নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘পদ্মা সেতু দিয়ে পার হতে বিএনপি নেতাদের জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে’ তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদের এই বক্তব্যের কঠোর জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এই সেতু করতে গিয়ে লুটপাট করার জন্য এই সরকারকেই ক্ষমা চাইতে হবে বলে পাল্টা জবাব দিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় মির্জা আব্বাস এ কথা বলেন। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিএনপির এই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি বলেছিল পদ্মা সেতু করতে পারবে না এ সরকার। কিন্তু পদ্মা সেতু হয়েছে। এখন দেখার বিষয় বিএনপির মির্জা ফখরুলসহ তাদের নেতারা পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে যায়, নাকি পদ্মা সেতুর নিচ দিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকাতে পার হয়। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে বিএনপি নেতাদের যাওয়ার আগে জাতির কাছে তাদের ক্ষমা চাইতে হবে।’
মন্ত্রীর এই বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সেদিন এক মন্ত্রী বললেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পরে বিএনপিকে নাকে খত দিয়ে ক্ষমা চেয়ে ওই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করতে হবে। আমরা বলতে চাই যখন যমুনা ব্রিজ চালু হয়, তখন তো আমরা আওয়ামী লীগকে বলি নাই যে, নাকে খত দিতে হবে। আপনারা কেন বলছেন?’
সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘এই ব্রিজটা কি কারও বাপের টাকায় হইছে? এই ব্রিজের উছিলায় তারা কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। কারও বাপ-দাদার টাকার ব্রিজ না। এই ব্রিজ করতে গিয়া আমাদের পকেট কাটেন নাই? আমাদের ট্যাক্সের টাকা, ঘামে ভেজা টাকা দিয়ে ব্রিজ করবেন আর বলবেন যে, ব্রিজে উঠতে নাকে খত দিতে হবে। ক্ষমা চাইতে হবে আপনাদের। আপনারা এই ব্রিজ করতে গিয়ে চুরি করেছেন, ডাকাতি করেছেন, লুট করেছেন।’
‘পদ্মা সেতু দিয়ে পার হতে বিএনপি নেতাদের জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে’ তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদের এই বক্তব্যের কঠোর জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এই সেতু করতে গিয়ে লুটপাট করার জন্য এই সরকারকেই ক্ষমা চাইতে হবে বলে পাল্টা জবাব দিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় মির্জা আব্বাস এ কথা বলেন। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিএনপির এই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি বলেছিল পদ্মা সেতু করতে পারবে না এ সরকার। কিন্তু পদ্মা সেতু হয়েছে। এখন দেখার বিষয় বিএনপির মির্জা ফখরুলসহ তাদের নেতারা পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে যায়, নাকি পদ্মা সেতুর নিচ দিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকাতে পার হয়। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে বিএনপি নেতাদের যাওয়ার আগে জাতির কাছে তাদের ক্ষমা চাইতে হবে।’
মন্ত্রীর এই বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সেদিন এক মন্ত্রী বললেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পরে বিএনপিকে নাকে খত দিয়ে ক্ষমা চেয়ে ওই ব্রিজ দিয়ে চলাচল করতে হবে। আমরা বলতে চাই যখন যমুনা ব্রিজ চালু হয়, তখন তো আমরা আওয়ামী লীগকে বলি নাই যে, নাকে খত দিতে হবে। আপনারা কেন বলছেন?’
সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘এই ব্রিজটা কি কারও বাপের টাকায় হইছে? এই ব্রিজের উছিলায় তারা কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। কারও বাপ-দাদার টাকার ব্রিজ না। এই ব্রিজ করতে গিয়া আমাদের পকেট কাটেন নাই? আমাদের ট্যাক্সের টাকা, ঘামে ভেজা টাকা দিয়ে ব্রিজ করবেন আর বলবেন যে, ব্রিজে উঠতে নাকে খত দিতে হবে। ক্ষমা চাইতে হবে আপনাদের। আপনারা এই ব্রিজ করতে গিয়ে চুরি করেছেন, ডাকাতি করেছেন, লুট করেছেন।’
যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নয়, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের বাসভবন যমুনার সামনে শুরু হওয়া অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (৮ মে) মধ্যরাতে এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি জানিয়েছেন দলটির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য জীবন ওয়াকফ করে দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী ও রাষ্ট্রদ্রোহী দল হিসেবে নিষিদ্ধ না করা হলে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। আমরা গত জুলইতেই আমাদের জীবন বাংলাদেশের নামে ওয়াকফ করে দিয়েছি। আমাদের জীবনে আর কোনো...
৫ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সপ্তাহখানেক আগে থেকেই প্রসেস করে সব ফরমালিটি শেষ করে এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে।
৬ ঘণ্টা আগে