নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘ওই বিএনপি-জামায়াতের কাছে যদি বাংলাদেশ যায় তাহলে আপনারাও থাকবেন না, আমিও থাকব না, বাংলাদেশও থাকবে না। বাংলাদেশ রক্ষা করার জন্য সকলের সঙ্গে গলা মিলিয়ে বলব আগামী নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে হবে।’
আজ রোববার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
সংগঠন সভাপতি ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, সংসদ সদস্য সাহাদারা মান্নান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ, কবি নির্মলেন্দু গুণ, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ওয়াহিদা আক্তার প্রমুখ।
উপস্থিত কৃষিবিদদের উদ্দেশে আনিসুল হক বলেন, ‘আজকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেই। তাঁর কিছু যায় আসবে না যদি বাংলাদেশ থাকে বা না থাকে। কিন্তু আমাদের যায় আসবে। তাই এ বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হবে।’
গ্রামের কৃষকদের নৌকা মার্কায় ভোটদানে উদ্বুদ্ধ করতে কৃষিবিদদের প্রতি আহ্বান জানান আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা বলবেন নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বাংলাদেশকে জীবিত রাখতে হবে। তাই শেখ হাসিনার নেতৃত্ব চাই।’
শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিত করেছেন উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনা আমাদের দেশ দিয়েছেন, যেখানে গৃহহীনরা বলতে পারেন আমাদের গৃহ আছে। যাদের বিদ্যুৎ ছিল না, তারা বলতে পারে বিদ্যুৎ পেয়েছি। যেখানে মানুষের কথা কেউ শুনত না, সেখানে আজকে গণতন্ত্র এসেছে। আমরা শেখ হাসিনার পিছে দাঁড়িয়ে বলব আমরারও আছি, আমরাও পারি, কাউকে পরোয়া করি না। এটাই আমাদের প্রত্যয় এবং আজকের শপথ।’
আগুন-সন্ত্রাস করে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে দাবি করে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চাচ্ছে, আবার উচ্ছৃঙ্খল করতে চাচ্ছে, আগুন-সন্ত্রাস করে দেশকে অরাজকতার মধ্যে ঠেলে দিয়ে নির্বাচনকে বানচাল করতে চায়। তাঁদের উদ্দেশে বলতে চাই, ২০০৮ সাল থেকে আপনারা আগুন-সন্ত্রাস করছেন, গাড়িতে আগুন দিচ্ছেন, পুড়িয়ে মানুষকে বর্বরোচিতভাবে হত্যা করছেন। আওয়ামী লীগের শিকড়, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিকড় অনেক গভীরে। আন্দোলন করে আপনারা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবেন না। জনগণ আমাদের ক্ষমতার উৎস।’
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘ওই বিএনপি-জামায়াতের কাছে যদি বাংলাদেশ যায় তাহলে আপনারাও থাকবেন না, আমিও থাকব না, বাংলাদেশও থাকবে না। বাংলাদেশ রক্ষা করার জন্য সকলের সঙ্গে গলা মিলিয়ে বলব আগামী নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে হবে।’
আজ রোববার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
সংগঠন সভাপতি ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, সংসদ সদস্য সাহাদারা মান্নান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ, কবি নির্মলেন্দু গুণ, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ওয়াহিদা আক্তার প্রমুখ।
উপস্থিত কৃষিবিদদের উদ্দেশে আনিসুল হক বলেন, ‘আজকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেই। তাঁর কিছু যায় আসবে না যদি বাংলাদেশ থাকে বা না থাকে। কিন্তু আমাদের যায় আসবে। তাই এ বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হবে।’
গ্রামের কৃষকদের নৌকা মার্কায় ভোটদানে উদ্বুদ্ধ করতে কৃষিবিদদের প্রতি আহ্বান জানান আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা বলবেন নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বাংলাদেশকে জীবিত রাখতে হবে। তাই শেখ হাসিনার নেতৃত্ব চাই।’
শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিত করেছেন উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনা আমাদের দেশ দিয়েছেন, যেখানে গৃহহীনরা বলতে পারেন আমাদের গৃহ আছে। যাদের বিদ্যুৎ ছিল না, তারা বলতে পারে বিদ্যুৎ পেয়েছি। যেখানে মানুষের কথা কেউ শুনত না, সেখানে আজকে গণতন্ত্র এসেছে। আমরা শেখ হাসিনার পিছে দাঁড়িয়ে বলব আমরারও আছি, আমরাও পারি, কাউকে পরোয়া করি না। এটাই আমাদের প্রত্যয় এবং আজকের শপথ।’
আগুন-সন্ত্রাস করে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে দাবি করে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চাচ্ছে, আবার উচ্ছৃঙ্খল করতে চাচ্ছে, আগুন-সন্ত্রাস করে দেশকে অরাজকতার মধ্যে ঠেলে দিয়ে নির্বাচনকে বানচাল করতে চায়। তাঁদের উদ্দেশে বলতে চাই, ২০০৮ সাল থেকে আপনারা আগুন-সন্ত্রাস করছেন, গাড়িতে আগুন দিচ্ছেন, পুড়িয়ে মানুষকে বর্বরোচিতভাবে হত্যা করছেন। আওয়ামী লীগের শিকড়, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিকড় অনেক গভীরে। আন্দোলন করে আপনারা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবেন না। জনগণ আমাদের ক্ষমতার উৎস।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৮ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১০ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১৩ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১৪ ঘণ্টা আগে