সে ব্যাপারে আপনারা নিশ্চিত থাকুন। এখন শুধু সরকার বিপদে নয়, দেশও বিপদে পড়ছে। এই বিপদ থেকে উত্তরণের জন্য তাদের (সরকার) সব বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত। এটা একটা জাতীয় সমস্যা, শুধু আওয়ামী লীগের সমস্যা নয়। আওয়ামী লীগের শাসনের অবসান ঘটবে এটাও সরকার ইশারা-ইঙ্গিতে বুঝেছে এবং এই সরকারের জন্য এত দিন যারা কাজ করেছে, মানুষকে গুম-খুন করেছে, তারা এখন দুশ্চিন্তায় আছে।’
রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘সরকার দেশের মানুষকে বুঝতে দিতে চায় না নিজের দোষ-অন্যায়ে তারা কত বড় বিপদে পড়েছে। কত বড় দুশ্চিন্তায় আছে। আমাদের সামরিক বাহিনীকে বিপদে ফেলে দিয়েছে। পুলিশ বাহিনীকে বিপদে ফেলেছে। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে এটা তারা এখন বুঝতে পারছে। শুধু নিজেরা ডুববে না, দেশকে ডুবিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবে। এই জিনিসটা সাধারণ মানুষ বুঝে গেছে, ব্যবসায়ীরাও বুঝো গেছেন।’
নিষেধাজ্ঞার কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবিলায় সরকারের প্রতি কোনো ধরনের পরামর্শ আছে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘আমার মনে হয় ফ্রি পরামর্শ কেউ পছন্দ করেন না। তার পরও আমরা এবং বিরোধী দলের সবাই পরামর্শ দিতে রাজি আছি। কারণ এটা শুধু সরকার নয়, দেশের বিপদ। আওয়ামী লীগের বিপদে আই এম নট বদার, কিন্তু দেশের বিপদে আমার ইন্টারেস্ট আছে। আমাদের সামরিক বাহিনীর ওপরে কোনো একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়ুক আমরা এটা চাই না। এটা দেশের জন্য ক্ষতিকর, আমাদের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। তারা মোটামুটি ভালো টাকা ইনকাম করে বিদেশে এবং দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও তারা খুব ভালো সুনাম অর্জন করেছে। আমরা সব সময় প্রস্তুত, তারা (সরকার) ডাকুক একটা মিটিং। কিন্তু আমি নিজে গিয়ে তাদের উপদেশ দেওয়ার পক্ষে না। কারণ তারা এটা ভালোভাবে নেবে না। কিন্তু মূল বিষয় হচ্ছে, এটা থেকে উত্তরণ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।’
রেজা কিবরিয়া আরও বলেন, ‘যাদের নামে এই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে যাদের নামে জারি হবে, তাঁদের খুবই ভারী ভারী ডোসিয়ার (ব্যক্তিগত ও পেশাগত তথ্যসমৃদ্ধ ফাইল) তৈরি হয়েছে। দুর্নীতি, শারীরিক নির্যাতন ও মানসিক নির্যাতনের বড় বড় ডোসিয়ার আছে সবার। ডোসিয়ারগুলো আর কয়েক দিনের মধ্যেই কমপ্লিট হবে। তারা ডোসিয়ার কমপ্লিট করে কাজটা করে এই কারণে যে, যাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তাঁদের বিরুদ্ধেও যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ নিয়েই করে। কারও কথা শুনে কিংবা কোনো বিরোধী দলের কথা শুনে কারও নামে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে দিল এমনটা ভাবার কোনো কারণ নাই। খুব হেভি ডকুমেন্টেশন নিয়ে এই কাজগুলো করা হয়। যদি এই নিষেধাজ্ঞা কেউ চ্যালেঞ্জ করতে চায়, তাহলে এমন কিছু বেরিয়ে আসবে, যেটার কারণে তাকে বা তাদের বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে। এটা চ্যালেঞ্জ করার মতো তাদের মানসিকতা নেই, তারা শুধু বলতে পারে এগুলো মিথ্যা। কিন্তু কোর্টে এগুলো চ্যালেঞ্জ করার মতো কোনো অবস্থান তাদের নেই, নৈতিক কোনো শক্তি নেই।’
ভবিষ্যতে কাদের নামে এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘নাম-ঠিকানা ধরে আমার কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। যদি থাকত, তাহলে সবার নাম ধরে ধরে আমি বলে দিতাম এবং সেটাই মনে হয় ভালো হতো।’
নির্বাচন কমিশন গঠন আইন, ২০২২ প্রসঙ্গে রেজা কিবরিয়া বলেন, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন কমিশন আইন করা হয়। এমনকি পাশের দেশ ভারতেও রাষ্ট্রপতি এ আইন করার আগে বিরোধী দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে। আমাদের দেশে সরকার কোনো ধরনের আলাপ-আলোচনা না করে তড়িঘড়ি করে সংসদে আইন পাস করল, যা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও আপত্তিকর। এর ফলে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হবে।
নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না মন্তব্য করে রেজা কিবরিয়া বলেন, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন কমিশনে ফেরেশতা দিলেও দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না, যা প্রমাণিত হয়েছে ২০১৪ ও ২০১৮-এর নির্বাচনে।
দেশের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আসছে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া। শনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টন প্রিতম জামান টাওয়ারে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
র্যাবের বর্তমান ও সাবেক সাত কর্মকর্তার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার প্রসঙ্গ টেনে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘এই নিষেধাজ্ঞাই শেষ না, সামনে আরও নিষেধাজ্ঞা আসছে। এসব নিষেধাজ্ঞায় শুধু সরকার না, দেশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’ তবে কার বা কোন প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসছে, সে ব্যাপারে কিছু জানাননি তিনি।
গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক বলেন, ‘আরও নিষেধাজ্ঞা আসবে সে ব্যাপারে আপনারা নিশ্চিত থাকুন। এখন শুধু সরকার বিপদে নয়, দেশও বিপদে পড়ছে। এই বিপদ থেকে উত্তরণের জন্য তাদের (সরকার) সব বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত। এটা একটা জাতীয় সমস্যা, শুধু আওয়ামী লীগের সমস্যা নয়। আওয়ামী লীগের শাসনের অবসান ঘটবে এটাও সরকার ইশারা-ইঙ্গিতে বুঝেছে এবং এই সরকারের জন্য এত দিন যারা কাজ করেছে, মানুষকে গুম-খুন করেছে, তারা এখন দুশ্চিন্তায় আছে।’
রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘সরকার দেশের মানুষকে বুঝতে দিতে চায় না নিজের দোষ-অন্যায়ে তারা কত বড় বিপদে পড়েছে। কত বড় দুশ্চিন্তায় আছে। আমাদের সামরিক বাহিনীকে বিপদে ফেলে দিয়েছে। পুলিশ বাহিনীকে বিপদে ফেলেছে। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে এটা তারা এখন বুঝতে পারছে। শুধু নিজেরা ডুববে না, দেশকে ডুবিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবে। এই জিনিসটা সাধারণ মানুষ বুঝে গেছে, ব্যবসায়ীরাও বুঝো গেছেন।’
নিষেধাজ্ঞার কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবিলায় সরকারের প্রতি কোনো ধরনের পরামর্শ আছে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘আমার মনে হয় ফ্রি পরামর্শ কেউ পছন্দ করেন না। তার পরও আমরা এবং বিরোধী দলের সবাই পরামর্শ দিতে রাজি আছি। কারণ এটা শুধু সরকার নয়, দেশের বিপদ। আওয়ামী লীগের বিপদে আই এম নট বদার, কিন্তু দেশের বিপদে আমার ইন্টারেস্ট আছে। আমাদের সামরিক বাহিনীর ওপরে কোনো একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়ুক আমরা এটা চাই না। এটা দেশের জন্য ক্ষতিকর, আমাদের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। তারা মোটামুটি ভালো টাকা ইনকাম করে বিদেশে এবং দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও তারা খুব ভালো সুনাম অর্জন করেছে। আমরা সব সময় প্রস্তুত, তারা (সরকার) ডাকুক একটা মিটিং। কিন্তু আমি নিজে গিয়ে তাদের উপদেশ দেওয়ার পক্ষে না। কারণ তারা এটা ভালোভাবে নেবে না। কিন্তু মূল বিষয় হচ্ছে, এটা থেকে উত্তরণ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।’
রেজা কিবরিয়া আরও বলেন, ‘যাদের নামে এই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে যাদের নামে জারি হবে, তাঁদের খুবই ভারী ভারী ডোসিয়ার (ব্যক্তিগত ও পেশাগত তথ্যসমৃদ্ধ ফাইল) তৈরি হয়েছে। দুর্নীতি, শারীরিক নির্যাতন ও মানসিক নির্যাতনের বড় বড় ডোসিয়ার আছে সবার। ডোসিয়ারগুলো আর কয়েক দিনের মধ্যেই কমপ্লিট হবে। তারা ডোসিয়ার কমপ্লিট করে কাজটা করে এই কারণে যে, যাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তাঁদের বিরুদ্ধেও যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ নিয়েই করে। কারও কথা শুনে কিংবা কোনো বিরোধী দলের কথা শুনে কারও নামে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে দিল এমনটা ভাবার কোনো কারণ নাই। খুব হেভি ডকুমেন্টেশন নিয়ে এই কাজগুলো করা হয়। যদি এই নিষেধাজ্ঞা কেউ চ্যালেঞ্জ করতে চায়, তাহলে এমন কিছু বেরিয়ে আসবে, যেটার কারণে তাকে বা তাদের বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে। এটা চ্যালেঞ্জ করার মতো তাদের মানসিকতা নেই, তারা শুধু বলতে পারে এগুলো মিথ্যা। কিন্তু কোর্টে এগুলো চ্যালেঞ্জ করার মতো কোনো অবস্থান তাদের নেই, নৈতিক কোনো শক্তি নেই।’
ভবিষ্যতে কাদের নামে এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘নাম-ঠিকানা ধরে আমার কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। যদি থাকত, তাহলে সবার নাম ধরে ধরে আমি বলে দিতাম এবং সেটাই মনে হয় ভালো হতো।’
নির্বাচন কমিশন গঠন আইন, ২০২২ প্রসঙ্গে রেজা কিবরিয়া বলেন, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন কমিশন আইন করা হয়। এমনকি পাশের দেশ ভারতেও রাষ্ট্রপতি এ আইন করার আগে বিরোধী দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে। আমাদের দেশে সরকার কোনো ধরনের আলাপ-আলোচনা না করে তড়িঘড়ি করে সংসদে আইন পাস করল, যা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও আপত্তিকর। এর ফলে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হবে।
নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না মন্তব্য করে রেজা কিবরিয়া বলেন, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন কমিশনে ফেরেশতা দিলেও দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না, যা প্রমাণিত হয়েছে ২০১৪ ও ২০১৮-এর নির্বাচনে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
১৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
১৬ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
২০ ঘণ্টা আগে