অনলাইন ডেস্ক
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডে উদ্বেগ জানিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটির সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এ উদ্বেগের কথা জানান।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, চট্টগ্রাম নগরীতে ছাত্রদল কর্মী জসিমউদ্দীনকে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। জসিমউদ্দীন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে ছাত্রদলের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সংগঠিত করতে জসিম বীরোচিত ভূমিকা পালন করে। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শহীদ জসিমউদ্দীনের খুনের ঘটনায় গভীরভাবে শোকাহত ও উদ্বিগ্ন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সম্প্রতি গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাজবির হোসেন শিহান, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) শিক্ষার্থী মো. ওয়াজেদ সীমান্ত দুর্বৃত্তদের হাতে খুনের শিকার হন। তাজবির ও শিহান উভয়েই গণ-অভ্যুত্থানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল জোরালোভাবে আশঙ্কা প্রকাশ করছে যে, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের টার্গেট করে গুপ্ত হত্যার মিশনে নেমেছে। পরপর কয়েকজন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী একইভাবে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হওয়ার ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এছাড়াও, আরও কয়েকজন শিক্ষার্থী নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের জীবনের নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেও চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত আসামিরা বহাল তবিয়তে পালিয়ে থেকে একে একে দেশ ছেড়েছে। কিন্তু সরকার নির্বিকার। সরকার গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করছে না। ক্যাম্পাসে, আবাসিক হলে, রাস্তাঘাটে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা জনসম্মুখে অবস্থান করছে, মিছিল-মিটিং করছে। কিন্তু সরকার তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। নেতৃদ্বয় অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ এবং ছাত্র জনতার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডে উদ্বেগ জানিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটির সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এ উদ্বেগের কথা জানান।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, চট্টগ্রাম নগরীতে ছাত্রদল কর্মী জসিমউদ্দীনকে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। জসিমউদ্দীন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে ছাত্রদলের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সংগঠিত করতে জসিম বীরোচিত ভূমিকা পালন করে। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শহীদ জসিমউদ্দীনের খুনের ঘটনায় গভীরভাবে শোকাহত ও উদ্বিগ্ন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সম্প্রতি গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাজবির হোসেন শিহান, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) শিক্ষার্থী মো. ওয়াজেদ সীমান্ত দুর্বৃত্তদের হাতে খুনের শিকার হন। তাজবির ও শিহান উভয়েই গণ-অভ্যুত্থানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল জোরালোভাবে আশঙ্কা প্রকাশ করছে যে, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের টার্গেট করে গুপ্ত হত্যার মিশনে নেমেছে। পরপর কয়েকজন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী একইভাবে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হওয়ার ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এছাড়াও, আরও কয়েকজন শিক্ষার্থী নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের জীবনের নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেও চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত আসামিরা বহাল তবিয়তে পালিয়ে থেকে একে একে দেশ ছেড়েছে। কিন্তু সরকার নির্বিকার। সরকার গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করছে না। ক্যাম্পাসে, আবাসিক হলে, রাস্তাঘাটে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা জনসম্মুখে অবস্থান করছে, মিছিল-মিটিং করছে। কিন্তু সরকার তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। নেতৃদ্বয় অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ এবং ছাত্র জনতার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় সে নানা কিছু বলবে। কিন্তু সেটা গ্রহণ না করে সংবাদপত্র গুঁড়িয়ে দেওয়াটা আমরা সমর্থন করি না।’ আজ রোববার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে সম্পাদক পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
২৪ মিনিট আগেবাংলাদেশে কত দ্রুত নির্বাচন হতে যাচ্ছে, জানতে চেয়েছে রাশিয়া। বাংলাদেশে দেশটির রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার গ্রিগোরিভিচ খোজিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এ কথা জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যক্রমের যৌক্তিক পরিণতি এবং দ্রুত সমাপ্তির আহ্বান জানিয়েছেন ১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। তিনি বলেন, ‘আমরা দিনের দিন কালক্ষেপণ করতে রাজি নয়। যত দ্রুত সম্ভব আমরা ন্যূনতম একটা ঐকমত্যের জায়গায় এক হতে পারি, বাকি যদি...
৫ ঘণ্টা আগেদেশে ফেরার পর খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানানোর বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নেত্রী ফিরে আসবেন। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের মধ্যে প্রচণ্ড আবেগ আছে। প্রতিটি দেশপ্রেমিক মানুষ উৎসাহিত, উজ্জীবিত যে তাঁদের প্রিয় নেত্রী দেশে ফিরে আসবেন। তাঁকে যথাযথ অভ্যর্থনা জানানো, এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। শুধু বিএনপি নয়...
৬ ঘণ্টা আগে