নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও নির্বাচনে মুজিববাদী রাজনীতির কোনো স্থান হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘একটি কথা বলা হচ্ছে যে, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন (ইনক্লুসিভ ইলেকশন), আমি মনে করি একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার মতো, দেশের মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করার মতো রাজনৈতিক দল বা পক্ষ বাংলাদেশে রয়েছে। ৫ আগস্ট যে শক্তিকে বাংলাদেশের মানুষ পরাজিত করেছে, মুজিববাদ ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করেছে, আগামী দিনে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও নির্বাচনে সেই মুজিববাদী রাজনীতির কোনো স্থান হবে না।’
আজ বুধবার রাজধানীর লেডিস ক্লাবে বিএনপি আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। রাজনৈতিক নেতাদের সম্মানে বিএনপির পক্ষ থেকে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ইফতার মাহফিলে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, এলডিপি, জাতীয় পার্টিসহ (জাফর) বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে এখনো ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তার দোসররা বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে। আমরা যেটা বলেছি, ফ্যাসিবাদী সিস্টেমটা পাল্টাতে হবে। বাংলাদেশের নেতৃত্ব আগামী দিনে যার হাতেই যাক না কেন, একটি পরিবর্তিত ব্যবস্থা প্রয়োজন।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘একটি কথা বলা হচ্ছে যে, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন (ইনক্লুসিভ ইলেকশন), আমি মনে করি একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার মতো, দেশের মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করার মতো রাজনৈতিক দল বা পক্ষ বাংলাদেশে রয়েছে। ৫ আগস্ট যে শক্তিকে বাংলাদেশের মানুষ পরাজিত করেছে, মুজিববাদ ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করেছে, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও নির্বাচনে সেই মুজিববাদী রাজনীতির কোনো স্থান হবে না।’
এনসিপির আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘একটি বিচারপ্রক্রিয়া চলমান আছে, সেই বিচারের আগে (রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ) প্রশ্নই ওঠে না। আমি রাজনৈতিক দলের প্রতি এই আহ্বানটাও রাখব যেন এই বিষয়ে আমরা একটি রাজনৈতিক ঐকমত্যে আসতে পারি। আমরা সব সময় এমন এক বাংলাদেশ প্রত্যাশা করেছি, যেখানে রাজনৈতিক শক্তিগুলো, তাদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে, নীতিগত পার্থক্য, সমালোচনা থাকবে। কিন্তু সবাই একসঙ্গে বসতে পারব, আলোচনা করতে পারব দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘যখন রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে বসার মতো অবস্থা থাকে না, রাজনৈতিক নেতৃত্বের ভেতরে যদি অনৈক্য তৈরি হয়, সেখানে অরাজনৈতিক শক্তিগুলো সুযোগসন্ধানী হয়ে ওঠে। আমরা মনে করি, এখন যে পরিবেশ, পরিস্থিতি রয়েছে, সেখানে রাজনৈতিক ঐক্যটা থাকবে।’
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও নির্বাচনে মুজিববাদী রাজনীতির কোনো স্থান হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘একটি কথা বলা হচ্ছে যে, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন (ইনক্লুসিভ ইলেকশন), আমি মনে করি একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার মতো, দেশের মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করার মতো রাজনৈতিক দল বা পক্ষ বাংলাদেশে রয়েছে। ৫ আগস্ট যে শক্তিকে বাংলাদেশের মানুষ পরাজিত করেছে, মুজিববাদ ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করেছে, আগামী দিনে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও নির্বাচনে সেই মুজিববাদী রাজনীতির কোনো স্থান হবে না।’
আজ বুধবার রাজধানীর লেডিস ক্লাবে বিএনপি আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। রাজনৈতিক নেতাদের সম্মানে বিএনপির পক্ষ থেকে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ইফতার মাহফিলে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, এলডিপি, জাতীয় পার্টিসহ (জাফর) বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে এখনো ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তার দোসররা বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে। আমরা যেটা বলেছি, ফ্যাসিবাদী সিস্টেমটা পাল্টাতে হবে। বাংলাদেশের নেতৃত্ব আগামী দিনে যার হাতেই যাক না কেন, একটি পরিবর্তিত ব্যবস্থা প্রয়োজন।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘একটি কথা বলা হচ্ছে যে, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন (ইনক্লুসিভ ইলেকশন), আমি মনে করি একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার মতো, দেশের মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করার মতো রাজনৈতিক দল বা পক্ষ বাংলাদেশে রয়েছে। ৫ আগস্ট যে শক্তিকে বাংলাদেশের মানুষ পরাজিত করেছে, মুজিববাদ ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করেছে, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও নির্বাচনে সেই মুজিববাদী রাজনীতির কোনো স্থান হবে না।’
এনসিপির আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘একটি বিচারপ্রক্রিয়া চলমান আছে, সেই বিচারের আগে (রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ) প্রশ্নই ওঠে না। আমি রাজনৈতিক দলের প্রতি এই আহ্বানটাও রাখব যেন এই বিষয়ে আমরা একটি রাজনৈতিক ঐকমত্যে আসতে পারি। আমরা সব সময় এমন এক বাংলাদেশ প্রত্যাশা করেছি, যেখানে রাজনৈতিক শক্তিগুলো, তাদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে, নীতিগত পার্থক্য, সমালোচনা থাকবে। কিন্তু সবাই একসঙ্গে বসতে পারব, আলোচনা করতে পারব দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘যখন রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে বসার মতো অবস্থা থাকে না, রাজনৈতিক নেতৃত্বের ভেতরে যদি অনৈক্য তৈরি হয়, সেখানে অরাজনৈতিক শক্তিগুলো সুযোগসন্ধানী হয়ে ওঠে। আমরা মনে করি, এখন যে পরিবেশ, পরিস্থিতি রয়েছে, সেখানে রাজনৈতিক ঐক্যটা থাকবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৯ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১ দিন আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১ দিন আগে