নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘আবারও ওয়ান ইলেভেনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে’—বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ রোববার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘আবারও ওয়ান ইলেভেনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে। কিন্তু এ দেশে আর তা হবে না। সে সুযোগও নেই।’
কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আমাদের দলের হলেও প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই ভাবতে হবে।’
নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনকে ঘিরেই এখন মানুষের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে, অন্য কোনো আলোচনা নেই। আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই, কোনো সহিংসতা চাই না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভায়োলেন্স ফ্রি, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চান।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রার্থী বা কোনো প্রার্থী সহিংসতায় জড়ালে নির্বাচন কমিশন আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আমরা সেটি সমর্থন করব। নির্বাচনকালীন কোনো সহিংস কর্মকাণ্ডে সমর্থন দেব না, প্রশ্রয়ও দেব না।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যাঁরা আমাদের দলের প্রার্থী আছেন অথবা যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, তাঁরাও কিন্তু আমাদের দলেরই নেতা-কর্মী। সুতরাং, এর মধ্যে কোনো প্রকার পক্ষপাত বা কোনো বৈরি পরিবেশ তৈরি করা যাবে না। নির্বাচনে কোনো পক্ষপাতমূলক প্রতিক্রিয়া আমরা চাই না, যা সমর্থনযোগ্য নয়।’
বিএনপিকে জনগণ বর্জন করেছে দাবি করে কাদের বলেন, নির্বাচন বর্জনের ডাক যারা দিয়েছে তাদের দেশের মানুষ বর্জন করবে। নির্বাচন না করে ব্যর্থ আন্দোলন করে তারা। নির্বাচন বর্জন করে তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ আরো সংকুচিত হবে। সন্ত্রাসের রাজনীতি ও গণতন্ত্র বিপরীতমুখী যারা তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না।
বিএনপির অসহযোগ আন্দোলনের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ট্যাক্স না দিলে জেলে যেতে হবে। বিদুৎ, পানিসহ অন্যান্য ইউটিলিটি বিল না দিলে লাইন কাটা হবে। খাজনা না দিলে শাস্তি পেতে হবে। বিদেশে বসে এসব উদ্ভট আন্দোলনে ডাক না দিয়ে রাস্তায় আসুন, মোকাবিলা হবে। বাংলাদেশে খোমেনি স্টাইলে আন্দোলন হবে না, আন্দোলন হবে রাজপথে নয় জেলে। তারেক রহমানের অসহযোগ করলে আমও যাবে, ছালাও যাবে।’
‘আবারও ওয়ান ইলেভেনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে’—বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ রোববার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, ‘আবারও ওয়ান ইলেভেনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে। কিন্তু এ দেশে আর তা হবে না। সে সুযোগও নেই।’
কাদের বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আমাদের দলের হলেও প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই ভাবতে হবে।’
নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনকে ঘিরেই এখন মানুষের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে, অন্য কোনো আলোচনা নেই। আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই, কোনো সহিংসতা চাই না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভায়োলেন্স ফ্রি, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চান।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রার্থী বা কোনো প্রার্থী সহিংসতায় জড়ালে নির্বাচন কমিশন আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আমরা সেটি সমর্থন করব। নির্বাচনকালীন কোনো সহিংস কর্মকাণ্ডে সমর্থন দেব না, প্রশ্রয়ও দেব না।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যাঁরা আমাদের দলের প্রার্থী আছেন অথবা যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, তাঁরাও কিন্তু আমাদের দলেরই নেতা-কর্মী। সুতরাং, এর মধ্যে কোনো প্রকার পক্ষপাত বা কোনো বৈরি পরিবেশ তৈরি করা যাবে না। নির্বাচনে কোনো পক্ষপাতমূলক প্রতিক্রিয়া আমরা চাই না, যা সমর্থনযোগ্য নয়।’
বিএনপিকে জনগণ বর্জন করেছে দাবি করে কাদের বলেন, নির্বাচন বর্জনের ডাক যারা দিয়েছে তাদের দেশের মানুষ বর্জন করবে। নির্বাচন না করে ব্যর্থ আন্দোলন করে তারা। নির্বাচন বর্জন করে তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ আরো সংকুচিত হবে। সন্ত্রাসের রাজনীতি ও গণতন্ত্র বিপরীতমুখী যারা তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না।
বিএনপির অসহযোগ আন্দোলনের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ট্যাক্স না দিলে জেলে যেতে হবে। বিদুৎ, পানিসহ অন্যান্য ইউটিলিটি বিল না দিলে লাইন কাটা হবে। খাজনা না দিলে শাস্তি পেতে হবে। বিদেশে বসে এসব উদ্ভট আন্দোলনে ডাক না দিয়ে রাস্তায় আসুন, মোকাবিলা হবে। বাংলাদেশে খোমেনি স্টাইলে আন্দোলন হবে না, আন্দোলন হবে রাজপথে নয় জেলে। তারেক রহমানের অসহযোগ করলে আমও যাবে, ছালাও যাবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১১ ঘণ্টা আগে