মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
মতামত
শুভঙ্করের ফাঁকি
বাংলা ভাষায় প্রচলিত বাগধারাসমূহের মধ্যে একটি অতিপরিচিত বাগধারা হলো শুভঙ্করের ফাঁকি। যাপিত জীবনে কমবেশি আমরা সবাই এই বাগধারাটি প্রয়োগ করেছি। কিন্তু এই শুভঙ্কর আসলে কে? আর শুভঙ্করের ফাঁকির ইতিহাসটিইবা কী? শুভঙ্করের কী ফাঁকি দিয়ে বাংলা ভাষার প্রবাদের সঙ্গে এমনভাবে জড়িয়ে গেল? তবে চলুন আজ জানব শুভঙ্করের
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-৪
‘জয় বাংলার’ জয়—১৯৭১ সালের ৫ মার্চ এটাই ছিল দৈনিক ইত্তেফাকের শিরোনাম। সাংবাদিকতার ছাত্রমাত্রই জানেন, শিরোনাম তৈরিতে সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন অতুলনীয়। ৩ মার্চ প্রকাশিত ইত্তেফাক পত্রিকার প্রধান শিরোনাম তিনি দিয়েছিলেন ‘বিক্ষুব্ধ নগরীর ভয়াল গর্জন’।
পর্যটনকেন্দ্রের ভাঙা সড়ক
কোনো ভাঙা সড়ক দিয়ে নিশ্চয়ই কোনো পর্যটকের যাওয়া-আসা করতে ভালো লাগার কথা নয়। ভালো লাগেনি আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত এই সংবাদটি পড়েও—১৫ বছর ধরে ভাঙছে সড়ক, সংস্কার নেই। এখানে বলা হয়েছে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপের একটি সড়কের কথা। দ্বীপের বন্দরটিলা ঘাট থেকে নামার বাজার পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার প
একাত্তরকে ভুলতে পারে উন্মাদ ও বিকৃত মানুষ
জাতীয় ঐক্যের কথা বলতে হলে প্রথমেই বুঝতে হবে কার বিরুদ্ধে ঐক্য এবং কিসের জন্য ঐক্য। কার বিরুদ্ধে ঐক্য সেটা একাত্তর সালে আমরা জানতাম, ঐক্য ছিল পাকিস্তানি শোষকের বিরুদ্ধে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ার জন্য ঐক্য। এখন ওই ঐক্য নেই। এখন প্রতিটি মানুষ কেবল নিজের সমৃদ্ধি নিয়ে ভাবছে। নিজের স্বার্থ দেখ
আসাদের নৃশংস সিরিয়া কি ভালো হবে
ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের শাসন থেকে মুক্ত উচ্ছ্বসিত সিরিয়ানদের মূর্তি ভাঙার ছবি দেখার এবং বন্দীদের আনন্দধ্বনি শোনার সময় ভালো না লাগাটা কঠিন। বন্দিশালায় এদের অনেকেই হয়তো অত্যাচারিত ও ক্ষুধার্ত ছিলেন। এখন অন্ধকূপ থেকে তাঁরা মুক্তি পেয়েছেন। বাশার আল-আসাদের সিরিয়া বিরোধীদের জন্য নৃশংস ছিল। ১
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-৩
পাকিস্তানপন্থী সংবাদপত্রগুলো ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টা পাকিস্তান সরকারের তাঁবেদারি করেছে। শুধু তাঁবেদারি করেছে, তা নয়, মুক্তিকামী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম। কিন্তু এর ব্যতিক্রমও ছিল। অধিকাংশ পত্রিকার সাংবাদিকেরা বাংলার এই আন্দোলনকে সম
বারবার বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
বিশেষ করে শীত এলেই ঢাকার বাতাসের মান বেশি ভয়ংকর হয়ে ওঠে। চলতি বছরেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। টানা কয়েক দিন বাতাসের মান খুবই অস্বাস্থ্যকর ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় দূষণের শীর্ষে ছিল ঢাকা। উদ্বেগজনক ব্যাপারটি নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে আজকের পত্রিকায়।
মতামত /
শেখ হাসিনার জঙ্গি দমনের পেছনের গল্প
বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বড় এক অধ্যায় রচিত হয় জঙ্গিদমন অভিযানে, কিন্তু সেটা মানুষের কাছে অজানাই রয়ে গেছে। এর কারণ হচ্ছে, সংবাদমাধ্যমে শুধু সরকার ও তার বাহিনীর বয়ান তুলে ধরা, যেখানে কতটা দক্ষতা ও সাফল্যের সঙ্গে তারা জঙ্গিবাদ মোকাবিলা করেছে সে চিত্র ফুটে উঠত।
সুযোগ এবারও কি হারাব হেলায়
এই ভূখণ্ডের মানুষের সংগ্রামের ইতিহাস যেমন দীর্ঘ, তেমনি সেই সব সংগ্রামের সাফল্য বা বিজয় বেহাত হওয়ার ইতিহাসও কম দীর্ঘ নয়। এক ইংরেজ শাসনামলেই এখানকার মানুষের সাহসী ও প্রবল সংগ্রামের তিন-চারটি পর্যায় আছে। প্রথম পর্যায়ের সংগ্রামের সূচনা হয়েছিল ১৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেনাদের কাছে নবাব সি
‘চাউল বাড়ন্ত’ হলে...
উজ্জয়িনীর সম্রাট ছিলেন বিক্রমাদিত্য। সম্রাট বিক্রমাদিত্যের নবরত্ন সভা ছিল। সেই সময়কার বিখ্যাত ৯ জন পণ্ডিত এই সভাকে অলংকৃত করতেন। সম্রাট বিক্রমাদিত্য এই নবরত্নদের আদেশ-উপদেশ মেনে রাজ্য পরিচালনা করতেন। নবরত্নদের মধ্যে ছিলেন অমর সিংহ, কালিদাস, ক্ষপণক, আর্যভট্ট, ধন্বন্তরি, বরাহমিহির, বররুচি, বেতাল ভট্ট
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা
প্রেক্ষিত একাত্তর-২
যুদ্ধের সময় অবরুদ্ধ নগরীতে সাংবাদিকতা করা ছিল কঠিন। তবে যারা পাকিস্তানি বাহিনীর তাঁবেদারি করেছে, তারা তখন কোনো ধরনের সমস্যায় পড়েনি বরং পাকিস্তানি সরকারের সুনজরে ছিল।
বৃদ্ধ পিতার প্রতি নির্দয়তা
গত শনিবার আজকের পত্রিকায় ‘বৃদ্ধ বাবাকে জঙ্গলে ফেলে গেলেন মেয়ে ও জামাতা’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরটি আমাদের সমাজের এক কঠিন বাস্তবতা তুলে ধরেছে। একটি সমাজের প্রকৃত মেরুদণ্ড হলো তার মানবিকতা। সেই মানবিকতা তখনই বেশি প্রাসঙ্গিক হয়, যখন সমাজের সবচেয়ে দুর্বল কোনো মানুষ বিপদে পড়ে।
অবরুদ্ধ দেশের সাংবাদিকতা: প্রেক্ষিত একাত্তর-১
বিজয়ের মাসে যে লেখাটি লিখতে চাইছি, তাতে একাত্তরের সাংবাদিকতার কথাই থাকবে। অবরুদ্ধ বাংলায় স্বাধীনতাকামী সংবাদপত্রগুলো কীভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, সে কথা বলতে হবে। একই সঙ্গে পাকিস্তানিদের দালাল হয়ে যারা সাংবাদিক হত্যায় অংশ নিয়েছে, তাদের কথাও বলা হবে। ১৯৭১ সালের বাস্তবতা দিয়ে সে সময়টি বিশ্লেষণ...
আলোর পথে হাঁটতে গিয়ে...
কয়েক দিন আগে দেশের উত্তরের জেলাগুলোতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। আধা কিলোমিটার, এক কিলোমিটার পরপর রাস্তার পাশে ওয়াজ মাহফিলের ব্যানার-পোস্টার। কোথাও কোথাও প্যান্ডেলের কাজ চলছে, সমানতালে চলছে ছোট ছোট মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের দিয়ে চাঁদা তোলা।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংকট, শঙ্কা ও প্রত্যাশা
বাংলাদেশে গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী প্রেক্ষাপটে সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। সংবাদপত্র অফিসে হামলা, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যার মতো গুরুতর মামলায় নাম অন্তর্ভুক্তি এবং প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের পদক্ষেপগুলো কেবল গণমাধ্যমের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে না, বরং...
ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিবের সফর
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি আজ ঢাকা আসছেন। তাঁর এই সফর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বর্তমান প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি এমন এক সময় ঘটছে, যখন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
সাক্ষাৎকার /
বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেনি ভারত
বড় একটা কারণ হলো, দিল্লি শুধু বিগত সরকারের সঙ্গে বা আরও নির্দিষ্ট করে বললে শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেছিল। আবার এটাও বলা যেতে পারে দলের সঙ্গে দলের সম্পর্ক তৈরি করেছিল। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। তাতে যেটা হয়েছে, জনগণের মধ্যে ভারত সম্পর্কে যেসব নেতিবাচক বিষয় ছিল,