নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব থেকে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ ঘটনাকে রাজনৈতিক রং দিয়ে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর উত্তরায় এক অনুষ্ঠানে রিজভী এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, ‘যে হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। অথচ কোনো কোনো রাজনৈতিক দল দেখছি ওই ঘটনাকে রাজনৈতিক রং দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
ওই ঘটনার উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘এখানে দল কোথায় জড়িত? এখানে দলের পদ-পদবি নিয়ে সংঘর্ষ হয়নি, দলের মতাদর্শ নিয়ে ঝগড়া হয়নি, ঝগড়া হচ্ছে তাদের ব্যবসা নিয়ে, এগুলো তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। ঘটনার সত্য বিষয় উদ্ঘাটনের দায়িত্ব প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।’
রিজভী বলেন, ‘বিএনপি একটি বৃহৎ পরিবার। কোন ছিদ্রপথে দু-একজন দুষ্কৃতকারী ঢুকে পড়ে, সেটি সব সময় খোঁজ রাখা যায় না। কিন্তু দুষ্কৃতকারীদের কোনোভাবে যদি চিহ্নিত করা যায়, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কার্পণ্য করেন না দল বা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’
মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে রিজভী আরও বলেন, ‘যে নিহত হয়েছে আর যারা ঘাতক, তাদের মধ্যে ঝগড়া চলেছে। এটি যুগ যুগ ধরে তারা করে আসছে, এখন পট পরিবর্তন হয়েছে। ওয়ার্ড পর্যায়ের কেউ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হতে পারে, যা মহানগর বা কেন্দ্রীয় নেতারা জানেন না, রুট লেভেলে তো সবকিছু বোঝাও যায় না। তবে কোনো ধরনের অপকর্ম, সংঘাত বা মানুষ হত্যায় যারা জড়িত, তাদের ছাড় নেই।’
তিনি বলেন, ‘দু-একটি রাজনৈতিক দল মিছিল করে বিএনপির ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করে। আমরা যদি শেখ হাসিনার মতো নিশ্চুপ থাকতাম, অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিতাম, তাদের বহিষ্কার না করতাম, তাহলে এক কথা ছিল। দল নিন্দা জানিয়েছে, ব্যবস্থা নিয়েছে। তাহলে আপনারা মিছিল করছেন কেন? মানে একটা রাজনৈতিক ফায়দা লোটার জন্য।’
একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে ইঙ্গিত করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা আপনাদের অতীত অপকর্ম ভুলে যাইনি। আমরা ভুলে যাইনি সেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কীভাবে পায়ের রগ কেটেছে, কীভাবে বাসের ভেতর থেকে ছাত্রদল নেতাকে ধরে বিনোদপুর গ্রামে হত্যা করা হয়েছে। আপনাদের নৃশংসতা, আপনাদের ভয়াবহতা মানুষ ভুলে যায়নি। বিএনপির ইতিবাচক দিকগুলো উপেক্ষা করে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছেন। তাতে কোনো লাভ হবে না।’
ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব থেকে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ ঘটনাকে রাজনৈতিক রং দিয়ে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর উত্তরায় এক অনুষ্ঠানে রিজভী এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, ‘যে হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। অথচ কোনো কোনো রাজনৈতিক দল দেখছি ওই ঘটনাকে রাজনৈতিক রং দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
ওই ঘটনার উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘এখানে দল কোথায় জড়িত? এখানে দলের পদ-পদবি নিয়ে সংঘর্ষ হয়নি, দলের মতাদর্শ নিয়ে ঝগড়া হয়নি, ঝগড়া হচ্ছে তাদের ব্যবসা নিয়ে, এগুলো তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। ঘটনার সত্য বিষয় উদ্ঘাটনের দায়িত্ব প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।’
রিজভী বলেন, ‘বিএনপি একটি বৃহৎ পরিবার। কোন ছিদ্রপথে দু-একজন দুষ্কৃতকারী ঢুকে পড়ে, সেটি সব সময় খোঁজ রাখা যায় না। কিন্তু দুষ্কৃতকারীদের কোনোভাবে যদি চিহ্নিত করা যায়, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কার্পণ্য করেন না দল বা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’
মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে রিজভী আরও বলেন, ‘যে নিহত হয়েছে আর যারা ঘাতক, তাদের মধ্যে ঝগড়া চলেছে। এটি যুগ যুগ ধরে তারা করে আসছে, এখন পট পরিবর্তন হয়েছে। ওয়ার্ড পর্যায়ের কেউ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হতে পারে, যা মহানগর বা কেন্দ্রীয় নেতারা জানেন না, রুট লেভেলে তো সবকিছু বোঝাও যায় না। তবে কোনো ধরনের অপকর্ম, সংঘাত বা মানুষ হত্যায় যারা জড়িত, তাদের ছাড় নেই।’
তিনি বলেন, ‘দু-একটি রাজনৈতিক দল মিছিল করে বিএনপির ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করে। আমরা যদি শেখ হাসিনার মতো নিশ্চুপ থাকতাম, অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিতাম, তাদের বহিষ্কার না করতাম, তাহলে এক কথা ছিল। দল নিন্দা জানিয়েছে, ব্যবস্থা নিয়েছে। তাহলে আপনারা মিছিল করছেন কেন? মানে একটা রাজনৈতিক ফায়দা লোটার জন্য।’
একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে ইঙ্গিত করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা আপনাদের অতীত অপকর্ম ভুলে যাইনি। আমরা ভুলে যাইনি সেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কীভাবে পায়ের রগ কেটেছে, কীভাবে বাসের ভেতর থেকে ছাত্রদল নেতাকে ধরে বিনোদপুর গ্রামে হত্যা করা হয়েছে। আপনাদের নৃশংসতা, আপনাদের ভয়াবহতা মানুষ ভুলে যায়নি। বিএনপির ইতিবাচক দিকগুলো উপেক্ষা করে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছেন। তাতে কোনো লাভ হবে না।’
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, একটি দল বর্তমানে এ দেশকে দখলবাজি, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্য হিসেবে গড়ে তুলেছে। ওই দল দাবি করছে, নির্বাচন হলে তারা ৯৫ শতাংশ ভোট পাবে। তাহলে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে আসতে তাদের এত ভয় কেন?
৩৯ মিনিট আগে‘জরিপে ৭০ ভাগ (শতাংশ) জনগণ বলেছেন, তাঁরা পিআরের পক্ষে। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি যে গণভোট দিন। জনগণ যদি পিআর মানে, আপনাদেরও মানতে হবে। না মানলে জনগণ যে সিদ্ধান্ত দেবে, আমরা তা মেনে নেব।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লোর সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দলের আনুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির দাবি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। আমরা পিআরের পক্ষে নই। আমরা মনে করি, বাংলাদেশে পিআরের কোনো প্রয়োজনীয়তা নাই।’
৩ ঘণ্টা আগে